২০১১ সালে আমি একবার মেজর হ্যাকড হাই আমার ইন্টারনেট জগতে। আমার ইউজারনেম : masudbcl নামে সার্চ দিলে হাতে তৈরী যাকে বলে ম্যানুয়াল প্রায় ২০,০০০ সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজ পাওয়া যাইতো। যারা আমাকে হ্যাক করে তারা পরিকল্পনা করে বাংলাদেশের এইপিআই সুবিধা ব্যবহার করে বিগত সাত বছর যাবত রিপোর্ট দিতে দিতে একে একে আমার সব ম্যানুয়ালি তৈরী করা পেজ ডিলেট করতে থাকে। বাংলাদেশের এপিআই সুবিধা ওপেন না থাকার কারনে বা হ্যাকড হবার কারনে বা কুক্ষিগত হবার কারনে এইখানে তেমন কিছু করতে পারি নাই। অনেকবার ইন্টারনেটে অনেক স্পেশিয়াল টিমের সাথে কথা বলি ইউএসএ, ইন্ডিয়া থেকে এবং তারা আশ্বাস দেয় যদি একের বেশী তোমার একাউন্ট থাকে তবে সেটা ডিলেট হবে কিন্তু তোমার নিজস্ব সোশাল মিডিয়া একাউন্ট বা মার্কেটপ্লেস একাউন্ট গুলো কখনো ডিলেট হবে না- যতোই রিপার্ট আসুক। আমি বুকে ভরসা নিয়ে কাজ করতে থাকি এবং এখনো আমার ইউজার নেম মাসুদবিসিএল নামে সার্চ দিলে কয়েক হাজার পেজ রেজাল্ট ওপেন হয়। এখনো ৬৬৪০ রেজাল্ট শো করতাছে। হয়তো অন্যান্য দেশে আরো অনেক বেশী দেখায়। মোটামুটি বিগ প্রোফাইল থাকার কারনে হ্যাকাররা একের পরেএক রিপোর্ট দিতে শুরু করে। বিনা কারনে কেউ যে কারো এতো বড় ক্ষতি করতে পারে এইটা আসলে চিন্তা ভাবনার বাহিরে ছিলো। হতভম্ব হয়ে গেলাম বাংলাদেশের ইন্টারনেট পলিসি দেখে। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই (বাচ্চারা ছাড়া) তাদেরকেও অনায়াসে ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ দিতাছে। যদি অন্য কোন দেশ থেকে ছদ্মবেশে আল কায়েদা/তালেবান/জামাত/আইসিস/সন্ত্রাসী/জংগি গোষ্ঠী বা সদস্য আইসা ইন্টারনেট সুবিধা চাইয়া বসে তাহলে বোধ করি তাদেরকেও ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া শুরু করবে। প্রাপ্ত বয়ষ্ক যাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই তাদেরকে ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া বন্ধ করা উচিত।
masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
Translate
Monday, September 28, 2020
masudbcl.com ডোমেইন ফেরত পাওয়া সেই সাথে - ফ্রি ল্যান্সার ,মার্কেটপ্লেস ও আউটসোর্সার masudbcl কে ২০১৬ সালে হত্যার হুমকি।
২০১৩ সালে শাহবাগ গনজাগরন শুরু হবার প্রাক্কালে আমার জন্য ব্যবহৃত masudbcl.com ডোমেইনটা হঠাৎ করে হ্যাক করে পার্ক করে ফেলা হয়। চিন্তা করতেছিলাম ভালো একটা ওয়েবসাইট বানাবো আমার পারসনোল পপুলার ইউজার নেম দিয়ে তৈরী করে। কিন্তু সে আশাতে গুড়ে বালি। গনজাগরনের পর থেকে আমি আমার ডোমেইনটা কিনতে পারতাছিলাম না। যেভাবেই ট্রাই করি বলে নট এভেইলেবল। গবেষণা করে বুঝি যে কেউ হয়তো ডোমেইন টা কিনে ১২-১৩ ডলার/ পার ইয়ার বেসিস এ পার্ক করে রাখে কিনতে হলে আমাকে বিস্তর ডলার খরচ করে এই ডোমেইনটা কিনতে হবে। তাই পরিচিত অন্যান্য যারা ইন্টারনেট এক্সপার্ট তাদের সাথে আলোচনা করলাম এবং তারা বললো যে পার্ক করা ডোমেইন ব্যবহার করার দরকার নাই। ৬/৭ বছর অপেক্ষা কর। অবশেষে গতকাল রাতে ইউটিউবে একটা নাটক দেখার পরে হঠাৎ করেই দেখলাম আমার ডোমেইনটা এভেইলেবল। নেইমচিপে ডলারও তুলে রেখেছিলাম আগে। সাথে সাথে আর দেরী না করে নেইমচিপ প্রমো কোড ব্যবহার করে ডামেইনটা কিনে ফেলাইলাম এবং আপাতত ব্যবহার করার জণ্য ডোমেইন রিডাইরেক্ট করে ফেলাইলাম। ২০১৩ সালে ৭ বছরের জন্য হ্যাকাররা যে ডোমেইন কে পার্ক করেছিলো সেই ডোমেইন টা সাত বছর পরে গতকাল রাতে এভেইলেবল হয় এবং আমি ও তা সাথে সাথে কিনে নিয়ে মালিক হই। এখন আমার এই ডোমেইনটা অনেক কাজে লাগেবে। ডোমেইন হ্যাক, ডোমেইন হ্যাকার, ডোমেইন পার্ক এবং ডোমেইন রিডাইরেক্ট কি জিনিস তা পরের প্যারাতে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
আপনি যখন কোন ডোমেইন নেম কিনতে যাবেন তখন আপনাকে কিছু বিষয় মাথাতে রাখতে হবে যে আপনি কি পারপোসে ডোমেইন টা কিনতাছেণ, এইটা আপনার জন্য কি উপকারে দেবে বা এইটা দিয়ে আপনি ইন্টারনেট জগত এবং বাস্তব জগতে কি কি কাজ করবেন। সেই কার্যাবলীর সাথে সামন্জস্য রেখে আমাকে ডোমেইনটা কিনতে হবে এবং ব্যবহার করতে হবে। আমার এই ডোমেইনটা এখনো আমার হাতে না থাকার জন্য অনেকেই অযাচিতভাবে আমাকে হ্যারাজ করার জন্য টাকা চাইতো- চ্যালেন্জ জানাইতো যে আপনি আপনার নামের সাথে ডট কম ডোমেইন টা ফেরত আইনা দেখান- তাহলে আমরা আর টাকা চাইবো না। একবার ঢাকা শহরে মিরপুর ডিওএইচএস এর কিছু ফেলে পেলে আমার কাছে ২০,০০০ টাকা চাদা চায়। আমি একটু হতভম্ব হয়ে যাই। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অধীনে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট এর আগারগাও অফিসে কাজ করার জন্য বাংলাদেশ সামরিক বাহিণীর অনেকের সাথেই আমি পরিচিত ছিলাম। তাই আমাকে সাধারনত কখনো কোথাও এই ধরনের হ্যারাজ করা হয় না। একটা রেফারেন্স আমি সবসমেয় পেয়ে আসতেছিলাম। তাছাড়া আমার বাবা বিশ্ববিধ্যালয়ের শিক্ষক হবার দরুন বাংলাদেশের প্রত্যেক ডিভিশনে একজন না একজন ছাত্র পাওয়া যায় এবং সবসময়ই সমস্যা মুক্ত জীবন যাপন করতে অভ্যস্ত। আমার কাছে চাদা চাওয়াতে আমি বলেছিলাম যে- আমার কাছে টাকা নাই এবং আমি কোন চাদা দিতে পারবো না। তারপরে বলতাছে যে- আমার বাবার কাছ থেকে নিয়ে তাদেরকে দিতে? পরে আমি বুঝতে পারলাম যে- তাদের মধ্যে েএকজন একবার আমার ক্লায়েন্টের দেয়া কাজের বিল আমার বাবার কাছে রাখতে দেখেছে ময়মনসিংহে- সেই কথাটা সে যাইয়া শেয়ার করেছে এই গ্রুপের সাথে আর আমার কাছ থেকে টাকা পাইতে পাইতে সে এইটাকে তার নিজস্ব বিল মনে করেছে। আমাকে জিজ্ঞাসা করাতে আমি বলেছিলাম যে - আমার ক্লায়েন্ট আমার ফেসবুক বন্ধু- সে আমাকে কিছূ পারসোনাল কাজ দিছে এবং তার বিল দিছে- কিন্তু সে মে বি বিশ্বাস করে নাই এবং মিরপুর ডিওএইচএস এর ছেলে পেলেদেরেক জানাইছে। আমি তাকে ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং জগতের নিয়মের কথা বললাম যে- এই খানে বা এই জগতে যার যার বিল সে সে পায়। আমার ক্লায়েন্টের অনেক কাজ যদিও সে করে থাকে তারপরে আমার ক্লায়েন্ট যদি তার কাজে খুশী হয়ে থাকে কোন পেমেন্ট দিতে চায় বা গিফট দিতে চায় তাহলে সে মেনশন করবে বা বলে দেবে। বা আমার কাছ থেকে আমার ওয়ার্কারের ডিটেইলস নিয়ে তাকে পেমেন্ট করবে কিন্তু সে কি ভেবেছে তা আর ঠাহর করতে যাই নাই। বোঝলাম নতুন এসছে ফ্রি ল্যান্সিং জগতে- হয়তো সব কিছু বুঝে উঠতে পারে নাই। আমি নতুন ল্যাপটপ কিনবো বলে বাবার কাচে জমা রেখেছিলাম। আমার ক্লায়েন্টের কাজ আমি কয়েকজন ফ্রি ল্যান্সার যাদেরকে ফ্রি কাজ শিখাতাম, প্রজেক্ট দিতাম, ৪০%-৪৫% পেমেন্ট ও দিতাম তাদের মধ্যে একজন দেখেছিলো। আমি মনে মনে ভাবলাম ামনুষের লোভ বা জিহবা কতো বড় হতে পারে। যেখানে ওয়ার্কারের সাথে আমার চুক্তি ই সবসময় যে আমি টোটাল প্রজেক্টের ৪০-৪৫% পেমেন্ট দিবো এবং নিয়মিত দিয়েছি সেখানে আমাকে দেয়া ক্লায়েন্টের পারসোনাল অন্য একটা কাজের পেমেন্টর টাকা সে আমার হাতে দেখে চাইয়া বসে। ব্যাপারটা আমি সহজভাবে নিতে পারে নাই আজো। ৩ জন ওয়ার্কারকে (২ বছরে) নূন্যতম ১০ লক্ষ টাকা দিয়েছি (আমার সেই সময়কার বিকাশ নাম্বারের ষ্টেটম্যান্ট যদি দেখেন তাহলে আরো বুঝতে পারবেন [০১৬২৮০৭৯০৪৫,০১৭৯৮৮৪২১৭০] * আমার ফেসবুক বন্ধুদের দেয়া ফ্রি ল্যান্সার রিলেটেড কাজ করানোর জন্য- কিন্তু তাদের কাছ থেকে কাজ শিখানোর জন্য এক টাকাও নেই নাই- কোন কৃতজ্ঞতাবোধ পাইলাম না উল্টা তারা আবার আমার কাছে বা আমার বাবার কাছে টাকা চাইয়া বসতাছে। মানুষ কতোটা বেঈমান বা নিমকহারাম হতে পারে এইখানে প্রমান পাই? আমি কোনদিন এই দেশে মীরজাফরের বংশধরের সাথে পরিচিত হই নাই- এইখানে প্রমান পাইলাম। ঘটনাটা ২০১৪/২০১৫ সালের। ২০১৬ সালের প্রথমদিকে এই ওয়ার্কার গ্রুপের মধ্যে একজন আমাকে হত্যার থ্রেডও দিয়ে বসে ফেসবুক মেসেন্জারে- যেটা আমি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে নোট করে জানাইয়া রাখি। যারে নিজের পয়সা খরচ করে কাজ শিখালাম, ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ এনে দিলাম, কাজের শেষে পেমেন্ট ও দিলাম ৪০% রেগুলার আপডেটও করলাম সে আবার আমাকে মার্ডার হুমকিও দিলো এই মিরপুরের ১২ নাম্বারের এলাকার- যে থ্রেড দিছে তার নাম ছিলো রাশেদুল ইসলাম রাশেদ। বাড়ি দিনাজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্টা দিকের গ্রাম বা ইউনিয়নে।ফেসবুক মেসেন্জারে খুজলে তার হত্যার হুমকির প্রমান এবং স্ক্রিনশটও পাওয়া যাবে। ছেলেটা ভিক্ষুক টাইপের- তাই আর পাত্তা দেই নাই। আমাকে আইসা বলতাছিলো যে- তাকে বাসা থেকে বের করে দিয়েছে। সে ঢাকাতে ইসলামিক রিলেটেড প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র - ঢাকা শহরে মেস ভাড়া করে থাকে মিরপুর ১২ নাম্বারে মোল্লা মসজিদের ৩ নাম্বার গলিতে। তাকে ফ্রি ল্যান্সার কাজ শিখানোর জন্য। আর সে পরে টাকা দিয়ে দেবে। তো আমি সহজ সরল ভাবে তাকে কাজ শিখালাম ২০১৫ সালের মার্চ থেকে- আমার অণ্যান্য টিম মেম্বার রা বলেছিলো এই ছেলেটাকে না নেবার জন্য।কিন্তু তার কাকুতি মিনতি দেখে চিন্তা করলাম যে- ঠিক আছে কিছু কাজ দেই আর কিছু কাজ সে নিজে করে নিক। এসইওক্লার্ক মার্কেটপ্লেসে তাকে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে দিলাম আর বললাম নিজে চেষ্টা করার জন্য। আমার বিকাশ নাম্বার থেকে তার বিকাশ নাম্বারের ট্রানজকেশন যদি খুজে থাকেন তাহলে আপনি টোটাল দেখতে পারবেন যে সে আমার কাছ থেকে কতো টাকা ভিক্ষা করেছে যা সে পরে দিয়ে দেবে বলে অুনরোধ করেছিলো। এখন উল্টা সে আমাকে হত্যার হুমকি দিয়ে বলতাছে তাকে ২০,০০০ টাকা দেবার জন্য- এই কয়েকদিন আগেও সে ইমু মেসেন্জারে আইসা বলতাছে তাকে টাকা দেবার জণ্য ২০,০০০- একবার ভেবে দেখেন যে আমার কাছ থেকে ৪ লক্ষ টাকা নিলো মিনিমাম, যে ৪৫০০০+৯০০০ টাকা দামের আমার ল্যাপটপ এবং মোবাইল ও চুরি করলো (পল্লবী থানাতে জিডি এন্ট্রি করে রেখেছিলাম ২০১৫ সালে [আমি নিজে আমার নাম মো: মাসুদুল হাসান নামে জিডি করেছি] এই ছেলেকে সাথে করে নিয়ে যাইয়া) । এতো মিথ্যুক মানুষ কিভাবে হয় বোঝলাম না। আমি মিরপুর এলাকাতে যাদের সাথে পেপাল ডলার লেনাদেনা করেছি তাদের সবারই ভেরিফায়েড এনআইডি কার্ড ছিলো। আমি অবশ্য এই সকল গাজাখোর বা গু খোর দের হত্যার হুমকি কে থোড়াই কেয়ার করি- ফ্রি ল্যানসিং এবং আউটসোর্সিং ইন্ডাষ্ট্রিজ কে বাংলাদেশে প্রতিষ্টিত করার জণ্য বহুবার হত্যার হুমকির স্বীকার হয়েছি- কেউ আমার বালও ফালাইতে পারে নাই এবং তাদের সবগুলোকে র্যাব বাংলাদেশ (২০০৩-২০১৩) মাইরা দুনিয়া থেকে খোদাহাফেজ জানাইয়া দিছে। আমি সৃষ্টিকর্তা, তার সৃষ্ট ফেরেশতা এবং নবীজি ছাড়া এই দুনিয়াতে কাউকে ডরাই না। বাচা মরা সৃষ্টিকর্তার হাতে। (আমাদের দেশে চাদাবাজির সর্ব্বোচ্চ শাস্তি প্রকাশ্য দিবালোকে ক্রশফায়ার। এখনো র্যাবের কাছে মামলা নথি করি নাই- যদি আবারো চায় তাহলে ভেবেছি র্যাব ২ কে বা র্যাব ১ কে জানাবো এবং ক্রসফায়ারের জণ্য অনুরোধ করবো। পরবর্তীতে ২০১৬ সালের অক্টোবরে বাবার কাছে রাখা সেই ২০,০০০ টাকা দিয়ে এবং সাথে আরো কিছু টাকা এড করে বর্তমানের ল্যাপটপ ব্যবহার করতাছি। এই পুথিবীতে শুধূ মাত্র আমেরিকাই ডোমেইন সেল করতে পারে। তাদের কাছ থেকে সার্ভিস বা রিসেলারশীপ নিয়ে সারা বিশ্বের লোকজন ডোমেইন সেল করে থাকে। এইভাবে যারা ডোমেইন সেল করে তাকে তাদেরকে ডোমেইন রিসেলার বলে থাকে। আমি একসময় ডোমেইন রিসেলারের কাজ করেছি অণরাইনে ২০০৪/২০০৫ সালে। ঢাকা শহরের মালিবাগে তখন একটি কোম্পানী ছিলো যার নাম ছিলো এন কে ওয়েব টেকনোলজী। তাদের কাছ থেকে ডোমেইন কিনে সেল করার চেষ্টা করতাম। ধরতে গেলে অনলাইনে প্রথম রিসেলার জব। আমি একটি ডোমেইন সেল করতে স্বক্ষম হয়ছিলাম। তখণ আমি ময়মনিসংহ এপটেকে প্রোগ্রামিং শিখি এবং সেই খান েআমি একটা প্রেজেক্ট এসাইনমেন্ট হিসাবে একটা ডোমেইন +হোষ্টিং বাই সেল করি এবং একটা ওয়েবাসাইট ডিজাইন করতে পারি। পৃথিবীজুড়ে বিখ্যাত কোম্পানী নেইমচিপ ডট কম।
পৃথিবীজুড়ে বিখ্যাত কোম্পানী নেইমচিপ ডট কম ।যাদের কাছ থেকে আমি সবসময় ডোমেইন কিনে থাকি। উপরের যে ২ টা ইমেজ সেখানে ক্লিক করলে আপনি দেখতে পারবেন যে আমার ডোমেইন ঢুকতাছেন ।ইমেজ গুলেঅ যদি ডাউনলোড করে দেখেন াতহেল বুঝতে পারবেন যে- ডোমেইন কেনার পরে এরকম একটা রিসিটি আপনার ইমেইলে দেওয়া হবে। আপনি নিজে যদি সরাসরি ডোমেইন কিনে থাকেন াতহলে সবকিছু অপারেট করলে একটু সহজই হবে। আপনার ডোমেইনটা আপনি নিজে কন্ট্রোল করলেন যেটা আপনার জন্য সহজ হবে। আপনি যদি লোকাল কারো কাছ থেকে ডোমেইন কিনে থাকেন তাহলে সেটার মেইনটেইনের জন্য বার বার ই তার কাছে যাইতে হবে। ডোমেইনের সাথে সি প্যানেল এড করা থাকে যা দিয়ে বেশ কিছু কাজ নিজে নিজে গবেষনা করেই আপনি করতে পারবেন। ডোমেইন থেকৈ নেইম সার্ভার নিয়ে হোষ্টিং এ এড করতে হয়। তারপর হোস্টিং থেকে ওয়ার্ডপ্রেস ডাউনলোড করে ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট- একটি সুন্দর ওয়েবসাইট কে দেখার জণ্য ইন্টারনেটে। বিভিন্ন ধরনের ডোমেইন কিরতে পারা যায়। যেমন:
.com- commercial
.net- network
.org- organization
.edu- education
.gov- government
আপনি যে কোন ধরনের ডোমেইন কিনতে চান না কেনো-
* ২০১৩/১৪ সালে আমি যাদের কাছে পেপাল এর ডলার সেল করতাম তাদের মধ্যে মিরপুর ১ নাম্বারের একজন ভাই ছিলো যার গেমিং রিলেটেড ইন্টারনেট ফ্রি ল্যান্সিং ব্যবসা করতো। উনার কাছে পেপাল ডলার সেল করার পরে উনি উনার ওয়েবসাইটে আমার বিকাম নাম্বার আপলোড করে দিতেন। তখন যারা যারা সারা রাত ইন্টারনেট গেম খেলতো- বেসিক্যালি বড়লোকের ছেলে মেয়েরা তারা উত্তরা, খিলক্ষেত. বনানী, মহাখালী এবং মিরপুর এলাকা থেকে উনার ওয়েবসাইটে সেই রাতের ইন্টারনেটে গেমিং কোড কিনতো আর আমার নাম্বারে বিকাশ করতো। নূন্যতম ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১৫২০ টাকা পর্যন্ত পার হেড। এই এক বিরাট অনুভূতি- কেউ আমারে কোন মোবাইল কল দিতো না। শুধু বিকাশ করতো আর আমি সেগুলো সেই মিরপুর ১ নাম্বারের গেমিং ভাই এর কাছে ফরওয়ার্ড করতাম। উনি ডলারের দাম শোধ হবার পরে অন্য আরেকজন যাকে পেমেন্ট করবেন তার বিকাশ নাম্বার আপলোড করে দিতেন। আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলে বলতো এইটা উনার সিষ্টেম। এইভাবেই উনার কাছে পেপাল ডলার সেল করতে হবে। ডলার বাই সেলের জণ্য আমাদের বিশ্বস্ত প্রতিষ্টান আছে পেমেন্ট বিডি বা পেপাল বিডি। আমি যেখানে ছিলাম ২ বছর (মিরপুর ১২ নাম্বার মোল্লা মসজিদের গলি- ৩ নাম্বার [ প্রথম বছল মেসে ছিলাম এবং দ্বিতীয় বছর একটা ফ্ল্যাট ভাড়া করে ছিলাম) সেখান কার ছেলে পেলেরা এইগুলোকে ভেলকি মনে করতো এবং ফ্রি ল্যান্সার টাকে দুই নাম্বারি ভাবতো অনেকসময়। মূলত আমি ইউরোপ আমেরিকার ফেসবুক ফ্রেন্ড যারা তাদের কাছ থেকে পেপালে ডলার রিসিভ করতাম আর সেই ডলার সেল করতাম নিজে যাইয়া পরিচিত হয়ে- ফেসবুক থেকে খোজে বের করে । আরো ২/১ পরিচিত বড় ভাই ছিলো যাদেরকে ডলার (পেপাল ওয়েবসাইটে ডুকে সেন্ড মানি মেথডে) দিতাম আর নিজে যাইয়া ক্যাশ টাকা নিয়ে আসতাম। যে ইন্টারনেট, ফ্রি ল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং বুঝতো না তাকে আর কিভাবে বোঝাবো- পেপাল সেন্ড মানি কি বা কিভাবে পোল টু পেপাল ডলার কেনা বেচা করতাচি আর কিভাবে বিকাশে টাকা রিসিভ করতাছি ? তাই ভাবতাম যে- ভ্যালকি হিসাবেই দেখতে থাক- একসময় ক্লিয়ার হয়ে যাবি। পেপাল ডট কম বাংলাদেশে ওপেন হয় এবং লক্ষ লক্ষ ছেলে পেলে ওয়েবসাইটে একাউন্ট ওপেন করে লেনাদেনা করতাছে। পেপাল ডটট কমের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন লেনাদেনা করা যাবে না কারন পেপাল বাংলাদেশ ব্যাংক কে নীতিগত ভাবে অনুমোদন দেয় না। সেজন্য পেপালের ওয়েবসাইটে ঢুকে একজন আরেকজনকে সেন্ডি মানি করা যায় এবং সেটা বাংলাদেশের ইন্টারনেট থেকেই করা যায়। আর লোকাল বা মোবাইল ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে যে কেউ যে কাউকে সেন্ড ামনি করতে পারে। যাকে আমরা বলি- সেন্ড মানির কোন হিসাব নাই।এইটা ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সুবিধা। যেমন: ধরেন বিটকয়েন। বাংলাদেশে ওয়েবসাইট ওপেন হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে বিটকয়েনের কোন লেনাদেনা হয় না, পারস্পরিক একজন আরেকজনকে বিটকয়েন সেন্ড করতে পারে বা বিটকয়েণ ব্যবহার করে যে কেউ যে কাউকে বিটেকয়েণ দিতে পারে। এইখানে বাংলাদেশ সরকারের কোন বাধাধরা আইন নাই। শুধূ আইন একটাই- বিটকয়েণ আপনি বাংলাদেশ ব্যাংকে উইথড্র করতে পারবেন না। বাংলাদেশে এমন কোন ফ্রি ল্যান্সার বা মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার পেপাল বা বিট কয়েনের পারস্পরিক লেনাদেনাকে অবৈধ বলতে পারবে না। এইটা সত্য যে বাংলাদেশ ব্যাংক পেপাল বা বিটকয়েণকে এলাও করে না। ম্যাক্সিমাম ট্রনাজেকশন আমরা বিকাশে করতাম যেনো সরকারকে রেমিটেন্স দেবার স্কোপ না থাকলেও ভ্যাট, ট্যাক্স দিতে পারতাম। বিকাশে পার ট্রনাজকশনে ট্রানজেকশন নাম্বার পাওয়া যায় যা সরকারি রেকর্ড। পেপাল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ব্যাংক এবং ম্যাক্সিমাম ফ্রি ল্যান্সারদের ই এই পেপাল ডট কম লাগে উন্নত বিশে।বর ইউরোপ আমেরিকার বায়ারদের সাথে লেনাদেনা করার জন্য। আর পেমেন্ট বিডির সাথে যতো লেনাদেনা করেছি সেগুলো পেমেন্ট বিডির েভেরিফায়েড পেপাল একাউন্টের সাথে লেনাদেনা। এখন আমাকে ছেলের মতো পছন্দ করে এরকম একজন ক্লায়েন্টের ভেরিফায়েড পেপাল একাউন্ট ব্যবহগার করে লেনাদেনা করি বা ই কমার্স ওয়েবসাইটে ট্রানজেকশন করি। ২০১১ সালে বা সেই সময়েল আশে পাশেকার সময়ে বাংলাধেম ব্যাংক রিজার্ভ, রেমিটেন্স , প্রাইভেট ব্যাংক রিজার্ব বা রেমিটেন্স চুরি হবার কারনে বা হ্যাক হবার কারনে বা বাংলাদেশের নাম আন্তর্জাতিক হ্যাকার তালিকাতে উঠার কারনে এবং লোকালি সারা দেশের মানুষের কাছে হ্যাকারদের সাথে কোন ধরনের সম্পর্ক নাই দেখানোর জণ্য ই মূলত তৎকালীন (১০১১/১২ সালে) ফ্রি ল্যান্সার দের সাথে ডিসকাস করে এই পেপাল ডট কম ব্যবহারের পরিকল্পনা করি - এমনকি মার্কেটপ্লেস থেকেও পেপালের মাধ্যমে উইথড্র দিতাম এবং লোকালি সেল করে দিতাম যেনো বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কোন ধরনের গ্যানজামে জড়িয়ে না পড়ি আর আমার পারসোনাল ক্যারিয়ার টাও পরিস্কার থাকে। আমাদের যুক্তি একটাই - যেহেতু বাংলাদেশে পেপাল আর বিটকয়েণ ইন্টারনটে ব্রাউজারে ওপেন হয় সেহেতু এইটা ব্যবহার করা বৈধ। বাংলাদেশ ব্যাংকে উইথড্র করার চেষ্টা টা অবৈধ। আর যেহেতু ২০০৬ সাল থেকেই রেমিটেন্স আনি সে ক্ষেত্রে ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং জগতে কিছু না কিছু বা নতুন কিছু করার অধিকার আমাদের আছে সবসময় (২০০২ সাল থেকেই জড়িত ওডেস্কের সাথে)। ফ্রি ল্যান্সার রা অলওয়েজ আপডেটেড। এডিশনালি আমি আমেরিকার সুপ্রীম কোর্টের একজন আইনজীবি (ম্যাসাচুয়েটস, বোষ্টন) এবং বাংলাদেশের হাই কোর্টের একজন আইনজীবির সাথে ডিসকাস এবং অনুমতি নিয়েই পেপাল ব্যবহার শুরু করি। সারা দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ পেপাল ব্যবহার করে সো যাার স্পেফিক্যালি আমার িবরুদ্বে বিষেধাগার করতাছে তাদের কে বলি- যা কিছু সবার জন্য প্রযোজ্য তা আমার জন্যও প্রযোজ্য। সাম্প্রতিককালে পেপাল এর সাথে আমেরিকান বা জার্মানীল ব্যাংক একাউন্টের ডে ভেরিফিকেশন এর সেখান থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে যে উইথড্র সেটা নিয়ে গ্যানজাম বা বিপদ হতে পারে যা আমি কখনো করি নাই। কারন আমি কোন পেপাল ব্যাংক একাউন্ট কে পাইওনিয়ারের সাথে ভেরিফাই করি নাই কখনো। আমাদের দেশের ছেলেরা পেপালের ডলারকে পাইওনিয়ার এর মাধ্যমে ভেরিফাই করে বাংলাদেশ ব্যাংকে রেমিটেন্স হিসাবে এনে প্রাইভেট ভ্যাংকে এড করেছে যার ানেক প্রমান ইউটিউব ভিডিওতে আছে। আমার এই ধরনের কোন অভিজ্ঞতা নাই। সাম্প্রতিককালে পাইওনিয়ার তাদের কার্ড সাপ্লায়ারও পরিবর্তন করেছে এবং আরো কিছূ ডলারের ব্যাপারে তাদের লস ও হয়েছে বলে শুনেচি। হঠাৎ করে বাংলাদেশীদের মাথাতে এই বুদ্বি কে দিলো তা এক সৃষ্টিকর্তাই জানে। শুধুমাত্র ফ্রি ল্যান্সার দের জন্য পেপাল বাংলাদেশে চালু করানোর জন্য বাংলাদেশে কোনাচে কানাচে থাকা ডাচ বাংলা ব্যাংক এবং নিউইয়র্কের মাষ্টারকার্ডও খুব দরকারি ভূমিকা রাখতে পারবে বলে আশা করি। ডাচ বাংলা ব্যাংকের কথা বলা হলো কারন- বাংলাদেমে প্রাইভেট ব্যাংকগুলোর মধ্যে ডাচ বাংলা ব্যাংকই সবচেয়ে সেরা, সবচেয়ে বেশী ব্রাঞ্চ, সবচেয়ে বেশী এটিএম এবং ভিসা/মাষ্টরকার্ড এভেইলেবল এবং সবচেয়ে বেশী এটিএম বুথ। অথবা শুধু নিউইয়র্ক মাষ্টারকার্ড কোম্পানীকে (যা সম্পৃতি বাংলাদেশে এসেছে) ব্যবহার করলেও চলবে কারন সারা দেশেই মাষ্টারকার্ড লোগো সম্বলিত এটিএম বুথ এভেইলেবল প্রায় ৮০-১০০ টা ব্যাংকের। পেপাল দিয়ে নেইমচিপ থেকে অনেক সহজে ডোমেইন কেনা যায় যা একেবারে খুবই সহজ। ণীচের ছবিতে দেখেন: ক্রেডিট কার্ড /পেপাল/বিটকয়েণ ৩ টা দিয়েই্ নেইমচিপ ডোমেইন কেনা যায়।
Note: শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সার দের জণ্য- বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সারদের জন্য বাংলাদেশী পেপাল চালু করলে ভালো হবে।
(চলছে তো চলবে)
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl