সব কিছুর একটা উল্টা মিনিং করা বাংলাদেশের এক শ্রেনীর লোকের কাজ। স্ক্রিনশট জিনিসটার ও একটা উল্টা মিনিং করেছে কিছু দুই নাম্বার লোকজন। আসলে স্ক্রিনশট ব্যাপারটা এখন ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতের লোকজন ছাড়াও যে কেউ সেটা প্রমান হিসাবে ব্যবহার করে। এমনকি বর্তমান জমানাতে যদি কেউ কোন ঝামেলাতে পড়ে কোথাও টাকা পয়সার লেনাদেনাতে বা কেউ যদি সোশাল মিডিয়াতে কাউকে খারাপ পরিস্থিতির স্বীকার হয় তাহলে তার প্রমান সাবমিট করার জন্য খুব জনপ্রিয় একটি প্রক্রিয়া। তবে কিনা শুধু অপরাধ যেখানে সংঘটিত হয়েছে সেখানকার স্ক্রিনশট দিলে লাভ নাই। একটি অপরাধ সংঘটিত হতে দুই পক্ষেরই সমান সহযোগিতা লাগে ইন্টারনেটে। একজন আপনাকে একটা বাজে ম্যাসেজ দিলো আপনি তাকে কিছুটা বাজাইয়া দেখলেন- এইখানেই আপন অপরাধীকে প্রশ্রয় দিয়ে দিলেন কারন আপনি তাকে পরীক্ষা করতে গেছিলেন বা বাজাইয়া দেখতে চেয়েছিলেন। যখন আপনার মন মতো হয় নাই তখনি আপনি তাকে স্ক্রিনশটের ঝামেলাতে ফেলে দিলেণ। তবে বর্তমানে এতো পরিমান অপরাধ সংঘটিত হইতাছে যে- স্ক্রিনশটের কোন ভ্যালু তেমন দেখা যাইতাছে না। এইটা ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং এর একটা ফাংশন যা ফ্রি ল্যান্সার রা তাদের ক্লায়েন্টদের কে দিয়ে থাকে সবসময়।
হাতের মোবাইলের ডান দিকে বা নীচে বা একেক মোবাইলের একেক দিকে স্ক্রিনশট নেবার উপায় থাকে। আমি ব্যবহার করি গ্যালাক্সি এ ১০। সেটার রাইট সাইডে স্ক্রিনশট নেবার অপশন আছে। সাধারনত দুইটা বাটনে একসাথে প্রেস করে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়। সোশাল মিডিয়া তে বা ইন্টারনেটে যে কোন কিছু প্রমান হিসাবে রাখার জন্য যে ইমেজ তৈরী করা হয় মোবাইলের এক বা দুইটা বাটনের সাহায্যে সেটাকে স্ক্রিনশট বলা হয়। আর যদি সেটাকে আপনি ভিডিও রেকর্ডিং করে রাখেন সেটাকে স্ক্রিন ভিডিও রেকর্ডিং বলে। ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার রা আমরা প্রচুর পরিমানে স্ক্রিনশট ব্যবহার করে থাকি স্ক্রিন রেকর্ডিং করার জন্য। ধরতে পারেন বছরে ১ লাখ স্ত্রিনশটও নিতে হতে পারে। সেজন্য আমরা প্রচুর পরিমানে টুলস বা ইন্টারনেট টুলস বা প্লাগ ইন ব্যবহার করে থাকি। নীচে একদিনে আমার নেয়া কিছু স্ক্রিনশটের প্রমান দেখানো হলো।
যারা এই ধরনের কাজ করতাছে তারা হয়তো জেনে বা না জেনে বুঝে বা না বুঝে সেই কাজ করতাছে। যতোক্ষন এই ব্যাপারে আইন প্রয়োগ না হবে ততোক্ষন এই ধরনের কাজ চলতে থাকবে। যখন এই ব্যাপারে কঠোর আইন হবে তখন ব্যাপারটা সকলের নজরে আসবে এবং দিনে দিনে ব্যাপারটা কমবে। এইখানে ফেসবুকের ভ্যালূ কমতাছে। ফেসবুকে এডাল্ট রিলেটেড কোন কিছুকে এলাও করা হয় না। সেখানে ফেসবুক যদি হঠাৎ করে বাংলাদেশের কম্যুনিটির বিরুদ্বে মামলা করে দেয় তাহলে কি করবেন? যারা বাংলাদেশের আইপি তে বসবাস করে বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফেসুবক কম্যুনিটি গড়ে তুলেছে ইন্টারনেটে রিপোর্ট দেবার কথা বলে তাদের কি বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র বা বাংলাদেশের পাসপোর্ট দ্বারা ফেসবুক একাউন্ট ভেরিফাইড করা আছে নাকি অন্য কোনে দেশের আইডি ব্যবহার করে নিজেকে ভেরিফায়েড করে জেনে বা না জেনে মনে চাইলে বা না চাইলে যে কোন সময় যে কোন ব্লগের এড্রস কে ফেসবুকে রিপোর্ট করতাছেন তার কারন কি? জানেন তো কে কখন কোন জায়গা থেকে কোন ডিভাইস ব্যবহার করে কোন ফিংগারপ্রিন্টের মাধ্যমে কোন আইডি বা ব্লগের এড্রস ফেসবুকে প্রকাশের ব্যাপারে অযথা রিপোর্ট করতাছেন তা ফেসবুকের ডাটাবেজ সার্ভারে জমা আছে। চাইলে ভবিষ্যতে খুজেও নেয়া যাবে যখন তারা আরো বেশী তাদের সুযোগ সুবিধা ওপেন করবে। অযথাই কারো বিরুদ্বে রিপোর্ট করা এক ধরনের হ্যারাজমেন্ট। আর ইন্টারনেটে ক্রমাগত হ্যারাজমেন্ট করতে থাকলে তার জন্য শাস্তি ভোগ করতে হবে। কোন কোন ওয়েবসাইট ফেসবুকের জন্য ভালো হবে না তা নির্ধারন করবে দেশের প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ে/ফেসবুকে কর্মরত কর্মকর্তাগন। ইদানিং কালে ফেসবুক কমুনিটির রিপোটিং এর কারনে কোন ধরনের ব্লগ এড্রস ফেসবুকে পাবলিশ করা যায় না- ভাবখানা এমন যেনো বাংলাদেশের কম্যুনিটি একেবারে ফেসবুকের মালিক হয়ে গেছে।
আর ফেসবুকই বা কেমন- কোথাকার কিছূ পাগল ছাগল কবে না কবে কোথায় না কোথায় বসে দেশবিরোধী বা ধর্ম বিরোধী কিছু কথা বার্তা লিখেছে যা গুগল তথ্য প্রমান রেখে সেই ব্লগ কে ডিলেট করে দিয়েছে (ইন্টারনেটে প্রকাশ হওয়া সেই ব্লগে সাথে সাথে আমরা সারা বিশ্বের বাংগালী কম্যুনিটির ছেলে বা মেয়েরা রিপোটিং করে বন্ধ করেছি।যতোক্ষন বন্ধ না হয় ততোক্ষন রিপোর্টি করেছি ) তার কারনে আজো কম্যুনিটি রিপোর্টিং এর কথা বলে অনেক অনেক ব্লগ এড্রস কে ব্লক করে দিতাছে। কে কখনে কোন খান থেকে কোন ডিভাইস ব্যবহার করে কোন ইন্টারনেটে বসে থেকে ব্লগার ডট কম ওপেন করতাছে তা তো গুগল ইনকরপোরেশন জানে। কবে একদল লোক ২০১৩ সালে শাহবাগ গনজাগরন কে ভন্ডুল করার জন্য (গনজাগরন তো জমেছিলো জয় বাংলা বলে দেশবিরোধীদের ফাসি দেবার জন্য- সেখানে) পরিকল্পিতভাবে ধর্মবিরোধী ব্লগ পাবলিশ করার কারন কি? গনজাগরন তো কোন ধর্ম বিষযক (হেফাজতের শাপলা চত্বরের গনজাগরন ছিলো ধর্মবিষয়ক গনজাগরন যা সারা বিশ্বে আলোড়ন তুলেছে। হেফাজতের গনআন্দোলনের একটি ফসল আজকে- হাই কোর্টের রায় অনুযায়ী বাংলাদেশ মুসলিম দেশ।) জাগরন ছিলো না, গনজাগরন ছিলো জয় বাংলা [ জয় বাংলা বলতে পারে এরকম লোকজনদের মহাজাগরন] গনজাগরন। গনজাগরন তো জয় বাংলা বলে দেশপ্রেম প্রমান করে ছেড়েছে তাহলে সেখানকার নিয়মিত ফ্রি ল্যান্সার ব্লগার রা নাস্তিক হলো (মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াইয়া দেয়া কে বলতাছি। থানা শাহবাগে নূন্যতম ১৫ লক্ষ লোক আইসা জয় বাংলা বলেছিলো কিন্তু সেখানকার মানুষদেরকে বিভিন্ন ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয় নাস্তিক ব্লগারদের সম্মেলনে বলে- অথচ শাহবাগ গনজাগরনরে অংশগ্রহনরত বেশীর ভাগ ভাই বোন জানতোই না ব্লগার কাকে বলে) কি করে- নাস্তিক তো বলা হয় তাকে যার ঈমান নাই বা যে কিনা ঈমানের ৭০ টা শাখার মধ্যে কোন শাখায় বিচরন না করে। দেশপ্রেম ঈমানের অংগ এবং ৭০ টা স্তরের মধ্যে একটি। জয় বাংলা বলতে পারা বাংলাদেশের জন্য দেশপ্রেম।
জয় বাংলা বলেই মুক্তিকামী বাংগালী মুক্তিযুদ্বে ঝাপিয়ে পড়েছিলো এবং এর চেয়ে বড় দেশপ্রেম তো মনে হয় এই বাংলায় আর নাই। কতো মানুষ জয় বাংলা বলে তাদের প্রান দিয়ে গেছে তার তো কোন হিসাব নাই।) পরিকল্পিতভাবে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে ধর্ম বিরোধী (সৃষ্টিকর্তা আমাদের মাফ করুক) ব্লগ লিখে সারা দেশে মিথ্যা প্রেপাগান্ডা তৈরী করেছে তার জন্য আজো কি সকল শ্রেনীর ব্লগ লেখক ** দের কি শাস্তি পাইতে হবে নাকি? যারা লিখেছে ধর্ম বিরোধী (সৃষ্টিকর্তা আমাদের মাফ করুক) তাদের কে হেফাজত ফাসির কথা বলেছে , যারা লেখে নাই তারা তো কোন দোষ করে নাই- যারা লেখেছিলো তাদের কে ধরে শাস্তির আওতায় আনেন। কোন একটা ব্লগ এড্র্রস ফেসবুকের পোষ্টে বা ফিডে পোষ্ট করা যায় না। সাথে সাথে কম্যুনিটি রিপোর্টিং মারে। যারা রিপোর্টিং করতাছে তাদের ফেসবুক আইডি কি বাংলাদেশী ভেরিফায়েড- ভেতরের কাজগপত্র কি বাংলাদেশী না কি অন্য কোন দেশী ? এইখানে ফেসবুক একটা বড় ধরনের ভুল করতাছে কারন ফেসবুকের যারা বন্ধু তাদেরকে রিডার বানারো জন্য ব্লগারদের ফেসবুকে নিউজ ফিডে প্রকাশ করার ছাড়া ভালো ধরনের ভিজিটর জেনারেট করা যায় না। অবিলম্বে বিষয়টা দেশের সকল শ্রেনীর তথ্য প্রযুক্তিবিদদের নলেজে আনার জন্যে রিুকয়েষ্ট করলাম। এমনিতে নরমালি ইন্টারনেট বাংগালী কোন তথ্য ভিজিট করে দেখতে চায় না। গনজাগরনের বিরুদ্বাচরনকারী শক্তি কোন একটা ওয়েবসাইট পাইলে সেটার স্ক্রিনশট তৈরী করে সাথে সাথে সেটার বিুরদ্বে রিপোর্টিং করা শুরু করে। এমনিতে তো কোন স্ক্রিনশট পাইলে সেটার ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখে না। তারা কি অযাচিত রিপোর্টিং করে টাকা বা পয়সা কামায় নাকি? রিপোর্ট করলে একজন ইন্টারনেট ইউজারের যে কতো ক্ষতি হয় তা মনে হয় আমাদের দেশের ছেলে বা মেয়েরা জানে না, তাই অযথাই যার তার বিরুদ্বে স্ক্রিনশট পাইলেই রিপোর্ট মারে। এখন থেকে স্ক্রিনশট পাইলেই অযথা কোন রিপোর্ট মারবেন না - আগে নিজস্ব বিচার বুদ্বি খাটাবেন দয়া করে।
Internet Revolution: Shahbagh Dhaka 2013.
*ফরেন এজেন্ট বলতে বোঝানো হয় - যারা বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট বা বৈধ ভাবে বাংলাদেশে বসবাস করতাছে তাদের বৈধ ডকুমেন্ট থাকা স্বাপেক্ষে ইন্টারনেট ব্যবহার করা। এক কথায় যে কোন দেশের রিকমেন্ডেড যে কোন সংস্থার এজেন্ট হলেও আপনাকে সেই বৈধ কাগজপত্র প্রদান স্বাপেক্ষে বা শো সাপেক্ষে বাংলাদেশের ভুখন্ডে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। আর যদি তার কাজগপত্র বৈধ না হয় তাহলে সে বাংলাদেশে বসে থেকে বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে না। (যাদের বয়স ২৩ বছরের ণীচে তাদের কথা ভিন্ন)। আর আপনি যদি অবাধে ইন্টারনেটের সুযোগ দিয়ে রাখেন তাহলে হয়তো দেখা যাবে যারা সুদীর্ঘ দিন যাবত বাংলাদেশে ফরেনার হিসাবে বসবাস করতাছে কিন্তু বাংলাদেশের নাগরিক না বা বাংলাদেশের নাগরিকত্ব গ্রহন করে নাই তারা হয়তো বাংলাদেশের ইন্টারনেট কে অবৈধ ভাবে বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদে ব্যবহার করতাছে যে কারনে বাংলাদেশে সিকিউরিটি রিস্ক জেনারেট হতে পারে। তাই জাতীয় পরিচয়পত্র বা বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ করাটা জরুরী।
ইন্টারনেট থেকে তৈরী হওয়া থানা শাহবাগের গনজাগরন সারা বিশ্বের জন্য এ্কটি স্ক্রিনশট যা সারা বিশ্বে কালের স্বাক্ষী হয়ে থাকবে। এক খানে শোনা শাহবাগ গনজাগরন থেকে উচ্চারিত প্রত্যেকটা স্লোগান সফল হবে এবং প্রত্যেকটি গনমানুষের যে স্বপ্ন তাও সফল হবে। গনজাগরনের কোন স্লোগান বা স্বপ্ন বৃথা যাবে না। ইন্টারনেটে বসে থাকা আমাদের মতো ফ্রি ল্যান্সার রা গনজাগরনরে আন্দোলনে উদ্বেলিত হয়েছিলো যাকে বাংলাদেশে ইন্টারনেট রেভ্যুলশন বলা হয়, একটি শুদ্ব জাগরন বলা হয়. একটি জয় বাংলা গনজাগরন বলা হয়। গনজাগরনের জন্য শুভকামনা।
**[আমি মো: মাসুদুল হাসান ২০ বছর যাবত ইন্টারনেট ব্যবহার করি। কখনো কোন ভাবে কোন খানে কোন সময়ে কোন অবস্থাতেই ধর্ম বিরোধী বা রাষ্ট্রবিরোধী বা দেশ বিরোধী কোন কথা লিখি নাই, বর্তমানেও লিখি না এবং আগামী ভবিষ্যতেও লিখবো না কখনো। আমি মানুষ। আমার জ্ঞান আছে- আমার সেন্স আছে। আমি আমার নিজস্ব ভারসাম্য রক্ষা করে চলি। আমি ও হেফাজতের দাবীর সাথে একমত পোষন করি। আমিও এ দেশে সমস্ত ধরনের ধর্ম বিরোধী লেখক এবং যদি ধর্ম বিরোধী ব্লগ লিখে থাকে তাহলে ধর্মবিরোধী ব্লগ লেখক দের ফাসির দাবী জানাই- আজো ৭ বছর পরে ও।]
স্ক্রিন রেকর্ডিং: যখন আপনাকে কোন কারন বশত আপনার ডেস্কটপ বা মনিটর রেকর্ড করে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আকারে সেভ করতে হয় সেটাকে স্ত্রিন রেকর্ডিং বলে। স্ক্রিন রেকর্ড মেথডে বাংলাদেশের অনেক মার্কেটপ্লেস কাজ করে থাকে যেটাকে টাইম ট্রেকার বা টাইম রেকর্ডার বলে থাকে। একটা সময় ছিলো যখন মার্কেটপ্লেসে এই একটা পদ্বতি ওপেন ছিলো। পরবর্তীতে ফিক্সড প্রাইজ বেজড সেকসান ওপেন হয়। টাইম ট্রেকার ছিলো ওডেস্কে, ইল্যান্সে এবং আরো কিছু মার্কেটপ্লেসে। যখন আপনি ক্লায়েন্ট বা বায়ারের দেয়া কাজ করবেন আপনার মনিটরে তখন ক্লায়েন্ট বা বায়ারের মার্কেটপ্লেস ওয়েব সফটওয়্যারের অপর দিকে বসে থাকবে। সে প্রতি ২ মিনিট বা ৩ মিনিট বা ৫ মিনিট অন্তর অন্তর আপনার সমস্ত কাজের রেকর্ড পাবে বা দেখবে যে আপনি কতোগুলো কাজ করেছেন বা কতোগুলো পেজ ওপেন করেছেন বা কতোগুলো ক্লিক করেছেন- এই টা একটা ডেস্কটপ সফটওয়্যার ওপেন করে করতে হয় যা প্রতিটা টাইম ট্রেকার বেজড মার্কেটপ্লেসে দেয়া থাকে। ফ্রি সফটওয়্যার। ডাউনলোড করতে দেয়া থাকে। আবার আপনি যখন পারসোনাল ক্লায়েন্ট বা বায়ারের সাথে কাজ করবেন তখন আপনি অনেক সময় আপনার ডেস্কটপ বা মনিটর রেকর্ড করে সেগুলো দিয়ে রাখতে পারবেন আপনার ক্লায়েন্ট বা বায়ারকে। আবার আপনি যদি কাউকে কোন কাজ দেখাতে চান তাহলে আপনি স্ক্রিনে যা করতাছেন তা রেকর্ড করে যে কাউকে দেখাতে পারবেন এবং যখন মনে চায় ডিলেটও করে ফেলতে পারবেন। এইভাবে অনেকেই আমাদের কে আগে কাজ শিখাতো ২০০২-২০১১ পর্যন্ত। যখন কোন বায়ার বা ক্লায়েন্টকে বলতাম কাজের ডিটেইলস দেখাতে তখন তারা তাদের স্ক্রিন রেকর্ড করে কাজ দেখাতো। আমি ও সেই পদ্বতি অনুসরন করে একটি ভিডিও চ্যানেল তৈরী করেছি এবং এখানে হোয়াইট হ্যাট এসই ও রিলেটেড অনেক কাজ আমি দেখাইয়া থাকি এবং এইটা স্ক্রিন রেকর্ডিং বেজড। আপনি চাইলে নীচের স্ক্রিনশটে ক্লিক করে দেখতে পারেন- আজকে পর্যন্ত ৯৯ টি ভিডিও আপলোড করেছি এবং আমার ইচ্ছা আছে ১০০০ ভিডিও আপলোড করবো।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl