Translate

Friday, September 11, 2020

কি ধরনের ফ্রি লান্সাররা সরকারি ডাটাবেজে আসবে বা আসতে পারে? আমার অভিজ্ঞতা থেকে এনালাইসিস।

 সরকার যে ফ্রি ল্যান্সারদের তালিকা তৈরী করতাছে সেখানে আপনি শুধু যে সকল ফ্রি ল্যানসাররা রেমিটেন্স এনেছে তাদেরকেই পাবেন- পাড়াতে পাড়াতে গজাইয়া উঠা ফ্রি ল্যান্সার অমুক বা ফ্রি ল্যান্সার তমুককে বোধ করি খুজে পাওয়া যাবে না। এ ধরনের একটি তালিকাই বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের কাছে ট্রান্সফার করা হয়েছে বা হবে বলে পত্রিকাতে পড়েছি। শুধূ মাত্র বাংলাদেশ ব্যাংকেই লিীপবদ্ব আছে কারা কারা ইউরোপ আমেরিকা থেকে রেমিটেন্স এনেছেন? ফ্রি ল্যানসারদের একটা আলাদা ডাটাবেজ হয়তো সরকারের অনেক উপকারে আসবে বা উপকার করবে কিন্তু আমি যে প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে আসতেছিলাম বিগত কয়েক বছর ধরে- তা হইতাছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্রি ল্যানসারদের জণ্য রেফারেন্স ভিসা লেটার আনার মতো ওয়ে আছে বলে শুনেছি। ফ্রি ল্যান্সার শব্দটা যদি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের নাগিরক ডাটাবেজে থাকে - মানে চবিসহ ভোটার তালিকায় পেশা হিসাবে থাকে তাহলে সমগ্র বিশ্বে ফ্রি ল্যানসারদের জন্য ভিসা প্রোগ্রামে সহজ হইতো। কিন্তু এখন যে ভাবে ফ্রি ল্যান্সারদের নাম তোলা হইতাছে তাতে সরকার একটা বেনিফিট নেবার চেষ্টা করবে তা হইতাছে অল্প সুদে লোন দেয়া। ফ্রি ল্রান্সার আউটসোর্সিং এর জগতে যতো মানুষ বিদেশ থেকে রেমিটেন্স এনছেন তাদের নামই উঠে আসবে হয়তো বা। তাদের মধ্যে যারা ক্লেইম করবে শুধু তারাই হয়তো পাইয়া যাবে পরিচয়পত্র বা কার্ড । কিন্তু সেই কার্ড নিয়ে আপনি যদি পাগলের মতো সরকার নির্ধারিত সুযোগ সুবিধা গ্রহন করার জন্য উঠে পড়ে রাগেন তাহলে আগে ভাগেই বলে দেয়া যায়- আপনার কোন লস হলে সরকারের সুদ বা % দিতে দিতেই আপানর জান শেষ হয়ে যাবে। আর তার সাথে রয়েছে প্রকাম্যে ডাটাবেজ ওপেন হবার কারনে নানা ধরনের চাদাবাজি বা সুযোগ সুবিধা যাার আদায় করে তাদের নজরও । সেটা ও বোনাস পাওয়া হবে। ধরা খাবে পাড়াতে পাড়াতে গজাইয়া উঠা সস্তা দরের ফ্রি ল্যান্সার বাহিনীর লোকজন কারন তাদের অনেকেই রেমিটেন্সে এড না হয়েই সরকারি অনুমতি না নিয়েই লোকালি টাকা পয়সা নিয়ে মানুষ জনকে হোপ দেয়া শুরু করেছে বা কাজ শেখানো শুরু করেছে। তাদের বিরুদ্বে সরকারের কাছে এখন হাজার হাজার অভিযোগ। আর সেদিন দেখলাম- বাংলাদেশ সরকারের আইনে এসেছে- অনলাইনে টাকা চাওয়ার অপরাধে ২ বছর জেল জরিমানা হতে পারে(দন্ডবিধির ৪২০ ধারাতে সংযুক্ত)। আমি আমার ফ্রি ল্যানসিং লাইফে ২ টা িকাজ সবসময় করি: 

১) আমি ইন্টারনেটে কখনোই কারো কাছ থেকে টাকা পয়সা নেই নাই - বাংলাদেশের কেউ বলতে পারবে না। আমি ইন্টারনেটে টাকা পয়সা নেই না কারন আমি মনে করি এতে আমার মেধার অবমূল্যায়ন হবে  কারন আমার সামনে আছে ইনফিনিটিভ ডলারের জগত। আমি যতো পারি বা যা পারি ডলারই উপার্জন করবো। আমি কখনোই কারো কাছে টাকা চাইও না কাজ শিখানোর ক্ষেত্র হলেও। 

২) আমি সবসময়ই ডলারের জগতে নিজেকে ইনভলব রাখতে চাই কারন এতে আমার দেশে বিদেশে বা যে কোন খানে ডলার জমা থাকলে কেউ আমার ব্যাপারে নাক গলাতে আসবে না। তাছাড়া ডলারের জগত টা ইনফিনিটিভ। টাকার জগত টা সীমিত। সো টাকা নিয়ে কাজ কারবার করতে গেলেই জগত টা ছোট হয়ে যাবে আর গালাগালি তো ফ্রি।

যারা রেমিটন্সে উপার্জন করে বা ডলার উপার্জন করে তাদেরকে ফ্রি ল্যান্সার বলা হয় বাংলাদেশে। মার্কেটপ্লেস ফ্রি ল্যান্সার রা সবসময় ডলার উপার্জন করে থাকে যেটা আপনি ব্যাংক বা সুইফট হিসাবে যদি উইথড্র করেন তাহলে সেটা সরকারের কাছে রেমিটেন্স হিসাবে বিবেচিত হবে। এমনকি আপনি যদি কোনো ইন্টারনেট ব্যাংক ব্যবহার করে থাকেন আর সেখান থেকে বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করে ডলার থেকে টাকাতে কনভার্ট করেন সেটাও সচরাচর ক্ষেত্রে রেটিমেন্স হিসাবে বিবেচিত হবার কথা। তবে সেই রেকর্ড বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আছে কিনা বা তাদেরকে ইনক্লড করেছে কিনা সেটা জানতে হবে। যেমন : আমার যদি স্ক্রিল বা নেটেলারে কোনো পরিমান ডলার থাকে আর সেটা যদি আমি স্ক্রিল বা নেটেলারের সুবিধা সমূহ ব্যবহার করে প্রাইভেট ব্যাংকে উইথড্র করে থাকি -সেটা রেকর্ড প্রাইভেট ব্যাংকে থাকবে কিন্তু সেটার রেকর্ড কি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আছে কিনা বা বাংলাদেশ ব্যাংক কি সেগুলোকে রেমিটেন্স হিসাবে বিবেচনা করবে কিনা- সেটা ও জানা থাকা দরকার।


ইন্টারনেটের ব্যাংকের সাথে প্রাইভেট ব্যাংকের ট্রানজকশন কি রেমিটেন্স হিসাবে বিবেচিত হবে কিনা? যদি হয়ে থাকে তাহলে বাংলাদেশে লিষ্টেড ফ্রি ল্যান্সারদের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে। কারন অনেক অনেক ফ্রি ল্যান্সার আছে যারা মার্কেটপ্লেসে কাজ না করে পারসোনালি ক্লায়েন্টদের কাজ করে থাকে এবং নানা ধরনের পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে ডলারে বা ইউরো তে বা পাউন্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট রিসিভ করে থাকে। সেই ডলার গুলোকে পরে আবার লোকাল প্রাইভেট ব্যাংকের Swift Transaction মাধ্যমে উইথড্র করা হয়ে থাকে। আমি আগে অনেক দেখছি- আমাদের পরিচিত ফ্রি ল্যান্সাররা তাদের ধারে কাছের প্রাইভেট ব্যাংকগুলোতে সবসময় সুইফট উইথড্র দিয়ে থাকে ইন্টারনেট ব্যাংক থেকে - বোধ করি এটাও রেমিটেন্স হিসাবে বিবেচিত হবে। 


আমাদের দেশে যারা ফরেক্স করে থাকে বা বৈদিশিক ফরেন এক্সচেন্জে কাজ করে থাকে সে সকল ভাই বোনদের পেমেন্ট তো ইন্টারনেটের ব্যাংকের মাধ্যমে রিসিভ হয়ে থাকে। তারা আবার সেই ব্যালান্স গুলো লোকাল ব্যাংকে  সু্ইইফটের  মাধ্যমে উইথড্র করে থাকে। সেগুলো কি ফরেন রেমিটেন্স হিসাবে বিবেচিত হবে কিনা? অনেক ধরনের পেমেন্ট গেটওয়ে(skrill, Neteller, WebMoney, Perfect Money, ApplePay, GooglePay, GPay, Amazon Pay, Pixum) আছে বিশ্বে। আপনার যেটা মনে চায় আপনি সেটা ব্যবহার করতে পারেন। আপনার যদি মনে চায় আপনি এ্যাপল পে দিয়েও পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবেন, আপনার যদি মনে চায় আপনি এমাজন পে দিয়েও পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবেন আবার আপনার যদি মনে চায় আপনি গুগল পে দিয়েও পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবেন- যদি বাংলাদেশে রিসিভ করার অনুমতি থাকে। বিশ্বে ইন্টারনটে ব্যাংকের অভাব নাই। যারা ফরেক্সের বিজনেস করে তারাও এদেশের জন্য রেমিটেন্স দিতাছে প্রতি মুহুর্তে। আপনি যতো ধরনের ফরেন কারেন্সী উপার্জন করতাছেন আমার মতে সবগুলোই ফরেন রেমিটেন্স হিসাবে বিবচিত হবে। আর মেধা এবং জ্ঞানের ভিত্তিতে উপার্জন করার জন্য - তাদেরকে ফ্রি ল্যান্সার বলা হয়ে থাকে। সো এইখানে একজন ফরেক্স ইউজারদেরকেও ফ্রি ল্যান্সার বলা যাবে এবং তাদরেকেও ডাটাবেজে আনা যাবে। 


যদি ফরেন রেমিটেন্স আনাই ফ্রি ল্যান্সারদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হয়ে থাকে তাহলে যারা যারা বিভিন্ন ধরনের ফরেন চেক পেমেন্ট পাইতাছেন যেগুলো তারা যার যার পারসোনাল ব্যাংক একাউন্টে জমা করতাছেন এবং সেটা প্রাইভেট বা সরকারি ব্যাংকে সারা বিশ্ব থেকে এক্সচেন্জ করতাছেন বা যেটাকে পে চেক বলা হইতাছে-  তারাও ফ্রি ল্যান্সার, কারন তারাও বৈদিশিক মুদ্রা অর্জন করতাছে। কারন একটা পে চেক পাইতে গেলে বা যে কোন কোম্পানী বা মার্কেটপ্লেসের কাছ থেকে যদি চেক মেথডে পেমেন্ট নিতে হয় তাদেরকে অতি অবশ্যই ফ্রি ল্যান্সার বলতে হবে কারন তারাও ইন্টারনেটে (Search Engine Optimization, Social Media Marketing, Website Design & Development, Software design and Development, Graphics Design etc) টাইপের অনেক ধরনের কাজ করে চেক মেথডে পেমেন্ট রিসিভ করতাছেন। যেমন আমি কোন আমেরিকান কোম্পানীতে কয়েক মাস অনলাইনে কাজ করলাম- তারপরে উনি আমার নামে একটা ডলারের চেক ইস্যু করলেন পেমেন্ট হিসাবে এবং সেটা যথারীতি বাই পোষ্টে আমার বাসাতে এসেছে এবং আমি সেটা নিকটস্থ ব্যাংকে জমা দিলাম আমার পারসোনাল চেকিং বা সেভিং একাউন্টে (যে ব্যাংকে আমার একাউন্ট আছে সে ব্যাংকে) - সেটা  থেকেও ব্যাংকের জন্য বৈদিশিক মুদ্রা অর্জিত হলো সেটাকে ও আমরা এখানে রেমিটেন্স বলতে পারি শুধু পেমেন্ট পাবার পদ্বতিটা ভিন্ন এইখানে। যারা এ যাবত কালে ২০০৬ সালের প্রথমদিন থেকে গুগল এডসেন্স পেমেন্ট চেক রেগুলার রিসিভ করতাছেন তারা ও এইখানে ফ্রি ল্যান্সার বলে বিবেচিত হবেন কারন তারা তো অলরেডী সরকারের লোভাতুর চোখের সামেন পড়েও গেছিলেন এবং হাই কোর্টের অর্ডার অনুযায়ী ভ্যাট ট্যাক্সের খপ্পড়ে পড়তেছিলেন আরেকটু হলে- সেখানে সেটা ঘুরে চলে গেছে যারা ইউটিউব মনিটাইজার তাদের উপরে। যারা ইউটিউব চ্যাণেল মনিটাইজেশন করে ডলার উপার্জন করতাছেন আর প্রতি মাসে ব্যাংকে তাদের মাসিক পেমেন্ট রিসিভ করতাছেন সুইফট ট্রানজকেশন এর মাধ্যমে বা ব্যাংক চেকের মাধ্যমে গুগল ইনকরপোরেশন, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে তারাও ফ্রি ল্যান্সার। কিন্তু তার প্রফেশন এবং মনিটাইজেশন টিকাইয়া রাখার জন্য তাকে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে হইতাছে যেমন- ইউটিউবে গান গাওয়া, ইউটিউবে মুভি বানানো বা ইউটিউবে নাটক করা (যে সকল চ্যানেলে মনিটাইজেশন আছে তাদের কথা বলতাছি- তারা তো প্রতি মাসে বৈদিশিক মুদ্রা উপার্জন করতাছে আর তাদের উপার্জন ও রেমিটেন্সের খাতাতে বিবেচিত হইতাছে নিশ্চিত। সম্প্রতি ইউটিউব বাংলাদেশ থেকে তাদের মনিটােইজেশন অফ করে দিছে তারপরেও কিভাবে বাংলাদেশী ইউটিউব চ্যানেলগুলোতে মনিটাইজেশন দেখাইতাছে তা বোঝা যাইতাছে না। আর তারপরেও যদি তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে তাদের মনিটাইজেশন পেমেন্ট রিসিভ করে থাকে তাহলে এইটাকে লিগ্যাল এবং ভ্যালিড বলা যাবে কারন পেমেন্ট তো আসতাছে)। আগে গুগল থেকে ওয়েস্টার্ন  ইউনিয়নেও পেমেন্ট পাওয়া যাইতো যারা এডসেন্স মনিটােইজেশন করতাছে তারা।


যারা এডাল্ট, নন এডাল্ট সেকসানে রেগুলার প্রতিনিয়ত এফিলিয়েট মার্কেটিং করতাছে, দিন রাত খেটে কাজ করতাছে তাদেরকে ও আপনি বাদ দিতে পারবেন না ফ্রি ল্যান্সারদের তালিকা থেকে।কারন তাদের প্রত্যেকের নাম আছে ফরেন এফিলিয়েট কোম্পানীর কাছে বা সংশ্লিষ্ট দেশের কাছে। তারা সকলেই বাংলাদেশের আইডি কার্ড ডিটেইলস দিয়ে প্রত্যেকটা এফিলিয়েট মার্কেটিং কোম্পানীর কাছে। কি কি মেথডে পেমেন্ট রিসিভ করা হয় তা আপনাদেরকে দেখাবো পোষ্টের সবার নীচে। অসংখ্য পেমেন্ট মেথডে তারা প্রতিনিয়ত পেমেন্ট রিসিভ করতাছে বাংলাদেশ ব্যাংক বা প্রাইভেট ব্যাংকের মাধ্যমে। সেগুলোও তো বৈদিশিক মুদ্রা হিসাবে বিবেচিত হবে তাদের উপার্জনের কারনে। তার ওয়েবসােইট গুলো যদি বাংলাদেশ থেকে ওপেন হয় আর সেখানে যদি সে দিন রাত খেটে এডাল্ট বা নন এডাল্ট সেকসানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকে তাহলে তাকেও ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে মর্যাদা দিতে হবে কারন যখন সে পেমেন্ট রিসিভ করতাছে বা আনতাছে তখন কিন্তু ব্যাংক বলতাছে না যে সে এডাল্ট কোম্পানী থেকে পেমেন্ট আনতাছে। প্রাইভেট ব্যাংক বা সরকারি ব্যাংক দুইটাই বলতাছে যে তাদের রেমিটেন্স আসতাছে এবং তারা লাভবান হইতাছে। এফিলিয়েট মার্কেটিং সেকসান টি অনেক বড়। অনেক  ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। কেউ কেউ আছে এমাজন নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতাছে আবার কেউ কেউ আছে সারা বিশ্বের কোন না কোন দেশে সেক্স প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতাছে। যার কাছে যেটা ভালো মনে হয় সে সেটা নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতাছে এবং বৈদিশিক মুদ্রা জেনারেট করতাছে। সে সকল এফিলিয়েট মার্কেটার রা বা এফিলিয়েট প্রোগ্রামাররা নিয়মিত বৈদিশিক মুদ্রা আনতাছে তাদেরকেও ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে আখ্যা দেয়া যাবে। তাহলে এক নজরে দেখি কারা কারা ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে বিবেচিত হবে-  

  • পারসোনাল ক্লায়েন্ট যার কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত উপায়ে রেমিটেন্স পাওয়া যাবে।
  • মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার যারা সরকার নির্ধারিত উপায়ে সুইফট বা যে কোন ইন্টারনেটে ব্যাংকিং এর মাধ্যমে রেগুলার বৈদিশিক মুদ্রা অর্জন করতাছে। 
  • এফিলিয়েট মার্কেটার/প্রোগ্রামার : এফিলিয়েট মার্কেটিং করে যারা বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং গেটওয়ে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশে বৈদিশিক মুদ্রা আনতাছে।
  • গুগল এডসেন্স বা কন্টেন্ট মনিটাইজেশন এবং ইউটিউব মনিটাইজেশন বা ভিডিও মনিটাইজেশন- এই ধরনের যতো কোম্পানী আছে যারা নিয়মিত বাংলাদেশে পেমেন্ট দিতাছে তারাও বিবেচিত হবে বলা যায়।
  • ফরেক্স বিজনেসম্যান বা ইন্টারনেট ট্রেডিং রিলেটেড যে কোন প্রোগ্রাম বা ওয়েবসাইট যেখান থেকে আপনি বৈদিশিক মুদ্রা জেনারেট করতাছেন।
  • এমন যে কোন কাজ  যা আপনি ইন্টারনেটে বসে করতাছেন আর সরকারের রেমেটেন্স বৃদ্বি হইতাছে এবং যেখানে আপনারও রুটি রুজি নির্ধারিত হইতাছে। 
  • (সম্ভবত) সরকারি নির্ধারিত বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট গেটওয়ে যাদের সাহায্যে বাংলোদেশে রেমিটেন্স আসতাছে এবং তা সরকারের নজরে বা গোচরে আছে এবং যারা প্রতিনিয়ত প্রতিষ্টান হিসাবে ভ্যাট ট্যাক্স দিয়ে আসতাছেন- সেই সকল কোম্পানীর নির্ধারিত এবং লিষ্টেড ফ্রি ল্যানসরারাও এই খানে আসতে পারবে (কিন্তু ব্যাপারটা গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রেমিটেন্স রিসিভার না হবার কারনে বিবেচ্য বিষয় হতে পারে)। আর যদি তারা রেমিটেন্স সেকসানে লিষ্টেড হয়ে থাকে তাহলে ও সেটা বিবেচনা করবে নিশ্চিত সরকার। কারন এরকম অনেক ফ্রি ল্যান্সার আছে যারা বাংলাদেশের নামে লিষ্টেড এবং চোখের সামনে ইন্টারনেট ডলার এক্সচেন্জার দেখে তাদের  মাধ্যমেই পেমেন্ট রিসিভ করতাছে। সেও ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।  
যাদের কে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে বিবেচনা করা যাবে না  -
  •  কেউ যদি বৈদিশিক মুদ্রা উপার্জন না করে নিজেই নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার বলে সমাজে বা দেশে সকলের চোখের সামনে প্রতারান বা মানুষ ঠকানোর ব্যবসা করে যায় তাকে। 
  • ভেরিফিকেশন পিরিয়ডে যদি ধরা পড়ে যে আপনি পরিকল্পিতভাবে নিজেই নিজেকে পেমেন্ট দিয়ে নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে প্রতিষ্টিত করার চেষ্টা করেছেন এবং সরকারকে ঠকিয়েছেন বা পরিকল্পিত ভাবে প্রি প্লেইন ওয়েতে আগে থেকে লেনাদেনা করে একজন টাকাকে ডলারে কনভার্ট করে আপলোড করেছেন মার্কেটপ্লেসে এবং পরিকল্পিতভাবে আরেকজনকে পেমেন্ট করেছেন - সেখানে আমার মতে সরকার ঠকে গেছে। এইখানে রেমিটেন্স বলা হইতাছে-  বাংলোদেশের বাহিরে থেকে যে কোন দেশের ক্লায়েন্টের কাছ থেকে আপনি পেমেন্ট পাচ্ছেন সেটাকে। বাংলোদেশের ভেতরেই একজন আরেকজন কে ডলারে পেমেন্ট করলে বোধ করি সেটা রেমিটেন্স হিসাবে বিবেচিত হবে না। 
  • পরিকল্পিতভাবে নিজের রেমিটেন্স বাড়ানোর জন্য বা রেকর্ড  বাড়ানোর জন্য- ইচ্ছা করে যদি অন্য কোন দেশের নাগরিক কে যে কোন মাধ্যমে হায়ার করে তাকে ১ কোটি টাকা দিয়ে তার কাছ থেকে মার্কেটপ্লেসে এর চার্জ দেবার পরে ৮০ লাখ টাকা রিসিভ করে সরকারের চোখে ধুলো দিলাম- তাদেরকেও নিশ্চিত ফ্রি ল্যান্সার বলা যাবে না। 
  • সারা বাংলায় যারা নিজেদেরকে ফ্রি ল্যান্সার বলে ট্রেনিং দিতাছেন কিন্তু আপনার কোন অনেষ্ট ফরেন রেমিটেন্স পেমেন্ট রেকর্ড নাই বাংলাদেশ সরকারের সাথে এবং আপনার মনে চাইলো আপনি আপনার ছাত্র বা ছাত্রীকে ইচ্ছা করে তার কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাকে ডলারে মার্কেটপ্লেস হায়ার করে তাকে রেমিটেন্স সেকসানে ইনভলব করাচ্ছেন - যা পরবর্তীকালে মার্কেটপ্লেসের ভেরিফিকেশন টাইমে ধরা পড়বে- বা আসকি মেথডে ওয়ার্ড বা শব্দ চয়নের ইন্টারনেট রেকর্ড ভেরিফিকেশনরে টাইমেও ধরা পড়বে তাদেরকে ও ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে মনোনীত করা যাবে না। এককথায় জনগনের চোখে ধুলো দেবার জন্য কোন পদ্বতি ব্যবহার করে আপনি নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে যাচাই করতে পারবেন না কারন আমরা সকলেই জানি যে- "Honesty is the Best Policy". আপনার চেষ্টা বা উদ্যোগকে হয়তো  তরকার এপ্রিশিয়েট করবে কিন্তু রেমিট্নেস ডিভিশনে চুরি চামারি বা চালাকি করার কারনে সরকার আপার বিরুদ্বে আইন প্রয়োগও করতে পারে সহজে। 
  • নিজেই নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার বলে নাম কামানো এবং নাম কামিয়ে চলা লোকজন যারা কখনো ১ ডলারও উপার্জন করতে পারে নাই তারা।
  • যারা হ্যাকার তারা। কারন হ্যাকাররা কখনো রেমিটেন্স আনে না- তারা শুধু রেমিটেন্স চুরি করে। 
বাংলাদেশ সরকারের প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় থেকে তৈরীকৃত এ তালিকা যারা রেমিটেন্স এনেছে এখন পর্যন্ত দেশে তাদের কে  নিয়ে তৈরী করা হবে। যারা ২০০২ সালে ওডেস্ক ওপেন হবার পরে আজ পর্যন্ত নিরলস ভাবে এই ইন্ড্রাষ্টিজ তৈরী করার জন্য নিরলস ভাবে  খেটেছেন বা কখনো না কখনো রেমিটেন্স এনেছেন তাদেরকেও এ তালিকাতে স্থান দিতে হবে। কারন হয়তো তাদের মধ্যে অনেকেই খুব বেশী ভালো নাই বা খারাপ অবস্থায় আছে। তার এক সময় করা কষ্ট থেকে আজকে ফ্রি ল্যান্সার ইন্ডাষ্ট্রিজ এর জন্ম। সো সে যে অনেষ্টলি রেমিটেন্স এনেছে বা কষ্ট করেছে তাদেরকে এই তালিকার  মাধ্যমে সম্মানিত করতে হবে- কারন বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে যে এ পর্যন্ত যারা রেমিটেন্স এনেছে তাদের সকলকেই ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে বিবচেনা করা হবে বলে। (পত্রিকাতে দেখেছি)।


আমি যে সকল ডুপ্লিকেট পন্থার কথা বলেছি সে গুলো ব্যবহার কারী মানুষকে যদি আপনি ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে সম্মানিত করে ফেলেন বা আখ্যায়িত করে ফেলেন তাহলে বোঝা যাবে ব্যাপারটা উদ্দেশ্য প্রনোদিত। কারন এই তালিকা তৈরী করার পেছনে অণ্যতম আরেকটা কারন সরকারের কাছ থেকে লোন নেয়া যারা বিপদে পড়েছে তারা? এখন যারা একসময় রেমিটেন্স উপার্জন করেছে তাদেরকে যদি সরকার লোনের সুযোগ দেয়া হয় তাহলে তো সারা বিশ্বের মানুষ হাসাহাসি শুরু করবে কারন যারা রেমিটেন্স উপার্জন করে তারা তো  ওয়ার্ল্ড ক্লাস নাগরিক ( এ ক্ষেত্রে তাদেরকে দিতে হবে প্রনোদনা)। তারা ঠেকায় বেঠেকায় ব্যাংকের কাছ থেকে ধার দেনা নিতে পারবে কিন্তু তাদেরকে সরকার তালিকা তৈরী করে লোনের সুযোগ করে দিবে- ব্যাপারটা তো ঘাপলা মনে হইতাছে।


কারন একজন মানুষ যে কিনা রেমিটেন্স উপার্জন করবে সে কেনো সরকারের কাছ থেকে লোন নিতে চাইবে। যারা নিয়মিত কাজ করে বা আপডেটেড সিচুয়েশনে থাকে তারা নিশ্চয়ই যে কোন কারনে যে কনো সময় ব্যাংক থেকৈ লোন নিতে পারবে তার পারসেনাল প্রয়োজনে বাংরাদেশের নাগরিক হিসাবে।  কিন্তু ফ্রি ল্যান্সার তালিকাতে নাম তুলে আপনি লোনের ফ্যাসিলিটিজ আদায় করবেন ব্যাপারটা আমার কাছে ঠিক ওকে মনে হইতাছে না। কারন আপনি যদি ভালো মানের হ্যাকার/প্রোগ্রামার হোন তাহলে আপনি অনেক ভাবেই বাংলাদেশ সরকারকে ধোকা দিতে পারবেন নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে। যেমন:

  •  আপনার বড় ভাই বোন বা আত্মীয় স্বজন দেশের  বাহিরে থাকে এবং আপনি  তাদেরকে বলে কয়ে মার্কেটপ্লেসের ক্লায়েন্ট বানালেন এবং আপনি তাকে বাহিরে পেমেন্ট করলেন এবং সেই নামধারী ক্লায়েন্ট প্রয়োজনীয় অর্থগুলো আপনাকে মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে প্রদান করলো- যে কোন একটা কাজকে ফোকাস করে। এই চালাকি টা মার্কেটপ্লেসের সাথেও করা যায় অনায়াসে। মার্কেটপ্লেস প্রত্যেকটা কাজকেই ভেরিফাই করার কথা। সে ক্ষেত্রে আপনি রেগুলার নিয়মিত তার দেয়া কাজ করি তার কাছ থেকে পেমেন্ট নিলেন এবং মার্কেটপ্লেস কে ১০-২০% চার্জ দিলেন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকে আইনা রেমিটেন্স জমা করলেন এবং লোকাল ব্যাংকে নিয়ে গেলেন। 
  • আপনার পরিচিত যারা দেশের বাহিরে থাকে বা অবস্থান করে বা নাগরিক- তাদের কারো না কারো সাথে আপনার বৈদিশিক মুদ্রার লেনাদেনা করার জন্য ইন্টারনেট ব্যাংককে ব্যবহার করলেন এবং সেটা আপনি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পারসোনাল ব্যাংক একাউন্টে নিয়ে যাইয়া পেমেন্ট তুলেও ফেলাইলেন আর সেটাকেও আপনি ফ্রি ল্যানসিং হিসাবে দেখিইয়া দিলেন। 
  • বাংলাদেশে বসে থেকেই আপনি ভালো হ্যাকিং জানার কারনে দুইটা কম্পিউটার ব্যবহার করে দুইটা ইন্টারনেট সিষ্টেম ব্যবহার করে একটা থেকে ক্লায়েন্ট একাউন্ট মেক করলেন এবং আরেকটা থেকে সেলার একাউন্ট মেক করলেন। ক্লায়েন্ট মেশিনে ভিপিএন ইউজ করে পতাকার রং ও পরিবর্তন করে নিলেন। আবার যে কোন একটা ইংরেজী নামও ব্যবহার করলেন কারন মার্কেটপ্লেস তো আপনার নামে বরাদ্দ হওয়া ক্রেডিট কার্ডের ইনফরমেশন কে দেখাবে না ইউজার ডিটিইলস এ। মার্কেটপ্লেস শুধূ দেখাবে- ক্লায়েন্ট কোন দেশ থেকে বা কোন দেশী ইউজার নেম আছে তাদের। সেই সাথে দেখাবে পতাকার রং। সেই ক্ষেত্রে তো আপনি ই  আপনার ক্লায়েন্ট হয়ে গেলেন। আপনি যদি বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোন দেশের নাগরিক হয়ে থাকেন এবং সেখানে আপনি যদি বাংলাদেশী কেডিট কার্ড  ব্যবহার করে থাকেন সেটা শুধু মার্কেটপ্লেস বা ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট কোম্পানীই জানতে পারবে। 
  • পরিকল্পিতভাবে কোন হ্যাকার টিমের সাথে কন্ট্রাক্ট করলেন আর তারা  আপনার ক্লায়েন্ট হয়ে আপনাকে নিয়মিত পে করা শুরু করলো মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে। আর সেখানে আপনি দেশ বরেন্য ফ্রি ল্যান্সার হয়ে গেলেন। 
  • (এজ ফর এক্সাম্পল) হ্যাকাররা যখণ কোন ওয়েবসাইট হ্যাক করে তখন তারা সাধারনত কিছু সুযোগ সুবিধা চায়। ওযেবসাইট মালিকেরা তাদের ওয়েবসাইট এবং ব্যবসাকে টিকাইয়া রাখার সুবিদার্থে অনেক সময় কিছু এক্সেস দেয়। একবার শূনেছিলাম যে স্বনামধন্য কিছু মার্কেটপ্লেস ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড নাম্বার ব্যবহার করার সুযোগ দেয় হ্যাকারদের (কোন ধরনের তথ্য প্রমান নাই আমার কাছে শুধু ইন্টারনেটে কারো না কারো কাছ থেকে শোনা)। আবার অনেক ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড ওয়েবসাইট আছে যারা ইন্টারনেটে ফুল  ফেইক ক্লায়েন্ট ডিটেইলস ব্যবহার করে থাকে। যেমন : আপনি কোন ওয়েবসাইট থেকে ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড কিনলেন আর সেটার সাথে আপনি  ইন্টারনেটে ব্যবহার করার জন্য (ওয়ান টাইম)  নাম , ঠিকানা, বয়স, জন্ম তারিখ, ফোন নাম্বার এবং আরো কিছু ডিটিইলস পাইয়া গেলেন। তারপরে আপনি সেগুলো ব্যবহার করে মার্কেটপ্লেসে ক্লাযেন্ট হিসাবে নিজেকে এনরোল করলেন এবং আপনার পরিকল্পনা মোতাবেক কিছু লোক কে পেমেন্ট দেয়া শুরু করলেন তাহলে সেটা ফ্রি ল্যান্সিং হবে না আর যাদেরকে করলেন তারাও ফ্রি ল্যান্সার হবে না কারন এইটা একটা ফেক ব্যাপার। 
  •  ইউএসএ কোম্পানী বানিয়েছে এই সকল কিছু- ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, টাচ ফোন অপারেটিং সিষ্টেম বা ইন্টারনেট- যাই বলেন না কেনো- এই সকল ব্যাপারে শুধু মাত্র ইউএসএ র কোম্পানী গুলো ই নিখুত এবং একুরেট তথ্য দিতে পারে এবং সেই মোতাবেকই আপনি বুঝতে পারবেন কারা অরিজিনাল ফ্রি ল্যান্সার।   
আরো অনেক হাজার হাজার স্বীকৃত বা অস্বীকৃত পন্থা আছে যেখানে খুব সহজেই ব্যাংকিং সিষ্টেমে রেমিটেন্স এড করে নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার বলে ফেলানো যাবে- বাংলাদেশ সরকার বুঝতেই পারবে না। সরকার ফ্রি ল্যান্সারদের তালিকা বানাইতাছে ওকে- কিন্তু ফ্রি ল্যান্সারদেরকে লোন সুবিধা দেবেন- ব্যাপারটা ওকে নাই। কারন যে রেমিটেন্স উপার্জন করে তার তো লোন সুবিধা দরকার নাই। শুধূ মাত্র সরকার ঘোষিত তালিকাতে নিজের নাম থাকাটাই একটা সম্মানের ব্যাপার- এইখানে লোন সুবিধার দরকার নাই। রেমিটেন্স উৎপাদনকারী দেশের সরকারের কাছ থেকে লোন নিতাছে- ব্যাপারটা হাস্যকর। অন্য পেশার রেফারেন্সে বা কম্পিউটার আ ইন্টারনেটে প্রফেশনের উদ্যোক্তা হিসাবে লোন প্রদান ওকে আছে। 

ফ্রি ল্যান্সার দের সামাজিক মর্যাদা নাই এ কথা আমি বিশ্বাস করি না। ফ্রি ল্যান্সার রা রেমিটেন্স আনে এবং  যারা রেমিটেন্স আনে তারা দেশের এক নম্বর নাগরিক। বরঞ্চ বলতে পারেন যে এই দেশের রাজনৈতিক চোর ছ্যাচ্চড় বাটপারদের কোন সামাজিক মর্যাদা নাই কারন তারা প্রতিনিয়ত চুরি, রাহাজানি, দুর্নীতির মাধ্যমে  দেশে রাহাজানি করে যাইতাছে আর সাধারন মানুষের দুর্ভোগ বাড়তাছে - নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম চলে যাইতাছে ধরা ছোয়ার বাহিরে। 

পেমেন্ট গেটওয়ে (ফ্রি ল্যান্সারস/মার্কেটপ্লেসেজ)






No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl