masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
Translate
Thursday, December 31, 2020
Robi Elite | Tasnia Farin | My experience with AKTEL AXIATA ROBI.
Wednesday, December 30, 2020
Tuesday, December 29, 2020
ইউটিউব চ্যানেলে গুগলের মনিটাইজেশণ আবেদন করার আগে ইন্টারফেস?
গুগলের এডসেন্স মনিটাইজেশণ আবেদন করার আগে আপনার পারসোনাল ইউটিউব চ্যানেলে যখন ৪০০০ ঘন্টা এড হবে এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইভার এড হবে তখন আপনার চ্যানরে মনিটাইজেশন আবেদনের উপযুক্ত হবে। এই একটা পদ্বতিতে উপার্জন করা একদমই ফ্রি। তারপরেও তুলনামূলক পরিস্থিতিতে ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করা আর সেখানে ভিডি ওআপলোড করা এবং ভিডিও ভিউ এবং সেখানে মনিটাইজশেন এড করে আপনিও হয়ে যাইতে পারেন একজন ইউটিউব মনিটাইজার।
- একটি ভেরিফায়েড (অল রিয়েল ইনফরমেশন) জিমেইল।
- এক বা একাদিক ইউটিউব চ্যানেল। রেজিষ্ট্রেশন ফ্রি।
- আপনার হাতে তাকা দামী মোবাইলটার ক্যামেরার ব্যবহার। যা মনে চায় রেকর্ড করা তবে ভিডিওগুরো যেনো একইরকম হয় লাইক শুধু ফুল নিয়ে করলে যেনো চ্যানেলে সব ভিডিও গুলো ফুল নিয়েই হয়।
- আলাদা বিষয়বস্তুু হলে আলাদা চ্যানেল তৈরী করা। একটি জিমেইল দিয়ে আপনি ৯৯ টা ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করতে পারবেন মিনিমাম।
- ভিডিওগুলো মনিটাইজশেন পাবার আগে পর্যন্ত ১ ঘন্টা মিনিমাম আর পাবার পরে ৫ মিনিট হলেও চলবে।
- ইউটিউব ষ্টুডিও প্রোগ্রাম টা পুরোপুর শিখা।
- ইনট্রো/ আউট্রো/কার্ড/আই বাটন এবং থাম্বনেইল মেক করা শিখা।
- ইনফরমেটিভ ভিডিও তেরী করা।
- সোশাল মিডিয়া তে শেয়ার করা লাইক কমেন্ট ভিউজ বা সাবস্ক্রাইভার পাবার জন্য।
- নির্দিষ্ট সময়ে মনিটািইজেশনের জন্য আবেদন করা।
এ বছরের সবচেয়ে বড় চমক : Paypal With Cryptocurrency.
Monday, December 28, 2020
বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সার এবং তাদের জন্য প্রদত্ত লোন সুবিধা।
বাংলাদেশে একটা আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটে গেছে : সেটা হইতাছে বাংলাদেশ তার নিজস্ব মার্কেপ্লেস ওয়েবসাইট বানানো ছাড়াই বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সার দের তালিকা বানাইয়া ফেলাইছে। সেখানে আবার তারা কন্ডিশন দিছে যেনো আমার মতো শখের ফ্রি ল্যান্সার রা লোন সুবিধা বা ক্রেডিট কার্ড সুবিধা না পায় (এই দুইটা ব্যাপারে পরে আসতাছি) যদি বিগত ৩৬৫ দিন বা ১ বছরে ১০০০ ডলার রেমিটেন্স কেউ না আনতে পারে তাহলে সে এই তালিকাতে আসবে না। আবার তালিকাতে থাকার জন্য প্রতি বছরে ১৫০০ টাকা করে চাদা দিতে হবে। তারপরে এই তালিকাতে থাকা স্বাপেক্ষে দেশের বিভিন্ন খানের বিভিন্ন ব্যাংক তাদেরকে লোন সুবিধা দেবে এবং তারা সেই লোন সুবিধা নিয়ে এবং ভার্চুয়াল আইডি কার্ড নিয়ে তারা আবার বিয়ে শাদীও করে ফেলাইতে পারবে- যেখানে ফ্রি ল্যান্সার রা বলে বিয়ে শাদী করতে পারে না (আমি বিগত ১৫/১৬ মাস ধরে পাত্রী দেখা শুরু করেছি এবং আমার কাছে প্রায় ৩০+ মেয়ের প্রস্তাব এসেছে এবং আমি একজন শখের ফ্রি ল্যান্সার। এখন করোনার জন্য পাত্রী দেখা থামিয়ে রেখেছি। আমার অবশ্য দেরী হয়ে গেছে কিন্তু আমার পরিকল্পনাই ছিলো বয়স ৪০ বা ৪০+ হলে সংসার করবো। সো ফ্রি ল্যান্সারদের পাত্রী জুটে না কথাটা ঠিক না। ব্যালান্স থাকলে ১৮ বছরের মেয়েরাও এখন ৬০ বছরের বুড়ো কে বিয়ে করতে পিছপা হয় না।)
প্রথমত লোন নেয় কারা? যারা চলতে পারে না বা যারা গরীব তারা বা যারা ব্যবসা এক্সপান্ড করতে চাইতাছে তারা? বলতে পারেন বাংলাদেশ সরকার কেনো লোন দেয়? আপনার সাথে ব্যবসা করার জন্য। বাংলাদেশ সরকারের বা ব্যাংকের সবসময়ই টাকার দরকার হয় সেজন্য তারা বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে লোন সুবিধা প্রদান করে এবং সময়ে সেই সুদগুলোর মাধ্যমে তারা তাদের ব্যবসা কভার করে। ব্যাপারটা কতোটা হাস্যকর হয়ে গেলো যে: ফ্রি ল্যান্সার রা বিদেশ থেকে ডলার উপার্জন করবে আর বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে অল্প সুদে লোন সুবিধা নিবে। একজন ফ্রি ল্যান্সার যে বিদেশ থেকে ডলার উপার্জন করবে বা করতাছে সে আবার সরকারের কাছ থেকে লোন সুবিধা নিবে কেনো? তার তো এমনিতেই পকেট ভারী থাকার কথা কারন সে ডলার কে ক্যাশ করে চলতাছে। এইটা কি এমন কোন ব্যাপার যে: একজনের কাছে ১ মিলিয়ন ডলার আছে আর সে ১০০০ লোককে ১০০০ ডলার দিলো এক অর্থবছরে তারপরে ব্যাংকের কাছে লোন চাওয়া শুরু করে দিলো। ব্যাপারটা একই সাথে সন্দেহজনক এবং খটকাজনক। ব্যাপারটা হতে হবে এরকম যে শেষ ৩৬৫ দিনে সে ১০০০ ডলার উপার্জন করেছে কিনা? ভার্চুয়াল আইডি কার্ড নেবার জন্য আর কোয়ালিফায়েড ফ্রি ল্যান্সারদের তো সময়মতো ডলার ক্যাশ হিসাবে পাইলেই চলবে তাকে আবার লোন বা লোন ফ্যাসিলিটজ দিতে হবে কোন? তাহলে সে কেমন টাইপের ফ্রি ল্যান্সার?
প্রথমত যে ফ্রি ল্যান্সার দেশের জন্য রেমিটেন্স আনতাছে তাকে তো দেশ এমনিতেই সম্মান দিবে। সে যদি ১ ডলার ও উপার্জন করে আনে তাহলেও সে এদেশের ফ্রি ল্যান্সার। আমাদের সময়ে যেমন বলা হতো যে: ফ্রি ল্যান্সার রা দেশের ১ নম্বর নাগরিক। কারন তারা রেমিটেন্স আনে। সরকারের দরকার ছিলো এ যাবতকালে বাংলাদেশের যতো মানুষ মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে রেমিটেন্স এনেছে তাদের পুরো তালিকাটা প্রকাশ করা (যা বাংলাদেশের ব্যাংকগুরোর কাছে আছে)। তা না করে সারা দেশ থেকে আবদেন পত্র আহবান করা হইতাছে এই ব্যাপারটাও খটকার বিষয়। এতে বোঝা গেলো বাংলাদেশ ব্যাংক প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ে কে যে তালিকা দিয়েছে প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ে সে তালিকা গোপন রেখেছে এবং প্রকাশ করে নাই বা এই ধরনের যে খবর বের হয়েছে সেটা ভূয়া। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে যে তালিকা আছে সেটা দেখতে চায় এ দেশের সাধারন মানুষজন। একজন ফ্রি ল্যান্সার তার মেধা বিক্রি করে খায়। সে কখনোই কারো কাছে হাত পেতে খাইবে না। একজন ফ্রি ল্যান্সারের ভালো কাজ জানা থাকলে টাকা বা ডলারের অভাব হবার কথা না - অন্ততপক্ষে যেটা দরকার সেটা তো থাকবে। তা নয়তো সে কিসের ফ্রি ল্যান্সার? ফ্রি ল্যান্সার শব্দটার মূল অর্থই হলো: যে আপনি দেশে বসে ফরেনার বায়ার বা ক্লায়েন্টদের কাজ করে আনবেন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে রেমিটেন্স আকারে। সে অলওয়েজ ডলার উপার্জন করবে। এইখানে তাদের লোন সুবিধা লাগবে কেনো তাও আবার স্বল্প সুদে। বলতাছে তো স্বল্প সুদে - পরে দেখা যাবে ধরাইয়া দিবে চড়া সুদে। আর সারা দেশের অল্প শিক্ষিত ফ্রি ল্যান্সার রা মাইক্রো ক্রেডিট এর চড়া সুদের খপ্পড়ে পড়ে গ্রামে বা গঞ্জের সহজ সরল মানুষগুলোর মতো হঠাৎ করে স্বর্বস্ব খুইয়ে বসে থাকতে পারে তখন?
এই দেশের প্রথম দিকের যে কোন ফ্রি ল্যান্সার কে বলবেন: সরকার তো ফ্রি ল্যান্সার দেরকে লোন সুবিদা দিতাছে- তাহলে দেখবেন যে কেউ হেসে দিবে? কারন একজন আরকেজনের কাছ থেকে যে অর্থ লোকালি উপার্জন করে তাকে বলা হয় লোকাল ল্যান্সার। কারন একজন ফ্রি ল্যান্সার ব্যাংকের কাছ থেকে কম্পিউটার সুবিধা নিতে পারে (লোন), ইন্টারনেট সুবিদা নিতে পারে (লোন), কিন্তু চলাফেরা করার জন্য লোন সুবিধা নিবে ব্যাপারটা কেউ সহজ সরল ভাবে দেখবে না। সরকার যদি নির্দেশ ও দেয় তারপরেও প্রাইভেট ব্যাংক গুলো তার মতো করে হিসাব করে দেখবে। আর যে লোন গুলো তারা নেবে সেগুলো তারা যদি শোধ করতে না পারে? কারন আর্থিক সুবিধা না থাকার কারনে ফ্রি ল্যান্সার হয়ে যদি লোন সুবিধা নেয় তাহলে সে যদি কাজ না পায় তাহলে সে লোন শোধ করবে কি করে? যারা ভার্চুয়াল আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতাছে তারা কি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র ধারী কিনা আবার যারা ব্যাংকের লোনের জন্য আবেদন করবে তারা কি শুধূ এই ভার্চুয়াল আইড কার্ড দিয়েই আবেদন করে ব্যাংক লোন পাবে নাকি আরো অন্যান্য সকল কাগজ পত্রও দেখাতে হবে। জানা মোতাবেক আপনার যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর না থাকে তাহলে তো আপনি প্রাইভেট ব্যাংকগুলো থেকে কোন লোন সুবিধাই পাবেন না।
আমাদের মতে: যে ১ ডলার ও রেমিটেন্স আনবে সেও ফ্রি ল্যান্সার। সো সবার নামের তালিকাই প্রকাশ করতে হবে। শুধূ মাত্র সরকার দলীয় রাজনৈতিক পন্থীরা যদি নিজেদেরকে আলাদা করতে চায় তাহলে তারো যেনো অন্য নাম ধারন করে কারন ফ্রি ল্যান্সার পেশাটা শুরু হয়েছে ২০০২/২০০৩/২০০৪ সাল থেকে আর তখন বর্তমান রাজনৈতিক সরকার দল ক্ষমতায় ছিলো না। দেশীয় ঘরানায় লোন সুবিধা তো সাধারনত উদ্যোক্তাদের জন্য লাগে। আবার একজন উদ্যোক্তা হতে গেলেও অনেক প্রসেস পালন করতে হয়। যে মানুষ রেগুলার ডলার উপার্জন করতাছে সে একজন ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে বা যে প্রতি বছর নূন্যতম ১০০০ ডলার উপার্জন করতাছে তার আবার লোন সুবিধা লাগবে কেনো- এদশের ফ্রি ল্যান্সার রা তো তাদের উপার্জনের স্ক্রিনশট দেখায় একেকজনের পাইওনিয়ার একাউন্টে প্রায় ১০০০০ ডলার করে আছে তাহলে সেই মানুষ কি কখনো লোন সুবিধা নিতে যাবে? ব্যাপারটা হাস্যকর। ক্লিয়ারলি জানা দরকার এক্সাটলি কোন ধরনের ফ্রি ল্যান্সারদের লোন সুবিদা লাগবে? দেশীয় ল্যান্সার নাকি আন্তর্জাতিক ল্যান্সার।
এইটাকে আমি স্বীকৃতি বলে মনে করি না। স্বীকৃতি আমি প্রথমেই বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ব্যাংকের লিষ্টেড বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংকগুলো থেকে পাইতাছি একজন রেমিটেন্স উপার্জনকারী হিসাবে, স্বীকৃতি পাইতাছি পাইওনিয়ার থেকেও। যেটা জানে বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রনালয় এবং প্রাইভেট ব্যাংক ও আর দিতাছে যথাযথ সম্মান। আবার বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ সচিবালয়ের সাথে কানেক্টেড। সো এইটাই এক বিশাল সম্মান। তারপরেও ইষ্টার্ন ব্যাংক এবং ব্যাংক এশিয়া দিতাছে সকল ধরনের ফ্রি ল্যান্সার দেরকে ডুয়াল কারেন্সাী মাষ্টারকার্ড যা দ্বারা সারা বিশ্বে চলাফেরা , রেষ্টুরেন্ট এর বিল পরিশোধ বা হোটেল বিল পরিশোধ এবং আরো অনলাইনে কেনাকাটা সহ আরো অনেক কাজ করা যাবে। সে খানে আজকে দেখলাম: বাংলাদেশ সরকারের একজন সচিব অর্ডার দিছে যে ভার্চুয়াল আইডি কার্ডদ্বারীরা ব্যাংকের লোন সুবিধা পাবে বা ক্রেডিট কার্ড ফ্যাসিলিটজ পাবে। আর তারা যদি ধাপ্পাবাজ ফ্রি ল্যান্সার হয় বা হ্যাকার টাইপের ফ্রি ল্যান্সার হয় তাহলে তো সেই ক্রেডিট কার্ডের বা সেই সংক্রান্ত ইন্টারনেটের সকল এক্সস কে কাজে লাগিয়ে বড় সড় গ্যানজাম (হ্যাক) করে ফেলাইতে পারে। ক্রেডিট কার্ড দেবার ক্ষেত্রে প্রাইভেট ব্যাংক তাদের ইন্টারেন্যাশণাল নীতিমালা খাটাবে যে আপনি যে ই পরিমান ফ্যাসলিটজ নিতে চাইবেন সেই পরমিান স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির মালিক আপনাকে হতে হবে বা প্রতি মাসের শুরুতে আপনি যেই পরিমান টাকা লোড দিবেন সেই পরিমান টাকাতে যে পরিমান ডলার আসে সেটা আপনি ইন্টারণ্যাশনাল কেনাকাটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।
মোদ্দা কথা: এইটা কোন ফ্রি ল্যান্সারের চরিত্র না- ভার্চুয়াল আইডি কার্ড দেখিয়ে আপনি সরকারের কাছ থেকে লোন সুবিধা গ্রহন করবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি কোন ফ্রি ল্যান্সার না- আপনি একজন উদ্যোক্তা। আর সেভাবেই বাংলাদেশের প্রাইভেট বা সরকারি ব্যাংকগুলো তাদেরকে ট্রিট করবে বলে আশা করি কারন এইটা দেশের সকল ধরনের ফ্রি ল্যান্সার যারা এ যাবতকালে রেমিটেন্স এনেছে এইটা তাদের জন্য মান সম্মানের ও বিষয়। ভাগ্যিস বিগত ৩৬৫ দিনে ১০০০ ডলার পাইওনিয়ার থেকে উইথড্র দেই নাই। নয়তো আমাকেও হয়তো এই ধরনের তালিাকতে পড়ে যাইতে হতো। নাকি এইখানে শূধু সুইফট ট্রানজেকশন ধারী লোকজন - যারা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে কোন ধরনের তৃতীয় পক্ষের (পাইওনিয়ার) এর সাহায্য ছাড়াই রেমিটেন্স এড করতাছে বলে প্রচার চলতাছে- তাদের লিষ্টিং চলতাছে। আসলে অরিজিনাল রেমিটেন্স আর্নার কারা: যারা সরাসরি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে সুইফট ট্রানজেকশন করতাছে তারা নাকি যারা তৃতীয় পক্ষ লাইক আমেরিকান প্রতিষ্টান পাইওনিয়ারের সাহায্যে লেনাদেনা করতাছে তারা? আমি সুইফট ট্রানজেকশন করা বন্ধ করে দিছি ২০১১ সালে। ২০১৭/১৮ সালে পরিচিত বাংলাদেশ পুলিশের বড় ভাইদের অুনরোধে কিছু রেমিটেন্স এনেছি পাইওনিয়ার ব্যবহার করে - ব্যাংকে রাখা আছে এবং তা ১০০০ ডলারের চেয়ে বেশীই বলতে গেলে।
যে ওয়েবসাইট টা র কথা সবাই বলতাছে সেখানে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কোন সিল বা লোগো দেখলাম না। ওয়েবসাইট টা একদম বেসিক লেভেলে ওয়েভসাইট যা দেখে মনে হলো শুধু অর্থ কালেকশন মেথডটাই ষ্ট্রং এবং ঠিকানা দিয়ে রেখেছে মিরপুর ডিওএইচএস যার আশে পাশের এলাকার নাম ইউনিয়ন সুজানগর। প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট হলে ঠিকানা থাকবে মন্ত্রনালয় বা সচিবালয় । বাংলাদেশের লোকাল পেমেন্ট সিষ্টেম ও তেমন দেখলাম না। আমি ব্যক্তিগতভাবে একটি ফাইনান্সিয়াল প্রতিষ্টানের মাধ্যমে পেমেন্ট রিসিভ করি সবসময় যারা সরকারের ভ্যাট ট্যাক্সের আওতাধীন এবং প্রতিবছর তাদের অডিটও হয়। ভাগ্যিস সেই ধরনের প্রতিষ্টানগুলো এই ধরনের ল্যান্সিং প্রোগ্রামের আওতায় আসে নাই। সরকার বা প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় তো কোন ডিওএইচএস এ থাকে না- সরকার থাকে সারা বাংলায় যার নাম - সারা বাংলার জনগন। সহজ ভাষায় যাকে বলে: জনগনই সকল ক্ষমতার উৎস।
Sunday, December 27, 2020
ফ্রি ল্যান্সার ক্যারিয়ার এবং ভিশনারী মেথড।
প্রথম যখন বাংলাদেশে ফ্রি ল্যান্সার মেথডের কথা শোনা যায় : তখণ কেউ ই এগিয়ে আসে নাই। বরঞ্চ এমন এমন লোক এগিয়ে আসে যারা প্রকৃতই ডলার উপার্জনের কথা বলতে শুরু করে। অনেক কস্ট করে একজন আরেকজনের সাথে যোগাযোগ করতাম। সব মানুষ মাইক্রোসফট লাইভ মেসেন্জার ব্যবহার করতে পারতো না। ফলে ৩০০ টাকা দামের মোবাইল কার্ড দিয়ে ৪০ মিনিট কথা বলে ডিসকাস করতে হতো একজন আরেকজনের সাথে। যারা বড়লোক তারা বলতে গেলে নাক সিটকাতো ফ্রি ল্যান্সিং এর কথা শুনে। প্রথম প্রথম যে ব্যাংকগুলো ছিলো : ইন্টারনেট ব্যাংক তার মাঝে আজো শুধু পেপাল ইন্টারনেট ব্যাংকটাই আছে। বাকী গুলো গায়েব। প্রথম প্রথম এই ইন্ডাষ্ট্রি নিয়ে কাজ করতে যাইয়া এতো পরিমান কষ্ট করতে হয়েছে যে: সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপার ভরসা করতে হতো। আশ্চর্যজনক ভাবে আমি একটি শক্তি উপার্জন করতে পারি তা হইতাছে ভিশন বা ভিশনারী প্রসেস (কারন আমার মনের ভেতরে কোন খারাপি ছিলো না) ।
আমি যে সকল বড় ভাইদের সাথে ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস নিয়ে ডিসকাস করতাম সে সকল বড় ভাইদের মুখে সবসময় একটা কথাই শোনতাম যে: ব্যাপারটা সারা বাংলায় ছড়িয়ে দেয়া উচিত। ব্যাপারটা সারা বাংলার ছেলে বা মেয়েরা করবে একসময়। আমি বলতাম: তাতে আপনার কি লাভ? বলতাছে: তারা বাংলাদেশের সমাজে বসবাস করে এবং সবাই মিলে একসাথে এই কাজটা করবে। তখন আমি বুঝলাম: ওডেস্ক সহ যে সকল অর্থ উপার্জনের পথ বাংলাদেশের শিক্ষিত মানুষের নজরে এসেছে তা একসময় বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি তৈরী করবে। সত্যিই তাই: আজকে গরীব মানুষ টাকার অভাবে ৩ বেলা খাইতে পারতাছে না। আর শিক্ষিত ছেলে বা মেয়েরা অনার্স বা মাষ্টার্স পাশ করে প্রাইভেট বা করপোরেশনে চাকুরী না করে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনে নাম লিখাইতাছে- এক সময় তো ইন্টারনেটের এই সকল কোম্পানী নাও থাকতে পারে। তখন উনারা কি করবেন?
তো যেই শক্তিটার কথা বলতেছিলাম: তা হইতাছে ভিশনারী। নিজস্ব যে কোন ব্যাপারে আগে ভাগে দেখতে পাওয়া। সেই ব্যাপারটা আমার মাঝে প্রায়শই একটা ঘোর তৈরী করতো প্রথম প্রথম। তখনকার দিনে অনেকগুলো হলিউডের মুভি দেখে (ইন্টারনেটে) ব্যাপারটা পরিস্কার হলাম যে: এইটাকে ভিশন বলে। আমি সেই ব্যাপারটাকে কাজে লাগাই। কারন আমি প্রথমতই বুঝতে পারি বাংলাদেশের সমাজে কোন কিছু প্রতিষ্টিত করতে গেলে বাধা আসবেই। আর বুদ্বি করে এদেশের ব্রিলিযান্ট ছেলে মেয়েদের কে বুঝাতে পারলে তারা এই ব্যাপারে ইন্টারেষ্টেড হবে। খুব বেশী কষ্ট করতে হলো না। ৪ বছরের মাথাতে ২০০৬ সালে সারা দেশে মোটামুটি একটা কম্যুনিটি দাড় হয়ে গেলো। তো সেই সময়গুলোতে আমরা চোখে পড়ে যাই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এরকম প্রজন্মের কাছে- তারা চাদা চাওয়া বা ভিক্ষা করার ফন্দি আটে। আমরা সরাসরি জয় বাংলার সেল্টার নেই এবং বলি আমরা তো এই দেশের সরকার কে ভ্যাট ট্যাকসই দেই না- তোরা কোন চ্যাটের বাল? এক টাকাও দিবো না তোদেরকে। মেধা খাটিয়ে ডলার কে ক্যাশ করা হয়- কেউ মাগনা মাগনা আইসা দেয় না।
যখন ইন্টারনেটে মেধা বিক্রি করা হয় আর ডলার কে ক্যাশে রুপান্তর করা হয় তখন বাংলাদেশের সমাজ থেকে অমানষিক বাধা পাইতাম। হয়তো কোথাও মুষঢ়ে পড়তাম? আমি শখের ফ্রি ল্যান্সার। সবসময়ই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকি এবং মার্কেটপ্লেস ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে কাজ করে বা পারসোনাল ক্লায়েন্টদের কাজ করে হাতখরচ বা প্রাত্যহিক খরচ মেইনটেইন করে থাকি।
পরে ২০১১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সুইফট ট্রানজেকশন সিষ্টেম এড করা হয়। সেখানেও আমরা কন্ডিশন দিয়ে রাখলাম যে রেমিটেন্সের উপরে কোন ট্যাক্স দেবো না। আর এক কথায় রেমিটেন্সের উপরে কোন ট্যাক্স হয় না। আমি কখনো দেই নাই আর কখনো সরকার আমার কাছে চায়ও নাই আর আশা করি চাইবেও না কখনো। তবে ২০১১ সালের পরে আমরা চিন্তা করি আমরা নিজেরা নিজেরা ডলার লেনাদেনা করবো পারস্পরিক। কারন ২০১১ সালে বাংলাদেশ পেপাল এক্সেস পায়। আর আজো অবদি সেই পারসোনাল লেনাদেনার সিষ্টেম টা ধরে রেখেছি। তবে এখন সরকার কর্তৃক অনুমতি প্রাপ্ত কোম্পানী ব্যবহার করি যেখানে তারা নিয়মিত ভ্যাট ট্যাক্স দেয় এবং প্রতিবছর অডিটও হয়। কোন ফাইনানসিয়াল প্রতিষ্টানে যদি প্রতিবছর অডিট হয় তাহলে সেই অর্থ বছরের সকল ট্রানজেকশন বৈধ বলা হয়। কারন কোন অসংগতি যদি অডিটে ধরা না পড়ে তাহলে সেটা লিগ্যাল হয়ে যায়। ২০১১ সাল থেকে বিকাশ বা যে কোন ব্যাংকিং ট্রানজেকশন ব্যবহার করার কারনে সেগুলোর প্রত্যেকটা ট্রানজেকশন নাম্বার আছে যা সরকার কর্তৃক নজরদারী হয় এবং যাদের কাছে ডলার সেল করা হয় তাদের অডিট হয় এবং তারা নিয়তি ভ্যাট ট্যাকস্ ও দেয়। আর সেই সাথে নতুন করে একন আরো সচল হয়েছে আইবিএনএস (IBNS- Internet/Internal Banking Network system) Send money Method> যার কোন হিসাব নাই্। যে যাকে বন্ধু মনে করবে সে তার কাছে অর্থ সেন্ড করতে পারবে। কিছু কিছু ব্যাংক তো দিন রাত ২৪ ঘন্টা যে কোন সময় ইন্টারনেটে থেকে যে কোন ব্যাংকে অর্থ সেন্ড করার সুবিধা প্রদান করে আসতাছে আমাদের জন্য- সারা দেশের ফ্রি ল্যান্সার দের জন্য।