Translate

Thursday, September 3, 2020

ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা। প্রথম উপার্জন ৫ ডলার।

 এই ভিডিওটি বাংলাদেশী একটা টিভি চ্যানেল এর এবং এইখানে বাংলাদেশী একজন হ্যাকার কিভাবে পাপুয়া নিউগিনির একজন ব্যভসায়ীকে হ্যাক করে যাইতাছে তার ডিটেইলস রিপোর্ট। কিন্তু আমি যেটা বুঝতে পারি নাই সেটা হইতাছে- একজন বাংলাদেশী বাংলাদেশে বসে থেকে কিভাবে ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড এর নাম্বার মাষ্টার কার্ড বা ভিসার সাথে এড করেছে সে। নেটেলার এর সাথে ভার্চূয়াল ক্রেডিট কার্ড এড একটা উদ্বেগেরে বিষয়। কারন নেটেলার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সুইফট ট্রনাজেকশন বা ডলার উইথড্র করা যায় প্রাইবেঠ ভ্যাংকগুলেঅতে। এতোদিন ব্যাপারটা কারো চোখে পড়লেঅ না কারন কি? ব্যাংখ খাতের দুর্নীতির একটা প্রমানও হইতে পারে ডিবিসি নিউজ ছ্যানেলে হ্যাকার সাকিবের এই গল্পটা। 


লেখাটি এই ভিডিও এর উপরে ভিত্তি করে লেখা হলো। আপনি প্রথমে পুরো ভিীডওটি দেখবেন এবং তারপরে আার লেখাটি ষ্টাডি করবেন। 



এইখানে একটা ওয়েবসাইট লিংক দেয়া আছে (ছবিতে ক্লিক করেন) - দেখবেন যেখানে আপনি যদি রিভিউ সাবমিট করেন তাহলে আপনি ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আপনি ওয়ান টাইম পেমেন্ট দিতে পারবেন যে কোন ই কমার্স ওয়েবসাইটে। বাস্তবে সেই ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে এটিএম থেকে পেমেন্ট উইথড্র করার মতো তো কোন সিষ্টেম নাই। কিছু নাম্বার দেয়া হয় ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ডের স্লিপে। সেই নাম্বার গুলো যদি আপনি ঠিকমতো ইনপুট করে থাকেন তাহলে সেই ব্যালান্স দিয়ে আপনি কেনাকাটা করতে পারবেন। 



এই উপরোল্লেখিত ওয়েবসাইট যদি আপনি ভিজিট করে থাকেন তাহলে আপনি দেখবেন এইখানে আপনি এমাউন্ট মেক করে ডিজিটাল টোকেন নাম্বার এড করে ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে মাষ্টারকার্ড বা ভিসা কার্ডের মালিক হতে পারবেন। আমার আছে এই মুহুর্তে ৫ ডলার। আমি প্রথম ওয়েবসাইটে কাজ করে সেটা পারিশ্রামিক হিসাবে পেয়েছি এবং উইথড্র অপশন হিসাবে চয়েজ করেছি-  ভার্চূয়াল ভিসা ক্রেডিট কার্ড। একটা ডেট আছে- এই ডেটের মধ্যে যদি সেই কার্ড এমাউন্ট টা খরচ না করি তাহলে সেটা এক্সপায়ারড হয়ে যাবে। ভার্চূয়াল ক্রেডিট কার্ড সাধারনত স্বল্প সময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে বা এমন এমন প্লেসে ব্যবহৃত হয় যে সকল জায়গায় মাষ্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড ব্যবহার করা যায় না। 



এইখানে ব্যবহৃত ক্রেডিট কার্ড নাম্বার দিয়ে আমি সহজে ইন্টারনেট থেকে ৫ ডলারের প্রোডাক্ট কিনতে পারবো। সো ব্যাপারটা অনেকটাই সহজ। কিন্তু এই ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড কিভাবে মাষ্টারকার্ড বা ভিসা কার্ডে এড করা যায় এই ব্যাপারটা বুঝলাম না (আজকে একটা ভিডিওতে দেখলাম)। কেনাকাটা করার জন্য নাম্বারটা ব্যবহার করা যাবে শুধূ অনলাইনে এইটাই তো জানতাম। ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড এমাউন্ট যে কার্ডে এড করে উত্তোলন করা যায়  এটিএম থেকে এই ব্যাপারটা জানা ছিলো না। আমি আমার ২০ বছরের অভিজ্ঞতায় কখনো এই ফ্যাসিলিটিজ টা ব্যবহার করি নাই। এই প্রথম পরীক্ষা করে দেখলাম। তবে স্বনামধন্য কোম্পানী নেটেলারের সাথে ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড এর কানেক্টিভিটি এবং নেটেলার থেকে যে কোন ব্যাংকে উইথড্র পলিসি বোধ করি ভাববার বিষয় কারন তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলোতে ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে প্রাত্যহিক জীবনে লেনাদেনা করা আমার কাছে রিস্কি মনে হয়। যখন ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড ওপেন হয় তখন এমনই ধারনা ছিলো বা শিখেছিলাম যে ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড শুধূ অনলাইনে ব্যবহার করা যায়। 



  
  
 
 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl