ইউএসএ তে ১৩ বছর বয়সের সবাইকে স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহার করতে দেয়া হয়। ধরতে গেলে সেটা বাচ্চাদেরই এ্যাপ। সব বাচ্চা কাচ্চা যারা ইন্টারনেটে আসতে চায় তারা পারিবারিক ভাবে অনুমতি পায় স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহার করার জণ্য ১৩ বছর বয়স থেকে। প্রাপ্তবয়স্ক যারা তারাও ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু ১২ ক্লাস পাশ করার আগে পর্যন্ত পুরোপুরি নেট ব্যবহার করতে দেয়া হয় কারন এত করে মেধার অবমূল্যায়ণ হয়। কিন্তু আমাদের দেশে বয়স ১৮ হবার আগেই তাদের বাবা মা রা তাদের সন্তানদের হাতে মোবাইল তুলে দিতাছেন। সন্তান প্রাপ্তবয়স্ক হবার আগেই তাকে বা তাদেরকে মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করে দিতাছেন আপনার নামে বা আপনার জন্য বরাদ্দকৃত জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার দিয়ে। আর তাতে যদি আপার সন্তানেরা কোথাও কোন অপরাধে জড়িত হয় তা আপনার নামে লিষ্টিং হবে। কারন আমাদের দেশে ১৮ বছর বয়সের আগে জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়া হয় না। আর জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া আপনি ১৮ বছর বয়সের আগে মোবাইল ভেরিফিকেশন করতে পারবেন না। আর মোবাইল ভেরিফিকেশন না করতে পারলে আপনি মোবাইল নাম্বার সুবিধা পাইতাছেন না। তাহলে তো হিসাবে দেখা যাইতাছে যে- একজন শিক্ষিত সচেতন নাগরিক হিসাবে আপনি নিজেই আপনার সন্তানের ভবিষ্যত কে অন্ধকার করে দিতাছেন। কারন ইন্টারনেট এতো পরিমান একটা গতিশীল মিডিয়া যেটার কোন শেষ নাই। মহাসাগরের কোন নাবিক একা একা বসে থাকার মতো। ফলে একটা সময় বাচ্চা কাচ্চাদেরকে ডিপ্রেশন আকড়ে ধরবে এবং আত্মহননের পথ বেছে নিতে তারা দ্বিধা বোধ করবে না। এখনই শোনা যাইতাছে যে- ঢাকা শহরে বা ঢাকা বিভাগে ডিপ্রেশনের কারনে প্রতি ঘন্টায় ১ জন করে মেয়ে আত্মহত্যা করতাছে। যারা ইন্টারটে থেকে প্রাপ্তবয়ষ্ক হবার আগেই যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হইতাছে তারা যৌন সম্পর্ক স্থাপিত হবার সময়ে নিরাপদ যৌন সম্পর্ক রিলেটেড কনডম বা সেফ সেক্স ব্যবহার করতাছে না আর পরবর্তী সেক্সুয়াল রিলেশেন ইষ্টাবলিশ করার কারনে একজন আরেকজন কে ছেড়ে যাইতে একটুও দ্বিধাবোধ করতাছে না। ফলে অপরিনত বয়সেই আপনি আপনার সন্তানকে নিজ হাতে গলা টিপে মেরে ফেলােইলেন প্রযুক্তির কারনে।
প্রযুক্তির খারাপ এবং ভালো ২ টা দিকই আছে। ইন্টারনেট একটা প্রযুক্তি এবং বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক প্রযু্ক্তি। ৩৬০০০ কিলোমিটার উপর থেকে বা ১ লক্ষ কিলোমিটার উপর থেকে ব্রডব্যান্ড কালেকশণ করে তা সিলিকন ভ্যালি ক্যালিফোর্নিয়াি ইউএসএ থেকে সারা বিশ্বে ছড়াইয়া দেবার মাধ্যমে ইন্টারনেট তার একচেটিয়া প্রাধান্য টিকাইয়া রেখেছে। এক কথায় আমেরিকা এই বিশ্বে তাদের একচেটিয়া ক্ষমতা টিকাইয়া রেখেছে। ভেবে দেখেন আমেরিকা যদি বলে সারা বিশ্বে এক সপ্তাহ ইন্টারনেট বন্ধ- তাহলে আপনি বা আপনার চারিপাশ বা আপনার দেশের অবস্থা কি হতে পারে? যেখানে আমেরিকাই ১৮ বছর বয়স হবার আগে তাদের ছেলে মেয়েকে পুরো দমে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয় না সেখানে আপনি সচেতন পিতা মাতা হয়ে কিভাবে আপনার ছেলে বা মেয়ের হাতে ১৮ বছর বয়স হবার আগেই লক্ষ টাকা দামের মোবাইল টাচফোন হাতে ধরাইয়া দিতাছেন, আপনার নামে সিম রেজিষ্ট্রেশন করে । পার ইউজার পলিসি অনুযায়ী আপনি তো অলরেডী ইন্টারনেটে অপরাধী হয়ে যাইতাছেন? কারন মোবাইল ডিভাইস এবং মোবাইল নাম্বার তো আপনার নামে রেজিষ্ট্রেশন করা। এখণ সারা বিশ্বে ডিভাইস ট্রাকিং বা ইন্টারনেট ট্রাকিং সিষ্টেমে আপনার সন্তানেরা আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে ভেরিফাই করা মোবাইল নাম্বার দিয়ে কেনা মোবাইল ইন্টারনেটে যতো কাজ করতাছে তা সংশ্লিষ্ট মোবাইল কোম্পানী লিষ্টিং করতাছে যাকে বলা হয় মিনিমাম ব্রাউজিং হিষ্টোরি রেকর্ড বা আপনার ডিভাইসের সকল কিছু রেকর্ড করতাছে আর আমেরিকা ও তো রেকর্ড করতাছে আর আপনাকে তো তারা কপিরাইট বা এ ধরনের যে কোন আইনে ফালাইয়া দিতে পারে। কারন একজনের মোবাইল আরকেজন ব্যবহার করা এবং একজনের মোবাইল নাম্বার আরকেজন ব্যবহার করা এইটাতো আইনসম্মত হলো না। যদি ইন্টারনেট আইনে থাকে প্রাপ্তবয়স্ক না হলে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে না তাহলে তো আপনি ইন্টারনেটের জগতে অলরেডী অপরাধ করতাছেন আপনার অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের হাতে ইন্টারনেট তুলে দিয়ে। মোবাইল নাম্বার দিয়ে ইন্টারনেট এ ফেসবুক একাউন্ট ওপেন করা যায় আর বাংলাদেশে মোবাইল নাম্বার পাইতে গেলে আপনার বয়স হতে হবে ১৮ বছর। তাহলে তো আপনি নিজেই এইখানে আইন ভংগ করতাছেন (কারন ফেসবুকে আপনার ছেলে বা মেয়ে তাদের নিজস্ব নাম এবং অল ফেইক ডিটেইলস ব্যবহার করতাছে এবং সেখানে ব্যবহৃত মোতাইল নাম্বারটি আপনার নামে রেজিষ্ট্রেশন করা। আর ফেসবুকের কাছে নিশ্চয়ই বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ডাটাবেজ আছে আর চাইলে তারা যে কান মোবাইল কোম্পানীর রেজিষ্ট্রেশনকৃত ডাটাবেজ ও পরীক্ষা করে নিতাছে বোধকরি)।এখন এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আপনাকে অবশ্যই আনপার নিজের নামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করতে হবে যেমন ইউরোপ আমেরিকাতে প্রত্যেক বাসাতে আইপি বেজড কানেকশন দেয়া আছে। সেটা আপনি ওয়াই ফাই করে ব্যবহার করে সন্তানের পড়াশোনা সংক্রান্ত খোজ খবর নিতে পারেন। কিন্তু এই ব্যাপারে ইন্টারনেটের কোনো অথরিটি যদি খোজ খবর করে যে কেনো আপনি অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের হাতে ইন্টারনেট তুলে দিতাছেন তখন কি জবাব দেবে দেশ বা সরকার? আশে পাশের সব দেশে কি করোনার কারনে ইন্টারনেটে বা অনলাইনে ক্লাস ব পরীক্ষা শুরু হয়ে গেছে। বাংলাদেশ সরকার কি টাকার বিনিময়ে গৃহশিক্ষকদের অনলাইনে ক্লাস নেবার অনুমতি দিয়ে দিছে বা এই সংক্রান্ত আইন বা ধাার কি পাশ হইছে? যেখানে সরকার নিজেই কোচিং বা প্রাইভেট পড়া বন্ধ করে দিতে চাইতাছে সেখানে সরকারি অনুমতি ছাড়াই গৃহশিক্ষকেরা অনলাইনে ক্লাস এবং মাসিক টাকাও নেয়া শুরু করেছে। অনলাইনে টাকা চাওয়া তো বাংলাদেশ দন্ডবিধির ৪২০ ধারা লংঘন হয় এবং সেখানে প্রতি অনলাইন শিক্ষকের তো জেল জরিমানা ও হতে পারে।
করোনা পরিস্থিতর কারনে অনেক মানুষেরই উপার্জন কম এখন। সেই হিসাবে বাড়ি বাড়ি তে বসে অনলাইনে ক্লাস শুরু করা এবং সেই ভাবে আবার প্রতি ছাত্র ছাত্রীদের কাছে অণলাইনে পড়ানো বাবাদ টাকা চাওয়া - ব্যাপারটা কতোটুকু যৌক্তিযুক্ত। করোনা পরিস্থিতি কতোদিন থাকবে তা তো আর গ্যারান্টি দিয়ে বেলা যাবে না। সে ক্ষেত্রে আমি ব্যক্তিগতভাবে এই ব্যাপারটার প্রতি অনীহা প্রকাশ করলাম। একেবারে যেটা না হলে চলবে না সেটা দিলে মে বি ভালো হবে। কারন করোনা পরিস্থিতির কারনে অনেকে চাকুরী বাকুরী ছেড়ে ঘরে বসে আছে। আপনারা নিজেরাই আপনার সন্তানদের দ্বায়িত্ব নেয়া শুরু করেন কারন আপনি তো আর না পড়ে পাশ করে আসেন নাই। এই ফাকে সচরাচর চান্স লাভার বাংগালী অনলাইন গৃহশিক্ষকদের কোটিপতি বানানো ছেড়ে দেন। তারাও কিছুটা কষ্ট করুক। এখণ তো আর গৃহশিক্ষককে গায়ে গতরে খেটে ক্লাস করাতে হচ্ছে না । সে ক্ষেত্রে সে অনেক কম নিতে পারে। আবার ছাত্র ছাত্রীরাও পড়াশোনার মাঝে না থাকলে তাদের মেধার ঘাটতি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সরকার একটা ণীতিমালা করে দিতে পারে যে- সব্বোচ্চ এই পরিমান টাকা চাইতে পারে। এর বেশী চাইলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হতে পারে। যে কথাটা দিয়ে শুরু করতেছিলাম - আপনি হয়তো বলতে পারেন যে- আপনার বাচ্চা কাচ্চা পড়াশোনা হবে কি করে? ইন্টারনেটে কি হয় বা না হয় সেটা রেগুলার ই ট্রাকিংকরা হতে পারে। ফেসবুক লাইভে অনলাইন ক্লাস নেয়া শুরু হয়েছে। এইখানে কি ফেসবুকের নীতিগত অনুমতি আছে কারন এইখানে তো টাকা পয়সার লেনাদেনা হইতাছে। ফেসবুকের প্রোগ্রাম ব্যবহার (ফেসবুক লাইভ ম্যাসেন্জার) করে আপনি ইন্টারনটে থেকে টাকা পয়সা লেনাদেনা করতাছেন-এইটা ফেসবুক জেনে যদি কোন ধরনের এ্যাকশন নেয়া শুরু করে তাহলে কি আপনি রেহাই পাবেন সরকারি বা তাদের জরিমানা থেকে? কারন আমার জানা মোতাবেক আপনাকে নিজস্ব প্রোগ্রাম বা প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে হবে এই ধরনের ক্ষেত্রে। যেমন: ল্যান, ম্যান, ওয়্যান সেক্টর বা ফ্যাক্টরে। আপনি জুম ব্যবহার করে সারা দেশে বাচ্চা কাচ্চা দের ক্লাস করাইতাছেন। এ ক্ষেত্রে জুম কোম্পানীর কি নীতিগত অনুমতি আছে কারন এইখানে তো জুম কোম্পানীর নীতমালাও লংঘিত হতে পারে (আর সেটা জুম না হয়ে স্কাইপে হলো না কেনো? ভিডিও শেয়ারিং প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার বা এ্যাপ তো আছে। সারা দেশে এক যোগে বা সারা বিশ্বে এক যোগে জুমের ব্যবহার টা সন্দেহ জনক যেমনটা সনেদ্হজনক এক যোগে কে ৯৫ মাস্ক ব্যবহারের- আরো তো অনেক ধরনের মাস্ক আছে সেগুলো র নাম তো উচ্চারিত হতে পারতো)। কারন আপনি তো জুম কর্তৃক নির্ধারিত বা ফেসবুক কর্তৃক নির্ধারিত কোন উপায়ে পেমেন্ট বা লেনাদেনা করতাছেন না। একসময় তো তারা ইনভেষ্টিগেশন করবে বা কেউ না কেউ হয়তো তাদের কোম্পানী বরাবরে অভিযোগ করবে ।তখন তো তারা বাংলাদেশের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করবে বা করতে পারে যদি তাদের সিষ্টেম কে মিসইউজ করা হয়।
অনলাইনে টাকা পয়সা লেনাদেনাকে অনেক সময় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্ক্যাম মেথড বলা হয়। আন্তর্জাতিক ভাবে আমাদের এই অনলাইন পড়াশোনাকে নিশ্চিত ভাবে স্ক্যাম হিসাবে ধরবে। কারন নিয়ম ছিলো - জুম কোম্পানীর সাথে চুক্তি করে নেয়া তারপরে তাদের নির্ধারিত উপায়ে লেনাদেনা করা বা ট্রানজেকশন করা। তাতে করে ব্যাপারটাতে দুই পক্ষেরই একটা ট্রানজেকশন থাকতো এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে লেনাদেনা করার কারনে দুইজনই ই ইন্টারনেটের ণীতিমালা মেনে চলতো। এই স্ক্যাম পদ্বতি এড়ানোর জন্যই আমরা ইন্টারনেটে ইন্টারনেটের ব্যাংক গুলো ব্যবহার করে থাকি : যেমন: পেপাল, স্ক্রিল,ওয়েবমানি, পারফেক্টামনি, নেটেলার, পাইওনিয়ার ইত্যাদ। যারা ইন্টারনেটে টাকা চায় তাদেরকেও একধরনের স্ক্যামার নামে অভিহিত করা হয় কারন অনেক ধরনের তথ্যই হয়তো ইন্টারনেটে পাবলিশ হয়ে যাইতাছে। কোন ছাত্র বা ছাত্রী কখন কাকে কোথায় কোন পেমেন্ট মেথডে পেমেন্ট করতাছে সেরকম তথ্যগুলো আপডেট হইতাছে আর সেগুলো সংশ্লিষ্ট ইন্টারনেট কোম্পানীর ডাটাবেজেও রক্ষিত হচ্ছে। ইন্টারনেটে যেমন দিন রাত ২৪ ঘন্টা ইন্টারনেট প্রফেশনাল রা বসে থাকে তেমনি হ্যাকারও উৎ পেতে থাকে। এই সকল ট্রানজেকশন নাম্বার দিয়ে সে হয়তো ভবিষ্যতে বড় সড় ধরনের হ্যাকিং এর চেষ্টাও করতে পারে। আর ইন্টারনেটে ওয়েবসাইটের ডাটাবেজ আপডেট করার জন্য সব সময় টেক্সট বট বা ইমেজ বট তো একটিভ আছেই যাদের প্রধান কাজ হলো সোশাল মিডিয়া বা ইন্টারনেটে যে কোন টেক্সট বা ইমেজ নতুনাকারে আসলে সেটা লিপিবদ্ব করে ফেলানো সংশ্লিষ্ট ডাটাবেজে। সেগুলোও পরে প্রমান হিসাবে কাজে লাগতে পারে। মনে চাইলাম আর ইন্টারনেটে কিছু একটা শুরু করে দিলাম ব্যাপারটা সেরকম না। আপনার মনে চাইলে আপনি ইউটিউবে সার্চ দিয়ে যে কোন ভিডিও দেখতে পারেন কিন্তু আপনার মনে চাইলেই আপনি ইন্টারনেটে যে কোন একটা পদ্বতি শুরু করে দিতে পারেন না। আপনাকে সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। যেমন: ফ্রি ল্যান্সার রা ফেডারেল সরকারের অুনমতি নিয়ে আমিরেকিাতে মার্কেটপ্লেসের ব্যবসা শুরু করেছিলো। তো আপনিও যদি নিজে একটা মার্কেটপ্লেস বানাতে চান তাহলে আপনাকেও ফেডারেল সরকারের যে ল বা আইন আছে এ সংক্রান্ত ব্যাপারে তা মেনে বা পালন করে চলতে হবে। আবার বাংলাদেশে অনেক অশিক্ষিত বা নিরক্ষর তো মার্কেটপ্লেস বলতে ইন্টারনেটের কোন ওয়েবসাইট কে বুঝে না- তারা বুঝে থাকে বাস্তবের রাস্তার দুই ধারে থাকা দোকান পাট গুলোকে। এক নিরক্ষর আমাকে বলতোছে যে- ভাই মার্কেটপ্লেস বলতে কি বোঝেন? আমি উত্তর দিলাম- অনলাইনে এক টা বিশেষ ধরনরে ওয়েবসাইট কে মার্কেটপ্লেস বলা হয় যেখানে আপনি আপনার মেধা বা সার্ভিস বা প্রোডাক্ট সেল করে ডলার বা মুদ্রা উপার্জন করতে পারবেন। তো সেই অশিক্ষিত আমাকে উত্তর দিতাছে- বলতাছে মার্কেট বলতে তো অনকে দোকান বোঝানো হয় আর প্লেস বলতে তো জায়গা বোঝানো হয়। তো মার্কেটপ্লেস বলতে তো অনেক দোকান পাট বোঝানো হয় যেগুলো মার্কেটে থাকে বা যে কোন জায়গায় থাকে বা রাস্তার দুই ধারে তৈরী হয় আমাদের । তো আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে ভাই তাহলে আপনি মার্কেটপ্লেস থেকে উপার্জন করা বলতে কি বোঝেন? সারা দেশে সরকার যে বলতাছে ফ্রি ল্যান্সার রা মার্কেটপ্লেস থেকে উপার্জন করতাছে, সরকারি রেমিটেন্স আনতাছে বা দেশের অর্থনীতিতে কিচু দিতাছে - এইগুলো বলতে কি বোঝেন? সেই অশিক্ষিত লোক বলতাছে বা উত্তর দিতাছে- যতো মার্কেট এবং যতো দোকান আছে সমস্ত দোকান থেকে অবৈধ ভাবে টাকা পয়সা আদায় করা বা ভিক্ষা করাকে মার্কেটপ্লেস থেকে উপার্জন করা বোঝায়। পরে আমি বললাম যে ভাই- মার্কেটপ্লেস একটা এভ্রিভিয়েশন - যারা অনলাইনে একটা ওয়েবসাইটে একসাতে হয়ে মেধা কেনা বেচা করে এবং অনলাইন রিলেটেড কাজ কারবার করে তাকে মার্কেটপ্লেস বলে। এইটাকে আপনি মার্কেট +প্লেস হিসাবে ইংরেজী অক্ষর হিসাবে বিবেচনা করলে কোন লাভ হবে না। কারন সারা বিশ্ব যেটা বুঝে আপনিও সেটা বোঝার চেষ্টা করেন। তো শেষে বুঝলাম যে- তারা বাংলাদেশ কে বিশ্বাস করে না বোধকরি - এজন্য বাংলাদেশের মার্কেটপ্লেস রিলেটেড এই একটা ইন্ডাষ্ট্রিল ভুল বাল ব্যাখ্যা দাড় করিয়ে জনমনে ফ্যাসিলিটিজ বা বিভ্রান্তি তৈরী করার চেষ্টা করতাছে। যেমন: ফ্রি ল্যান্সার ডট কম একটা মার্কেটপ্লেস বা আপওয়ার্কস ডট কম একটা মার্কেটপ্লেস বা এসইওক্লাক ডট কম একটা মার্কেটপ্লেস।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl