Translate

Wednesday, September 2, 2020

হ্যাকিং/হ্যাকার মানে জেল। বাংলাদেশী হ্যাকারদের অভিনব হ্যাকিং।

পাপুয়া নিউগিনির এক ব্যবসায়ীর একাউন্ট থেকে অনেকদিন ধরে হ্যাক করে আসতাছে বাংলাদেশী এক হ্যাকার। তাকে সম্প্রতি পুলিশ গ্রেফতার করেছে ডিজিটাল আইসিটি আইনে। সে সবকিছু স্বীকারও করেছে। হ্যাকাররা যে অবৈধ তা এই ঘটনা থেকে  বোঝা যায়। আর হ্যাকাররা যে জেলেখানাতে পচে মরবে সারাটাজীবন তাও বলে দেয়া যায়। বাংলাদেশে অনেকেই হ্যাকার বা হ্যাকিংকে লিগ্যাল বলে মনে করে। কারো অভিযোগেরও তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশের পুলিশের ও উচিত ইন্টারনেটে যাদের যাদের হ্যাকিং রিলেটেড তথ্য আছে তাদেরকে সতর্ক করা  এবং তাদেরকে এই আইনের ব্যাপারে খুটি নাটি জানানো। মাঝে মাঝে অনেকেই আমাকে ফেসবুকে বা মেসেন্জারে ইথিক্যাল হ্যাকিং বা হ্যাকিং শিখার অফার দেয় তখন আমি তাদেরকে বাংলাদেশ সরকারের আইনের কথা বলে দেই যে নিম্নে সাত বছরের জেল হতে পারে। অনেক মানুষ আছে বাংলাদেশে - নিজেদের নামের আগে হ্যাকার লাগাইয়া নেয় আর জনমনে ভয় দেখায়। তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা  উচিত।




মূলত কোন ধরনের হ্যাকিং ই লিগ্যাল না। মিনিমাম আপনার বা আপনাদের নামে ইন্টারনেটে হ্যারাজমেন্টের মামলা হতে পারে যদি আপনি কিছুই না করে কারো ফেসবুক একাউন্ট ও হ্যাক করার চেষ্টা করেন কারন এত যার ফেসবুক একাউন্ট তার কষ্ট হতে পারে বা হয়। সো আপনি কারো ক্ষতি করবেন সেটা বোধ করি বিশ্বের কোন দেশের আইন এলঅও করবে না। আমি আমার লাইফে কখনোই কোন ধরনের হ্যাকিং শিখার চেষ্টা করি নাই কারন প্রথম দিন থেকেই আমি জানি যে এইটা ই লিগ্যাল। সো আশা করি আমার পরিচিত যারা আচেন হ্যাকার বা হ্যাকিং কে লিগ্যাল মনে করেন তার অতি সত্বর মানুষের ক্ষতি করা বন্ধ করে দেবেন।  আমি এমন কোন লোক পাই নাই বাস্তব জীবেন যে আমার সামনে আইসা বলবে যে তারা হ্যাকার কারন আমি মনে করি জানার সাথে সাথে ৯৯৯ এ জানাইয়া দেওয়াটা বাধ্যতামূলক। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl