Translate

Friday, August 21, 2020

ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সার জগতে কাজের অভিজ্ঞতা।

SEOClerks

 আমি প্রথম দিন থেকেই ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং কাজের সাথে টুক টাক জড়িত। টানা ২০১১ সাল পর্যন্ত পার্ট টাইম করেছি ২০০২ থেকে  (পড়াশোনা, কাজ এবং চাকুরীর পাশাপাশি)  এবং ২০১১ সাল থেকে টানা এখনো পর্যন্ত শুধূ মাত্র এই কাজ ই করে নিজের হাত খরচ  এবং প্রকারান্তারে আরো কিছু খরচ চালিাইয়া যাইতাছি। অনেক গুলো মার্কেটপ্লেসে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে (অডেস্ক, ইল্যান্স এবং ফিভার বা আরো ২/১ টিতে কাজ করেছি এবং স্যাটিসফেকটরি লেভেলের উপার্জন করে তা খরচও করেছি)। ২০১১ সালে একদিন ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার ২/৩ টা মার্কেটপ্লেসের একাউন্ট একসাথে হ্যাকড হয়ে গেছে এবং কয়েকবার চেষ্টা চরিত্র করার পরেও আর ফেরত পাইলাম না। খুব কষ্ট পাইলাম,মনও খারাপ হলো। কি করবো ভাবতাছি আর নতুন সাইট খুজতাছি নতুন করে আবার কাজ শুরু করার জন্য। পেয়ে গেলাম একদম সম্পূর্ন নতুন একটা মার্কেটপ্লেস- একেবারে আমার মনের মতো সব ফ্যাসিলিটিজ নিয়ে শুরু করে দিলাম পুরো দমে, নাম- এসইও ক্লার্ক। কয়েক মাস কাজ করার পরে যখন উইথড্র দেবো তখন দেখলাম পেপাল/পাইওনিয়ার এবং পেল্যুশন নামে তাদের নিজস্ব পেমেন্ট সিষ্টেম আছে- তাৎক্ষনিক ভাবে খুশীও হইলাম যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে তাদের সরাসরি সুইফট ট্রানজেকশন সিষ্টেম নাই কারন অলরেডী কয়েকটা বড় সড় ব্যাংক ডাকাতি(২০১১-১৪ সালে), ব্যাংক চুরি, লুটপাট এবং ডলারের রিজার্ভ চুরি সহ প্রাইভেট ব্যাংকের রিজার্ভের চুরি বা ঘাটতি  এবং আরো নানাবিধ কারনে ফ্রি ল্যান্সারদেরকে ব্যাংক হ্যাকার ভাবা শুরু হলো। কয়েকজন প্রশ্নও করে ফেলাইলো- ফ্রি ল্যান্সার কি হ্যাকার নাকি? বুঝাইয়া বললাম ফ্রি ল্যান্সার রা হ্যাকার না। অনেকেই বুঝলো আবার অনেকেই বুঝেও না বোঝার ভান করলো। তো ভাবলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে লেনাদেনা ছেড়ে দেবো যাতে সাধারন লোকজন আমাকে কোনো ভাবেই মিথ্যা মিথ্যি হ্যাকার না ভাবে ( আমি হ্যাকার বা হ্যাকিং এর হ ও জানি না)। আর সে হিসাবে এসইও ক্লার্ক আমার জন্য সুবর্ন সুযোগ নিয়ে আসলো আর সেই সাথে পরিচিত বড় ভাই বোন দের একটা ডলার এক্সচেন্জ কোম্পানীও পেয়ে গেলোম যার নাম পেপালবিডি বা পেমেন্টবিডি- যেখানে এসইওক্লার্ক থেকে পেপাল ডলার উইথড্র করে পেপালবিডি বা পেমেন্টবিডির সাথে ভাংগানো যায়। সো এইখানে আর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে যাইতে হয় না। পেমেন্ট বিডি বা পেপাল বিডির ও একটা নিজস্ব বিজনেস ভ্যালু আছে যেখানে আমি তাদেরকে চিনি প্রায় ২০০৬ সাল থেকে। 


কায়রো গনজাগরনের আন্দোলনের সাথে তাল মিলিয়ে ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশে বসে পেপাল ডট কম ওয়েবসাইট ওপেন করে লেনাদেনা করা যাইতো কিন্তু বাংলাদেশে ব্যাংকের সাথে কোন ধরনের লেনাদেনা করা যাইতো না মানে বাংলাদেশে বসে আপনি যে কোন দেশের পেপাল ডট কম ওয়েবসাইট লেনাদেনা বা সেন্ড মানি করতে পারবেন কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকে উইথড্র দেয়া যাবে না। শুনেছি কোন একটা খারাপ আশংকা প্রকাশ করে পেপাল ডট কম বাংলাদেশ ব্যাংককে পেপাল ডট কম ব্যবহারের অনুমতি দেয় নাই।  সো আমাদের জন্য আরো সুবিধা হইলো-কোন ভাবেই বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কানেক্টিভিটি রইলো না। তার আগে যখন অডেস্ক, ইল্যান্স বা ফিভারে কাজ করেছি তখন সরাসরি ওয়েবসাইট থেকে পারসোনাল ব্যাংক একাউন্টে উইথড্র করেছি কিন্তু আমার এ্কাউন্ট গুলো হ্যাকড হয়ে যাবার কারনে পরে আর বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে প্রাইভেট ব্যাংকে আর উইথড্র করতে সাহস পেলাম না কারন লোকাল বাংলাদেশী লোকজন কখন কোথায় কি বলে তার তো কোন গ্যারান্টি নাই ( বিভিন্ন চুরি বাটপারি, দুর্নীতি/২০১১/২০১২) মান সম্মান বাচাইয়া রাখা হলো প্রথম কথা।  আর একটা বড় সড় ব্যাপার খেয়াল করলাম- আমি অনেক রিয়েল ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করেছি- তাদের প্রজেক্ট কমপ্লিট করেছি এবং তাদের রিয়েল লাইফের ব্যক্তিগত অনেক ইনফরমেশন চেক করেছি এবং তাদের সাথে সোশাল মিডিয়াতে চ্যাট ও করেছি। তখন এতো কড়াকড়ি ছিলো না- ক্লায়েন্টের সাথে সোশাল মিডিয়া তে চ্যাট করলেও ক্লায়েন্টরা অলওয়েজ মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমেই পেমেন্ট দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতো। আমি প্রায় ২০০২ সাল থেকে এই ইন্ডাষ্ট্রি তে কাজ করে যাইতাছি কিন্তু ২০১১ সালের পরে যখন আমার সব মার্কেটপ্লেসের একাউন্ট অফ হয়ে গেলো তখন আমি শুধু এস ই ও ক্লার্কেই রিয়েল ক্লায়েন্ট পাইতেছিলাম। তখনো আমাদের দেশে ক্রেডিট কার্ড ফ্যাসিলিটিজ ১০০% ওপেন হয় নাই। অনেক বাধ্য বাধকতা ছিলো- সহজে ওয়েবসাইটে এক্সেস করা যাইতো না বা  ব্যাপারটা অনেক দুর্লভ মনে হইতো। ২০১৫ সালে অডেস্ক বন্ধ হয়ে যাবার পরে বাংলাদেশে চালূ হলো আপওয়ার্ক। তাদের সব কিছুই আছে এবং এখানো বাকি ওয়েবাসাইট গুলো টিকে আছে (ফ্রি ল্যান্সার ডট কম, ফিভার ডট কম  বা আরো কিছু ওয়েবসাইট) কিন্তু রিয়েলিটির স্বাদ টা আর পাইতেছিলাম না সেই ওয়েবসাইট গুলোতে। আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আমার কাছে কেমন জানি খটকা লাগতে শুরু করলো এবং বুঝতে পারলাম ধীরে ধীরে রিয়েল ক্লায়েন্টরা মার্কেটপ্লেস ছাড়তে শুরু করেছে। এখণ আর তাদের ইনফরমেশনের সাথে ছবির মিল খুজে পাওয়া যায় না বা মধ্যস্বত্তভোগী/দালাল চক্রের মতো অনেক মধ্যম পন্থার এজন্সী বা ব্যক্তি দাড়া হইয়া যাইতাছে। তো সেই হিসাবে ফরেনার ক্লায়েন্টরা ব্যক্তিগতভাবে কাজ দেয়ার প্রস্তাব শুরু করলো এবং আমিও সরাসরি কাজ করতে ইন্টারেষ্টেড হইলাম। মার্কেটপ্লেসগুলোতে সরাসরি লিখে দেয়া থাকতো জব পোষ্টিং গুলোতে- বাংলাদেশীরা আবেদন করতে পারবে না। ফলে আস্তে আস্তে সেখানে নিজের উপস্থিতি কমাইয়া দিলাম এবং ব্যক্তিগতভাবে ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ কমপ্লিট করে পেমেন্ট নেয়া শুরু করলাম। সব গুলো পেমেন্ট মেথডই এখনো টিকে আছে শুধু এলার্ট পে ছাড়া। 

তো পারসোনালি কাজ করতে যাইয়া মোটামুটি ভালো একটা স্কোপ পাইলাম- পারসোনাল সোশাল মিডিয়া ফ্রেন্ডসরা কাজ দিতে শুরু করলো আর পেমেন্ট ও নেয়া শুরু করলাম পেপাল ডট কম বা স্ক্রিল ডট কম বা ওয়েব মানি ডট কম বা পারফেক্ট মানি ডট কম বা আরো কিছু পেমেন্ট গেটওয়ে নিয়ে। মাঝে মাঝে জোর দাবী জানানো হলো পেপাল বাংলাদেশে চালূ করার জন্য কিন্তু তারা সেটা চালূ না করে সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিজনেস সেকসানে পেপালে বাংলাদেশের নাম এড করে দিলো। সেইভাবে বিভিন্ন দেশে পেপাল ডট কম এ নিজের নাম, পিতার নাম এবং জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার দিয়ে ভেরিফাই করে ব্যবহার করা শুরু করে দিলো অনেকে। অনেকে আবার ফেইক নাম এবং পরিচয় দিয়ে পেপাল ডট কম একাউন্ট তৈরী করে ডলার লেনাদেনা শুরু করে দিলো- ইমেইলের মাধ্যমে ডলার লেনাদেনার ব্যাপার চালূ থাকার কারনে ফেইক নাম অর রিয়েল নাম সেইটা খুব বেশী দরকারি ছিলো না। তবে ভালো অংকের এমাউন্ট হইলে পেপাল সরাসির ভেরিফিকেশনে সেন্ড করে দিতো। তবে মার্কেটপ্লেস থেকে উইথড্র, ফরেনারদের কাছ থেকে পেমেন্ট রিসিভ করা- এই সকল ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা দিয়ে থাকে পেপাল ডট কম। সেগুলো আবার সেল করে দেয়া যাইতো লোকালি। যেহেতু পেপাল ওয়েবসাইট বাংলাদেশ থেকে ওপেন হওয়া শুরু করেছে সেহেতু পেপাল ডট কম একাউন্ট যে কোন ভাবে ওপেন করে সেখানে ডলার লেনাদেনা করার মাধ্যমে অনেকেই ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং করে যাইতাছে। যে যে ভাবে বাংলাদেশ থেকে পেপাল ব্যবহার করা যায়:

১) যে কোন ডিটেইলস দিয়ে পেপাল ডট কম একাউন্ট ওপেন করে পারসোনালি লেনাদেনা করা (একজন আরেকজনের সাথে- পেপাল সেন্ড মানি অপশনের মাধ্যমে)। 

২) সাইপ্রাস বা যে কোন দেশের বিজনেস সেকাসনে বাংলাদেশের সকল ইনফরমেশন দিয়ে বিজনেস সেকাসনে পাইওনিয়ার ব্যাংক অফ আমেরিকা ডিটেইলস ব্যবহার করে ভেরিফাই করে লেনাদেনা করা। 

৩) পরিচিত যারা দেশের বাহিরে থাকে তাদেরকে দিয়ে পেপাল ডট কম একাউন্ট ওপেন করা এবং তাদের কাছ থেকে একাউন্ট ডিটিইলস নেয় সেটা ব্যবহার করা। 

৪) যারা বিভিন্ন দেশের নাগরিক তাদের নাগরিকত্ব ইনফরমেশন ব্যবহার করে ভেরিফায়েড পেপাল ডট কম একাউন্ট ওপেন করে তা ব্যবহার  করা। 

৫)  যে সকল ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করা হয়ে থাকে তাদেরকে বলে কয়ে পেপাল একাউন্ট ওপেন করে সেটা ব্যবহার করা বা তাদের একাউন্টের এক্সস নেয়া আলাদা ইমেইল আইডি ব্যবহার করে। ক্লায়েন্টের পেপালে বা যে কোন পেপালে কয়েকটা ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে এড করা যায়। 

ফেইক এড্রস দিয়ে পেপাল ব্যবহার করার ব্যাপারে প্রথমে বাংলাদেশ হাই কোর্টের একজন আইনজীবির সাথে কথা বললাম এবং তিনি বললেন যে - তার পাইওনিয়ার ভেরিফায়েড পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করার জন্য এবং ফেইক ডিটিইলস দিয়ে একাউন্ট ওপেন করে ব্যবহার করলে কোন সমস্যা হবে না কারন এইখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন লস নাই আর বাংলাদেশে পেপাল ডট কম ওয়েবসাইট ও ওপেন হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে পেপাল ডট কমের কোন লেনাদেনা হয় না  এবং বাংলাদেশে  কোন ব্যাংকেও উইথড্র করা যায় না।  আরো শিওর হবার জন্য আমার এক ক্লায়েন্ট আমেরিকান সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবি কে জিজ্ঞাসা করলাম- তো উনি বললো তোমার একাউন্টে যদি ডলার এড হয় এবং তুমি যদি কেনাকাটা করতে পারো তাহলে তেমন কোন সমস্যা নাই। তুমি চাইলে ব্যবহার করতে পারো কারন তুমি যেভাবেই ব্যবহার করো না কেনো সেখানে পেপাল ডট কমের লাভই হবে অলওয়েজ। তারপরেও সবময় চিন্তা করেছি ১০০% ভেরিফায়েড পেপাল ডট কম একাউন্ট ব্যবহার করবো এবং অনেক চেষ্টার পরে এখন আমার এক ক্লায়েন্টের করে দেয়া ১০০% ভেরিফায়েড পেপাল ডট  কম একাউন্ট ব্যবহার করে থাকি বিগত কয়েক বছর যাবত। 

 মার্কেটপ্লেসের বাহিরে পারসোনাল ক্লায়েন্টর সাথে কাজ করার  অভিজ্ঞতা: ০১

একজন অনারেবল ক্লায়েন্ট মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেলে ছিলেন অনেকদিন এবং তার সেই জেলে যাবার নিউজটা লোকাল পেপার ছাপা হয়ে যায় ক্যালিফোর্নিয়া তে। তিনি আমার ফেসবুক বন্ধু হলেন বের হয়ে আসার পরে এবং আমার সব ডিটেইলস চেক করার পরে বললেন- তার রেজাল্ট গুগল ডট কম সার্চ রেজাল্ট পেজ থেকে সরাইয়া দেবার জন্য। আমি হোয়াইট হ্যাট এসইও পলিসি ব্যবহার করে ৭-১০ দিনের মধ্যে রেজাল্ট টা ১০ পাতার পরে সরাইয়া দিলাম এবং উনি ভয়াবহ খুশী হলেন এবং আমাকে পেপাল ডট কমে পেও করলেন। আমার অনেক ভালো লাগলো। পরবর্তী কালে উনি আমার জন্য অনেক উইশ করেছেন।

অভিজ্ঞতা: ০২: এর পরের আরো এক বন্ধু আমিরেকিার সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবি। হেভি গর্জিয়াস ফিমেল মানে অনেক বড় লোক। একদিন মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর কারনে সে পুলিশে ধরা খায় এবং আমাকে বলে যে সে নিউজটা লোকাল নিউজে ছেড়ে দিছে এবং সেটা গুগলে দেখাইতাছে। আমাকে সেটা সরাইয়া দিতে হবে। ১০-১৫ দিন কাজ করলাম, কিছূ এসইও পলিসি এপ্লাই করলাম এবং রেজাল্ট টা দূরে সরে গেলো। তখন সে ভয়াবহ খুশী হলো এবং আমি তার দেওয়া পেমেন্ট পাইয়া হতবাকই হলাম বলতে গেলে - ১০০ ডলারের কাজে উনি ২০০-২৫০ ডলোর পেমেন্ট দিতো। তার বাবার সাথে একদিন ভিডিও চ্যাট করাইয়া দিলো এবং অনেকক্ষন কথা বললাম। উনি ভিয়েতনাম যুদ্বে আমেরিকান নৌ বাহিণীর সদস্য ছিলেণ । খুবই খুশী হলেন ্এবং অনেক উইশ করলেন এবং ২ দিন পরেই মারা গেলেন। উনি মারা যাবার পরে আমার  সেই ফিমেল ক্লায়েন্টর সাথে খুব ভালো বন্ধুত্ব হয় এবং তিনি আমাকে টানা ২ বছর কাজ করান  এবং উনি ফ্রি ল্যান্সার আইনজীবি ছিলেন। এইখানে আমি একটা শিক্ষা পেয়েছিলাম - ক্লায়েন্ট ডিটেইলস কখনো কারো  সাথে শেয়ার করতে হয় না। আমি শেয়ার করার কারনে উনার ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলে কে বা কারা যেনো খারাপ ছবি পাঠায় এবং তার জন্য উনি ভীষন মাইন্ড করে বসে এবং আন্তর্জাতিক ভাবে অভিযোগ করে বসে যারা পিকচার সেন্ড করে তাদের বিরুদ্বে। উনি আমাকে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করে বলে- আমার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট কিন্তু আমার উচিত হয় নাই তার ডিটেইলস শেয়ার করাটা। এখনো সে আমার বন্ধু এবং আমার বিরুদ্বে সে কোনো অভিয়োগ করে নাই বলে আমাকে এশিওর করে। বরঞ্চ এখনো প্রায়শই নতুন নতুন কাজের অফার দেন এবং  সুযোগ পাইলে করেও দেই। 

তো এরকম হাজারো অভিজ্ঞতা আছে হাজারো ক্লায়েন্টর সাথে আর এখনকার সময়ে মার্কেটপ্লেস গুলোতে যখন সেলার রা বা ওয়ার্কার রা কাজ করে আর তাদেরকে জিজ্ঞাসা করি যে- তোমাদের ক্লায়েন্টরা দেখতে কেমন বা তাদের ডিটইলস কি বা তাদের সাথে কি কোন কথা হয়- তখন তারা মুখ পুছে বলে দেয় যে তারা তো জানে না  ক্লায়েন্ট কেমন বা কি তাদের ডিটইলস? তখনি বুঝতে পারি এখনকার প্রজন্মে উপার্জন আছে- হয়তো একেকজনের একাউন্টে  ১০/১২ হাজার ডলারও জমা পড়ে আছে কিন্তু তারা একটা জিনিস জানে না সেটা  হইতাছে- ভালো কাজের সুবাদে ক্লায়েন্ট লাভ। সরাসরি ক্লায়েন্টর সাথে যোগাযোগ বা স্কাইপে ডিসকাসন, ভিডিও ডিসকাসন করে কাজ বুঝে নেয়া, সরাসরি মোবাইলে কথা বলা বা হোয়াটস এ্যাপে কথা বলে কাজ নেয়া বা ভিভারে কথা বলা ডিসকাসন করা এদেরকে আমরা রিয়েল লাইফের ক্লায়েন্ট বলে থাকি। 




আমার প্রায় এই মুহুর্তে চলে এরকম ১০০০+ কাজ জানা আছে এবং আমি এখন অনেক কম কাজ করে থাকি কিন্তু পরীক্ষামুলক ভাবে ২ বছর ফ্রি ল্যান্সার ডট কমে একাউন্ট ওপেন করে বসে থেকে প্রায় ২০০ কাজের আবদেন করেও একটাও কাজ পাই নাই। অথছ এসইওক্লার্কে প্রায় ১০/১২ হাজার ডলারের রেভিন্যু আছে এবং এখন পারসোনাল ইকমার্স সাইট নিয়ে কাজ করে থাকি এবং কোন প্যারাও উপভোগ করি না।  এডিশনালি আছে- এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম। আরো ডিটেইলস দেখতে চাইলে নীচের ভিীডও টিউটোরিয়াল টি পার্ট ০১ থেকে পার্ট ০৬ পর্যন্ত দেখেন এবং আপনার মার্কেট প্লেসে জয়েন করে এক টাকাও খরচ না করে উপার্জন শুরু করতে পারবেন। বেহুদা কোন বিড কিনতে হবে না। আমার মতে বর্তমানে মার্কেটপ্লেসে রিয়েলিটি অনেক কমে গেছে। চাইলে আমি বা যে কেউ আপনাকে মার্কেট প্লেসে উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে হায়ার করে বড় অংকের কাজ করাইতে পারি। পরে সটো আবার আপনি বাংরাদেশ ব্যোংকে সুইফট ট্রানজেকশনের মাধ্যমে তুলে নিতে পারবেনও ফরে সেখানে সন্দেহের একটা অবকাশ থেকে যাইতাছে। সেই  ক্ষেত্রেে এসইওক্লার্কে কাজ করার একটা মেইন বেনিফিট হইতাছে সরাসরি বাংলাদেশ ভ্যাংকের মাধ্যমে আপনি সুইফট ট্রানজেকশন করতে পারবেন না কারন তাদের সে সিষ্টেম টা নাই এবং এই কারনে তারা এখন সেরা বলা যায়া প্রায় ১০ লক্ষের ও বেীশ ফ্রি ল্যান্সার রা কাজ করে যাইতাছে এইখানে এবং নাম টা শূনে ভঢ়কে যাবার কিছু নাই। এইভানে আপনি যে কোন সেকাসনেরই হোন না কেনো কাজ করে ডলার উপার্জন করতে পারবেন। একবার ফ্রি রেজিষ্ট্রেশ কররে আটটা মার্কেটপ্লেসের সদস্য হইতে পারবেণ। 

SEOClerks

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl