প্রথমে যখন পেমেন্ট গেটওয়ে হিসাবে স্ক্রিল এর নাম শুনি- তখন নামটা একটু আনকমন লেগেছিলো কারন প্রথমে আমরা ব্যবহার করেছি মানিবুকার্স ইনকরপোরেশন। প্রথম প্রথম মানিবুকার্স ইনকরপোরেশনের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যাইতো। ক্লায়েন্ট রা পেমেন্ট দিছে- সেটা বাংলাদশে লেনাদেনাও করেছি। এখন পর্যন্ত কয়েকটা ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ নষ্ট এবং হারাইযা গেছে- নয়তো প্রমানসহ ই দেখানো যাইতো।
তারপরে নাম পরিবর্তন করে আসে স্ক্রিল। সুদীর্ঘ অকে সময় ধরে স্ক্রিল সিষ্টেমের নীচে লেখা থাকতো মানিবুকার্স ইনকরপোরেশন। এখন এইটা লেখা দেখাইতাছে পেসেফ গেটওয়ে।যাই হোক এইটা বিটেন সরকারের আওতাধীন একটি প্রতিষ্টান বা ইনকরপোরেশনের গেটওয়ে।যার মূল মন্ত্র হইতাছে- সেন্ড এবং রিসিভ মানি বাই ইউজিং এন ইমেইল। যেমন আমরা ব্যাংক নাম্বারের মাধ্যমে ব্যাংক টু ব্যাংক লেনাদেনা করি, যে রকম আমরা মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করার মাধ্যমে ক্যোশ টাকা লেনাদেনা করি সেরকম ইমেইল ব্যবহার কেরে লেণাদেনা করে পেপাল ডট কম বা স্ক্রিল ডট কম বা ইন্টারনেট ব্যাংকিং সিষ্টেম।
সম্প্রতি একটা ভিডিও দেখলাম বাংলাদেশে স্ক্রিল ব্যাহার সংক্রান্ত। বাংলাদেশে তো অনকে আগে থেকেই স্ক্রিল ব্যভহার করা যায়। এখানে আবার নতুন করে চালূ করার কি হইলো? কোম্পানি তো পরিবর্তন হইছে ব্রিটেনে- আগে ছিলো মানিবৃকার্স- এখন হইছে পেসেফ। যদি সকল দরনের গেটওয়ে সাপোর্ট দেয় তাহলে বলবো ব্যাপারটা ভালো। কিন্তু মনে হয় নাই যে সকল ধরনের গেটওয়ে সাপোর্ট দিবে স্ক্রিলের এইবার কার এনাউন্সমেন্ট। দরকার ছিলো এবং আছে ্আমাদের দেশ বাংলাদেশের একটা নিজস্ব পেমেন্ট গেটওয়ে। এমন একটা পেমেন্ট গেটওয়ে যেখানে বাংলাদেশের লোগো বা কোম্পানি বা কোন ইনকরপোরেশন সারা বিশ্বের যে কোন প্রতিষ্টান থেকে ইমেইল বা ইন্টারনেট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যৈমে আমাদের কে পেমেন্ট দিতে পারবে। যেমন নীচের ছবিগুলো যদি দেখেন এবং পর্যায়ক্রমে বিশ্লেসন করেন তাহলে বোঝতে পারবেন স্ক্রিল কতো ধরনের ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের সাথে ব্যবহার করা যায়।
প্রথমে দেখি ওয়ার্ডপেস ওয়েবসাইটের প্লাগ ইন হিসাবে ইউজ করলে কি দেখায়। প্রথমে দেখাইতাছে স্ক্রিল অফিশিয়াল।
ওয়ার্ডপ্রেসেরে ভেতরে প্লাগিইন অপশন থেকে যদি আপনি স্ক্রিল লিখে সার্চ দেন তাহলে দেখাবে স্ক্রিল অফিশিয়াল।
এখনো এ্যাপটি ওয়ার্ডপ্রেসের লেটেষ্ট ভার্সনের সাথে আপডেটেড না। তাহলে বোঝা যাইতাছে কি সমষ্যা হইতে পারে। ওয়েবসাইটে হ্যাক হওয়া অসম্ভব কিছু না।
মানিবুকার্স এবং স্ক্রিল ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এর কাছে অনেক পরিচিত একটি নাম । অনেক পরিমান ব্যভহার করেছি- অনেক লেনাদেনাও করেছি। আগে অনেক সহজ ছিলো। কিছু মানুষই আছে পরিচিত যারা ফরেকস্ করে তারা অলওয়েজ স্ক্রিল ব্যবহার করে। এখন তাদের কাছে একাউন্ট এর কি অবস্থা তা জানা দরকার? কয়েকদিন আগে আমি কিছু লেনাদেনা করতে গেছিলাম - বলতাছে নানা ধরনরে ভেরিফিকেশন এর নাম। এই করতে হবে- সেই করতে হবে। আমি তো দেখে থ। পরে ওয়ার্ডপ্রেসের ভেতের প্লাগইন সার্চ দিলাম দেখলাম প্রচুর পরিমান ব্যাংকের সাথে কানেক্টেড এই নতুন আঙ্গিকের স্ক্রিল। বুঝতে পারলা বড় সড় পরিবর্তন হয়েচে- পরে দেখি মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে।
এরা আবার অথরিটি বা ট্রাষ্ট পাইতে অনেক সময় লাগতে পারে। তবে মার্চেন্ডাইজ সার্ভিস চালূ থাকলে অনেকেরই ই কমার্স এর ব্যবসা করতে সহজ হবে। কিন্তু কি পরিমান কাগজ পত্র জমা দিতে হয় তাও একটা ব্যাপার। আর বাংলাদেশ সরকার যদি এত মনিটর করতে পারে তাহলে আরো অনেকের পেমেন্ট আটকে দিয়ে বড় সড় ঝামেলায় ফালােইতে পারবে যে কাউকে। যেমন এখণ অনেকেই ২০১৫ সালের পরে ফ্রি ল্যান্সার ডট কম বা অন্যান্য অনেক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট পাইতে খুবই সমস্যা হয়। মাঝে মাঝে পাওয়াও যায় না। শুনেছি অনেকেরই এডসেন্সের পেমেন্ট পাওয়া যায় না। সমস্যার অন্ত নাই। মাঝে মাঝে মনে হয় দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া শুরু করবে আমাদের দেশের কোয়ালিটি ফ্রি ল্যান্সার রা। কারন এই মেধাটা যদি তারা বাহিরে দেয় তাহলে অনেক সুবিধাও যাবে। অন্য দেশের সরকারেরা তাদের কে মেধার মূল্যায়ন করবে।
চলুন দেখে নেয়া যাক কি পরিমান স্ক্রিল ব্যাংক নেটওয়ার্কের সাথে ওয়ার্ডপ্রেস বা ওুকমার্স
কানেক্টেড। নিজেদের ওয়েবসাইট বা ই কমার্স ওয়েবসাইট এবং পেমেন্টের ক্ষেত্রে আগে থেকেই সতকর্তা অবলম্বন করাটা জরুরী।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl