masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে কি বোঝেন?
কোন পন্য বা প্রোডাক্ট কে যখন সারা বিশ্বের সবখানে ছড়িয়ে দেয়া হয় তাকে প্রমোশন বলে। যখন ইন্টারনেট এই বিশ্বে জনপ্রিয় ছিলো না তখন যে কোন পন্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেবার জন্য আন্তর্জাতিক ভাবে বিখ্যাত ফ্যাশন মডেল বা অভিনেতা অভিনেত্রীদের সাহায্য নেয়া হতো যাকে বলা হয় ব্রান্ড এম্বাসেডর - এখনো এই পদ্বতি খুব জনপ্রিয়। বিশ্বখ্যাত মডেল ক্যানডিস সোয়ানেপল এখনো আফ্রিকার মাদার টু মাদার অর্গানা্ইজেশনের ব্রান্ড এম্বাসেডর। মাততৃত্বকালীন সময়ে সতর্ক থাকা এবং গর্ভে মৃত্যু কমিয়ে আনার জন্য বিশ্বখ্যাত ফ্যাশন মডেল এই ব্যাপারে কাজ করে থাকে। এছাড়াও বাংলাদেশের অনেক ফ্যাশণ মডেল আছে যারা বিভিন্ন পোশাক/ফ্রাশন/প্রসাধনী ব্রান্ডের এম্বাসেডর। তারা সেই সকল ব্রান্ডের প্রমোশেনের জন্য কাজ করে থাকে। কিন্তু ইন্টারনেট আসার পরে ব্রান্ড এম্বাসেডর শব্দটাতে কিছুটা ভাটা পড়ে যায়। ইন্টারনেটে যারা পপুলার তাদেরকে অনেক সময় ব্রান্ড এম্বাসেডরের কাজ করতে হয় এবং সব ক্ষেত্রেই ফ্রি বেশীরভাগ। যেমন : আপনার দ্বারা অনেক অনেক সফটওয়্যার বা পন্য প্রমোশন করানো হইতাছে যা আপনি আপনার বন্ধু, পাড়া, মহল্লা বা পরিচিত সবাইকে বলতাছেন বা বিভিন্ন সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করা হইতাছে। যেমন : ধরেন টিকটক। এইটা একটা চায়নিজ এ্যাপ এই বিশ্বের মধ্যে। চায়না মালে দেশ সয়লাব, পৃথিবীতে যতো পন্য বা প্রোডাক্ট আছে তার সব ডুপ্লিকেট পাবেন আপনি চায়নাতে, আর চাইনিজ যতো মাল আছে তার ডুপ্লিকেট পাবেন আপনি জিন্জিরাতে- এরকম একটা কথা আমাদের সময় থেকে প্রচলিত আছে।
তো আজকে আমাদের দেশে দেখেন টিকটক ভিডিও নিয়ে কথা উঠেছে, টিকটক থেকে অবৈধ শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন চলতাছে করোনা কালীণ সময়ে < পুল পার্টি চলতাছে যা নিয়ে টিভি প্রতিবেদন ও এসেছে এবং সারা বিশ্বের বিভিন্ন খানে এইটাকে নিষিদ্বও করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অনুরোধ করার পরেও আমেরিকার কোন কোম্পানী এই ব্যান্ড টাকে কিনতে রাজী হইতাছে না প্রাথমিক ভাবে যে সকল এ্যাপে টিকটক এর ভিডিও শেয়ার করা যায় তাদের মাঝ খান থেকে কেউ একজন কিনতে পারে বলে ধারনা করা হাইতাছে- অথচ চায়না এই এ্যাপটাকে আমাদের দেশের ছেলে বা মেয়েরা কোন ধরনের পেমেন্ট ছাড়াই প্রচার করে পপুলার করে তোলার চেষ্টা করতাছে। বাংলাতে( বাংলাদেশ সহ আরো ৭টি অংগরাজ্য) প্রায় ৪১ কোটি মানুষ বসবাস করে- তারা যদি কোন জিনিস এর প্রতি একবার আগ্রহ প্রকাশ করে তা তো পপুলার হবেই। বাংলাদেশে র টিকটক বিজনেস নিয়ে- বা টিকটকের অপব্যবহার নিয়ে হয়তো কয়েকদিন পরে আন্তর্জ াতিক ভাবে রি রি ও পদে যাইতে পারে কিন্তু তারা আমাদের দেশে কোন ভাবে কোন রেফারেল সিষ্টেম দেয় নাই, কোন রেফারেল বোনাসও নাই, কোন রেফারেল পারেসেন্টেজ ও নাই, কোন এফিলিয়েট প্রোগ্রাম ও নাই কোন ব্রান্ড এম্বাসেডর ও নাই- ফুদাই পোলাপানের মাথা নষ্ট হয়ে যাবার জোগাড়- ইভেন একুরেটলি ব্যবসাও তারা পাইতাছে না কারন যারা টিকটক ভিডিও বানাইতাছে তাদের সাথে ব্যবহৃত ডিভাইসের মালিকানা বা রেজিষ্ট্রেশনের বা সীম রেজিষ্ট্রেশনের ডাটাও মিলতাছে না আর টিকটকের মাথা খারাপ হয়ে যাবার দশা? কিন্তু এইখানে যদি রেজিষ্ট্রেশন বোনাস বা রেফারেল বোনাস বা রেফারেল % দেয়া থাকতো তাহলে আমাদের দেশের ছেলে বা মেয়েরা অনেক ব্যবসা বা উপার্জন করতে পারতো- সময়টা কাজে লাগতো। বিনা কারনে ভিডিও বানাইয়া মজা করার মাধ্যমে টিকটক যে সফটওয়্যার বা প্রমোশন চালাইতাছে সেখানেও তাদের আহামরি লাভ হইতাছে কিনা সন্দেহ?
যে ভিডিও বানাইতাছে তারা ম্যাক্সিমাম বয়স ১৮-২৩ এর নীচে । বাংলাদেশে সম্প্রতি চালূ হয়েছে মোবাইল ডিভাইস ভেরিফিকেশন সিষ্টেম। কারো হাতে মোবাইল থাকলে তাদের সেটা ভেরিফিকেশন করে নিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে। আর তার মাধ্যমে তারা আরো একটা ভেরিফায়েড সিষ্টেম ও পাবে। প্রত্যেকের মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করার মাধ্যমে তার ভেরিফায়েড মোবাইল এবং ভেরিফায়েড নাম্বার সিষ্টেম যদি থাকে তাহলে তারা যে কোন কানে যে কোন প্রোডাক্ট বা পন্যের জন্য সহজে রেফারেল হতে পারবে। তাকে দিয়ে আপনি যে কোন ধরনের প্রোডাক্ট প্রমোশনও করতে পারবে। আরো অনেক ভিডিও শেয়ারিং সাইট আছে। টিকটকে ভিডিও বানাতে যে পদ্বতি ব্যবহার করতে হয় সেই একই পদ্বতি ব্যবহার করে যদি ইউটিউবেএ ভিডিও আপলোড করা যাইতো তাহলে হয়তো তারা ইউটিউবে ফ্রিডম মনিটাইজেশন পাইলেও যেখান থেকে তাদের ইনকাম হতো। টিকটকে ভিডিও আপলোড করার জন্য বা টিকটকে পপুলার হলে তো আর টিকটক আপনাকে পেমেন্ট দিবে না। আপন যতোক্ষন অনলাইনে আছেন বা সময় কাটাইতাছেন সেটাই টিকটকের লাভ। আর কেউ যদি বলে টিকটক করে টাকা পাওয়া যায় - তাহলে সেখানে নিশ্চিত দুই নম্বর পন্থা আছে। হয়তো কোন সংঘবদ্ব চক্র টিকটকের ইয়াং জেনারেশন প্রজন্ম কে নষ্ট করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজে নথিভুক্ত হবার আগেই তাদের মাথা খারাপ করে দেবার দশা করেছে। টিকটকে তো আর মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম নাই। টিকটকে আছে স্বল্প মাত্রার ভিডিও আপলোড পদ্বতি- যেখানে ভিডিও প্রমোশন করার জন্য অনেক ধরনের পদ্বতি ব্যবহার করা হয়। তাও এইখানে কোন ব্রান্ডের কোন প্রমো পর্যন্ত নাই। টিকটক কোম্পানী এই ধরনের কোন ঘোষনা নাই যে আপনি টিকটকের জন্য ভিডিও তৈরী করে বা টিকটকের জন্য ভিডিও আপলোড করে ডলার উপার্জন করতে পারেন। একজন আরেকজনের কাছ থেকে টাকা নেওয়াকে টাকা উপার্জন বলে না। আপনার সময়ের দাম আছে- আপনি যখন সময় ব্যয় করবেন তখন ভালো কোন প্রোগ্রামের জন্য সমষয় ব্যায় করুন যেখানে সময় ব্যয় করলে বা সেটার জন্য ভিডিও বানালে আপনি একই সাথে পপুলার ও হবেন আবার একইসাথে উপার্জন ও করতে পারবেন। আপনি যদি বলে থাকেন আপনি বড়লোক তারপরেও আপনাকে উপার্জনের চেষ্টাতে থাকতে হবে- নয়তো রাজার ভান্ডার ও ফুরিয়ে যাবে।
টিকটকের জন্য যেভাবে শুটিং করেছেন ঠিক সেভাবে আপনি ইউটিউবের জন্য শুটিং করে ভিডিও আপলোড করবেন এবং আপনার চ্যানেলে যদি ৫ লক্ষ মিনিট এড হয় তাহলে আপনি ফ্রিডমের মনিটাইজশেন পাবেন। সাথে ৫ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। তারপরে আপনি ফ্রিডম প্রোগ্রাম কে মনিটাইজেশন করবেন সেটা আমি নীচে ভিডিও এর মাধ্যমে দেখাইয়া দেবো। ইউটিউবে চ্যানেল ওপেন করা একদম ফ্রি- ১০০% ফ্রি - এক টাকা বা এক ডলারও লাগবে না। আপনি শুধু মিথ্যা প্রতারিত হবেন না কোথাও। আপনার কাছে বেশী পরিমান টাকা থাকে ওয়াস্টেজ করার মতোন - তাহলে আপনি আমাদের দেশের গরীব মানুষকে যেভাবে পারবেন সেভাবেই অর্থ সাহায্য করবেন। আর ফ্রিডমে যদি আপনি মনিটাইজেশন করেন তাহলে ফ্রিডম প্রোগ্রামে আপনি ইউটিউব রেভিনিউ শেয়ার প্রোগ্রামে যতো উপার্জন করবেন তার ৬০% দিবে এবং ৪০% সে নিয়ে যাবে। এই ধরনের প্রোগ্রাম কে ইউটিউব এফিলিয়েট প্রোগ্রাম বলে।
আপনি যদি উপরের ব্যানারে ক্লিক করেন তাহলে আপনি ফ্রিডমের ইউটিউব চ্যানেলে প্রবেশর করবেন। তারপরে যদি আপনি তাদের ফুল ভিডিও গুলো দেখেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে কিভাবে কাজ করবেন। আর যদি সরাসরি ইউটিউব চ্যাণেল মনিটাইজেশণ এর জন্য আবেদন করতে চান তাহলে এইখানে ক্লিক করেন: ফ্রিডম মনিটাইজেশন।
সাধারনত আমাদের বিশ্বে আপনি যদি কোন ওয়েবসাইটে কাউকে জয়েণ করানোর জন্য কোন % বা বোনাস পান তাহলে তাকে রেফারেল বোনাস বা রেফারেল % বলে থাকে। আর যদি আপনি নিয়মিত প্রোডাক্ট বিক্রি করে কোন ডলার বা উপার্জন পেয়ে থাকেন সেটাকে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম বলে থাকে। রেফারেল টা সাধারনত ১ টাইম হয়ে থাকে আর এফিলিয়েট টা লাইফ টাইম হয়ে থাকে। যেমন : ধরেন আপনি একটা ওয়েবসাইটে জয়েন করেছেন। জয়েন করার পরে দেখতে পারলেন যে : ওয়েবসাইট আপনাকে বলতাছে যে - এইখানে যদি তুমি তোমার বন্ধুদের জয়েণ করাতে পারো তাহলে তুমি যতো বন্ধু জয়েন করবে তুমি তোমার বন্ধুর কাছ থেকে রেফালের বোনাস পাবা বা এককালীন জয়েনিং বোনাস পাবেন। জয়েনিং বোনাস মানে আপনার রেফারেল লিংক থেকে যদি কেউ রেজিষ্ট্রেশন করে আর আপনি যদি তার কাছ থেকে বোনাস পেয়ে থাকেন তাহলে সেটাকে রেফারেল বোনাস বলে থাকে।ধরেন আপনি খুব পপুলার : এখন একটা প্রোডাক্ট শপের সাথে আপনার যোগাযোগ হরো। তারা আপনাকে অফার দিলো যে- আপনি তো অনেক পপুলার। আপনার মাধ্যমে আমরা একটা প্রোডাক্ট প্রমোশন করতে চাই। আপনি আপনার পেজে বা প্রোফাইলে আমাদের এই প্রোডাক্টের ছবি পাবলিশ করবেন আর তার সাথে আপনি একটা কোড ও দেবেন। যারা যারা দোকানে আইসা আপনার সেই কোড টা বলবে আমরা তাকে যে কোন পন্যের উপরে ২০% ছাড় দেবোে। এইভাবে যতো লোক আসবে তাদেরকে ২০% ছাড় দেবো আর তারা যা কেনাকাটা করবে তার উপরে আপনাকে ১০% বোনাস দেবো। এই হইতাছে রেফারেল বোনাস বা রেফারেল সিষ্টেম। এইভাবে যদি আপনি নিজেকে পপুলার মনে করেন আর আপনার কাছে বালো কোন পন্য থাকে তাহলে আপনি যে কোন খানে সেই পোডাক্ট প্রমোশন করে উপার্জন করতে পারবেন। আর আপনি যদি ইন্টারনেটে কেনাকাটা করে থাকেন তাহলে আপনি ইন্টারনেটে সেই প্রোডাক্ট প্রমোশন কোড দিবেন আর আপনি ডিসকাউন্টও পেয়ে যাবেন আর পন্যের মালিকের সাথে বা প্রোডাক্ট ষ্টোরের সাথে আপনার যোগাযোগ থাকার কারনে আপনি একটা ছাড় পেয়ে যাবেন সব সময় লাইক সেই ১০%। আর আপনি শুধু সেইখানেই পন্য কেনাকাটা করবেন যেখানে আপনি নিজের জন্য আলাদা ছাড় বের করতে পারবেন। এইটা একটা ব্যবসায়িক টেকনিক- দোকান দার বা ইন্টারনেট প্রোডাক্ট ষ্টোর অনার যদি আপনাকে ছাড় দেয় তাহলে তো আর কিছু বলার নাই কিন্তু রেফারেল বোনাস টা ওয়ান টাইম বোনাস। রেফারেল বোনাস আপনি সারা জীবন পাবেন না। ওয়েবসাইট রেফারেল বোনাস সবসময় পাওয়া যাইতে পারে কিন্তু পোডাক্টের জন্য রেফারেল বোনাস টা একটা মৌসুমের জন্য পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে যতো পরিমান এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে তার মধ্যে এমাজন এফিলিয়েট প্রোগ্রামটা সবচেয়ে পপুলার। এফিলিয়েট প্রোগ্রামের সবেচেয়ে বড় বেনেফিট হলো আপিনি যখন কোন পন্য কে প্রমোশন করবেন বা সঠিক ভাবে এসইও করবেন সেটা তে আপনি যতো পরিমান সেলস জেনারেট করবেন - যতোবার সেলস হবে ততোবার আপনি ৩% বোনাস পাবেন। এখন আপনি যদি এখানকার কোন পন্য কে সারা বিশ্বের অডিয়েন্সের সামনে প্রমোট করেন তাহলে আপনার অনেক পরিমান ভিজিটর আসবে আর আপনি যদি সেখানে সেলস জেনারেট করতে পারেন তাহলে আপনি যতোবার সেলস জেনারেট করবেন ততোবার পন্যের টোটাল দামের উপরে ৩% বেনিফিট পাবেন। ধরেন: একটা পন্যের দাম আছে ৩০০০ ডলার আপনি ইন্টারনেটে ওয়েবসাইটে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যার সাথে বা যাদের সাথে মেলামেশা করেন তাদের সামনে আপনি যদি এমাজন এফিলিয়েট প্রোগা্ম এ রেজিষ্ট্রেশন করে একটা এফিলেয়েট লিংক সবখানে প্রমোশন করেন আর আপনি যদি সেই প্রোডাক্টের উপরে সেলস জেনারেট করে থাকেন তাহলে সেখানে সেলস এর উপরে ৩% (সাধারনত এমাজন ৩% সেলস কমিশন দিয়ে থাকে) কমিশণ পাবেন। ৩০০০ ডলারের ৩% কমিশন হলো: ৯০ ডলার। যে জণ্য আপনি চাইলে ভালো রকমের ব্লগ লিখে ব্লগ মনিটাইজশেন করতে পারেন বা একটা ওয়েবসাইট মেক করে সেখানে এমাজন ষ্টোর সেট আপ করেও সেলস জেনারেট করতে পারেন বা একটা এমাজন এফিলয়েট ষ্টোর তৈরী করে সেখানে আপনি সেলস জেনারেট করে প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার উপার্জন করতে পারবেন। এমাজন এফিলিয়েট ষ্টোরে জয়েন করাটা একদম ফ্রি। আপনাকে ১ টাকা বা ১ ডলারও দিতে হবে না রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য। তবে আপনি যদি ওয়েবসাইট কিনে প্রোডাক্ট প্রমোশন করেন তাহলে আপনাকে ওয়েবসাইটের ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন এর দাম, ওয়েবসাইটে হোস্টিং এর দাম, ওয়েবসাইটে যে টেমপ্লেট আছে সেটার দাম এবং ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট ডাটা এন্ট্রি সেটার জন ্যহয়তো বা আপনাকে খরচ করতে হবে। তবে এমাজন প্রোডাক্ট প্রমোশন করার জণ্য আপনাকে এমাজন রিলেটেড টেমপ্লেট চয়েজ করতে হবে। তবেই আপনি ভালো রেজাল্ট পাবেন। আপনাকে সাথে ভালো মানের হোয়াইট হ্যাট এসইও ও শিখতে হবে। সেই ক্ষেত্রে যারা আন্তর্জাতিক ভাবে এসইও মাষ্টার তাদের ইউটিউব ভিডিও দেখে যাদ আপনি এসইও শিখেন তাহলে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং এ অনেক ভালো করতে পারবেন। দরকার ষ্টাডি, ব্রেইন এবং চেষ্টা আর এসইও।
অনেক ওয়েবসাইট প্রোগ্রাম আছে পৃথিবীতে রেফালের জয়েণ এ বোনাস দেয় আবার এফিলিয়েট বোনাস ও দেয়। অনেক ওয়েবসাইট আছে রেফারেল বোনাস দেয় - কিন্তু এফিলিয়েট বোনাসের কোন সিষ্টেম নাই । আবার অনেক ওয়েবসাইট আছে এফিলিয়েট বোনাস দেয় কিন্তু রেফারেল কোন বোনাস দেয় না। কারন এফিলিয়েট মার্কেটিং টা হয় সারা জীবনের জন্য। যতোবার প্রোডাক্ট সেল করবেন বা যতোগুলো প্রোডাক্ট যতোবার সেল হবে ততোবার আপনার একাউন্টে % আইসা জমা হবে।
আমার একটা এফিলিয়েট ষ্টোর আছে যেখানে আমি হোয়াইট হ্যাট এসইও সার্ভিস সেল করে থাকি। সেখান থেকে আপনি যতোবার প্রোডাক্ট কিনবেন ততোবার আমি ১০% বোনাস পাবো। আবার প্রোডাক্ট লিংক থেকে বা সাইন আপ পেজ থেকে যদি জয়েণ করেন তাহলে আপনাকে আমি রেফারেল হিসাবে পাবো কিন্তু কোন রেফারেল বোনাস পাবো না কারন এসইওক্লার্কের কোন রেফারেল বোনাস দেয়া হয় না কখনো।আমার রেফারেল লিংক থেকে যদি আপনি ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করেন তাহলে আমি কোন বোনাস পাবো না কখনোই। কিন্তু আপনি যদি আমার রেফারেল লিংক থেকে রেজিষ্ট্রেশন করে এইখানে বায়ার হোন আর সবসময় এসইও প্রোডাক্ট কেনাবেচা করে থাকেন তাহলে আপনার প্রতি কেনাকাটায় আমি ১০% পেয়ে থাকবো। ১০% এফিলিয়েট বোনাস দেয়া হয় সবসময়। আপনি চাইলে যে কারো প্রোডাক্ট কে এফিলিয়েট করতে পারবেন। কিভাবে করবেন তা একসময় দেখাইয়া দেবো।
নোট : জানেন তো ব্লগার দের সকল পোষ্ট আমেরিকান ব্লগার কপিরাইট আইনে সিক্ত। যদি আপনি কোন রেখা কপি করতে চান তাহলে সোর্স এবং লিংক উল্লেখ করবেন।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl