আচ্ছা আপনি কি এরকম কখনো দেখেছেন যে আপনি একটা ব্যবসা করতাছেন কিন্তু কে আপনার সাথে ব্যবসা করলো তার কোন ডিটেইলস আপনার কাছে নাই? যেমন তার ছবি বা ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার বা তার ব্যাংক একাউন্ট ডিটেইলস - কোন কিছুই আপনার কাছে নাই। আপনি একজন এর সাথে মোবাইলে কথা বলে যাইতাছেন কিন্তু আপনি তাকে চিনেন না বা কখনো তার সাথে দেখা হলো না ব্যাপারটা কি সম্পূর্ন হলো? বা আপনি ইন্টারনেটে দিনে পর দিন চ্যাট করে যাইতাছেন - যার সাথে চ্যাট করতাছেন তারে চিনলেন না বা জানলেন না- ব্যাপারটা কেমন হলো? মনের মধ্যে একটা খচ খচ থেকে গেলো।
একটা গার্মেন্টস শ্রমিক- গার্মেন্টেসে কাজ করে কিন্তু সে তার মালিককে চিনে না এরকম কখনো শুনেছেন। তার মালিক যদি আমেরিকাতেও থাকে তাও সে আসে আর শ্রমিকদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করে এবং বেতন বোনাস দিয়ে যায়। যারা লেবার বা রোডে ঘাটে কাজ করে বা যে কোন ধরনের কাজ করে সে তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিনে। আর আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার রা মার্কেটপ্লেসে কাজ করে - তারা জানেই না যে তাদেরকে কে কোন লোক কাজ দিলো বা সে দেখতে কেমন , তার সোশাল মিডিয়া ইনফরমেশন কি বা তার মোবাইল নাম্বার টা কি? আমার ভেতরে একটা ক্ষুধা কাজ করে যে আমাকে ডলার উপার্জন করতে হবে। সেই জন্য আমি মার্কেটপ্লেসের সদস্য হয়ে ডলার উপার্জন শুরু করলাম এবং জানলাম না যে ঠিক কোন লোক আমাকে কাজ দিলো বা সে দেখতে কেমন? শতকরা ৯০% বায়ারের ই কোন ছবি দেয়া থাকে না। যার ফলে আমরা ঠিক ঠাক মতো বুঝতেই পারতাছি না যে কে আমাকে কাজ দিলো আর তার বাহ্যিক অবয়ব টা কেমন? ফলে আমরা কিছু অদৃশ্য লোকের সাথে কাজ কারবার করে যাইতাছি। ইন্টারনেটে ছবি দেখায় না শুধু হ্যাকার গোত্রের লোকজন। তারা বলে বেড়ায় যে তারা হ্যাকার। এক ধরনর হ্যাট বা ঢাকনা সহ মুখ বা মাউথ ফেস ব্যবহার করে হ্যাকার রা যার ফরে এক্সাটলি বোঝা যায় না যে সে মানুষটা দেখতে কেমন? এখন যদি মার্কেটপ্লেস গুলো ছবি ছাড়া একাউন্ট এপ্রুভাল দেয়া বন্ধ না করে তাহলে সহজ সরল একজন মানুষ আইসা অনায়াসে বলে দেবে যে এইটা একটা হ্যাকার ওয়ার্ল্ড। কিন্তু বাস্তবে কিন্তু তা না। কারন যারা কাজ করে মেধা দিয়ে তারা কিন্তু ডলারের জন্যই তাদের মেধা খাটিয়ে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে দিতাছে। যারা কাজ গুলো করাইতাছে এবং মার্কেটপ্লেসে তাদের ছবি টা পর্যন্ত দিতাছে না বা সে কোন দেশের বোঝা গেলো না তাদেরকে মে বি হ্যাকার বলে ফেলাইতে পারে যে কেউ যা পেশার উপরে এক ধরনের আত্মসম্মানের ও আঘাত। কারন এই পেশাতে যারা ফ্রি ল্যান্সিং করে না বা মার্কেটপ্লেসে কাজ করে না তারা এক ধরনের খুত ধরে বেড়াবে - বলবে যে আপনি যার সাথে কাজ করেছেন বা যার প্রজেক্ট টা কমপ্লিট করেছেন তার ইমেজ টা দেখান বা দেখি সে দেখতে কেমন?
যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং করি তারা একটা প্রতিষ্টানের আন্ডারে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকি। তারা বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেয়- রিসোর্স দেয় এবং সেগুলোর উপরে ভিত্তি করে সামনে আগানো যায়। যারা ইউটিউব মনিটাইজেশনের কাজ করে তারা সহজে বলে ফেলাবে যে ভাই আমরা তো গুগল ইনকরপোরেশনের কাজ করে থাকি- গুগল কে এই বিশ্বে কে না চিনে? কিন্তু যারা মার্কেটপ্লেসে কাজ করতাছে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে- তারা যেমন এন্ট্রি নিতাছে- সব অরিজিনাল ডকুমন্টেস দিতাছে বা সব লিগ্যাল পেপারস দিতাছে- অপরদিকে গতানুগতিক নিয়ম অনুযায়ী যারা ক্লায়েন্ট তারাও তাদের সব ডিটেইলস দিবে কিন্তু শতকরা ৯০% মানুষ তাদের ছবি বা ইমেজ দিতাছে না। তাহলে সেখানে একটা সন্দেহ থেকে যাইতাছে বা কাজ করতাছে - আমি আমার সব ডিটেইলস দিলাম - ক্লায়েন্ট তার সব ডিটেইলস দিতাছে না কেনো? যে সকল মার্কেটপ্লেসে জয়েনিং বোনাস আছে বা কুপন হিসাবে বোনাস পায় তারা হয়তো ওয়ান টাইম এর জণ্য আসে রেজিষ্ট্রেশন করতে - কুপন বোনাসের মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন করে একটা কাজ এন্ট্রি করে যে বোনাস টা পাইছে সেটা তারা এন্ট্রি করে চলে যায় এবং একজন ওয়ার্কার যে রেগুলার কাজ করে সে নিয়মমতো কাজে বিড করে সেই কাজটার অর্ডার নিয়ে কাজ জমা দিয়ে পেমেন্ট ও নিয়ে যায়( এসইওক্লার্কে যদি আপনি কোন কাজ সাবমিট করে তাকেন এবং ক্লায়েন্ট যদি অনলাইনে নাও থাকে তাহলে ৫ দিন পরে সেটা অটোমেটিক ক্লিয়ার হয়ে যায় । যেমন এসইওক্লার্কে যদি আপনি আমার রেফারেল লিংক থেকে জয়েন করেন এবং আমার কাছ থেকে সার্ভিস কিনতে চান তাহলে আপনি আমার কাছ থেকেই ৫ ডলারের কুপন নিয়ে সেটাকে আপনার একাউন্টে এড করে আমার কাছ থেকে একটা সার্ভিস কিনতে পারবেন।
সে ক্ষেত্রে আপনি কয়েকটা জিনিস শিখে গেলেন- যেমন মার্কেটপ্লেস কি, ফ্রি ল্যান্সার কি, বায়ার কি, সেলার কি- এগুলো অজানা থাকলে আপনি জেনে গেলেন এবং ভবিষ্যতে আপনি আবারো আইসা কাজ করতে পারবেন। তাছাড়া এসইওক্লার্কের সাথে সরাসরি বাংলাদেশী ব্যাংকের কোন যোগাযোগও নাই। সুইফট উইথড্র ও করা যায় না আবার সুইফটের মাধ্যমে ডলার ও লোড করা যায় না। উইথড্র করতে হয় পেপাল/পাইওনিয়ার/পেল্যুশনের মাধ্যমে আর লোড করতে হয় পেপাল/ক্রেডিট কার্ড/বিটকয়েনের মাধ্যমে। কিন্তু অন্যান্য সকল মার্কেটপ্লেসে একজন ক্লায়েন্ট নতুন জয়েন করে তার ক্রেডিট কার্ড ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে মার্কেটপ্লেসে বায়ার হিসাবে জয়েন করে সে কাজ দেয়া শুরু করলো- কিন্তু যারা কাজ করতাছে তারা জনতাছে না যে লোকটা কেমন বা দেখতে কেমন ? শুধু একটা ফ্ল্যাগ দেয়া থাকে। ধরেন ফ্রি ল্যান্সার ডট কম- সেখানে ৯০% বায়ারের ছবি নাই কিন্তু সেখান থেকে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার উইথড্র দেয়া যায়। বোঝলাম যে আপনি কাজ জানেন বা আপনার ডলার দরাকর - পেট চালানোর জণ্য বা যে কোন খরচ সামাল দেবার জন্য। কিন্তু একটা জিনিস কি ভেবে দেখেছেন যে যখন আপনি আপনার উপার্জনের ডলার টা বাংলাদেশ ব্যাংকে উইথড্র করতাছেন তখন আপনার টোটাল উপার্জনের মাঝে একটা গ্যাপ রয়ে গেছে যে আপনার ক্লায়েন্টের ছবি নাই বা আপনি জানেন ই না যে আপনি কার সাথে কাজ করেছেন? নাকি আপনি জানেন যে আপনি কার সাথে কাজ করতাছেন? ইন্টারনেটে যদি কারো ছবি না থাকে তাদেরকে স্বভাবত হ্যাকার বলা হয় (হ্যাকারদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ সরকারের আইন আছে)। ইন্টারনেটে আপনার ক্লায়েন্টের ছবি না থাকার জন্য এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে গতানুগতিক যোগাযোগ থাকার জন্য যদি কখনো আপনাদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ পুলিশ কোন এ্যাকশন নেয় তখন আপনি কি উত্তর দিবেন? আপনি বাংলা মায়ের সন্তান বাংলার ব্যাপার স্যাপার নিয়ে ধাপট দেখাতে পারেন। প্রয়োজনে আপনারা নিজেরা একটা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট বানাইয়া নেন যেখানে আপনারা নিজেরা নিজেরা কাজ এবং ডলার এবং টাকা পয়সা লেনাদেনা করবেন। কিন্তু আন্তর্জাতিক ভাবে পরিচিত একটা বা কয়েকটা মার্কেটপ্লেস যাদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি সুইফট ট্রানজেকশন আছে সেখানে আপনার উপার্জিত অর্থের বিনিময়ে আপনি জানলেন না যে কে আপনাকে ডলার দিলো তাহলে কি ব্যাপারগুলো আপনার জীবনের মানসিক শান্তি বজায় রাখবে? আর আপনি যদি মনে করে থাকেন- একক ভাবে কোন ব্যাক্তি এক ধরনের হ্যাকিং টেকনোলজী তৈরী করে মার্কেটপ্লেসে আপনাদেরকে পেমেন্ট দিবে তাহলে কি আপনি ভাবেন যেদিন আইন শৃংখলা নিরাপত্তা বাহিনী পুরোপুরি ব্যাপারটার হদিস করতে পারবে সেদিন কি অবস্থা হইতে পারে? । কারন ব্যাপারটা জন নিরাপত্তা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ন ইস্যু হিসাবে ধরবে দেশের লোকজন।
বাংলাদেশ ব্যাংক কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি না। এটা জন মানুষের সম্পত্তি। যে ওয়েবসাইট গুলোর সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট ট্রানজেকশন আছে সে ওয়েবসাইট গুলোর মালিক রা যদি হ্যাকার টাইপের হয়ে থাকে তাহলে কি সাধারন মানুষের সম্পত্তি নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হইতাছে না বা হইলো না? সাধারন মানুষেরা তো আর এতো কিছু বূঝবে না। আমার কথা হলো যে গ্যাপ থাকবে কেনো? মার্কেটপ্লেস গুলো যাদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট ট্রানজেকশন আছে তাদের বায়ার বা ক্লায়েন্ট এন্ট্রি টাইমে ইমেজ বা ভেরিফিকেশন আইডি এর সাথে মিলািইয়া ছবি পাবলিশ করতাছে না কেনো- গ্যাপটা কোথায়? বা ঝামেলাটা কোথায়?
আমি ২০১১ সাল থেকে যে সকল ওয়েবসাইটের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি লেনাদেনার সম্পর্ক আছে - সে ওয়েবসাইট গুলোর সাথে কাজ করা বন্ধ করে দিছি। রিসেন্টলি একাউন্ট খোলেছিলাম পুনরায় ৩ বছর আগে- কিন্তু কোন ধরনের কাজ পাই নাই। কিন্তু অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে আমার কাজের রেকর্ড আছে ১০০০+ আর আমি এখন শুধু পারসোনাল ক্লায়েন্টদের সাথেই অনলাইনে কাজ করি যাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মোটামুটি ভালো পপুলারিটি আছে কারন ইন্টারনেটে রিস্ক নেবার নাম হইতাছে গাধামি ।
যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং করি তারা একটা প্রতিষ্টানের আন্ডারে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকি। তারা বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেয়- রিসোর্স দেয় এবং সেগুলোর উপরে ভিত্তি করে সামনে আগানো যায়। যারা ইউটিউব মনিটাইজেশনের কাজ করে তারা সহজে বলে ফেলাবে যে ভাই আমরা তো গুগল ইনকরপোরেশনের কাজ করে থাকি- গুগল কে এই বিশ্বে কে না চিনে? কিন্তু যারা মার্কেটপ্লেসে কাজ করতাছে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে- তারা যেমন এন্ট্রি নিতাছে- সব অরিজিনাল ডকুমন্টেস দিতাছে বা সব লিগ্যাল পেপারস দিতাছে- অপরদিকে গতানুগতিক নিয়ম অনুযায়ী যারা ক্লায়েন্ট তারাও তাদের সব ডিটেইলস দিবে কিন্তু শতকরা ৯০% মানুষ তাদের ছবি বা ইমেজ দিতাছে না। তাহলে সেখানে একটা সন্দেহ থেকে যাইতাছে বা কাজ করতাছে - আমি আমার সব ডিটেইলস দিলাম - ক্লায়েন্ট তার সব ডিটেইলস দিতাছে না কেনো? যে সকল মার্কেটপ্লেসে জয়েনিং বোনাস আছে বা কুপন হিসাবে বোনাস পায় তারা হয়তো ওয়ান টাইম এর জণ্য আসে রেজিষ্ট্রেশন করতে - কুপন বোনাসের মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন করে একটা কাজ এন্ট্রি করে যে বোনাস টা পাইছে সেটা তারা এন্ট্রি করে চলে যায় এবং একজন ওয়ার্কার যে রেগুলার কাজ করে সে নিয়মমতো কাজে বিড করে সেই কাজটার অর্ডার নিয়ে কাজ জমা দিয়ে পেমেন্ট ও নিয়ে যায়( এসইওক্লার্কে যদি আপনি কোন কাজ সাবমিট করে তাকেন এবং ক্লায়েন্ট যদি অনলাইনে নাও থাকে তাহলে ৫ দিন পরে সেটা অটোমেটিক ক্লিয়ার হয়ে যায় । যেমন এসইওক্লার্কে যদি আপনি আমার রেফারেল লিংক থেকে জয়েন করেন এবং আমার কাছ থেকে সার্ভিস কিনতে চান তাহলে আপনি আমার কাছ থেকেই ৫ ডলারের কুপন নিয়ে সেটাকে আপনার একাউন্টে এড করে আমার কাছ থেকে একটা সার্ভিস কিনতে পারবেন।
সে ক্ষেত্রে আপনি কয়েকটা জিনিস শিখে গেলেন- যেমন মার্কেটপ্লেস কি, ফ্রি ল্যান্সার কি, বায়ার কি, সেলার কি- এগুলো অজানা থাকলে আপনি জেনে গেলেন এবং ভবিষ্যতে আপনি আবারো আইসা কাজ করতে পারবেন। তাছাড়া এসইওক্লার্কের সাথে সরাসরি বাংলাদেশী ব্যাংকের কোন যোগাযোগও নাই। সুইফট উইথড্র ও করা যায় না আবার সুইফটের মাধ্যমে ডলার ও লোড করা যায় না। উইথড্র করতে হয় পেপাল/পাইওনিয়ার/পেল্যুশনের মাধ্যমে আর লোড করতে হয় পেপাল/ক্রেডিট কার্ড/বিটকয়েনের মাধ্যমে। কিন্তু অন্যান্য সকল মার্কেটপ্লেসে একজন ক্লায়েন্ট নতুন জয়েন করে তার ক্রেডিট কার্ড ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে মার্কেটপ্লেসে বায়ার হিসাবে জয়েন করে সে কাজ দেয়া শুরু করলো- কিন্তু যারা কাজ করতাছে তারা জনতাছে না যে লোকটা কেমন বা দেখতে কেমন ? শুধু একটা ফ্ল্যাগ দেয়া থাকে। ধরেন ফ্রি ল্যান্সার ডট কম- সেখানে ৯০% বায়ারের ছবি নাই কিন্তু সেখান থেকে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার উইথড্র দেয়া যায়। বোঝলাম যে আপনি কাজ জানেন বা আপনার ডলার দরাকর - পেট চালানোর জণ্য বা যে কোন খরচ সামাল দেবার জন্য। কিন্তু একটা জিনিস কি ভেবে দেখেছেন যে যখন আপনি আপনার উপার্জনের ডলার টা বাংলাদেশ ব্যাংকে উইথড্র করতাছেন তখন আপনার টোটাল উপার্জনের মাঝে একটা গ্যাপ রয়ে গেছে যে আপনার ক্লায়েন্টের ছবি নাই বা আপনি জানেন ই না যে আপনি কার সাথে কাজ করেছেন? নাকি আপনি জানেন যে আপনি কার সাথে কাজ করতাছেন? ইন্টারনেটে যদি কারো ছবি না থাকে তাদেরকে স্বভাবত হ্যাকার বলা হয় (হ্যাকারদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ সরকারের আইন আছে)। ইন্টারনেটে আপনার ক্লায়েন্টের ছবি না থাকার জন্য এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে গতানুগতিক যোগাযোগ থাকার জন্য যদি কখনো আপনাদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ পুলিশ কোন এ্যাকশন নেয় তখন আপনি কি উত্তর দিবেন? আপনি বাংলা মায়ের সন্তান বাংলার ব্যাপার স্যাপার নিয়ে ধাপট দেখাতে পারেন। প্রয়োজনে আপনারা নিজেরা একটা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট বানাইয়া নেন যেখানে আপনারা নিজেরা নিজেরা কাজ এবং ডলার এবং টাকা পয়সা লেনাদেনা করবেন। কিন্তু আন্তর্জাতিক ভাবে পরিচিত একটা বা কয়েকটা মার্কেটপ্লেস যাদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি সুইফট ট্রানজেকশন আছে সেখানে আপনার উপার্জিত অর্থের বিনিময়ে আপনি জানলেন না যে কে আপনাকে ডলার দিলো তাহলে কি ব্যাপারগুলো আপনার জীবনের মানসিক শান্তি বজায় রাখবে? আর আপনি যদি মনে করে থাকেন- একক ভাবে কোন ব্যাক্তি এক ধরনের হ্যাকিং টেকনোলজী তৈরী করে মার্কেটপ্লেসে আপনাদেরকে পেমেন্ট দিবে তাহলে কি আপনি ভাবেন যেদিন আইন শৃংখলা নিরাপত্তা বাহিনী পুরোপুরি ব্যাপারটার হদিস করতে পারবে সেদিন কি অবস্থা হইতে পারে? । কারন ব্যাপারটা জন নিরাপত্তা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ন ইস্যু হিসাবে ধরবে দেশের লোকজন।
আমি ২০১১ সাল থেকে যে সকল ওয়েবসাইটের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি লেনাদেনার সম্পর্ক আছে - সে ওয়েবসাইট গুলোর সাথে কাজ করা বন্ধ করে দিছি। রিসেন্টলি একাউন্ট খোলেছিলাম পুনরায় ৩ বছর আগে- কিন্তু কোন ধরনের কাজ পাই নাই। কিন্তু অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে আমার কাজের রেকর্ড আছে ১০০০+ আর আমি এখন শুধু পারসোনাল ক্লায়েন্টদের সাথেই অনলাইনে কাজ করি যাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মোটামুটি ভালো পপুলারিটি আছে কারন ইন্টারনেটে রিস্ক নেবার নাম হইতাছে গাধামি ।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl