টিকটক এখন এই মুহুর্তে পৃথিবীর সেরা মাইক্রো ভিডিও সাইট। টিকটক করতে অনেকেই পছন্দ করে। মন খুলে নাচানাচি এবং তার সাথে মধুর সুমধুর গানের সংযোগ এবং আরো অনেক ব্যাপার স্যাপার টিকটক প্রেমীদের মন জুগাইয়া নিছে। বিশ্বের কয়েকটা জায়গা থেকে টিকটক কে নিষিদ্ব করা হয়েছে আবার কয়েকখানে সতর্ক ও করা আছে। বাংলাদেশে অনেক নামী দামী সেলিব্রেটিদের ও টিকটক একাউন্ট আছে। তারা সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে এবং আপলোড করে মজাও করে অনেক। লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে দিনে দিনে টিকটকের জনপ্রিয়তা আকাশ পানে ছুটে চলেছে। ইউএসএ র ভেতরে টিকটক কিনে নেবার জন্য ইউএসএ প্রেসিডেন্ট অলরেডী কয়েকটা প্রযুক্তি কোম্পানীকে নির্দেশনাও প্রদান করেছেন। টিকটক ভিডিও তৈরী করার জন্য আহামারি তেমন হাই ফাই ক্যামেরা লাগে না। যে সকল দামী মোবাইল সাথে আছে সেগুলো দিয়ে ভিডিও মেক করলেই তা সহজে টিকটকে আপলোড করা যায়। কিন্তু আপনি যদি আলাদা করে বাহিরের ক্যামেরাতে ভিডিও তৈরী করেন, গান এড করেন বা এডিট করে নেন তাহলে সেটা যথেষ্ট পরিমান ভিউজ আনতে ফাইট করবে। কারন আলাদা করে ভিডিও মেক করে এডিট করে আপলোড দিলে সেটার আয়তন হয় বেশী যা হয়তো টিকটক সারা বিশ্বের মোবাইলের ডিভাইসের যে রেকর্ড ডাটাবেজ মেইনটেইন করে সেখানে দেখায় না । ফলে পিক্সেল এসই্ও তে ভিউজ জেনারেট করতে অনেক সমস্যা হয় অনেকের জন্য। তবে এতোদিন ধরে টিকটক ভিডিও প্লাটফর্ম ঘাটাগাটি করে দেখলাম যে- সরাসরি টিকটক থেকে উপার্জনের কোন উপায় নাই। এইখানে এই মাইক্রো ভিডিও প্লাটফর্মে মনিটাইজেশন আবেদন করার কোন উপায় নাই। কিন্তু যারা টিকটকে এডভার্টাইজিং করে থাকে তারা তাদের এড টিকটকের ভিডিও গুলোর মাঝখানে দেখাতে পারবে ফলে এডভার্টাইজার দের লাভ হয় অনেক - তারা তাদের ব্রান্ড প্রমোশন করতে পারে সহজেই।
টিকটক হিসাবে অনেক সময় অনেকের অনেক সময় কেটে নেয়। পৃথিবীতে একমাত্র আমেরিকান রাই সময়ের অরিজিনাল দাম দেয় সেজন্য তাদেরকে ভিম্বসেরা জাতি বলা হয়। যদি টিকটক কে ইউএসএর কোন টেক কোম্পানী কিনে নেয়- তহালে ধারনা করা যাইতে পারে টিকটক একচেটিয়া ভাবে শুধু এড প্রদর্শন করে এডভার্টাইজারদেরকে ব্যবসায়িক ভাবে লাভবান করবে না। হয়তো পাবলিমারদের জন্য ও মনিটাইজেশন চালু করবে। মনিটা্েজেশন ছাড়াও এইখানে উপার্জনের অণ্যম আরেকটা উপায় হইতাছে- পন্যের মালিকানা কোম্পানীর সাথে চুক্তিবদ্ব হওয়া এবং সেই সকল পন্য টিকটক ভিীডও এর মাধ্যমে শো করা। যেমন প্রথমে কয়েক লাইন এড করে বলে দেয়া যায় যে; ভিডিওটি কোথায় তৈরী হইছে- ভিডিওটিতে কি কি ব্যান্ডের প্রোডাক্ট ব্যভহার করা হয়েছে এবং ভিীডও এর সাথে সেই প্রোডাক্ট বা প্রোডাক্টের শর্ট কোড বা লিংক দিয়ে দিলে সকলে্ি সেই প্রোডাক্ট টা শো হবে এবং সেটা সেল ও হবে। আর সেলস বাড়ানোর জন্য কেউ যদি সরাসরি মূল ওয়েবসাইট লিংক ব্যভহার করে তাকে তাহলে বোঝা যাবে না প্রত্যেকের টিকটক একাউন্ট থেকে কতো পরিমান ভিজিটর ওয়েবসাইট টা ভিজিট করলো। ধরেন- আপনি একজন টিকটক ইউজার। আপনি আপনার টিকটক ভিডিওতে একটা ওয়েবসাইটের এফিলিয়েট লিংক বা রেফারেল লিংক শেয়ার করলেন। তাতে আপনি বুঝতে পারবেন যে- আপনার রেফারেল লিংক দিয়ে কতো লোক আপনার সেই ওয়েবসাইট টা দেখেছে যাতে সেই ওয়েবসাইটের বা প্রোডাক্টের ওয়েবসাইটের একটা ব্রান্ড প্রমোশন হয়ে গেলো। যদি আপনার খুত ভালো টিকটক কমিউনিটি থাকে এবং সেখানে আপনি ব্রান্ড প্রমোট করে থাকেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে- আপনার তৈরী করা মজার ছলে বা গান গেয়ে তৈরী করা কমিউনিটি টা কতো কতো ব্যভসার জন্য কতো কতো ডলার বা টাকা নিয়ে আসতাছে। আপনি যদি মেয়ে হোন তাহলে টিকটকের গানের ভিডিওতে আপনি কোন পোষাকটা ব্যবহার করেছেন তা আপনি প্রমোট করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ড্রেস যে কোম্পানী আপনাকে দিরো আপনি তার সাথে কন্টাক্টে যাবেন যে- আমার টিকটকে ২ রাখ ফলোযার আছে। ম্যাক্সিমামই মেয়ে- তাদের কাছে এই ড্রেস টা প্রমোট করা যাবে। ড্রেসটা দেখার জন্য এবং সোশাল মিডিয়া তে শেয়ার করার জন ্আপনি একটা রেফারেল বা এফিলিয়েট লিংক দেন্ সেটা দিয়ে আমি দেখবো ঠিক কতোজন এই ড্রেসটা ভিজিট করেছে।সেই রেফারেল রিংকের সাথে ড্রেসটার সকল কিছু দেয়া তাকবে যেখান থেকে অর্ডার জেনারেট হবে। ড্রেসটা যে কোম্পানী মেক করেছে সেই কোম্পানীর একটা কোড নাম্বার ও থাকবে আপনার নামে যেনো যারা কিনতে বারা কিনার সময়ে ডিসকাউন্ট পাবার জন্য আপার দেয়া কোড টা ব্যভহার করবে। আর সেই কোডের সাথে আপনার জন্য একটা % থাকবে অলওয়েজ। যেমন ধরেন- আপনার নাম কেসি। আপনি একটা ড্রেস কে প্রমোট করতাছেন। ড্রেসটার যে মালিক তার কাছে কয়েকশো ড্রেস আছে। তারপরে সেই মালিকরে একটা শো রুম ও আছে। আবার অনলাইনে কেনা কাটার সুবিধাও আছে। আবার আপার সাথে একটা ডিডও আছে- চুক্তিপত্র।হিতে পারে সেটা ডিজিটাল চুক্তি পত্র এবং আপনি সেই ড্রেসটার মডেল হবার কারনে আপনি বাংলাদেশ সরকারের নিয়মানুযায়ী সেই চুক্তিপত্রে সাইন করে ডেস্রটার প্রমোট শুরু করবেন যাতে সরকারের ভ্যাট ট্যাক্সের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা না হয়। তারপরে আপনার পারসোনাল কোড থাকার কারনে সেই ড্রেসটার সেলসও বাড়বে। যদি সেটা কাষ্টমারের জন্য ২০% হয় পার পিস, তাহলে আপনার জন্য থাকবে ৫%। সেই ক্ষেত্রে যদি দৈনিক আপনার প্রমোটের কারনে ১০০ পিছও সেল হয় তাহলে আপনি প্রোডাক্ট প্রতি ৫% করে দৈনিক ভালো একটা হ্যান্ডসাম এমাউন্ট উপার্জন করতে পারেন। যদি আপনি পুরুষ /ছেলে হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ব্রান্ডের ঘড়ি, বেল্ট বা জুতা বা শার্ট, প্যান্ট বা জিনস ও আপলোড দিতে পারেন। ভিডিও এর সাথে একই নিয়মে আপনি ও প্রোডাক্ট প্রেোমন করতে পারেন সাথে কোড নেম ও দিয়ে দিতে পারেন। যেমন ধরেন আপনার নাম সেন্ট। তাহলে আপনি প্রোডাক্টের কোড দিলেন - সেন্ট ২০২০. মেয়ের নাম ধরেছিলাম কেসি- তাহলে আপনি পোডাক্টের কোড দিতে পারেন কেসি ২০২০. এই পদ্বতি বা টেকনিক টা এপ্লাই করে আপনি একইসাথে বুঝেও যাবেন যে০ আপনার ভিউজ গুলো অরিজিনাল কিনা বা স্পেফিকালি আপনার নিজের দেশের কিনা বা সারা বিশ্ব থেকে কিনা। যদি সারা বিশ্বের জন্য হয় তাহলে আপনি সারা বিশ্বের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে পারেন। শিপমেন্ট বা পার্সেল কষ্ট নিয়ে নিবেন ইন্টারনেট বাই সেল এর টাইমে। এইটা শুধু ড্রেস বা ঘড়ি বলে কথা না। আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের পোডাক্ট নিয়ে একটা ওয়েবসিইট তৈরী করে নিতে পারেন যেখানে টেকটক িইউজার রা তাদের ইউজার আইডি সাবমিট করবে এবং ওয়েবসাইট ডেভেলপার বা প্রোগ্রামার টিকটক একাউন্টকে এনালাইজ করে তার লাইক, কমেন্ট, ফলোযার কোয়ালিটি এনালাইজ করে তার জন্য প্রোডাক্ট প্রমোটের অফার করবে আর টিকটক ইউজার ও তার মন মতো প্রোডাক্ট কে সিলেক্ট করতে পারবে। যদি টিকটক ইউজার দের ভিউজ রিয়েল হয় তাহলে অনেক ভালো মানের সেলস ও হবে। আর যদি ভিউজ অন্য কোন উপায় থেকে আসে এবং সেখানে যদি অডিয়েন্স না থাকে - তাহলে কোন সেলস হবে না। অডিয়েন্স বলা হয়- আমার টিকটক একাউন্টে ভিউয়ার রা যদি হয় সব বাংলাদেশের তাহলে বাংলাদেশ হবে আমার অডিয়েন্স।
টিকটক একাউন্টে ভিডিও কনটেন্ট তৈরী করা অনেক সময়ের ব্যাপার। ভালো মানের ক্যামেরা দিয়ে ভিীডও বানানোর পরে সেটাকে আপলোড দিতে হয় এবং তার সাথে গান ম্যাচ করা এবং আরো কিছূ ভিীডও ইফেক্ট ইউজ করা যেতে পারে। যেমন: প্রথমেই আমি কিছু ক্যামেরা কোম্পানীর সাথে চুক্তিবদ্ব হতে পারি যে তাদের ক্যামেরা আমরা ফ্রি ব্যবহার করবো এবং তাদের ক্যামেরা কোয়ালিটি টিকটকের জন্য কেমন তা আমরা প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করবো বা ভিডিও এর নীচে উল্লেখ করে দেবো। এতে ক্যামেরার ব্যান্ড প্রমোশন হবে এবং ক্যামেরা কোম্পানী আপনাকে পেমেন্ট করবে আপনি প্রমান সাবমিট করার পরে। এ ক্ষেত্রে আপনি ক্যামেরা কোম্পানীর জন্য এফিলিয়েট হিসাবেও কাজ করতে পারেন। তাদের ক্যামেরা, নাম, ব্রান্ড উল্লেখ করে দিবেন ভিীডও এর সাথে। তাতে আপনারও লাভ হলো , ক্যামেরা ও প্রমোশন হয়ে গেলো।
মূলত গানের উপরে ভিত্তি করে অংগ ভংগি করা এবং সেই অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তোলা এইটা ই টিকটক ভিডিও এর বৈশিষ্ট্য। তো যারা নতুন শিল্পী তাদের গানকে প্রমোট করার দ্বায়িত্ব নিতে পারেন। ২/১ লাইন গেয়ে তাদের গানটা পপুলার করা জন্য তার গানের সাউন্ড ক্লাউড লিংক এবং আরো প্রোফাইল লিংক বা গানটা কোথা থেকে পাওয়া যাবে বা কিনা যাবে বা ডাউনলোড করা যাবে সেটা ও আপনি আপনার ভিডিও এর সাথে এড করে দেবেন হাই লাইট করে বা জলছাপ আকারে আর চাইরে ভিডিও লেন্থ আরো একটু বাড়িয়ে নিবে। ১৫ সেকেন্ডের জায়গায় ১ মিনিট করে ভিডিও মেক করতে পারেন। সেই হিসাবে অডিও সিংগারের সাথে কন্ট্রাক্ট করে আপনি তাদের কাছ থেকে কিচু পেমেন্ট ও নিতে পারবেন প্রতি ভিডিও প্রতি।
ভিডিও এর সাথে টেক্সট বা লিংক যেটা ব্যবহার করা যায় সেগুলেঅও আপনি ব্যবহার করতে পারেন। যেনো প্রোডাক্টের ডিটেইলস লিংকটা ভিডিও এর কাছ থেকে পাওয়া যায়। আর সেই সাথে ভিডিও এর সাথে লিংক ব্যবহার করার কারনে আপনি আলাদা করে পেমন্টে নিতে পারেন। মনে করেন আপনি খুবই সুন্দরী । আপনার এলাকাতে অনেক মেয়েদের পোশাকের দোকান আছে। তাদের কাছে যাইয়া বলবেন যে- আপনি সুন্দর সুন্দ ভিডিও তৈরী করে তাদের ড্রেস প্রমোট করবেন তাহলে তাদের সাথে আপার একটা ডিড হয়ে যাবে এবং আপনি সেটা পেমেন্ট এর আকারে রিসিভ করে ভিডিও আপলোড দিবেন। এক কথায় আপনি যদি প্ল্যান করেন যে- মানুষের সময়ের দাম আছে আর পেমেন্ট ছাড়া এই ধরনের কোন কাজ করবো না তাহলেই আপনি টিকটক থেকে ভালো এবং হ্যান্ডসাম এমাউন্ট উপার্জন করতে পারবেন। সামনে হয়তো টিকটক মনিটাইজেশণ করার অনেক নতুন নতুন প্রোগ্রাম আসবে - সেখান থেকেও আপনি চাইলে আপনার সময়টাকে কাজে লাগিয়ে উপার্জন করতে পারবেন।
এরকম আরো অনেক আইডিয়া নিয়ে পরবর্তীতে একটা ইউটিউব ভিডিও আনবো- কিভাবে আপনি টিকটক দিয়ে উপার্জন করবেন। কোনো দুই নাম্বারি ওয়ে না- একদম ব্যান্ড নিউ ওয়ে । আমার ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইভ করে সাথে থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।
এখন আসি প্রতি ঘন্টায় ৫ মিলিয়ন ভিউজ এর ব্যাপারে। এপ্লিকেশন প্রোগ্রিামিং ইন্টারফেজ মেথডে এই মুহুর্তে সর্ব্বোচ্চ স্প্রিড ঘন্টায় ৫ মিলিয়ন ভিউজ। আপনি যদি গুগল ডট কমে সার্চ দেন তাহলে অনেক অনেক ওয়েবসাইট পাবেন যারা টিকটিক ভিউজ সেল করে থাকে। যেমন আমি যদি গুগল ডট কমে সার্চ ইন্জিনের সার্চ বক্সে লিখে থাকি যে- Buy TikTok Views.
এ ধরনের হাজার হাজার ওয়েবাসইট আপনি পাবেন যদি আপনি গুগল ডট কমে যাইয়া সার্চ দেন। এইখানে আমি সবচেয়ে কম রেট যেটার সেটাকে হাইপারলিংক করে দিলাম যাতে করে আপনি বুঝতে পারেন যে কোনটার রেট সবচেয়ে কম। এইখানে দেখানো হয়েছে যে ১০০০ টিকটক ভিউজ এর দাম ১ ডলার বা তার চেয়ে কম। আর আমি যেটা হাইপারলিংক করে দিছি সেখানে মিনিমাম ১০০০০ টিকটক ভিউজ এর দাম ১ ডলার- সেই হিসাবে ৫০,০০০ ভিউজ এর দাম হলো ৫ ডলার।
এই সকল ভিউজ গুলো মোটামুটি ভালো। ম্যাক্সিমাম ভিউজ ই আসে সারা বিশ্বের এপিআই থেকে। পিক্সেল এসইও বা গ্রাফিক্স এসইও এর মাধ্যমে ও অনেক ভিউজ জেনারেট হয়- শুধু অডিয়েন্স ঠিক থাকে না। যেমন- আমি বাংলাতে গান করে একটা টিকটক ভিডিও বানালাম। তারপরে সেটার জন্য ভিউজ কিনলাম সারা বিশ্ব থেকে- ভিডিও টির টার্গেটেড অডিয়েন্স না থাকার কারনে সেটা আমার জন্য শুধু ভিউজ নাম্বারই ইনক্রিজ করবে। অডিয়েন্স বলতে এইখানে বোঝানো হয়েছে- বাংলাতে ভিডিও বানালাম কিন্তু সেটা ইংরেজীে ভাষার লোকজন দেখে কিছু বুঝলো না। এইখানে সারা বিশ্বের যারা যারা ভিডিওটা ভিউজ করলো তাদেরকে অডিয়েন্স বলা হলো। আর যদি আমার ভিডিওটা শুধু বাংলা ভাষার লোকজন দেখে থাকে তাহলে বাংলা ভাষার লোকজন দেখতো এবং সেটাকে আমরা রাইট অডিয়েন্স বলে থাকি। এই রাইট অডিয়েন্সের কারনের অনেক সময় আপনি পপুলার হয়ে যাইতে পারেন এবং একদম একুরেটলি পপুলার। একদম একুরেটলি পপুলার হবার জণ্য টিকটক এ আপনি যা যা করতে পারেন:
- হ্যাশট্যাগ : টিকটক ভিডিও পাবলিশ করার সময়ে আপনি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। গুগল ডট কমে সরাসরি লিখে সার্চ করা যায় কিন্তু টিকটিক ভিডিও এর সাথে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে হবে কেনো- কারন এইটা সোশাল মিডিয়া সেকসানের বা সোশাল মিডিয়া সার্চ ইন্জিনের নিয়ম। হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে আপনি সোশাল মিডিয়াতে ট্যাগ করলে যারা যারা আপনার ট্যাগ বা কি ওয়ার্ড লিখে করে ইন্টারনেটে সার্চ দেবে তাদের সার্চ লিষ্টে বা সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজে আপনার ওয়েবসাইট বা লিংকটা শো করবে। সোশাল মিডিয়াতে কি ওয়ার্ড কে ট্যাগ বলা হয়। আর সাথে হ্যাশ (#) ব্যবহার করার কারনে তাকে হ্যাশ ট্যাগ বলা হয়। টিকটিক ভিডিও যদি আপনি সারা বিশ্বে একুরেটলি ভাইরাল করতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে ভ্যভহার করতে হবে অরিজিনাল রিসার্চ ভিত্তিক ঞ্যাশট্যাগ। হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হইতাছে পৃথিবীর এক নাম্বার উপায় সোশাল মিডিয়াতে ভাইরাল হবার জন্য। আপনি যদি সঠিক উপায়ে হ্যাশট্যাগ ব্যভহার করতে পারেন তাহলে আপনি সারা বিশ্বে ভাইরাল বা পপুলার হতে পারবেন। টিকটক কি ওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কিত ২ টা ইউট্বিু ভিডিও নীচে দেখানো হলো। টিকটক কিওয়ার্ড রিসার্চের ব্যাপারে আপনি নীচে দেয়া ২ টা ভিডিও দেখতে পারেন। এছাড়াও আপনি ইউটিউবে সার্চ করলে অসংখ্য ভিডিও পাবেন যেখানে আপনি শুধূ কি ওয়ার্ড রিসার্চ করে এবং সেগুলোকে হ্যাশট্যাগে মেক করে অনেক অরিজিনার ভিউজ আনতে পারবেন একদম ফ্রিতে। হ্যাশট্যাগ মেথডে আপনাকে কোন টাকা খরচ করতে হবে না। কি উপায়ে আপনি হ্যাশট্যাগ সফটওয়্যার খুজে পাবেন সেটা আমি নীচে ইমেজের সাহায্যে দেখােইয়া দিবো।
- টিকটিক ভিডিও আপলোড করার পর আপনাকে অন্যান্য সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে বলে। আপনি যদি সবগুলো সোশাল মিডিয়াতে আপনার ভিডিও গুলো শেয়ার করেন বিীডও এর সাথে ব্যবহৃত হ্যাশ ট্যাগের মাধ্যমে- তাহলে আপনি খুব দ্রুতই ভাইরাল বা পপুলার হতে পারেন। কারন সোশাল মিডিয়াতে প্রায়শই মানুষ কিছু না কিছু সার্চ করে তাকে। সেরকম ভাবে আপনি যদি পপুলার কি ওয়ার্ড গুলো া্য়ত্ব করতে পারেন তাহলে আপনার ভিডিও গুলো অণ্যান্য সোশাল মিয়িাতে বা মেইন মেইন সার্চ ইন্জিন গুলোতে দেখাবে এবং সেখান থেকে ভিজিটর রা ভিজিট করেবে। যেমন এইখানে আমি আপনাকে উদাহরনের মাধ্যমে দেখালাম যে- আমার একটা ভিডিও এইখানে দেয়া আছে। তার পাশেই দেয়া আছে বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া বাটনস। সেগুলোতে যদি কেউ ক্লিক করে এবং শেয়ার করে তাহলে অনেক ভিউজ আসবে। যারা খুব ভালো ভালো এন্ড্রয়েড সেট ব্যভহার করে তারা অনেক অনেক সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করার অপশন পায়। এ ব্যাপারে আমি একটা ভিডিও আপলোড করবো যেখানে আপনি দেখতে পারবেন কিভাবে একটা টিকটিক ভিডিওতে সমস্ত সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করা হয়।
@masudbcl Completely free method to earn from online. join free from here: seolistly.com/marketplace. search the youtube video: bit.ly/seoclerkbanglatutorial
♬ original sound - masudbcl
- তৃতীয়ত: ফেসবুক বা যে কোন পপুলার সোশাল মিডিয়াতে যে সকল বড় বড় গ্রুপ আছে বা ইন্টারেষ্টেড গ্রুপ আছে সেগুলোতে আপনি আপনার টিকটক ভিডিওগুলো শেয়ার করেত পারেন ক্যাটাগরি অনুযায়ী। যেমন আপনার ভিডিও গুলো যদি লাভ বা রোমান্স বা রোমান্টক লেভেলের হয় তাহলে আপনি সেই রিলেটেড ফেসবুকের গ্রুরপ গুলোতে শেয়ার দিতে পারেণ। তবে এই ধরনের গ্রুপে শেয়ার দিতে গেলে আপনাকে অতি অবশ্যই কোয়ালিটি টিকটক ভিডিও বানাতে হবে। কার আপনার অডিয়েন্স টা আপনাকে নিজে নিজে তৈরী করতে হবে। আর সেটা আপনি সকল সোশাল মিডিয়া থেকে করতে পারেন। আপনি যদি ফান লাভার হোন বা ফানি ভিডিও মেক করতে পছন্দ করেন তাহলে আপনি ফানি ফানি ফেসবুক গ্রুরপ বা পেজগুলোতে আপনার ভিডিওগুলো শেয়ার করতে পারেন। শুধু ফেসবুক বলে কথা না- সারা বিশ্বে যতো পপুলার গ্রুপ আছে সবগুলোতেই আপনি আপনার ভিডিও শেয়ার করেত পারেন। শুধূ মনে রাখতে হবে স্পেফিসিক ক্যাটাগরি অনুযায়ী যেনো আপনার ভিডিও টা শেয়ার হয়। চােইলে আপনিও যে কোন সোশাল মিডিয়াতে আপনি গ্রুপ তৈরী করে নিতে পারেন এবং সেখানে নিয়মিত টিকটক ভিডিওে শেয়ার করতে পারেন। উদাহরন হিসাবে নীচের ছবিটা দেখতে পারেন যেখানে আমি আপনাকে ফেসবুকে টিকটক রিলেটেড গ্রুপ গুলোর একটা ইমেজ দেখাইতাছি।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl