masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
Translate
Wednesday, September 30, 2020
BREAKING: রিফাত হত্যায় স্ত্রী মিন্নিসহ ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড | Rifat Verdict
masudbcl.com ডোমেইন ফেরত পাওয়া। ডোমেইন অকশন।
পারস্পরিক সম্মতির উপরে ভিত্তি করে বায়ার এবং সেলারের মাঝখানে পূর্বে কনো ডোমেইন নিয়ে যে সমঝোতা বা দর কষাকষি তাকে ডোমেইন অকশন বলা হয়। অনেকেই অনকে সময় অনকে কারনে ডোমেইন কিনে থাকে কিন্তু ব্যবহার করে থাকে না। ডোমেইন পার্ক করার জন্য ও অনেকে অনেক সময় ডোমেইন কিনে রাখে। কিন্তু সময় মতো সেটাকে কাজে লাগাতে পারে না। তখন সে ডোমেইনগুঅোকে অকশনে কাজে লাগানো যায়। মাঝে মাঝে আশাতীত দামও পাওয়া যায়। ডোমেইন অকশনকে এই কারনে অনেকেই পারফেক্ট মার্কেটপ্লেস মনে করে পারফেক্ট ডোমেইন নেম পাবার জন্য। আপনি যদি পারসোনাল কোন কারনে বা ব্যবসায়িক কোন কারনে একটি ওয়েবসাইট মেক করে থাকেন আর সেখানে আপনি আপনার মতো ডোমেইন কিনে থাকেন তাহলে সেটা ল্যাংক এ আসতে সময় লাগতে পারে। হোয়াইট হ্যাট এসইও এর খুব দরকারি একটা ব্যাপারের নাম হইতাছে ডোমেইন র্যাংক। আপানর ডোমেইন টা যদি কি ওয়ার্ড বেজড এ ডোমেইন হয় সে ক্ষেত্রে আপনার ডোমেইন টা পপুলার হবার সম্ভাবনা থাকে বেশী। আর যদি পপুলার কি ওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে না হয় তাহলে সে ডোমেইনটাকে র্যাংক পাওয়ানোর জন্য আপনাকে মোটামুটি ভালো মানের এসইও কাজ করতে হবে।সে জন্য আগে থেকে র্যাংক করা বা আগে থেকে পুপলার বা টপ লেভেল ডোমেইন পাবার জণ্য ডোমেইন সেলার ওয়েভসাইট গুলো অকশনের সুযোগ দেয় যেগুলো আপনি কিনে আপনার ওয়েবসাইটের সাথে ব্যবহার করলে অনেক সময় ভালো মানের ভিজিটর পাওয়া যায়। আপনার যদি অনেকগুলো ডোমেইন থাকে আর আপনি যদি সেগুলোকে র্যাংক করানোর চেষ্টা করতে থাকেন তাহলে আপনার ডোমেইনের ভ্যালু ডে বাই ডে বাড়তে থাকবে। আপনি যদি চান একসময় আপনি সেগুলোকে অকশন সাটের মাধ্যমে সেল ও করে দিতে পারবেন। আপনি যদি ইবে এর সাথে পরিচিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বিড বা অকশন এর ব্যাপারে অলরেডী জেনে থাকবেন। জনপ্রিয় প্রোডাক্ট বিডিও ওয়েবসাইট ইবে এর সাথে আপনি যদি পপুলার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি যে কোন ডোমেইন বিডিং সেকসানে অনকে খুটি নাটি জেনে থাকবেন। অনকে ডোমেইন সেলার অকশন সাইট আছে যেখানে আপনি বিড প্রাইজ রিজার্ভ করে রাখতে পারবেন। আপনি একটি নির্দিষ্ট এমাউন্ট ফিক্সডও করে রাখতে পারবনে। আবার একটা নির্দিষ্ট সময়ের মদ্যে যদি আপনি আপনার সাইট টা সেল না করেত পারেন িফক্সড প্রাইজে তাহলে আপনি আবারো সেই ডোমেইন এর জণ্য বিডিং প্রাইজ বা অকশন প্রাইজ টা ইনক্রিজও করতে পারবেন। সবসময় লেটেষ্ট ডোমেইন অকশন সাইট টাকে পাবার জন্য আপনি আপনার ব্রাউজারে গগুল ডট কম লিখে সার্চ দেন এবং Domain Auction লিখে সার্চ দেন।
নেইমচিপ ডোমেইন অকশন ডিটেইলস।
পৃথিবী বিখ্যাত ডোমেইন সেলার কোম্পানী নেমচিপেরও ডোমেইন সেলার মার্কেটপ্লেস অপশন আছে। আবার আছে টপ লেভেল ডোমেইন সেকসানও । হোয়াইট হ্যাট এসইওতে একটা ফাংশণ আছে নাম: ডোমেইন এসইও। শুধু ডোমেইন লিংকটাকে লিংক বিল্ডিং করার জন্য ডোমেইন এসইও করা যায়। আপানর ডোমেইনরে নামে যদি অসংখ্য ব্যাক লিংক থাকে তাহলে আপনার ডোমেইন টা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনের টেকনিক অনুযায়ী র্যাংক এ নিয়ে আসা যাবে।
Tuesday, September 29, 2020
১৯৯০ সালে রাজাকারের সামনে দাড়িয়ে জয় বাংলা বলা। এখনো বলি: জয় বাংলা।
১৯৯০ সালের গনজাগরনের আগে গনজাগরনের দামাম বাজতেছিলো। আমি তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবার নেয়া শিক্ষক কোয়ার্টারে থাকি। আমার বাবা উচ্চ শিক্ষার্থে তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় , বিশ্ববিদ্যালয় মন্জুরি কমিশন, কৃষি মন্ত্রনালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অনুমতি স্বাপেক্ষে ইউএসএ তে হায়ার ষ্টাডিজ এর জণ্য গিয়েছিলেন। একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের অতি অবশ্যই অনার্স +মাষ্টার্স সার্টিফিকেট থাকবে যা বিশ্ববিধ্যালয় প্রদান করে থাকে, একজন বিশ্ববিধ্যালয়ে শিক্ষকের অবশ্যই গেজেট থাকবে রাষ্ট্রীয় গেজেটে একজন শিক্ষক হিসাবে, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের এবং বিশ্ববিধ্যালয় মন্জুরি কমিশনের এপরুভাল থাকবে একজন শিক্ষকের নিয়োগ হিসাবে , সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিধ্যালয়ে রেজিষ্ট্রার সেকসানে, এডমিন সেকসান, ডীন অফিস এবং বিভাগীয় অফিসের কাছে অল ডিটেইলস থাকবে। একজন শিক্ষক যখন উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশে যায় তখন সেটাকে এডুকেশন লিভ বলে- সেই সময়ে বিশ্ববিধ্যালয়ের শিক্ষক তার স্কলারশীপের উপরে ডিপেন্ডস করে ২টাই পাইতো - তার রেগুলার বেতন+ভাতা এবং তার স্কলারশীপেরও বেতন। রেগুলার বেতন+ভাতা তার বিশ্ববিধ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে থাকবে- প্রত্যেকটা পাবলিক বিশ্ববিধ্যালয়ের সাথে কোন না কোন সরকারি ব্যাংকের রেজিষ্ট্রেশন থাকে। শিক্ষা, সরকারি এবং মন্ত্রনালয় তথা সরকারি সমস্ত কিছু ডিলস করার জন্য। সে হিসাবে একজন বিশ্ববিধ্যালয়ের শিক্ষকের একটি ফুল ফেজ ব্যাংক একাউন্টও থাকবে। সেই সময়ে আমার আব্বা প্রতি মাসের আগে থেকে সই করা চেক রেখে যাইতো এবং আমি বিশ্ববিধ্যালয়ের ব্যাংকে যাইয়া বেতন তুলে নিয়ে আসতাম। ১৯৯০ সালে প্রতি মাসের বাবার দেয়া মাসিক খরচ ২০-২৫ হাজার টাকার অনেক দাম ছিলো। ২০,০০০ টাকা দিয়ে আমাদের পরিবারের সব কিছু সুন্দর করে চলে যাইতো (বাকী টাকা বাবার প্রভিডেন্ড ফান্ড, পেনশন ফান্ড এ জমা থাকতো)। ময়মনসিংহে আমার মা সব কিছু সুন্দর করে ম্যানেজ করে নিতেন। তখন আস্তে আস্তে ব্যাংক গুলোকে ডিজিটাল হতে দেখেছি। রেজিষ্ট্রারের নথি দেখে ক্যাশ ডেলিভারি নেয়া থেকে শুরু করে- ব্যাংকে দাড়িয়ে থেকে টোকেন নেয়া এবং সেই টোকেনের বিপরীতে ক্যাশ কাউন্টার থেকে ক্যাশ রিসিভ করা- এরকম অনেক পরিবর্তন ই চোখের সামনে দেখেছি। মাষ্টার্স লিডিং টু পিএইচডি স্কলারশীপের জণ্য আপনাকে ৬/৭ বছরের শিক্ষা ছুটি নিতে হতো তখনকার সময়ে। আবার আপনি যতোবার পোষ্ট পিএইচডি করবেন ততোবার ২ বছর করে ছুটি থাকবে। তো সেই সময়ে স্কুলের জীবনে আব্বা বিদেশে থাকার কারনে বাসার সব কাজ আমাকেই করতে হতো আর আমি ও ঘোরাফেররা সুযোগ পাইতাম বিস্তর। সেই হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র ছাত্রীরা আমাকে অনেক আদর করতো। যেখানে সেখানে তাদরে সাথে দেখা হতো। তারাও তাদের বাবা মা ছাড়া খ্যাম্পাসে থাকতো। আর আমিও আব্বা বিদেশে শিক্ষাছুটিতে থাকাকালীন একা থাকতাম মায়ের সাথে।হলের অনেক বড় বোনেরা আমাকে সরাসরি হলের ভেতরে নিয়ে যাইতো। ছোট ছিলাম বিধায় হলের ভেতর ডুকতে কোন সমস্যা হতো না। খুব কাছ থেকে হলের মেয়েদেরে জীবন যাপনের ষ্টাইল ও দেখেছি। বিশাল হলে ১০০-১৫০ মেয়ের বসবাস থাকতো। বাসাতে টিএন্ডটি ফোন বা বিশ্ববিধ্যালয়ের নিজস্ব ফোন থাকার কারনে যে কোন সময়ে যে কাউকে কল দেয়া যাইতো। পড়াশোনার কারনে অনেক সময় ঢাকা শহরের অনেকরে সাথে কথা হতো টিএন্ড টি ফোনে। সেই সময়ে আমার বাবা আমাকে প্রথম কম্পিউটার দেখান যাকে বলা হয় ব্রিফকেস কম্পিউটার। যাই হোক - আশে পাশের এলাকাতে তখন অনেকের সাথেই কম বেশী পপুলার ছিলাম। বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা আশে পাশের অনেক কেই পড়াশোনা করাতো। টিউশ্যুনি পড়াতো। সেই হিসাবে আমাকেও অনেক ছাত্র- ছাত্রীরা অনেক সময় পড়া দেখাইয়া দিতো। ১৯৯০ সালের গনাজগরনের দামামা বেজে উঠার ঠিক কিছু দিন আগে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিধ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে একটা প্রোগ্রাম অনুষ্টিত হয়েছিলো ।সেই অডিটোরিয়াম ছিলো উপমহাদেশের সেরা অডিরোটিয়াম। প্রায় ২০০০-২৫০০ লোক বসে প্রোগ্রাম দেখতে পারতো। আর দাড়িয়ে বসে মিলে প্রায় ৫০০০ লোক যে কোন প্রোগ্রাম দেখতে পারতো। তখন রাজাকরদের ফাসির ব্যাপারে সারা দেশে ছেলে পেলে রা একসাথে হওয়া শুরু করেছে।
তালিকাগ্রস্থ রাজাকারদের ফাসির দাবীতে তখন সারাদেশে উত্তাল হবার দশা। ফাসি হবেই কণফার্ম রাজাকারদের। বিশ্ববিধ্যালয় সংরক্ষিত এলাকা হবার দরুন এইখানে সব ধরনের মানুষের যাতায়াত বন্ধ ছিলো। কিন্তু যুদ্বের সময়কার একটা গনকবর থাকার কারনে রাজাকারদের একটা মুভমেন্ট বা দাপট ছিলো। রাজাকারের সন্তানেরা অনেক সময় মাঝরাতে বিশ্ববিধ্যালয়ের মেয়েদেরকে অপহরন করার চেষ্টা করতো বা শ্লীলতাহানি করতো। জায়গায় জায়গায় ধর্ষন রাজাকারের সন্তানদের জণ্য খুব সহজ স্বাভাবিক ছিলো। আর আইনের হাত থেকে পার পেয়ে যাওয়াও তাদের জণ্য খুবই সহজ ছিলো তখন। কিন্তু অভিশাপ এমন এক জিনিস যা যে কারো জীবনে আঘাত হানতে পারে। আমি এক বা একাধিক রাজাকারের সন্তানকে চিনি যারা সমানে গা ফ্রে পাল্টাইতাছে কিন্তু ২৫/৩০/৩৫/ বছর যৌনকর্ম করার পরেও তাদের সন্তানাদি হয় না। তখন মেয়েদের পেটে অনেক সময় ধর্ষনের কারনে গোস্তের মাংসপিন্ড হতো (পরে পত্রিকাতে দেখেছি বা শুনেছি)। ঠিক সেই রকম একটা সময়ে একটা তালিকা গ্রস্থ রাজাকার গ্রুপ বিশ্ববিধ্যালয়ের ভেতরে নড়াচড়া করতো। নিজেদেরকে মিথ্যা শিক্ষক বলে পরিচয় দিতো। আমার সামনে একবার বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীরা একজন নামধারী মিথ্যুক শিক্ষক কে খসাইয়া/ঠাসাইয়া থাপ্প ড় মারে আর বলে যে- মাসুদ এই জানোয়ার গুলোরে চিইনা রাখ। সময়ে বলতে পারবি সারা দেশে যে এরা দেশদ্রোহী। ২/৩ জন ছাত্র মিলে একজন নামধারী শিক্ষককে এমন মাইরই দিলো (তার নামে কিছুই নাই না গেজেট, না মন্জুরী কমিশনের অনুমতি, না নিয়োগপত্র, না অনার্স/মাষ্টার্সের সার্টিফিকেট বা এমন কিছু যার কারনে সে নিজেকে শিক্ষক বলতে পারে বা পারতো) কিছুই নাই। নাথিং। দেখতে ক্লিন সেভড হয়ে থাকতো। শুনেছি স্বাধীনতা যুদ্বের আগে ঢাকা শহরে রিক্সা চালাতো। সে বিশ্ববিধ্যালয়ের আশে পাশে ঘুরাফেরা করতো। তো সেই লোক একদিন কৃষি বিশ্ববিধ্যালয়ে গনজাগরনের আগে একটা জয় বাংলা রিলেটেড প্রোগ্রামে বাধা দিতাছিলো। জয় বাংলার প্রোগ্রাম সে হতে দিবে না। বিশ্ববিধ্যালয়ের ছেলেরা সেই লোককে থাপ্পড় দেবার কারনে আমার মনে ছিলো তার চেহারাটা। টোটাল অডিটোরিয়াম যখন ভরে থাকতো তখন সব লা্ইট নিভাইয়া দেয়া হতো। তখন আমাকেও বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীরা বাসা থেকে আইসা নিয়া যায় তাদের জয় বাংলা প্রোগ্রাম দেখার জন্য্। পরে সে দেখি অডিটোরিয়ামের ভেতরে বসে আছে একটা মহিলাকে নিয়ে- সেই মহিলা যাকে আমার বাবা এবং অন্যান্য মুরব্বীরা খারাপ মহিলা বলেছিলো- ইংলিশ রোড জনসন রোড বা নারায়নগন্জ টানবাজারের পতিতা ছিলো বলে শুনেছি। একজন রাজাকার পন্থী মহিলা যে কিনা পতিতা সেও এবং সেই দাড়িবিহীন রাজাকার (দাড়ি থাকলেই যে রাজাকার হবে এমন কোন কথা নাই। পৃথিবীতে সব নবীজির দাড়ি ছিলো। সব ধর্মে ই দাড়ি রাখা সুন্নতের পর্যায়ে পড়ে। প্রখ্যাত রাজাকার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ক্লিসন সেভড ছিলো ) একসাথে বসে ছিলো আলো আধারীর মাঝে। বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা বলতাছিলো যে কোন রাজাকার থাকলে তারা প্রোগ্রাম শুরু করবে না- ষ্টেজ প্রোগা্ম। আর রাজাকারেরা বলতাছিলো যে প্রকাশ্য দিবালোকে জয় বাংলা না বলতে পারলে তারা সেই প্রোগ্রাম হতে দেবে না। বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র রাজণীতিতে তখনকার সময়ে অস্ত্রের জনজনানি থাকার কারনে আমি স্পষ্টতই বুঝতে পারতেছিলাম যে- রাজাকারদের কাছেও অস্ত্র আছে আরা বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্রনেতাদের কাছেও অস্ত্র আছে। রাথভল গোলাগুলি আমার কাছে অনেকটাই হেভিটুয়াটেড ছিলো- গোলাগুলির শব্দ শুনতে শুনতে অনেক রাত গুমিয়েছি। তো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা তো মেধাবী ছিলো-সেখানেও তারা ব্রেইন খাটালো। কারন মাঝখানে অনেক সাধারন ছাত্র ছাত্রীরা বসে ছিলো অডিয়েন্সে। তো বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী তো বুঝেনই- বাঘের শক্তি গায়ে নিয়ে চলে। রাজাকারের মোত কুত্তার সাথে কি আর তারা এইভাবে লাগবে? তাছাড়া তখন এতো পরিমান মার্ডার হতো ছাত্র রাজনীতিতে- সে সাধারন ছাত্র ছাত্রীরা ভালোবেসে জয় বাংলা বলবেই কিন্তু এরকম সিচুয়েশনে নিউট্রাল বাঙালী হয়ে থাকবে। যারা ছাত্র রীজণীতির সাথে জড়িত- তারা প্রথমে নিজেরাই সবার সামনে যাইয়া বলতে চাইলো। তো তখন কিছু ছাত্র -ছাত্রী যারা আমার সাথে পরিচিত তারা নিজেরা না বলে ১০ বছর বয়সের আমাকে ষ্টেজে তুলে দিলো আর বলে দিলো ষ্টেজের পর্দা ফালানো মাঝখানের যে জায়গা সেখানে যাইয়া দাড়াবা - আর গলার সব জোড় দিয়ে বলবা জয় বাংলা। তোমার একবার বলাতে যদি না যায় রাজাকারেরা অডিয়েন্স ছেড়ে- তাহলে তাদেরকে গুলি করে হত্যা করবো বা জবাই করবো। আমি নির্ভয়ে উঠে গেলাম কারন সেই সময় কার বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা আমাকে আপন ছোট ভাই এর মতো আদর করতো। আমি ডিমেতালে সিড়ি দিয়ে উঠে গেলাম আর বিশাল ষ্টেজের মাঝখানে যেয়ে দাড়ালাম।
আমার সামনে শুূধ সাউন্ডবক্স আর লাইট এর ট্রে, আধো অন্ধকার - আমি সেখানে দাড়িয়ে সামনে তাকালাম আর বুক ভরে নি:শ্বাস নিলাম আর মন খুলে বললাম- ”জয় বাংলা”। আমি জানি না ঠিক কোথা থেকে আমি জয় বাংলা বলেছি কিন্তু আমি জানতাম ইচ্চা করলেই মন ভরে জয় বাংলা বলা যায়। বলার ঠিক পরেই দেখলাম - সেই শুয়োরের বাচ্চা কুত্তার বাচ্চা রাজাকার আর তার গুয়া মারা বউ বা মহিলা বসে থাকার আসন ছেড়ে ধীরে ধীরে অডিটোরিয়ামের বাহিরের দিকে চলে যাইতাছে আর সারা অডিটোরিয়াম জয় বাংলার ভালোবাসায় উত্তাল হয়ে উঠেছে। রাজাকারেরা ভেবেছিলো যে- সে সময়কার ছাত্র ছাত্রীরা জয় বাংলা বলতে পারবে না আর আমার মতো অল্প বয়সের ছেলে রা ও বুঝি জয় বাংলা বরতে পারবে না। তারপর কয়েকদিন পরেই শুরু হয় গনজাগরনের জয় বাংলা র উত্তাল আন্দোলন -১৯৯০ এর গনজাগরন আন্দোলন।
সেদিনকার সে ঘটনার সময়ে আমি আবাসিক এলাকার পরিচিত কাউকে দেখি নাই আমার আশে পাশে। কারন অনুষআগুলো অনেক সময় রেষ্ট্রিকটেড ওয়েতে হতো। অনেক রাত বা মধ্য রাত পর্যন্ত বিশ্ববিধ্যালয়ের ছেলে বো মেয়েরা নাটক, গান, আড্ডা বা ফূর্তি করতো । তাদের অনুষ্টানগুলো তখনকার সময়ে দেখার মতো। ১ে৯৯৮ সালে আমরা চলে আসি আমাদের নিজেদের বাসাতে- ২০ নং ওয়ার্ডে। এইখানে আমরা জমি কিনে রাখি ১৯৮৬ সাল থেকে। পরে আব্বা ততোদিন বিদেশ থেকে চলে আসেন এবং এইখানে ৫ তালা ফাউন্ডেশন দিয়ে ১ তালা পর্য্ত করতে পারে। আমার বাবা ছিলো ভয়াবহ রকমের সৎ মানুষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে যদি তিনি কোন দুই নাম্বারি করতেন বা প্রজেক্ট ডিল করতেন তাহলে এতোদিনে উনার ঢাকা শহরে কয়েকটা ১০ তালা বিল্ডিং থাকতো। কিন্তু শুধু মাত্র সত থাকার কারনে (উনিিউপভেঅগ করতেন পরীক্ষক, নিরীক্ষক- সারা দেশের যতোগুলো কুষি কলেজ ছিলো সেগুলোতে বা যেখানে যেখানে কৃষি রিলেটেড বিষয় ছিলো সেথানে আর বাসাতে বসে থেকে বেশীর ভাগ সময় সমস্ত বিশ্বদ্যিালয় ছাত্র ছাত্রীদের ইয়ার/টার্ম পরীক্ষার খাতা দেখতেন)।যে সকল বঢ় ভাই বা বোনরো হাতে ধরে জয় বাংলা বলতে শিখিয়েছেন - তাদেরকে বলতে হয় যে তাদের শিক্ষাটা প্রকৃত।আজো ভরতে পারি যে কোন সময়ে যে কোন খানে দাড়িয়ে- জয় বাংলা।
ঘটনাটা যদি আপনার কাছে বিশ্বাস না হয় তাহলে ধরে নিবেন এইটা জয় বাংলা বলার একটা কাহিনী।
masudbcl.com ডোমেইন ফেরত পাওয়া। ডোমেইন পার্ক।
কিছুদিন আগে আমার এক ক্লায়েন্ট আমাকে বলতাছে- তার একসাথে ৭টা ডোমেইন কিনতে হবে। আমি ভেবেছি উনি আমাকে ৭ টা ওয়েবসাইট ডিজাইন করাবে। পরে বলতাছে: ডোমেইন গুলো উনি কিনে রাখবে যেনো যারা ডোমেইন গুলো খুজবে তারা পরে তার কাছ থেকে বেশী দাম দিয়ে কিনে নেয়। এই ব্যাপারটাকে ডোমেইন পার্কিং বরে সহজ ভাষাতে। এখানে আরো অনেক স্মার্ট উপায় আছে। যেমন: যে ওয়েবসাইট থেকে ডোমেইন কেনা হয় সে ওয়েবসাইট কে বলে রাখা যায় যে : আমার ডোমেইন টা আমি পার্ক করে রাখলাম। আমাকে যে কেউ অপর সেন্ড করতে পারবে। আমি কারো অফার পছন্দ হলে তার কাছে সেল করতে পারবে। এইখানে একটা ইউটিউব ভিডিও আছে যেখানে আপনি দেখতে পারবেন যে- এইখানে গনজাগরন রিলেটেড একটা ডোমেইন দেখাইতাচে যার মূল্য প্রায় ৫০০০ ডলারের চেয়েও বেশী। যাকে এইখঅনে প্রিমিয়াম ডোমেইন হিসাবে মেনশন করা আছে। এইটাও এক ধরনরে ডোমেইন পার্কিং।
Monday, September 28, 2020
masudbcl.com ডোমেইন ফেরত পাওয়া। কিভাবে ডোমেইন সার্চ করতে হয়।
masudbcl.com ডোমেইন ফেরত পাওয়া সেই সাথে - ফ্রি ল্যান্সার ,মার্কেটপ্লেস ও আউটসোর্সার masudbcl কে ২০১৬ সালে হত্যার হুমকি।
২০১১ সালে আমি একবার মেজর হ্যাকড হাই আমার ইন্টারনেট জগতে। আমার ইউজারনেম : masudbcl নামে সার্চ দিলে হাতে তৈরী যাকে বলে ম্যানুয়াল প্রায় ২০,০০০ সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজ পাওয়া যাইতো। যারা আমাকে হ্যাক করে তারা পরিকল্পনা করে বাংলাদেশের এইপিআই সুবিধা ব্যবহার করে বিগত সাত বছর যাবত রিপোর্ট দিতে দিতে একে একে আমার সব ম্যানুয়ালি তৈরী করা পেজ ডিলেট করতে থাকে। বাংলাদেশের এপিআই সুবিধা ওপেন না থাকার কারনে বা হ্যাকড হবার কারনে বা কুক্ষিগত হবার কারনে এইখানে তেমন কিছু করতে পারি নাই। অনেকবার ইন্টারনেটে অনেক স্পেশিয়াল টিমের সাথে কথা বলি ইউএসএ, ইন্ডিয়া থেকে এবং তারা আশ্বাস দেয় যদি একের বেশী তোমার একাউন্ট থাকে তবে সেটা ডিলেট হবে কিন্তু তোমার নিজস্ব সোশাল মিডিয়া একাউন্ট বা মার্কেটপ্লেস একাউন্ট গুলো কখনো ডিলেট হবে না- যতোই রিপার্ট আসুক। আমি বুকে ভরসা নিয়ে কাজ করতে থাকি এবং এখনো আমার ইউজার নেম মাসুদবিসিএল নামে সার্চ দিলে কয়েক হাজার পেজ রেজাল্ট ওপেন হয়। এখনো ৬৬৪০ রেজাল্ট শো করতাছে। হয়তো অন্যান্য দেশে আরো অনেক বেশী দেখায়। মোটামুটি বিগ প্রোফাইল থাকার কারনে হ্যাকাররা একের পরেএক রিপোর্ট দিতে শুরু করে। বিনা কারনে কেউ যে কারো এতো বড় ক্ষতি করতে পারে এইটা আসলে চিন্তা ভাবনার বাহিরে ছিলো। হতভম্ব হয়ে গেলাম বাংলাদেশের ইন্টারনেট পলিসি দেখে। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই (বাচ্চারা ছাড়া) তাদেরকেও অনায়াসে ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ দিতাছে। যদি অন্য কোন দেশ থেকে ছদ্মবেশে আল কায়েদা/তালেবান/জামাত/আইসিস/সন্ত্রাসী/জংগি গোষ্ঠী বা সদস্য আইসা ইন্টারনেট সুবিধা চাইয়া বসে তাহলে বোধ করি তাদেরকেও ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া শুরু করবে। প্রাপ্ত বয়ষ্ক যাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই তাদেরকে ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া বন্ধ করা উচিত।
Sunday, September 27, 2020
ইন্টারনেটের কারনে জনজীবনের পরিবর্তন। বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেস।
ফেসবুকে একটা মার্কেটপ্লেস আছে যা আমাদের দেশে এভইলেবল না। আমাদের দেশে অনেক সার্ভিস ই এখনো এভেইলেবল না। যেমন: ক্লিকব্যাংক। ব্যবসা করে চলে গেছে। কয়েকদিন আগে চলে গেছে ইউটিউব মনিটাইজেশণ প্রোগ্রাম (গুগল) - এবং এখনো ফুল ফেজ অপারেশর শুরু করে নাই পেপাল।এরকম অনেক দেশে অনেক মার্কেটপ্লেস আছে যা আমরা জানি না। বা আমাদের দেশের কেউ এখনো সেখানে উপার্জন শুরু করে নাই। আমার অভিজ্ঞতায় সবচেয়ে ভালো ফ্রিল্যান্সার বা মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার তারাই যারা নিজে নিজে খোজে খবর করে যে কোন মার্কেটপ্লেস কাজ শুরু করে দিছে। বাংলাদেশে অনেকেই নীরবে অনেক খানে বসে থেকে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে যাইতাছে। এখন বাংলাদেশ সরকারের কাছে তালিকা আছে কারা কারা এ যাবত কালে বিভিন্ন দেশের মার্কেটপ্লেসে কাজ করে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যবহার করে নিজস্ব প্রাইভেট ব্যাংকে রেমিটেন্স এনছেন এবং সরকারের প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় তাদের কে ফ্রি ল্যান্সার আইডি কার্ড দেবার ও চেষ্টা করতাছে। বাংলাদেশ সরকারের এখন মেন্টালিটি অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আগে বাংলাদেশ সরকার সাধারন গরীব মানুষদের জণ্য বিপুল পরিমান ভর্তুকি দিতো যা এখণ আর তারা দেয় না। যার ফলে সাধারন মানুষের এবং গরীব মানুষের অনেক কষ্ট হয়। বাংলাদেশে এ যাবত কালে সকল ধরনের ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস থেকে যে রেমিটেন্স এসেছে তার উপরে ভিত্তি করে যে কার্ড বা পরিচয়পত্র দেবার পরিকল্পনা করেছে প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় তার পেছনে তাদের একটা স্বার্থও আছে। তারা যে সকল ফ্রি ল্যান্সার রা দেশব্যাপী কষ্টে আছে তাদেরকে স্বল্প সুদের লোন দেবার পরিকল্পনা ও করেছে। অথচ রেমিটেন্স আনার কারনে তারা দেশের ১ নাম্বার নাগরিক হিসাবে বিবেচিত। যে ব্যাংকে রেমিটেন্স আনা হয়েছে সে ব্যাংককে সরকারি ভাবে নির্দেশ দিলেই সে সকল প্রাইভেট ব্যাংক বাংলাদেশের যে সকল ফ্রি ল্যান্সার রা রেমিটেন্স এনেছে তার উপরে একটা লোন সুবিধা পাইতো প্রয়োজন স্বাপেক্ষে। ব্যাপারটা কেমন - যারা রেমিটেন্স এনেছে তারা আবার লোন সুবিধার জণ্য বিবেচিত হইতাছে। যারা রেমিটেন্স এনেছে তারা লোন সুবিধার জণ্য বিবেচিত হলেও সেটা ডলারের এমাউন্টের জন্য বিবেচিত হওয়া দরকার- যাতে করে সমস্ত ফ্রি ল্যান্সাররা প্রয়োজেন বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে ডলার লোন নিয়ে সেটা আবার তাদের মার্কেটপ্লেসে ব্যবহার করতে পারে। সব ফ্রি ল্যান্সার সব সময় সব সময় সব খানে ভালো থাকে না। সবাই সব সময় এক পরিমান ইনকাম ও করে না। সবার ইনকামের লেভেল ও এক না। আবার কারো কাছে ভালো পরিমান অর্থ থাকে আবার কারো কাছে কম পরিমান অর্থ থাকে। সে ক্ষেত্রে ফ্রি ল্যান্সার রা এই কার্ড দেখিয়ে যদি লোন নেয় তাহলে সরকারের কিছুটা উপকার হবে। তারা ব্যভসা করতে পারবে। এখন তো সরকারের মেন্টালিটি সাধারন মানুষের সাথে ব্যবসা করা। বর্তমানের রাজনৈতিক সরকারকে যে কোন সময়ে এদশের সাধারন মানুষ গুড বাই বলে দেবে কারন সাধারন মানুসেল প্রধান চাহিদা দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতির জন্য। যেখানে একজন গলীব মানুস ১২০ টাকাতে ২০০৯ সালে সংসার চালাতে পারতো রোজ হিসাবে সেখানে আজেকে সে প্রায় দৈনিক ৫০০ টাকাতেও সংসার চালাতে পারতাচে না- তার খরচে কুলাচ্ছে না। সে জিনিস টা আমরা চেয়েছিলাম ফ্রি ল্যান্সার রা- জাতীয় পরিচয়পত্র ডাটাবেজে ফ্রি ল্যান্সার পেশাটাকে অন্তর্ভূক্ত করা। সে ক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্রি ল্যান্সার বা আউটিসোর্সারদের জণ্য যে সুবিধা গুলো বরাদ্দ আছে সেগুলো পাওয়া যাইতো নিশ্চিন্তে। এমনকি নাগরিক্তব বা ভিষা সুবিধাও । কিন্তু এখণ একটা মন্ত্রনালয় থেকে সে সুবিধা পাবার কারনে বিশ্বে অবস্থিত/থাকা সেই সুবিধা গুলো পুরোপুরি না পাবার সম্ভাবনা থেকে যাবে অনেক। ফ্রি ল্যান্সার রা তো কোন মন্ত্রনালয়ের জণ্য রেমিটেন্স আনে নাই- তারা রেমিটেন্স এনেছে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জন্য। তাহলে তারা গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রেমিটেন্স সেকসানে এড হবার দরুন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ডাটাবেজে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে নথিভুক্ত হবে বলে আমি মনে করি।
যে ধরনের মার্কেটপ্লেস গুলো দেখা যায়:
পন্য কেনা বেচার মার্কেটপ্লেস: গাড়ী থেকে শুরু করে বাড়ী, মার্কেটে প্রচলিতে যে কোন ধরনের পন্য বা যে কোন কিছু কেনা বেচা করার জন্য যে ইন্টারনেট ওয়েবসাইট ব্যবহৃত হয় তাকে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট বলে। এই ধরনরে ওয়েবসাইট কে অনেক সময় ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইট ও বলা হয়। যেমন: Clickbd বা ক্লিকবিডি। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইট। এইখানে বা এই ওয়েবসাইটে আপনি যে কোন পন্য কেনা বেচা করতে পারবেন। সেজন্য এই ওয়েবসাইট গুলোকে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটও বলা হয়। ক্লাসিফায়েড বলা হয় আপনি যে কোন ধরনের পন্য বিক্রয় করতে পারবেন সেজন্য। আর মার্কেটপ্লেস বলা হয় ওয়েবসাইট টাতে কেনাবেচা করতে পারবেন সেজন্য। এইখঅনে আপনি আপনার যতো সার্ভিস আছে সবই লিষ্টিং করতে পারবেন। তবে ইন্টারনেট প্রফেশনালদের জন্য আলাদা যে মার্কেটপ্লেস সেটাকে ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস বলা হয়।
ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস: SEOLIstly.com এই খানে এসইও বা ইন্টারনেটে কাজ জানে এরকম যে কোন ধরনের প্রফেশনাল রা তাদের সার্ভিস লিষ্টিং করতে পারবে। এসইওক্লার্ক ওয়েবসাইটে প্রায় ১০ লক্ষ ফ্রি ল্যান্সার রা রেজিষ্ট্রেশন করা আছে। তারা তাদের সার্ভিস সেল করতাছে। আপনি সাইন আপ করে মূল ওয়েবসাইটে গেলেই দেখতে পারবেন সকল ফিচার। এইখানে সারা বিশ্বের ফ্রি ল্যান্সার, ইন্টারনেট আউটসোর্সার, মার্কেটপ্লেস ব্যবহারকারীরা তাদের আকর্ষণীয় সব ফিচার ব্যবহার করতাছে এবং প্রতিনিয়ত সেলস করতাছে। আর এই সেলস গুলো কিছু পেমেন্ট কোম্পানী কন্ট্রোল করে এবং সেই মোতাবেক তারা পেমেন্ট ও রিসিভ করে থাকে। ফ্রি ল্যান্সার যেহেতু স্বাধীন পেশা এবং ডিজিটাল গুডস রিলেটেড সার্ভিস সেহেতু এইখানে মার্কেটপ্লেস রিলেটেড ওয়েবাসাইট গুলোতে তাদের সার্ভিস কেনা বেচার কারনে এই ওয়েবাসাইট গুলোকে ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস বলা হয়।
Saturday, September 26, 2020
ইন্টারনেটের কারনে জনজীবনের পরিবর্তন। ওয়েব সাইট ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস।
একটি ঘটনা বা কাহিনী বা গল্পকাহিণী বা অতি রন্জিত কাহিণী দিয়ে শুরু করা যাক। মনে করেন: একটা মার্কেট নাম: কামাল রনজিত মার্কেট। অবস্থান: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। আগে যার নাম ছিলো কো অপারেটিভ মার্কেট। মোটামুটি ভালো পপুলার প্লেস ময়মনসিংহের ভেতরে। যখন বিশ্ববিদ্যালয় খোলা থাকে তখন সেই জমা জমে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্লেস টি। এইটাকে গুগলের ম্যাপে বা ফেসবুকে প্লেস হিসাবে মার্ক করে দেয়া আছে। যে প্লেস টা গুগলের ম্যাপে জমা থাকে সেটাকে প্লেস বলা চলে।
- এসইওক্লার্ক
- আপওয়ার্ক
- পিওপলপারআওয়ার
- ফিভার
- ফ্রি ল্যান্সার
- লিংকডইন
- গুরু
- আইরাইটার
- ৯৯ডিজাইনস
- টপটাল
- ডিজাইনহিল
- হাবষ্টাফ
- ব্রক্সার
- টুইন
- এমাজন মেকানিকাল টার্ক
- ফ্লেক্সি জবস
- সলিড গিগস
- ক্লাউড পিপস
- সার্ভিস স্কেপ
- কন্টেনা
- ফ্রিল্যান্স রাইটিং
- কোডেবল
- প্রোগ্রামার মিট ডিজাইনারস
- ইউ টিম
- রি মোটিভ
- জুম ল্যান্সারস
- কোড ক্লার্ক
- ওয়ার্ড ক্লার্ক
- লিষ্টিং ডক
- পিক্সেল ক্লার্ক
- মনষ্টার ব্যাক লিংকস
- এসইওল্যাড
- এসইও চেকআউট
- কাজ কি
- বি ল্যান্সার
Friday, September 25, 2020
ইন্টারনেটের কারনে জনজীবনের পরিবর্তন। বাংলাদেশে কি কি ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং?
কি কি ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস আছে বাংলাদেশে -
- ব্রাক ব্যাংক লিমিটেড- বিকাশ
- ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড- রকেট
- প্রগতি সিষ্টেমস লিমিটেড- শিওরক্যাশ
- ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড- ইউক্যাশ
- বাংলাদেশ পোষ্ট অফিস- নগদ
- ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড- ওকে ওয়ালেট
- ট্রাষ্ট ব্যাংক লিমিটেড- টি ক্যাশ
- ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড- এমক্যাশ
- আরো অনেক গুলো।
ইন্টারনেটের কারনে জনজীবনের পরিবর্তন। মোবাইল ব্যাংকিং।
মোবাইল ব্যাংকিং বলতে উন্নত দেশে এ্যাপ ভিত্তিক মোবাইল ব্যাংকিং সেবাকে বোঝানো হয়। যেমন: পেপাল মোবাইল। একজন আরেকজন কে পেপালের মাধ্যমে মোবাইল এ্যাপের মাধ্যমে লেনাদেনা করা হয়। ইমেইলের মাধ্যমে মানি রিসিভ এবং সেন্ড করার পদ্বতির নাম হইতাছে পেপাল বা এই রিলেটেড ইন্টারনেট ব্যাংকিং পদ্বতি। বাংলাদেশ অবশ্য তার চেয়ে এক ডিগ্রী বেশী আগে। বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং এর নামে একটা মোবাইল নাম্বারের বিপরীতে ব্যাংখ একাউন্ট ওপেন করার সুযোগ দেয়া হয় যার নাম রকেট বা বিকাশ। রকেট বা বিকাশে যদি আপনার একটা একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি অনায়াসে যে কোন ব্রাক ব্যাংকের এটিএম এ বা রকেটের জন্য ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম এ যাইয়া নগদ খ্যাশ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
আপনি যে ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংক ব্যবহার করে থাকেন সে ব্যাংক আপনাকে এই সেবা বা ফ্যাসিলিটিজ দান করে থাকে। তবে আপনি ব্রাক ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দিয়ে ডাচ বাংলা ব্যাংক এর একাউন্ট থেকে টাকা তুলতে পারবেন না। সেজন্য আপনাকে প্রথমে নির্দিষ্ট ব্যাংকরে এটিএম এ যাইতে হবে। তারপরে সেখানে মোবাইল ব্যাংকিং লেখা বুথ টাকে সিলেক্ট করতে হবে। তারপরে মোবাইল ব্যাংকিং বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপরে সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। তারপরে সেই নাম্বার রিলেটেড যেমোবাইল ব্যাংক একাউন্ট ওপেন করেছেন সেই একাউন্টের সাথে রিরেটেড পিন নাম্বার দিতে হবে। ভয় নাই যে আপনার পিন নাম্বার কেউ চুরি করে নিবে না। তারপরে আপনার কাংখিত এমাউন্ট টা দিতে হবে যেটা আপনি তুলতে চাইতাছেন। তারপরে আপনার মোবাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সফটওয়্যার বা সার্ভার থেকে একটা মোবািইল কোড নাম্বার কল করে জানাতে হবে যেটা আপনি আনপার সামনে থাকা এটিএম বুথের স্ক্রিনে দিবেন। তারপরে আপনি কনফার্ম করবেন। তারপরে আপনার কাচে একটা ম্যাসেজ আসবে যে আনপরা একাউন্ট থেকে এতো পরিমান টাকা কাটা হচ্ছে। তারপরে আপনার ক্যাশ ট্রেতে আপনি টাকা দেখতে পারবেন।সেটা কারেক্ট করে গুনে নিবেন। তবে এইখানে যদি কখনো ছেড়া বা কসটেপ দেয়া টাকা পড়ে সেটা পাল্টানেরা জন্য আপনাকে কেয়াল রাখতে হবে যে- আপনি যদি মোবাইল ব্যাংকিং করে থাকেন তাহলে আপনি ভ্যাংকের ব্রাঞ্চের নীচে থাকা এটিএম বুথ থেকে করবেন। তাতে আপনার ক্যাশে কোন সমষ্যা থাকলে আপনি ব্যাংকের ব্রাঞ্চ থেকে পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।
এখণ আপনি যদি একজন অশিক্ষিত আর নিরক্ষর মানুষ হয়ে থাকেন আর মনে মনে চিন্তা করে থাকেন যে- এটিএম বুথ থেকে আপনি কিভাবে কার্ড ছাড়া টাকা তুললেন - তাহলে তো আপনি ব্যাংক, ব্যাংকের সিষ্টেম এবং এ সংক্রান্ত সবাইকে অস্বীকার করলেন। এইটা তো সরকার নির্ধারিত পদ্বতি। আর আপনি আহামরি এমন কেউ হয়ে উঠেন নাই যে সরকার নির্ধারিত পদ্বতিকে আপনি সহজেই হ্যাকার বলে উঠবেন আর মনে করবেন যে তারা হ্যাকার। যারা বিকাশের সুবিধা ব্যবাহর করে সারা দেশের ব্রাক ব্যাংকের এটিএম থেকে বা যে সকল ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং এবং এটিএম সুবধিা দেয়া থাকে সে সকল ব্যাংকে আপনি কার্ড ছাড়াই মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে টাকা তুলবেন সেখানে আপনি কোন ধরনের হ্যাকং এর সাথে জড়িত না। নীচের ভিডিও দুইটা দেখলে আপনার সকল ভুল ধারনা ভেংগে যাবে যে - ক্রেডিট কার্ড বা ডেবটি কার্ড ছাড়াও বাংলাদেশে এটিএম থেকে টাকা তোলা যায়।