masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
White Hat SEO- Off Page optimization- Social Media Marketing- Social Media Panel (For Bangladesh).
অপ্রাপ্তবয়স্ক দের সোশাল মিডিয়া (টিকটক/লাইকি) ব্যবহার করার সময় যে সতর্কতা গুলো রক্ষা করা জরুরী?
বর্তমানে সোশাল মিডিয়ার কল্যানে অপ্রাপ্তবয়স্কদের কিছু কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত। কারন অপ্রাপ্তবয়স্কদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার বা ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার থাকে না। ইউএসএ তে ও ১৩ বছর বয়সে স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহার করতে দেয়া হয়। তবে ঠিক একই সময় তাকে কার ড্রাইভের জন্য প্রস্তুত করা হয় এবং বাবা মা কর্তৃক ক্রেডিট কার্ড এক্সস ও দেয়া হয়- দোকানে দোকানে কেনা কাটা করার জন্য । এইখানে কার বলতে গাড়ী কে বোঝানো হয়। গাড়ী এবং গাড়ি শব্দদুটোর মধ্যে তফাত আছে ।এই দেশে জয় বাংলা বিরোধী চক্র গাড়ী বলতে খারাপ মিনিং করে থাকে। যারা প্রাপ্তবয়স্ক তারা জানে এবং বাংলাদেশের আইন এবং ধর্মে সেই ধরনের খারাপ কাজ পুরোপুরি নিষেধ করে থাকে। প্রথমত : একটা জিনিস মনে রাখা দরকার যে: ৭১ এ দেশবিরোধী্ চক্র যারা তাদের বাংলাদেশে বসবাস করার বৈধতা নাই । তাদের ভোটাধিকার ও কেড়ে নেয়া হয়েছে বা তাদের ভোটাধিকার ও নাই। ২০১৩ সালের নির্বাচনের পরে কোন রাজাকারকে কোন ধরনের ভোটের অনুষ্টানে ভোট দিতে দেখি নােই- তারা আজো বাংলাদেশ কে ঘৃনা করে। মোষ্ট প্রবাবলি তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। একেকজনের বয়স যদি ১৮ বছর হয়ে থাকে তাহলে আইন মোতাবেক জাতীয় পরিচয়পত্র গ্রহন করতে হবে- এইটা বাংলাদেশের আইন। আমি যতোগুলো দালাল/রাজাকার এর বংশধরদেরকে চিনি - প্রত্যেককেই জিজ্ঞাসা করে দেখেছি- তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার নাই বা বাংলাদেশে বসবাস করার বৈধতা নাই। তাই তাদেরকে দেখলাম বাংলাদেশে বেচে থাকার জন্য তারা তরুন প্রজন্ম কে বেজ করে অনেক সময় কারন তরুন প্রজন্মের বেশীর ভাগই জাতীয় পরিচয়পত্র নিতে নিতে প্রায় ১৮-২৩ বছর সময় পার হয়ে যায়। এর মাঝেই দালাল/রাজাকার প্রজন্ম তাদের কাজটা সেরে ফেলাইতাছে- হয়তো আমাদের দেশের মেয়েগুলোকে নষ্ট করে ফেলাইতাছে।
আবার অনেকে আছে - ১৮-২৩ বছর বয়সের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার পেয়ে যায়। মূলত ইন্টারনেটে মজা করা যে প্রজন্ম (লাইকি, টিকটক) বা এই ধরনের যতো এ্যাপস আছে তাদের মাঝে যাদের বৈধ জাতীয় পরিপয়পত্র এবং বৈধ ভোটার আছে আর যারা ভোটার হবে তাদের একটা জিনিস খুব ভালো করে খেয়াল করতে হবে যে- কোন দালাল বা রাজাকারের সন্তানেরা যেনো আমাদের সাথে বা তরুন প্রজন্মের সাথে মেলামেশা করে সন্ত্রাস তৈরী করার চেষ্টা না করে। ২০১৩ সালে অুনষ্টিত থানা শাহবাগের গনজাগরনের মাধ্যমে এই দেশে যেমন রাজাকারের ফাসি কার্যকর করা হয়েছে তেমনি প্রজন্ম দালাল বা রাজাকরকে চিরকালের জন্য বয়কট করারও ঘোষনা আছে।
যেমন: একটা উদাহরন দ্বারা বুঝাইয়া দেই- ধরেন একজন মানুষের বয়স প্রায় ২৫/৩৫/৪৫ বছর- সে টিকটকের ক্যলানে আপনার সাথে মেলামেশা শুরু করে দিলো এবং আপনিও একজন মেয়ে হয়ে তার সাথে অবাধে মেলামেশা করলেন এবং পরে খোজ নিয়ে জানা গেলো যে- তারা সন্ত্রাসী চক্র- বাংলাদেশে ছদ্মবেশ ধারন করে আছে এবং তাদের কোন বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই (এখন কিন্তু ইন্টারনেটে ও পরীক্ষা করে ধেখা যায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ওয়েবসাইট থেকে বা নিকটস্থ যে কোন থানা/উপজেলা নির্বাচন অফিসারকে বললে সেও বের করে দেবে। অনেকেই আছে আগারগাও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের কাছের মার্কেটের ফটোষ্ট্যাটের দোকান থেকে ডুপ্লিকেট জাতীয় পরিচয়পত্র কপি সংগ্রহ করে চলতাছে- তাদেরকে ও যাচাই করে দেখে নিবেন। এখন ইন্টারনেট থেকে) এবং বাংলাদেশে বসবাসের ও কোন অনুমতি নাই। তারা দালাল/রাজাকার প্রজন্ম- তাদের বাপ দাদাদের প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ জেলে ফাসি দেবার কারনে তারা শতরু রাষ্ট্র পা কিস্তান থেকে এসেছে এবং জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ছাড়াই বাংলাদেশের প্রজন্মের সাথে মেলামেশা শুরু করেছে এবং তারা যেহেতু একটি সুবৃহৎ চক্র- সেহেতু তাদের মধ্যে একজনকেও যদি প্রশ্রয় দেয়া হয় তাহলে সারা দেশের তরুন প্রজন্ম কে একটি রিস্কের মুখে ঠেলে দেয়া হইতাছে। যুদ্ব শেষ হয়ে গেছে ১৭১ সালেই- কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা আজো বহাল তবিয়তে বেচে আছে অনেকখানে এবং খুব সাহসিকতার সাথে এ ধরনের কাজ কারবার করে যাইতাছে।
যদি অবাধে শারিরীক সম্পর্কে লিপ্ত আর অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করার কারনে টিকটক করা যে - তাদের মধ্যে যে কেই একজন যদি এইডস টা রিসিভ করে তাহলে তো সেটা সারা দেশে ছড়িয়ে যাইতে খুব বেশী সময় লাগবে না। জানেন তো- আমরা জয় বাংলা প্রজন্ম দালাল/রাজাকার প্রজন্ম দেরকে এইডস /ভাইরাস বলে থাকি। ১৮ বছর বয়সের আগে কোন ধরনের যৌন সম্পর্কে না জড়ানো টা বাংলাদেশের আইনসম্মত। আর যদি আপনি স্বেচ্চায় এইডস কে গ্রহন করেন আর যদি সেটা ছড়িয়ে দেবার চেষ্টা করেন (তাহলে আপনি রাষ্ট্র বা দেশ বা ধর্ম বিরোধী কাজ করতাছেন) তাহলে হয়তো দেখা যাবে যে- আপনাকে এ দেশের আইন পুলিশ যে কোন সময় প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে মাইরা ফালাইয়া দিতে দ্বিধাবোধ করবে না (একসময় এই দেশে অনকে ক্রসফায়ার হয়েছে এবং চোখের সামেনও দেখেছি অনেক দালাল/রাজাকার বা তাদের প্রজন্ম কে কুত্তার মতো গুলি করে মাইরা ফালাইতো)। আমার কথাগুলোর সাথে আপনি মিল পাবেন যদি আপনি নীচের ভিডিওটা দেখেন পুরোপুরি। টিকটক থেকে তৈরী হওয়া পুল পার্টি বা এই ধরনের ব্যাপার গুলোতে যারা প্রাপ্তবয়স্ক যাতায়াত করতাছে তাদের কি জাতীয় পরিচয়পত্রের বৈধতা আছে বা তাদের কি জাতীয় পরিচয়পত্র আছে? (যেহেতু গোপন রুমে এইখানে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের এইখানে মেলামেশার সুযোগ আছে সেই ক্ষেত্রে এই দেশে বসবারত অবৈধ দালাল/রাজাকরের প্রজন্মের সাথে যদি এদের মেলামেশা করে তাহলে তারা কি আমাদের নতুন বা তরুন প্রজন্ম কে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ে যাইতাছে না- এই সকল প্রজন্মের মেয়েদেরকে পরে তো জয় বাংলার সমাজের কোন ছেলেই রিসিভ করবে না আর বিশ্বে তো নাই- সে ক্ষেত্রে তাদের তো মরে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না।এই সকল গোপন রুমে যে সকল মেয়েরা যাতায়াত করে তাদেরকে আসক করে দেখবেন যে- তারা যাদের সাথে মিলিত হয়েছে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের বৈধতা আছে কিনা? করোনা হওয়াটা তো এদর জন্য খুবই স্বাভাবিক- আর এইডস হওয়াতো যখন তখণ ব্যাপার। (কনডমের তো কোন বালাই নাই দেখলাম ঘাটাঘাটি করে। তাই আপনি যদি বুঝে থাকেন যে আপনি ভুল করেছেন তাহলে আপনার প্রথম দ্বায়িত্ব এক্ষুনি রক্ত পরীক্ষা করা এবং একজন ভালেঅ যৌন চিকিৎসকের কাছে যাইয়া সবকিছু খুলে বলে নিজের জীভনটাকে সেইভ বা সেভ করে নেয়া। জীবনটা নিজের আর নিজের জীবনকে নিজেকেই সবচেয়ে ভালোবাসতে হবে। )
যারা জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আবেদন করেছে বা যারা অলরেডী ভোটার , যারা ভোটার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার পাইছে বা পাবে, যাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র বা অনলাইন জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার আছে - তাদের কি নিয়ে এই কথাটা বলা না- যারা বৈধ তাদের জন্য উপদেশ যৌন মিলনে সবসময়ই কনডম বা প্রোটেকশন ব্যবহার করা। আর যারা বৈধ না- তাদের কে প্রথমেই ভেরিফাই করে নেয়া। আর আপনি যদি স্কুল বা কলেজের ছাত্র বা ছাত্রী হয়ে থাকেন তাহলেও আপনার স্কুল বা কলেজের যে পরিচয়পত্র তার ফটোকপিও যদি আপনি পকেটে রাখেন তাহলেও দেখবেন যে - দালাল/রাজাকারের প্রজন্ম আপনাকে এড়িয়ে চলবে- কারন তাদের কো ধরনের আইডেন্টিফিকেশন নাই। যারা অবৈধ তাদেরকে ধরিয়ে দেন নিকটস্থ থানা পুলিশের কাছে- একটা শুদ্ব প্রজন্ম গড়ে তোলার চেষ্টা করেন।
অনেকেই দেখলাম টিকটক বা লাইকি তে ভিউ এর জন্য মাথা খারাপ হয়ে যায়। ইন্টারনেটে টিকটক বা লাইকের ভিউজ পাওয়া যায় সোশাল মিডিয়া প্যানেল গুলোতে। যেখানে ১ লক্ষ ভিউজ এর দাম মাত্র ১০ সেন্টস যা বাংলাদেশে টাকায় ৯ টাকা। যারা পেশাগত ভাবে কাজ করে সারা বিশ্বে তারা হয়তো ম্যাক্সিমাম সব খরচে মিটিয়ে ১ ডলার নিতে পারে ১ লক্ষ ভিউজ এর জন্য (Domain+Hosting+ssl+Website Design+Website Development+Regular maintenence+Admin)। কিন্তু অনেকের সাথে মেলামেশা করে যা দেখলাম বা বুঝলাম মাত্র ১০ টাকাতে ১ লক্ষ ভিউজ এড করে দেবার জন্য একটা চক্র প্রায় ১০০০ টাকা নিতাছে আর টিকটক যারা করে তারা এই ধরনের ভিউজ এড করে নিজেকে অনেক বড় ষ্টার মনে করতাছে যা তাদেরকে যে কোন সময় ডিপ্রেশনের মধ্যে ফেলে দেয়। আর কয়েকদিন আগে দেখা গেলো যে- ঢাকাতে প্রতি ঘন্টায় একজন করে সুইসাইড করতাছে। ব্যাপারটা কিন্তু কারো কাছে শুভ না। অল্পবয়সী একটা মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হবার আগেই এই ধরনের ফাপড়ে পড়ে জীবনটা হারাইয়া ফেলার উপক্রম করতাছে । এইখানে নীচের ছবিটাতে টাচ করো বা ক্লিক করো দেখবা তোমারে একটা ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে যার নাম সোশাল মিডিয়া প্যানেল। এই সোশাল মিডিয়া প্যানেলে ডলার এড করে তুমি নিজেই মাত্র ১০ টাকা সম পরিমান ১০ সেন্টস খরচ করে ১ লক্ষ ভিউজ উপার্জন করতে পারবা। তুমি যদি ভিউজ পাও তাতেই যদি তুমি নিজিকে পপুলার মনে করো তাহলে তো তুমি একজন ভালো সোশাল মিডিয়া ওয়ার্কার হতে পারলা না।
আপনি যদি গুগল ডট কমে যান আপানর ব্রাউজার থেকে আর যদি সেখানে লিখে থাকেন ইংরেজীতে যে সোশাল মিডিয়া প্যানেল তাহলে আপনি হাজার হাজার সোশাল মিডিয়া প্যানেল পাবেন যেটাকে অনৈতিক ভাবে ব্যবহার করে এক ধরনের লোকজন হয়তো সামাজিক সুবিধা আদায় করতাছে মেয়েদেরকে ব্ল্যাকমেইল করে। শুধূমাত্র এসইও এপিআই রিলেটেড ওয়েবসাইট মেক করে পন্য বা প্রোডাক্টের জন্য যদি প্যানেলটা ব্যবহার করা হয় বা অনারেবল ক্লায়েন্টের জন্য ব্যবহার করা হয় তাহলে ব্যাপারটা বৈধতার খাতির থাকে (তারপরেও আপনাকে লেনাদেনার ক্ষেত্রে ভ্যাট, ট্যাক্স মেইনটেইন করতে হবে) কারন ফ্রি ল্যান্সার বা মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার যারা তারা যদি রেমিটেন্স এন থাকে তাহলে তারাই এই ধরনের ফ্যানেল মেইনটেইনরে কাজ করতে পারবে কারন তারা ফ্রি ল্যান্সার। নিজে মেধা খাটিয়ে ডলার উপার্জন করে দেশকে সম্মানিত করে দেশে থেকে কিচু বেনিফিট আদায় করার চেষ্টা করতে পারে তবে তাদেরকে অবশ্যই সরকার নির্ধারিত মার্চেন্ট সার্ভিস ব্যবহার করতে হবে। আপনি গুগল ডট কম দেখে সার্চ করে যে কোন প্যানেলে জয়েন করে দেখতে পারেন যে কতো পরিমান প্যানেল আছে বাংলাদেশে বা সারা বিশ্বে এপিআইস সার্ভিস ব্যবহার করে আর কতো পরিমান প্যানেলে কি রেট কোন সোশাল মিডিয়া সিগনালের? চাইলে আপনি নিজেও একটা প্যানেলে মালিক হতে পারবেন তাদের এপিআই সার্ভিস ব্যবহার করে।
এছাড়াও আপনি চাইলে যে কোন প্যানেলের এপিআই সেকসান টা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন:
আমাদের দেশে যতো ছেলে বা মেয়ে ইন্টারনেটে ডলার উপার্জনের চেষ্টা করে প্রত্যেকেই জানে যে - ক্রিপটোকারেন্সী বা বিটকয়েন কি জিনিস? আর বিটকয়েন দিয়ে আপনি নিজেই এইখান থেকে সার্ভিস কিনতে পারবেন। প্রথমেই ছবিতে বা ইমেজে প্রেস করে আপনি এসএমলাইট এ ফি রেজিষ্ট্রেশন করে নিতে পারবেন। তারপরে সেখানে আপনি বিটকয়েণ এড করে (নূন্যতম ১০ ডলার) এ আপনি প্রায় ১ কোটি টিকটিক বিউজ কিনতে পারবা? তাতে কি আপনি টিকটক পপুলার বা ফ্যাশন জগতের নায়িকা বা এই ধরনের কিছু হয়ে গেলেন? এইগুলো তে বস এপিআই ভিউজ। এপিআই বলতে বোঝানো হয়- এপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেজ। বিশ্বের ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কে পৃথিবীর যতো প্রোগ্রামার বা ডেভেলপার আছে তারা একটি এপিআই প্রোগ্রাম তৈরী করে নেয় যাতে একজন আরকেজনের ওয়েবসাইটের সমস্ত ফ্যাসিলিটজি ব্যবহার করে। এই ফ্যাসিলিটজ গুলোকে ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কে এপিআই এবং ডেভেলপার নেটওয়ার্ক বলে। প্রোগ্রামরার রা কোন ধরনের হ্যাকার না। তবে হ্যাকার রা এক ধরনের নেগেটিভ প্রোগ্রামার- আর হ্যাকারদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তারা মানুষের ক্ষতি করবে বা করে থাকবে। কিভাবে সোশাল মিডিয়া প্যানেল ব্যবহার করতে হয় তা একটি ভিডিও আকারে দেখাইয়া দেওয়া হবে। আমার ব্লগে নিয়মিত চোখ রাখুন। আমি নীচে কিছু সিগনালের ডিটেইলস বলে দিতাছি। প্যানেল ভিউজ ফেইক না কিন্তু প্যানেল টা শুধু ডেভেলপার রা ব্যবহার করে বা এপিআই ইউজার রা ব্যবহার করে সারা বিশ্বে তাদের প্রোডাক্ট কে প্রমোশন করার জন্য। তো এইখানে যারা বাংলাদেশে টিকটকের ছেলে বা মেয়েদের ভিউজ দিতাছে তারা কি কারো কাছ থেকে এই উপায়ে ভিউজ কিনতাছে আর নিজেদেরকে প্রোডাক্ট হিসাবে সারা বিশ্বে উপস্থাপন করতাছে নাকি তারা নিজেদের কে মানুষ হিসাবে মূল্যায়ন করে থাকে? মানুষ হিসাবে নিজেকে মূল্যায়ন করে থাকলে বেচে থাকার মিনিং আছে বা মিনিং থাকা দরকার।
যারা বাংলাদেশে টিকটকার বা যারা বাংলাদেশে লাইকার বা ইউটিউবার আর তারা যদি এই মেথডে ভিউজ বা সিগনাল এড করে থাকে তাহলে আপনার ভিউজ এড হয়েছে কিনা আপনি ঠিকই তা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন- আর আপনি প্রতারনাও করলেন সকল ধরনের বাংগালীদের সাথে - আপনার ভিডিও গুলো দেখলো সারা বিশ্বের হাজার হাজার ছেলে বা মেয়ে আর তারা ও হয়তো ব্যাপক বিনোদন পাইলো বাংগালীর কাজ কারবার করে কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো- বাংগালীকে আর কতো হাসির পাত্র বানানো হবে? এই ধরনের ভিউজ এর ব্যবসাগুলো কারা করেছে তাদের কে আডেন্টিফািই করে আইনের আওতায় আনতে হবে কারন এত করে তারা বিপুল অংকের অর্থ কামাইয়া নিতাছে আর হয়তো তারা সন্ত্রাসে বা জংগিবাদে ও অর্থায়ন করে যাইতাছে যে সম্বন্ধে হয়তো বাংলাদেশের সরকারের কোন নজরই নাই। কিভাবে অর্থ কালেক্ট করে টিকটকে ভিউজ দিয়ে পোলাপান দের বা সহজ সরল ছেলে বা মেয়েগুলোর মাথা খাইয়া তাদের উপর প্রেশার তৈরী করে অর্থ কালেক্ট করার কি কোন বৈধতা আছে? এই ধরনের ব্যবসার কি কোন আইনগত ভিত্তি আছে। আমি নিজে একটি ওয়েবসাইট মেক করে সিগনাল সেল করি সারা বিশ্বে- যেখানে আমি কারো কাছ থেকে নগদ অর্থ গ্রহন করি নাই কখনো - একমাত্র পেপাল এর মাধ্যমে পেমিন্ট রিসিভ করেছি পেপালের সাথে কথা বলে পেপালের অনুমতি নিয়ে এবং পেপোলের সাথে বাংলাদেশ সরকারের কোন লেনাদেনা নাই - সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে। এই ধরনের ওয়েবসাইট বাংলাদেশ বা অন্যান্য দেশে আরো অনেক আছে যেখানে ডিজিটাল গুডস সেল করার জন্য কারো অনুমতি নেবার প্রয়োজন হয় না। কারন এপিআই বা ডেভেলপার রাই দৃশ্যত এই বিশ্বে সোশাল মিডিয়ার দৃশ্যত মালিক কারন তারা ডেভেলপার, এপিআই ওয়ার্কার এবং তারা বস।
আমি (এডমিন) বাংলাদেশের কারো সাথে কোন ধরনের লেনাদেনা করি নাই আমার ওয়েবসাইটের (আমি আমার ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং এবং ইকমার্স অনারেবল ক্লায়েন্টের ভেরিফায়েড পেপাল একাউন্ট পেপাল ইনকরপোরেশনের কাছ থেকে আমার ওয়েবসাইটে ব্যবহারের অনুমতি নিয়ে ব্যবহার করে থাকি) জন্য কারন আমি প্রথম দিন থেকেই দেখেছি বাংলাদেশের ছেলে বা মেয়েরা সরকারে আইন কানুন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে নগদে টাকা পয়সা লেনাদেনা করে ইন্টারনেটে কোটি কোটি সোশাল মিডিয়া সিগনাল কেনা বেচার ব্যবসা করে যাইতাছে। জিজ্ঞাসা করাতে বলতাছে- এইটা বাংলাদেশে তাদের ক্ষমতা। তারা বাংলা মায়ের সন্তান। বহুভাবে বলেছি যে- বাংলাদেশ সরকারের আইন আছে। আপনি নগদে কারো সাথে লেনাদেনা করলে (ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং এবং ইকমার্স ) জগতে কারো কাছ থেকে টাকা পয়সা নিলে আপনাকে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংক গুলোর মার্চেন্ট সার্ভিস (নয়তো বাংলাদেশ সরকার বিশাল পরিমান রাজস্ব হারাবে কারন এই দেশে প্রতিটা লেনাদেনায় সরকারকে ভ্যাট এবং ট্যাক্স দিতে হয় যা এই ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং এবং ইকমার্স জগতে ঠিকমতো ব্যবহার করা হইতাছে না) ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু তাদেরকে বোঝানো যায় নাই কখনো।
সবার শেষের ছবিতে ক্লিক করে দেখবেন যে আমাদের ইন্টারনেট দুনিয়াতে কতো পরিমান সোশাল মিডিয়া প্যানেল আছে বা সোশাল মিডিয়া সেলার ওয়েবসাইট আছে (৬৬০০০+)। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যে ওয়েবসাইট বাংলোদেশে ওপেন হয় সেটাকে বৈধ বলা হয়। আর বাংলাদেশের লোকাল ওয়েবসাইটে লেনাদেনা করার জন্য আপনাকে অতি অবশ্যই মার্চেন্ট সার্ভিসের সাহায্য নিতে হবে। আর আপনি যদি মনে করেন যে- না আমরা সেন্ড মানি মেথডে যতো ধরনরে লেনাদেনা করবো তাহলে সরকার সেখানে রাজস্ব বঞ্জিত হবে বোধকরি। তাহলে সোশাল মিডিয়া বা ইন্টারনেটে যতো ধরনরে কেনাকাটা আছে ষেকোনেই আপনাকে মার্চেন্ট সার্ভিস ব্যবহার করতে হবে যেমন: ই ভ্যালি ওয়েবসাইটে যদি আপনি কোন প্রোডাক্ট কিনে থাকেন : তাহলে আপনি যে মেথডে পেমেন্ট করবেন সেটা মার্চেন্ট পেমেন্ট হিসাবে এড হবে।সেখানে সরকারের রাজস্ব আয় থাকবে।
একদিন ২০১৬ সালে দাড়িয়ে ছিলাম কাকলী এবং বনানীর মোড়ে- দাড়িয়ে থেকৈ চিন্তা করতেছিরাম যে কোন একটা ব্যাপারে যে কোন দিকে যাবো? হাতে সময় ও ছিলো। তখন একটি রিক্সা থেকে সিটি কর্পোরেশনের নামে মাইকিং করা হইতাছে যে- যদি কেউ কোন খানে হাত পাতে বা রিসিট ছাড়া টাকা পয়সা লেনাদেনা করে তাহলে তাকে ২ মাসের জেল দন্ড ভোগ করতে হবে। আমার পকেটে যথেস্ট টাকা ছিলো। তারপরেও ব্যাপারটা খুব খারাপ এবং কষ্ট লাগলো যে- ঢাকা শহরে অনেকেই অনেক সময় বিপদে পড়ে রাস্তাতে হাত পাতে- সেখানে সিটি কর্পোরেশন বলতাছে যে- হাত পাতলে বা ভিক্ষা করলে দুই মাসের জেল দেবে গরীব মানুষদেরকে। তাহলে এখন যারা সারা দেশে নগত টাকা তে লেনাদেনা করতাছে- এক শ্রেনীর ডিজিটাল ফকির ভিক্ষা করতাছে আর এক শ্রেনীল ডিজিটাল বড়লোক দান করতাছে সেখানে ডিজিটাল ফকির গুলোর কি জেল জরিমানা হওয়া উচিত না? যারা বড়লোক শ্রেনীর ইন্টারনেটে বিভিন্ন পন্য বা সেবা গ্রহন করে তখন ব্যাপারটা খেয়াল করা উচিত যেনো আপনরা নামে আপনার মোবাইল নাম্বারের নামে বা আপনার মোবাইল ব্যাংকের নামে বা আপনার ব্যাংকের নামে ট্রানজেকশন নাম্বারটা থাকে কারন এককটা ট্রনাজকশন নাম্বার তৈরী হয় গর্বিত ডিজিটাল বাংগালীর জন্য আর একেকটা ট্রানজেকশন নাম্বারের সাথে আপনার জন্য সম্মানিত ভ্যাট বা ট্যাক্স নাম্বার ও থাকে। তো সুযোগ থাকতে আপনি সরকারের সম্মানিত নাগরিক হওয়া থেকে নিজেজকে বঞ্চিত করবেন কেনো? যদি আপনি দেখেন আপনার চোখের সামনে শিক্ষিত চিটার বাটপার টাইপের লোকজন হাত পাততাছে তখণ তাকে আপনি নিজ দ্বায়িত্বে থানা পুলিশের হাতে সোপর্দ করে দিলেন আর যদি দেখেন যে - সে ডিজিটাল কোন পদ্বতি যেমনে মোবাইল ব্যাংকিং পদ্বতি ব্যবহার করতাচে তাহলে বুঝতে পারবেন যে সেটা সরকারের নজরদারি তে আছে বা তার বৈধতা আছে।মূলত ইন্টারনেটের ব্যাপারে লেনাদেনা করার ক্ষেত্রে আপনি সবসময় খেয়াল করবেন যেনো আপনি মার্চেন্ট সার্ভিস ব্যবহার করতাছেণ কিনা?
সোশাল মিডিয়া সিগনাল কেনা কাটা করার জন্য সোশাল মিডিয়া কর্তৃক প্রদত্ত নিয়মে ডলার নিজে এড করে তারপরে ব্যবহার করবেন (এড ফান্ড সেকসান)। আসলে লাইক বা ফলোয়ার এগুলেঅ বড় ব্যাপার না- কেউ যদি চুরি করে ১ মিলিয়ন ফলোয়ার নিয়ে আসে আর ১ থেকে ৫ লক্ষ ভিউজ আইনা আপনাকে ভিমড়ি খাওয়াইতে চায় তাহলে বুঝতে হবে যে সে আপনার সাথে ধোকাবাজি করতাছে। আর কেউ যদি টিকটক বা লঅইক তে শুধূ মজা করে, হোয়াইট হ্যাট এসই ও পলিসি হিসাবে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে (আমাদের দেশে অনেকেই আন্ডারস্কোর ব্যবহার করে যার কোন ভিত্তি আছে বলে দেখি নাই কোথাও), সোশাল মিডিয়া শেয়ার করে বা পাড়া প্রতিবেশী ভাই বোনদের বলে যে ভিউজ বা লাইক গুলো আসবে সেগুলোই প্রকৃত ভিউজ বা রিয়েল ফলোয়ার।
Reality comes upon true.
সোশাল মিডিয়া প্যানেলে ডলার এড করার জন্য আপনার যদি কোন ডলার কেনার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি নীচের পেমেন্টবিডি এর সাহায্য নিতে পারেন। বাংলামোটরে পেমেন্ট বিডি এর সরাসরি অফিস আছে আপনি চাইলে নিজে যাইয়া ডলার কিনে প্যানেলে ডলার এড করে
আপনি সোশাল মিডিয়া সিগনাল এপিআই নিজেই কিনে এড করতে পারবেন। আমার ইউটিউব চ্যানেরে নজর রাখবেন- আমি দেখাবো পরবর্তীতে কিভাবে ডলার এড করতে হয় বা কিভাবে অর্ডার প্লেস করতে পারবেন। প্রথমে ১০ ডলার এড করে দেখতে হবে যে কি হয়? আমি পেমেন্টবিডি সার্ভিস ব্যবহার করি প্রায় ৯ বছর। আমার কোনদিন কোন মিস বা লস হয় নাই।
এইখানে নীচে একটি ডিটেইলস ভিডিও দেয়া আছে ভয়েস ছাড়া। আপনি যদি পুরো ভিডিওটা দেখে থাকেন তাহলে ব্লগ পোষ্টের সাথে অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। পরবর্তীকালে আমি আবার ডিটেইলস পার্ট বাই পার্ট ভয়েস দিয়ে বুঝাইয়া দেবো।
Hi, Your Article very Informative and Helpful. Thank you very much.
ReplyDeletesmm panel
SEO Consultant
https://peakerr.com
Hi, Your Article very Informative and Helpful. Thank you very much.
ReplyDeletesmm services
SEO Consultant
https://peakerr.com