দেশজুড়ে এবং বিশ্বজুড়ে করোনা পরিস্থিতিতে যেখানে জাতিসংঘ কর্তৃক সামাজিক সংশ্রবই নিষেধ সেখানে কিছু কিছু দালাল রাজাকারের সন্তানেরা বিয়ে শাদীর আয়োজন করে বা করার কথা বলে দেশে বিদেশে নানা খানে চাদা চেয়ে বেড়াইতাছে। এরকম পাইলাম পরিচিত এহজনকে যে বলতাছে যে সে বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করেছে কিন্তু দেশ জুড়ে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও সে অপর এক বিশ্ববিধ্যালয়েল আরেক মেয়েকে বিয়ে করে নিশ্চিন্তে সংসার করা শুরু করেছে। তো আমি তাদেরকে নাম দিয়েছি বুদ্বি প্রতিবন্দী। শুধু মাত্র প্রতিবন্ধী না হলে কেউ এ ধরনের কাজ করতে পারে না। এরা যদি প্রতিবন্ধি হয়ে তাকে তাহলে নিশ্চিত তার আশে পাশে যারা আছে তারা আরো বেশী বুদ্বি প্রতিবন্ধি। সারা বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিধ্যালয়ের সকল ছেলে মেয়ে রা যখন সামাজিক দুরত্ব মেনে চলতাছে- একেকজন যখন ৪/৫ মাস বাসা থেকেই বের হইতাছে না সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বা ছাত্রী কিভাবে এই ধরনের কাজ করে থাকে? সেটা আমার বিবেচনার মধ্যে ই আসতাছে না। এই ধরনের কাজ কারবার যারা করে বেড়াইতাছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত। কারন তারা একটি পাড়া বা মহল্লা, একটি এলাকা, একটি থানা সদর, একটি গ্রাম গঞ্জ বা একটি উপজেলা বা একটি সংসদীয় আসন, আশে পাশের আরো এলাকা এবং অন্যান্য সংসদীয় এলাকা, একটি বা কয়েকটি জেলা, বিভাগ বা সব কটি উপজেলা জেলা বিভাগের জন্য তথা সারা দেশের জন্য একটি চরম রিস্ক নিয়ে আসতাছে। যেখানে সামাজিক সংশ্রবই নিষেধ- সেখানে বিয়ে শাদী আয়োজন করা এবং সেখানে যৌন কর্ম করে যাওয়া কি এই সময়ে নিতান্তই বেহায়াপনা এবং চরম রিস্কের ব্যাপার নয় কি? আর তার আশে পাশে যারা আছে তারাও কি এতোটাই ব্যক্কল। এরা কি কোন অন্ধকার জগতে বসবাস করে। মনে হয় নোয়াখালীর সুবর্ন চরে প্রতিষ্টিত আলো বাতাসহীন এলাকাতে বসবাস করে যেখানে এখনো সভ্যতার ছায়া যেয়ে পড়ে নাই। নাকি তারা এমাজনের গহীন জংগলে বসবাস করে। যারা সভা , সমাবেশ, বিয়ে শাদীর প্রোগ্রামের আয়োজন করে যাইতাছে বা চেষ্টা করতাছে তাদের দ্বারা যে কোন সময়ে দেশে করোনা পরিস্থিতি পেনডেমিক আকার ধারন করতে পারে। আর একবার পেনডেমিক শুরু হলে সেটা সামাল দেবার ক্ষমতা কারো বাপের ও নাই। যেমন পারতাছে না বর্তমানে ইউরোপ আমেরিকা।আমার কাছে মনে হইতাছে ফেব্রুয়ারী থেকে শুধু মাত্র করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও যারা বিয়ে শাদীর কাজ করে সংসার করতাছে তারা জারজ রাজাকার এবং দালালের বংশধর। তাদের বাপ দাদাদের ফেলে যাওয়া অসমাপ্ত কাহিনীর মতো তারা তাদের সেই কাজ সম্পূর্ন করার পায়তারা করতাছে যা তাদের বাপ দাদারা চেষ্টা করেছিলো- সব বাঙ্গালীরে মাইরা ফালানোর চক্রান্ত। যেখানে জাতিসংঘ সামাজিক সংশ্রব নিষেধ করেছে, সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার জন্য বাংলাদেশে আইন পাশ হয়েছে সেখানে আমাদের দেশের ভেতরে কিভাবে এই জারজ রাজাকারে বাচ্চা গুলো বিয়ে শাদীর প্রোগ্রামের আয়োজন করার চিন্তা করে। তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করা হলো বা তাদের আশে পাশে যদি বাংলাদেশের কোন সচেতন নাগরিক থেকে থাকে তাহলে ৯৯৯ এ কল দিয়ে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। তাদেরকে বলবেন জেলখানাতে যাইতয়া সংসার করার জন্য- সেখানে অপরাধীরা বসবাস করে । জয় বাংলার সমাজে না- কারন এখানে শিক্ষিত ভদ্রলোকেরা বসবাস করে।
#সামাজিকসংশ্রব
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl