আমি আসলে বিশ্বাস করি না যে কোন শিক্ষিত ছেলে ইন্টারনেটে বসে ধর্মবিরোধী কথা লিখেছে - কারন ইন্টারনেট একটা অসীম ব্যাপার এর মতো। আর যারা শিক্ষিত তারা অতি অবশ্যিই জানে যে ইনফিনিটিভ মানে কি? । কারন যতোগুলো লোককে নাস্তিক ব্লগার বলে হত্যা করা হয়েছে- তাদের কাউকেই কখনো শোনা যায় নাই যে অণ্য কারো সামনে বসে লিখেছে। এখন যদি আমি ছদ্ম নামে ব্লগ লিখে আপনার নামে চালান করে দেই তাহলে কি সেটা তে আপনাকে মিন করা হবে। আপনাকে তো বুঝতে হবে বা জানতে হবে যে কে কোথা থেকে কিভাবে এই ব্যাপারটা লিখেছে। চাইলে আপনি আমার ইন্টারনেট এবং ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ হ্যাক করে আমার ফুল ডিটেইলস ব্যবহার করেও লিখতে পারেন। আপনি হ্যাক করে আমার কম্পিউটারে ঢুকে আমার বিুরদ্বে লিখে দিলেন তাহলে কি প্রমান হয়ে গেলো যে আমি খারাপ? এখন অবশ্য অনেক উন্নত টেকনোলজী এসেছে যার বদৌলতে র্যাব বা পুলিশ সাথে সাথেই কনফার্ম হতে পারে যে- ডিভাইসে কোন হ্যাক হয়েছে কিনা এবং তারা নিজেরা সে সময় সেগুলো কিছু লিখেছে কিনা- স্পেফিক্যালি ফেসবুক এবং ব্লগার ডট কম এই দুইটার বিষয়ে কন্ট্রোল আছে র্যাব-পুলিশের। তারা চাইলে যে কোন সময়ে যে কোন পোষ্টিং ডিলেট করে দিতে পারে - তাার এখন এই ক্ষমতা অর্জন করে নিয়েছে। প্রথমে পোষ্টিং ডিলেট করা হবে তারপরে সতর্ক করা হবে এবং ফাইনালি এ্যাকশন নেয়া হবে এইটাই সঠিক নিয়ম। আর যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই বা জারজ তাদের বিুরদ্বে কিভাবে এ্যাকশন নিবে সেটা তারাই ভালো জানে। যার জাতীয় পরিচয়পত্র আছে তার আত্মপক্ষ সমর্থন করার অধিকারও আছে। বাংলাদেশ কে অনেক সময় হ্যাকারদের স্বর্গরাজ্য বলা হইতো কারন বাংলাদেশে পার হেড ইউজার আইপি এড্রেস নাই যার কারনে বোধ করি পেপাল এখনো বাংরাদেশে তাদের অপারেশন চালু করতে পারে নাই আর অদূর ভবিষ্যতে চালু করে কিনা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানে।
আশা করি বর্তমান প্রজন্মের সকলেই এই ব্যাপারটা উপলব্দি করে সারা দেশের মানুষের সাথে সুর মেলাবেন এবং তথকথিত থাবা বাবা নামক নাস্তিক ব্লগারদের ফাসির দাবী জানাবেন। কারন ইন্টারনেটে আপনি ধর্ম বা রাষ্ট্র বিরোধী কোন কিছু লিখতে পারবেন না। রাষ্ট্রবিরোধী কিছু লিখলে আপনাকে জেলখানাতে যাইতে হবে। আর ধর্মবিরোধী কোন কিছু লিখলে ধর্ম ভীরু বাংলাদেশীরা নিশ্চিত আপনাকে ফাসি দেবে। এই ব্যাপারটা তাৎক্ষনিক ভাবে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ছড়াইয়া দেবার চেষ্টা করা হয়েছিলো। কিন্তু যারা সপ্রতিভ ইন্টারনেট ব্যবহার কারী এবং চালাক বা সুশিক্ষিত তারা তাৎক্ষনিক ভাবে সে ব্যাপারটার প্রতিবাদ জানায় এবং সোশাল মিডিয়া তে ভাইরাল হওয়া পোষ্টিং গুলেোতে রিপোর্টিং দেয়া শুরু করে এবং কিছু ক্ষনের মধ্যেই সেই ব্লগটাকে এবং রিলেটেড পোষ্টেং গুলোকে ইন্টারনেট থেকে ডিলেট করে ফেলানো সম্ভব হয়। এইখানে সেই সোশাল মিডিয়া ফ্যাক্টরটাকে বিবেচনা করার জন্য বলা হলো।
অপার সম্ভাবনাময় ব্লগার ইন্ডাষ্ট্রিজ টাকে ধ্বংস করার জণ্য এই পরিকল্পনা করা হয়েছিলো বলেও আমার কাছে মনে হয়- যেনো এই দেশের কোমল মতি ছেলে মেয়েরা ব্লগ লিখে মনিটােইজেশন না করতে পারে এবং রেমিটেন্স হিসাবে ডলার উপার্জন করতে না পারে (কারন পুরো ব্যাপারটা দিয়ে অংশগ্রহন করা বা ব্লগ মনিটাইজেশন শুরু করা একদমই ফ্রি) । এ দেশের এখনো এমন অনেক লোক আছে- যারা প্রকাশ্য দিবালোকে বাংলা বলা বা লিখা কখনো পছন্দ করে না। তারা তাদের দেশের ভাষাকেই ভালোবাসে - আমাদের দেশের ভাষাকে তারা এমন পরিমান ঘৃনা করে যে আপনি যদি ইন্টারনেটে বাংলা লিখেন তাহলে সাথে সাথেই তাার প্রতিবাদ করে উঠবে কিন্তু বাস্তবে সেটা মুখ দিয়ে বলার মতো সাহস পাবে না। যদি মুখ দিয়ে বলতো যে তারা বাংলাদেমেল মাতৃভাষা বাংলা ভাষাকে ঘৃনা করে তাহলে সাতে সাথে তাদের বিুরদ্বে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া যাইতো - আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এর ভাষা কে অপমান করার জন্য। বাংলাদেশে বসবাস করে- বাংলাদেশী হিসাবে বসবাস করে- বাংলাদেশের নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস করে অন্য কোন দেশের বিশেষ করে শত্রু দেশের ভাষাকে ভালোবাসার কোন উপায় নাই। আপনার যদি বাংলা ছাড়া শতরু দেশের ভাষাকে ভালো লাগে তাহলে আপনি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য দেশেল নাগিরকত্ব গ্রহন করে সেই দেশের ভাষাকে নিয়ে বলতে তাকনে - কেউ কিছূ বলবে না। কিন্তু আপনি বাংলাদেশী হয়ে থাকলে আপনাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রতি সম্মান রেখে চলতে হবে কারন সেটা আইন। কেনো এই ঘটনাটা উল্লেখ করা হলো: যখন এই কাহিনীটা হয় তখন আমরা ইন্টারনেটে বসে ছিলাম এবং ফ্রি ল্যানসিং রিলেটেড কাজ করতেছিলাম। যখণ এই ধরনের পোষ্ট দেখি তখন প্রথম আমি যে কাজটা করে থাকি তা হইতাছে রিপোর্টিং-ফেসবুক এবং অণ্যান্য সোশাল মিডিয়ার কর্তৃপক্ষকে জানানো যে- এইখানে একটা বাজে বা খারাপ ব্যাপার সংঘটিত হয়েছে। আর সবাইকে অুনরোধ করা ও যে এই ব্যাপারটার বিরুদ্বে রিপোর্টিং করার জণ্য - আর যারা জানতে চেয়েছে যে ভাই কি করবো- তখন তাদেরকে বলেছি যে- কন্টিনিউয়াস রিপোর্ট করার জন্য যেনো খুব দ্রুত এই পোষ্ঠিং গুলোকে ডিলেট কের দেয়া যায়। এইটা একটা অভিজ্ঞতা সোশাল মিডিয়া তে - যা আপনাদের শেয়ার করলাম। আপনাদেরকেও সোশাল মিডিয়া ব্যবহার করার সময় বিচক্ষন হতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যেনো আপনার জণ্য রাষ্ট্র বা দেশের বা ধর্মের যেনো কোন ক্ষত না হয়।
ধরেন আপনি ইন্টারনেটে সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করেন। এখণ একদল লোক ধর্মবিরোধী বা রাষ্ট্রবিরোধী আপনাকে অনেক টাকার লোভ দেখালো সেটাকে ভাইরাল বা পাবলি করে দেবার জন্য। আপনি সারা বিশ্বে সেটাকে পাবলিশ করার জণ্য যে কোন একটা সোশাল মিডিয়া টেকনিক কে এপ্লাই করলেন যা নিয়ম মতো ঠিক হলো না। টাকার জন্য আপনি রাষ্ট্র বিরোধী বা ধর্মবিরোধী কোন লেখাকে মার্কেটিং করতে পারবেন না। সেটা বাংলোদেশী হয় বা আন্তর্জাতিক ভাবে হোক। আপনি কোন ধরনের পোষ্টিং এর রিলেটেড অফার পাইলেই প্রথমেই আপনার কাজ হবে সেটাকে রিপোটিং করা এবং এভয়েড করে যাওয়া। আপনি যদি সেটাকে রিপোটিং করার জন্য প্রথমেই শেয়ার করা মূরু করেন তাহলে সেটাকে ইন্টারনেট থেকে ডিলেট করতে অনেক কষ্ট করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি সেটাকে লিংক সেভ করে পিকচার বা ইমেজ আকারে শেয়ার করেন তাহলে সেই সোশাল মিডিয়া পোষ্টিং টা শক্তিশালী হলেঅ না সোশালা মিডিয়া সিগনাল জেনারেট হবার কারনে আর আপনি সেই পোষ্টিং টাতে কমেন্টস করেও জানাতে পারেন যে পোষ্টিং টা ডিলেট করার জণ্য। তারপরেও যদি আপনি স্ক্রিনশট নিয়ে শেয়ার করাতে কাজ না হয় তাহলে আপনি বাংলাদেশ পুলিশের সিআইড সেকসানে বা বাংলাদেশ র্যাবের ডিজিটাল আইসিটি সেকসানে জানাতে পারেন। তাতে করে আপনি একটা সোশাল দ্বায়িত্ব পালন করলেন। আ্র এইটা আপনার কর্তব্য। আপনি যে কোন নরমাল সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং অফারকে গ্রহন করতে পারেন। তাৎক্ষনিক ভাবে ব্যাপারটা সারা বিশ্বে ছড়াইয়া দেবার যে প্ল্যান ছিলো তা ছিলো সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং রিলেটেড কোন গ্রুপের ব্যাপার। যখন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ইন্টারনেট সরকারের প্রতি আহবান বা ানুরোধ জানানো হয়েছে- তখন তাার উত্তর দিয়েছে যে ব্যাপারটা সারা বিশ্বের সোশাল মিডিয়া থেকে রিমুভ করে দেয়া হয়েছে। সেজন্য গনজাগরন কে আপনি কলংকিত করতে পারবেন না- কারন এই ঘটনাটা ছিলো গাজাগরনরে জণ্য একটা কলংক।
আজকে যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলতে চেয়েছি সেটা হইতাচে ইন্টারনেটের যে কোন ওয়েবসাইট থেকে সোশাল মিডিয়া সিগনাল কেনাটা সেইফ কিনা? এইটা আসলে ডিপেন্ডস করবে আপনার অভিজ্ঞতার উপরে। আপনি অনেক সশয় সোশাল মিডিয়া রিলেটেড ওয়েবসাইট দেখরেই বুঝতে পারবেন যে কোনটা ফেইক আর কোনটা রিয়্যাল। েএখণ আপনি গুগলে সার্চ করে দেখলেন যে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা ইন্টারনেটে সোশাল মিডিয়া সিগনাল সেল করে থাকে। আপনি ২/১ টা ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করে অর্ডার দিলেন এবং কিছুক্ষন পরেই আপনি আপনার পোষ্টিং এ বা পেজে লাইক পাওয়া শুরু করলেন। আমি আমার পুরো ৪ টা লেখাতেই শুধূ মাত্র ফেসবুক পেজ এবং পোষ্টিং লাইককে এক্সাম্পল হিসাবে ধরে লিখেছি। আপনি এইটাকে যে কোন সোশাল মিডিয়া সিগনালের সাথেই কমপ্য়োর করতে পারেন। আর যদি আলাদা করে কোন সিগনালের ভ্যাপারে ডিটেিইলস জানতে পারেন তাহলে আমাকে ইমেইল বা কন্ট্রাক্ট করে জানাবেন- আমি সেটা পরবর্তীতে লেখার চেষ্টা করবো।
একটা ওয়েবসাইটে আপনি লাইকের অর্ডার দিলেন আর সে ওয়েবাসইট আপনাকে ঠিক ঠাক মতো সেটা ডেলিভারি দিয়ে দিলো। আর আরেকটা ওয়েবসাইটে আপনি অর্ডার দিলেন কিন্তু তারা আপনাকে ছবি চাড়া সব লাইক ডেলিভারি দিয়ে চলে গেলে। এইখানে আপনি বুঝতে পারবেন যে- একটা ওয়েবসাইট আপনাকে ফেইক ডেলিভারি দিয়েছে কারন তাদের সাথে এপিআই এর কোন যোগাযোগ নাই । আবার আরকেটা ওয়েবসাইট যেটা আপনাকে অল রিয়েল ডেলিভারি দিয়েছে সেখানে আপনি বুঝতে পারবেন যে তারা অনেকটাই ভালো কারন তারা সোশাল মিডিয়া ডেভেলপার প্যানেল সাহায্য নিয়েছেন। যেমন: আরো একটা কাহিণী মনে পড়ে গেলো। ২০১৩ সালে আমাকে একদল হ্যাকার চ্যালেন্জ করলো যে- আমার ফেসবুক প্রোফাইলে ১৫০০ ফ্রেন্ডস এর প্লেসে ৫০০০ ফ্রেন্ডস এড করে দেখালে তারা আমাকে আর বিরক্ত করবে না। তো আমি একটা সোশাল মিডিয়া প্যানেলে সাহায্য নিলাম- সেখানে প্রায় ইউরোপ এবং আমেরিকা থেকে ৩৫০০ ফ্রেন্ডস এর অর্ডার দিলাম। এপিআই প্যানেল ছিলো। ১২-১৫ ডলার চার্জ কেটে নিলো এবং কিূছক্ষনের মধ্যেই আমার ফেসবুক প্রোফাইলে ৫০০০ ফ্রেন্ড এড হয়ে গেলো। তো আমি সেই সকল রিয়েল প্যেন্ডস গুলো এড হবার ফলে সোশাল মিডিয়া প্যানেলের এডমিন কে জানালাম তখন তারা বললো যে - ওকে । বলে তাার সেই সার্ভিস টা বাংলাদেশে থেকে অফ করে িদলো। আপনি বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না- সেই ৩৫০০ প্রোফাইল যারা এড হয়েছে তাার প্রথ্যেকেই আমার ক্লায়েন্ট কোয়ারিটির। অলরেডী ১০ জন আমাকে সেই পরিমান কাজও দিয়েছে আবার সেই পরিমান েপমেন্টও দিয়ে থাকে যা আমরা লোকালি পেমেন্ট বিডিএর মাধ্যমে রিসিভ করে তাকি বা লোকালি বাই সেল করে ফেলাই। শুনেছি সেই লোক বলে আজো বিশ্বাস করে না যে- সোশাল মিডিয়া প্যানেল থেকৈ আমার েফসবুক েফ্রন্ডস এড হয়েছে। সে অশিক্ষিত আর নিরক্ষর বরে আমি তার সাথে রাগতে যাই নাই। কারন শিক্ষিত মানুষকে বোঝানো যায়- যে অশিক্ষিত তাকে কিভাবে বুঝাবো? নিকট গত প্রমান হিসাবে আপনি নীচের ইমজেগুলো দেকরে বুঝতে পারবেন যে- গ্রুপে ফ্রেন্ডস এড করা বা ইভেন্টে ফেুসবুক প্রোফই্ল এড করা এপিআই সার্ভারের মাধ্যমে একদম সহজ। আপনি হয়তো বলতে পারেন যে- ভাইয়া ফ্যানেলে যে প্রাইজ আর ওয়েবসা্িটে যে প্রাইজ তা তো সেম না। একটা ওয়েবসাইট মেইন টেইন করা আ্র একটা প্যানেলের সাথে ভালেঅ সম্পর্ক রাখা, সার্ভিস তৈরী করা, ক্যাশকে ডলারে কনভার্ট করে আপলোড করা বা ডলার এ পেমেন্ট রিসিভ করা, পেমেন্ট কোম্পানীর পারমিশন আদায় করা (যেমন: পেপাল) , অর্ডার রিসভ করা, অর্ডার প্লেস করা, ভালো সার্ভিস খুজে বের করা এবং ভালো প্যানেল থেকে অর্ডার নেয়া বা প্লেস করা এবং সেগুলোকে ক্লায়েন্টের কাছে এপ্রুভ করা- ্রকেম অনেক ভ্যাপার আছে। নিয়মিত ডেভেলপার কস্ট দেয়া ওয়েবসাইট, ডোমেইন কষ্ট দেয়া, হোষ্টিং কষ্ট দেয়া, এসইও করানো আর ক্লায়েন্টের ডিটেইলস বা সিক্রেট কে সেভ করা এরকম হাজার হাজার ব্যাপার আছে বলেই প্রাইজ য়ো হয় অনকে বেশী পরিমানে আর তাতে ইউরোপ বা আমেরিকান ক্লায়েন্টরা তেমন কিছু মনে করে না কারন তারা জানে যে আমরা গরীব আর এগুলো মেইনটেইন করার ও ব্যাপার আছে অনেক।
এরকম আরো অনেক অনেক ফাংমণ আচে যা ঠিকঠাক মতো বুজতে পারলে মাসে আপনি কোটি টাকাও উপার্জন করতে পারবেন তবে কিনা স্পেফিক্যালি আপনি বাংলাদেশের জণ্য তেমন কোন সার্ভিস খুজে পাবেন না। কিছূ কিছূ সার্ভারে আছে বাংলাদেশ রিলেটেড সার্ভিস বা মাঝে মাঝে ওপেন হয়। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন যে - বাংলাদেশের সোশাল মিডিয়া ইন্ট্রাষ্টিজ ফেইক ইন্ড্রাষ্ট্রি- তাহলে বুঝতে হবে যে বাংলাদেশের এপিআইটা কারো না কারো কােছে আছে হ্যাকড হয়েছে বা সরকারি উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ব্যাপারটা বুঝতে পারতাছে না ফলে এক্টিভেট পারতাছে না । বাংলাদেশের সোশাল মিডিয়া এপিআই থেকে আপন বলে দিতে পারবেন যে আপনি এপিআই সার্ভিস টা সোশাল মিডিয়া প্যানেল তেক ব্যবহার করতে পারবেন কিনা ? আর যদি না থাকে তাহলে পুনরায় এই ব্যাপারে একটা আন্দোলন করে বা সোশাল মিডিয়া প্যানেলে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করে বাংলাদেশ েএপিআই ফাংশন টা এপ্রুভ করে নেয়া যাবে তাতে করে যে কোন দেশের যে কোন সোশাল মিডিয়া মার্কেটার আইসা বাংলাদেশে তাদের সার্ভিস কে প্রমোট করতে পারবে বা শুধূ বাংলাদেশীদের কে তাদের সোশাল মিডিয়া প্রোডাক্টস দেখাতে পারবে। যেমন টার্গেটেড অনেক সার্ভিস ও এড আছে। যেমন:
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl