masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে পজিটিভ থাম্ব বলতে কি বোঝেন?
ইন্টারনেটে এখন অনেক খানে পজিটিভ থাম্বের ব্যবহার আছে। যে কোন পোষ্টের নীচে অনেক সময় থাম্ব ব্যাপারটা দেখা যায়। আবার অনেকখানে অনেক ওয়েবসাইটে আছে এই থাম্ব ব্যাপারটা। এইটাকে বাংলাদেশে অনেক সময় বাল (যা মানুষ আংগুল দিয়ে ক্রিটিসাইজ করার জন্য ব্যবহার করে) যার মিনিং খারাপ সেরকম বোঝানো হতো। বেসিকালি থাম্ব আপ বলতে বোঝানো হয় যে : ব্যাপারটা ভালো। আর থাম্ব ডাউন বলতে বোঝানো হয় ব্যাপারটা খারাপ। আর ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে সাধারনত গ্রিন এবং রেড কালার দ্বারা থাম্ব আপ এবং ডাউন বোঝানো হয়। ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং রিলেটেড কোন ওয়েবসাইটে যদি আপনি কাজ করিয়ে সন্তুষ্ট হোন তাহলে সেখানে আপনোকে থাম্ব আপ বা গ্রিন থাম্ব দিতে হবে আর যদি আপনি পছন্দ না করেন তাহলে রেড থাম্ব বা খারাপ বলতে পারেন। তবে একজন পারফেক্ট প্রফেশনালস কখনো কাউকে খারাপ থাম্ব বা রেড থাম্ব বা ডাউন থাম্ব দিবে না। কারন যারা ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে তারা সাধারনত খেটে খায়- বুদ্বি বা পরামর্শ করে সঠিক কাজটা সঠিক ভাবে উপার্জন করার চেষ্টা করে। যার থাম্ব বেশী থাকে তার কাজ পাবার সম্ভাবরা বেশী থাকে। সেই সাথে যার রিকমেনডশন ও বেশী থাকে তারও কাজ পাবার সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকে।
এইখানে দেখেন পজিটিভ রেটিংস হিসাবে প্রমান শো করা আছে। ইন্টারনেটে যারা খুব ভালো হাই লেভেলের সেলার তাদের প্রায় হাজার হাজার রিভিউ আছে। বাংলাদেশের ফ্রি ল্যান্সারদের পজিটিভ তাম্বের সাথে - বাংলাদেশের রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক কোন সম্পর্ক নাই। একটা ব্যক্তিগত প্রোফাইলে যদি ৩০০ থাম্ব বা পজিটিভ রিভিউ আসে তার মানে এই না যে- সে এই দেশের বিরাট কিছু। সে তার প্রোফাইলে নিয়মিত কাজ করার জন্য সারা বিশ্বের বায়ার রা তাকে পজিটিভ থাম্ব দিছে যেখানে সে যেনো আরো অনেক ভালো কাজ পায় বা সেই সেলারের জন্য অনেক শুভ কামনা করে থাকে। আরো যারা বিরাট ভালো করে তাদেরকে বায়ার রা রিকমেনডশন করে থাকে লিখিত ভাবে যেনো তাকে আরো অন্যান্য সবাই কাজ দেয়।
সেলার রা যে কাজ পায় তার উপরে যে রিভিউ দেয় তাকে সেলার স রিভিউ বলে বা পজিটিভ রিভিউ বলে। এক দল পাগলের সাথে একবার কথা হইতেছিলো: বলতাছে মাসুদ ভাই যদি ৩০০ রিভিউ এর মালিক হয় তাহলে মাসুদ ভাই এই দেশের বিরাট লোক হয়ে যাবে। তো আমি উত্তরে বললাম: কেনো ভাই আমি বিরাট লোক হবো কেনো? এ দেশে তো হাজার হাজার সেলার আছে যারা প্রায় ২০০০/৩০০০/৪০০০ রিভিউ আছে বা পজিটিভ রেটিংস আছে এবং তারা বাংলা মায়ের সন্তান। তারা বিরাট বা প্রধান লোক হবে। তো সে বলতাছে তারা তো আর রাজনীতি করে না। তো আমি বললাম: আমিও তো কোন রাজণীতি করি না (শাহবাগ গনজাগরন পন্থী রাজেনৈতিক দলগুলোকে সাপোর্ট। করি) তারপরে সেই পাগল অফ গেছে এবং বলতাছে তাহলে কোন মাসুদ এর কথা সে শুনেছে ( মানে সে মনে হয় অন্য কোন মাসুদের কথা শুনেছে যে এই দেশে বড় কিছু হতে চায়) । তো আমি বলেছি পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে ১১ লক্ষ মাসুদ আছে আপনি হয়তো অন্য কারো কথা শুনেছেন। আর এসইওক্লার্কে আমার ইউজার নাম সেঞ্চুরিয়ন।
বেসিকালি ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে পজিটিভ রিভিউ খুব গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। আপনার যদি ১ টিও ব্যাড রিভিউ পরে তাহলেও আপনার প্রোফাইলের বড় সড় ক্ষতি হতে পারে। আপনি চাইলে ও কোন বড় ধরনের কাজ পাবেন না। এইখানে নীচে একজনের রিভিউ দেখেন প্রায় ৭৮০০০ রিভিউ আছে যা কিনা এককথায় বিশ্বের সেরা মানের ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে প্রমান করে থাকে এই ইউজার কে। এরকম হাজার হাজার ফ্রি ল্যান্সার আছে সারা বিশ্বে। পজিটিভ থাম্ব কোন রাজনৈতিক ইস্যু না- এইটা ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে পজিটিভ রিভিউ বলতে কাজের ভালো সুনাম আছে বোঝানো হয়। সেলার ভালো কাজ জানে বা পারে সেটাও বুঝানো হয়।
আপনি ভালো কাজ জানেন বা আপনার কাজের ভালো রেটিং আছে বা আপনি যে কোন সার্ভিস কে ভালো করে প্রমোট করতে পারেন তাকে পজিটিভ রিমার্কস দ্বারা প্রকাশ করা হয়। প্রত্যেকটা মার্কেটপ্লেসে আলাদা আলাদা করে পজিটিভ রিভিউ ডিজাইন করা হয়। এইখানে যদি আপনি একজন বায়ার হিসাবে কাজ করতে যান তাহলে আপনাকে খুব ভালো করে সেলারস রিভিউ চেক করতে হবে। যেহেতু এখনকার দিনে ক্রেডিট কার্ড খুবই সহজ আর যে কেউ চাইলে যে কোন ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে ইন্টারনেটে থেকে প্রডাক্ট কিনতে পারে সেহেতু এইখানে আপনি যখনি কোন সার্ভিস কেনার জন্য এনরোল করবেন তখণি আপনাকে খেয়াল করতে হবে যে - আপনি কি রিয়েল সেলারের সাথে ডিল করতাছেন কিনা? ভিপিএন ব্যবহার করে এবং ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে আপনি যে কোন দেশের বায়ার হয়ে যাইতে পারেন (বোধ করি। আমার কাছে প্রমান নাই কিন্তু ধারনা করি)। কিন্তু এসইও ক্লার্ক ওয়েবসাইটে ভিপিএন ব্যবহার করলে কোন কুপন এড করা যায় না। সেই হিসাবে বলা যায় যে: অন্ততপক্ষে এসইওক্লার্ক ওয়েবসাইটে ভিপিএন ব্যবহার করে কেউ ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড দিয়ে একাউন্ট লোড করতে পারবে না। কিন্তু অন্যান্য ওয়েবসাইটে ভিসিসি (ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড) কিনে মার্কেটপ্লেসের ক্লায়েন্ট সেজে ভিসিসি র দেয়া ডিটেইলস ব্যবহার করে যদি কেউ ক্লায়েন্ট একাউন্ট মেক করে যে কোন দেশের পতাকা দিয়ে এবং যদি সে তার পরিকল্পনা মোতাবেক পছন্দণীয় সেলার কে হায়ারও করে থাকে একর পর এক - তাহলে সেখানে এক ধরনরে ফেইকইজমের তৈরী হইতাছে যা হয়তো আমাদের দেশের অনকে তথ্য প্রযুক্তিবিদ বুঝতে পারবে না। উপরে আমার যে ২৯৯ রিভিউ তা আমি অনেক কষ্টে রাত দিন খাটাখাটি করে তৈরী করেছি ৫+ বছরে। এসইওক্লার্কের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাইরেক্ট উইথড্র কোন প্রসেস নাই। মানে এইখানে উপার্জিত অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে আনা যাবে না কিন্তু পাইওনিয়ারে/পেপালে/পেল্যুশনে লোড করা যাবে বা পাইওনিয়ার থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে নিয়ে আসা যাবে। তাহলে - অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে যদি ভিসিসি এড করা যায় আর সেখান থেকে যদি সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার উইথড্র করা যায়- তাহলে সেখানে কি সরকারের কোন ক্ষতি হইতাছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখতে হবে? ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড কিনলে আপনাকে ফুল ডিটেইলস ইনফরমেশেন দিবে ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড সেলার ওয়েবসাইট। সেখানে আপনি প্রথম নাম, শেষ নাম, যে দেশের ভিসিসি কিনবেন সেই দেশের নাম, ঠিকানা সব কিছু ইন ডিটেইলস প্রদান করে যা আপনি ইন্টারনেটে ব্যবহার করতে পারবেন যে কোন ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য- অনেক সময় দেখলাম ফোন নাম্বার সহ দিয়ে থাকে। কয়েকদিন আগে আমি আমার জীবনের প্রথম ভিসিসি কার্ড পাই ২৫ ডলারের মূল্যের - একটা সোশাল মিডিয়া প্যানেলে আপডেটও করি সেই ভিসিসি ব্যবহার করে এবং সেই ডলাল লোড হয় এবং সেই সোশাল মিডিয়া প্যানেলে এপিআই আছে। এপিআই আছে এরকম কোন ওয়েবসাইট ভিসিসি এর ক্ষেত্রে কোন ভুল করবে না। সেই ডলার আমি ব্যবহার ও করলাম। একখানে রিভিউ দিলাম - সেটা থেকে ২৫ ডলার উপার্জন করেছি।
আমাদের দেশের যে কোন মার্কেটপ্লেসে আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার রা এই ধরনের কিছু করতাছে কিনা- নীরবে বা আড়ালে (অনেকেই অনেক ভালো ভালো কাজ জানে)
মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলোতে ভিসিসি (ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড) কে এড করা যায় কিনা?
(ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড) ব্যবহার করে ডলার এড করা যায় কিনা?
ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড কেনার পরে তার সাথে দেয়া ডিটেইলস কি ব্যবহার করতাছে কিনা - মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলোতে।
প্রথমেই মোবাইল এবং ইমেইল ভেরিফিকেশন করতে হয় কিনা? যদি করে থাকে তাহলে এইখানে বিশাল একটা ডলার লস হইতাছে। কারন কয়েকদিন আগে দেখলাম এক ওয়েবসাইটে ১০০ ডলার ভিসিসির দাম: ৩৫০ ডলার। এইখানে অনেক বড় লস হয় ভিসিসি কিনতে গেলে।
এসইওক্লার্ক ওয়েবসাইটে প্রথমেই রেজিস্ট্রেশন করার পরে আপনাকে মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করতে হবে। তাছাড়া আপনি এখন আর সহজে ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনাকে বাকী সব ভেরিফিকেশন কমপ্লিট করে পরে সামনে আগাতে হবে- যদি চায় তাহলে। এসইওক্লার্ক ওয়েবসাইটে আপনি বিটকয়েন, ইথারিয়াম এবং লাইট কয়েন দ্বারা ও কেনাকাটা করতে পারবেন যে কোন এসইও সার্ভিস কিন্তু বিটকয়েন/ইথারিয়াম/লাইটকয়েনে উইথড্র করতে পারবেন না। কিন্তু বাংলাদেশে প্রচলিত অন্য কোন মার্কেটপ্লেস থেকে বিটকয়েণ দ্বারা কোন সার্ভিস কেনা যায় না। ইন্টারনেটে বিটকয়েণ বা ব্লকচেইন এক্সপ্ট করে না এরকম কোন নামী দামী ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্টানই নাই বলতে গেলে সারা বিশ্বে। এখন ফেসবুকও লিরা নামে তাদের নিজস্ব ক্রিপ্টো কারেন্সী আনতাছে সারা বিশ্বে। যতোদূর জানি ভিপিএন ছাড়া ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড মনে হয় আমাদের দেশের ছেলে পেলে রা ব্যবহার করে না। সে ক্ষেত্রে যে দেশের ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড তারা কিনে সেই দেশের ভিপিএন যদি তারা ব্যবহার করে তাহলে তাার সহজে যে কোন মার্কেটপ্লেসে নিজেদেরকে ফরেন বায়ার বা ক্লায়েন্ট বলে পরিচয় দিতে পারবে- যদি রেজিষ্ট্রেশন করে থাকে (ব্যাপারটা যদি)। আর সে হিসাবে তারা ফেইক সার্ভিস কিনে যে কোন ওয়ার্কারকে রিভিউ ও দিতে পারবে এবং তাকে বাস্তব জীবনে ব্যবহার ও করতে পারবে। সবটাই আমার ধারনা- কারন বাস্তবে আমার হাতে কোন প্রমান নাই। কারন আমি নিজেই আমার ক্রেডিট কার্ড দিয়ে একই দেশ থেকে আরেকজন ওয়ার্কারকে আমি হায়ার করেছি ফ্রি ল্যান্সার ডট কম ওয়েবসাইটে। আর এসইওক্লার্কে আপনি ভিপিএন ব্যবহার করে কোন ধরনের কুপন এড করতে পারবেন না - কারন আমার যখন কাউকে কোন কুপন অফার করি আর তার কাছে যদি ভিপিএন থাকে তাহলে সেখানে কুপন টা কাজ করে না। সে হিসাবে বলে দেয়া যায় যে- পৃথিবীতে সবচেয়ে ভালো মার্কেটপ্লেস এইওক্লার্ক। প্রায় ১৫ লক্ষ সেলার আছে রেজষ্ট্রার্ড যারা তাদের সার্ভিস সেল করে যাইতাছে। সেখানে প্রতি মূহুর্তে চেষ্টা করে ভালো একটা কাজ করা বা রিভিউ আনা আমার জন্য বিরাট ব্যাপার আর আমার কাছে ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে কাজের মূল্যায়ন হইতাছে সততা। তো আপনি ও ফ্রি রেজষ্ট্রিশন করে একটা ভালো মানের সার্ভিস তৈরী করে সমানে সেলস শুর করেন আর পজিটিভ রিভিউ আনতে থাকেন। দেখবেন কাজ করে আপনার কতোটা ভালো লাগে।
পজিটিভ রিভিউ আনার জন্য আপনি যদি পরিকল্পিতভাবে কারো সার্ভিস ক্রমাগত কিনে থাকেন তাহলে যার সার্ভিস ক্রমাগাত কিনলেন এবং তাকে রিভিউ দিলেণ সে হয়তো কিছুটা আশ্চর্য হবে কিন্তু তার সাইড থেকে সে কোন ভুল করলো না। কিন্তু যার কাছ থেকে সার্ভিস কিনলেন এবং সে যদি জেনে থাকে তাহলে এইখানে একটা ফেইকইজম তৈরী হয়ে গেলো। এইখানে যদি আপনি সরকার বা জনগনকে ধোকা দেন তাহলে আপনি সেই আরাম বা সততাটুকু পাবেন না। আমি এসইওক্লার্কে আমার যে কোন রেফারেল কে আমি ৫ ডলার এর কুপন দিতে পারি যাতে সে এসইওক্লার্ক সার্ভিস কিনতে ভবিষ্যতে ইন্টারেষ্টেড হয়। যাকে ৫ ডলারের কুপন দিবো সে সেটা উইথড্র করতে পারবে না। তাকে অতি অবশ্যই আমার কাছ থেকে একটা সার্ভিস কিনতে হবে। আমার প্রোফাইলে দেয়া আছে এরকম যে কোন ৫ ডলারের সার্ভিস সে আমার কাছ থেকে কিনতে পারবে। আর যদি আমি তার অর্ডার দেয়া কাজটা ভালো করে সম্পূর্ন করে দিতে পারি আর সে দি আমাকে পজিটিভ থাম্ব দেয় এইখানে দোষের কিছু নাই। কারন যে ৫ ডলারের কুপন নিয়ে একটা কাজ কমপ্লিট করিয়েছে সে একটা পজিটিভ থাম্ব দিতেই পারে বা সেলার হিসাবে আমি চাইতেই পারি। এইটা এসইওক্লার্কের প্রমোশণ।
কিন্তু আপনি যদি একজন সেলারের সাথে চুক্তি করেন যে- আপনি আপনার নিজস্ব ক্রেডিট কার্ড দিয়ে তার কাছ থেকে একটা সার্ভিস কিনবেন ১০০ বার এবং ১০০ বার তাকে পজিটিভ থাম্ব দিবেন আর মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটের বাহিরে তার সাথে ইলিগ্যাল লেনাদেনা করে ফেইক পজিটিভ রিভিউ দেন তাহলে সেটা হবে খারাপ বা দুই নম্বর গিরি। কারন যখন আপনি কারো কাছ থেকে আপনার নিজের পয়সা বা ডলার দিয়ে সার্ভিস কিনবেন তখন সেখানে আপনাকে ১০০ ভাগ সততার পরিচয় দিতে হবে। ইভেন আপনি চাইলেই পরিচিত কারো কাছ থেকে সার্ভিস কিনতে পারবেন না। আপনাকে সার্ভিস কেনার ক্ষে্ত্রে সততার পরিচয় দিতে হবে। আপনি যতোবার সার্ভিস কিনবেন ততোবারই আপনাকে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট অনুযায়ী রাইট ক্যাটাগরি তে সার্ভিস সার্চ করে কিনতে হবে বা ওয়ার্কারদের ক্ষেত্রে আপনি মনে চাইলেই পরিকল্পিত ভাবে প্রতিবার ই একজনকে শুধু হায়ার করতে পারবেন না। আপনাকে প্রতিবার জবের জন্য পোষ্ট করতে হবে- যারা বিড করবে তাদের মধ্যে সেরা জনকে খুজে বের করে কাজ দিতে হবে। যেমন মনে করেন: আমি মার্কেটপ্লেসের একজন বায়ার। আর আপনি একজন ওয়ার্কার। Marketplace Website এর বাহিরে আপনার সাথে আর্থিকভাবে চুক্তি করলাম আর আমার সাথে আরো ১০ জন আছে। আমরা বিভিন্ন দেশের নাগরিক। সেই হিসাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের সুযোগ আছে। তো আপনি আমার সাথে বাহিরে কন্ট্রাক্ট করলেন আর তারপরে আমাকে ভালো অংকের টাকা পয়সা দিলেন আর আমাকে বললেন যে আমার ১০ জন বন্ধুর মাধমে ১০ দেশের ক্লায়েন্ট একাউন্ট তৈরী করে আপনাকে ১০ টা কাজের জন্য ওয়ান বাই ওয়ান হায়ার করতে। তারপরে আপনার একাউন্টে ১০ টা কাজের রিভিউ যুক্ত হলো এবং ১০ টা পজিটিভ থাম্বও এড হলো। সেই টা সততার সাথে পজিটিভ রিভিউ ইনকাম হবে না। পজিটিভ রিভিউ ইনকাম হবে তখন যখন কোন ওয়ার্কার নিজে চেষ্টা করে জব খুজে বের করবে তারপরে সেখানে বিড করবে বা কাজের জন্য আবেদন করবে এবং তারপরে সেখানে সে জবের জণ্য যোগ্যতা অনুযায়ী সিলেক্ট হবে এবং সঠিক ভাবে কাজ করবে এবং ক্লায়েন্ট আপনার কাজে খুশী হয়ে নিজের মন থেকে আপনাকে পজিটিভ রিভিউ দিবে - এইটাকে বলা হয় বা হবে অনেষ্ট পজিটিভ রিভিউ। এই রকম পজিটিভ রিভিউ যাদের আছে তারা ই আসল ফ্রি ল্যান্সার।
ফেইকইজম করে তো আমিও আপনাকে কয়েক হাজার পজিটিভ রিভিউ পাওয়াইয়া দিতে পারবো - বাংলাদেশ সরকার বাল ও কিছু জানতে পারবে না- তাতে তো আর আপনি অরিজিনাল ফ্রি ল্যান্সার হতে পারলেন না। আসলে যারা বাযার বা সত ক্লায়েন্ট তাদের কিছু ক্যাটাগরি আছে যেমন: সে বেসিক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মতো আচরন করবে। একটা জব যদি আপনি তৈরী করেন আর সেখান কার লিংক যদি আপনি স্কাইপে বা মেসেন্জারে দিয়ে থাকেন তাহলে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটের যে ট্রাফিক ট্রাকার আছে সে সহজেই বলে দিতে পারবে যে আপনি ইনটেনশনালি একজনকে ওয়ার্কার হিসাবে হায়ার করেছেন যা পূর্ব থেকে নির্ধারিত। কিন্তু এইভাবে হাযার করার জন্য আপনি মার্কেটপ্লেস ব্ল্যাকলিষ্টেড বায়ার হবেন।
এসইওক্লার্ক প্রমোশনের কাজ পাবার পর থেকে আমি বাংলাদেশী ছেলে বা মেয়ে যারা ফ্রি ল্যান্সার/মার্কে
টপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার জগতে চেষ্টা করতাছে তাদেরকে এসইওক্লার্ক ওয়েবসাইট এ রেজিষ্ট্রেশন করিয়ে ফ্রি তাকে ৫ ডলার কুপন দিয়ে তার কাছে একটা সার্ভিস সেল করে থাকি (আমি চাইলে সারা বিশ্বে প্রমোশন করতে পারবো ৫ ডলারের কুপনের যে আমার কাছ তেকে একটা এসইও সার্ভিস কিনতে আগ্রহী হবে তাকেই দিতে পারবো)। সব মিলিয়ে বিগত ৩/৪ বছরে ২৫ জন কে পাইছি (এমনিতে অনেক রেজিষ্ট্রেশন হয় সবাইকে অফার করি না) যারা আমার রেফারেল লিংক থেকে রেজিস্ট্রেশন করে আমার কাছ থেকে ৫ ডলারের সার্ভিস কিনেছে- ধরা যাক ১০০ ডলার আমি এইভাবে রেফারেলে সার্ভিস সেল করে উপার্জন করেছি। এছাড়া আমার রেফারেল লিংকের প্রমোশন আছে প্রথম দিন থেকেই।আছে এফিলিয়েট ষ্টোর : এসইওলিষ্টলি। এছাড়াও আছে বায়ার হিসাবে পজিটিভ রিভিউ পাওয়া। সেলার হিসাবে সার্ভিস সেল করে পজিটিভ রিভিউ পাওয়া। এছাড়াও জব সেকসান থেকে আবেদন করে কাজ কমপ্লিট করে রিভিউ পাওয়া। একেকটা রিভিউ এর জন্য দিন রাত পরিশ্রম করতে হয় । একেকটা ক্লায়েন্ট বা বায়ারকে ১০০% কাজ দ্বারা স্যাটিসফায়েড করে রিভিউ আনতে হয়। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি হঠাৎ করে আইসা বলেন যে আপনার ৫০০০ রিভিউ আছে তখন আপনার প্রোফাইল টা ঘেটে দেখতে হবে যে:
আপনি কোন ধরনরে ছল চাতুরীর আশ্রয় নিয়েছেন কিনা?
মার্কেটপ্লেস কে আপনি ধোকা দেবার চেষ্টা করতাছেণ কিনা বা করেছেন কিনা?
আপনি পরিকল্পিতভাবে নিজে নিজে বা গ্ররপ আকারে ডলার আপলোড করে আবার ডাউনলোড করতাছেন কিনা?
আপনার প্রোফাইল দ্বারা উপার্জিত ডলার ১০০% একুরেটি কিনা বা সেটা ১০০% রেমিটেন্স কিনা?
এরকম হাজারো বিষয়ের উপরে ডিপেন্ডস করে আপনাকে পজিটিভ রিভিউ অনার বলা হবে বা আপনাকে পজটিভ রিভিউ আর্নার বলা হবে। আমি এখন এফিলিয়েট স্টোর নিয়ে বেশীর ভাগ সময় কাজ করে থাকি কিন্তু আমার ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে যতোগুলো পজিটিভ থাম্ব পেয়েছি ততোগুলো ই অনেষ্টলি পেয়েছি এবং প্রয়োজেন ক্লায়েন্টের সাথে আনডারষ্টেনিডং করে হাজার হাজার ডলারের কাজ ছেড়ে দিয়েছি কাজ কমপ্লিট করার পরেও (Mutual Cancellation) যদি পজিটিভ থাম্ব দিতে রাজী না হয়েছে বা যদি বলেছে ব্যাড রিভিউজ দিবে- তাহলে সেই কাজই আমি ছেড়ে দিতাম। কারন আমি বলতাম- ডলার সারা জীবনই উপার্জন করতে পারবো কিন্তু একটা ব্যাড রিভিউজ আমার জন্য অনেক বড় ক্ষতির কারন হয়ে দাড়াবে। যদিও আপনি কোন কাজ একুরেটলি করার পরেও যদি কেউ আপনাকে ব্যাড রিভিউজ দেয় তাহলে এসইওক্লার্কে রিক্যুয়েষ্ট করলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তারা সেই অর্ডার টা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ব্যাড রিভিউজ টা ডিলেট করে দিবে। এসইওক্লার্কের আরো অনেক ফাটাফাটি বিষয় আছে যা ধীরে ধরে বলা হবে- আমার অভিজ্ঞতা থেকে।
ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কাররা রিভিউ বলতে একটা সার্টিফিকেট বোঝায়। একসময় যখন ওডেস্কে কাজ করতাম তখন ক্লায়েন্টের অল ইনফরমেশন পাওয়া যেতো। এখন ক্লায়েন্টের অল ডিটেইলস পাওয়া যায় না কোথাও কোন মার্কেটপ্লেসে বেশীর ভাগ সময়ে। এইখানে টিকে থাকাটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনি চাইলে আপনার সকল ক্লায়েন্ট কে মার্কেটপ্লেসের বাহিরে নিয়ে যাইয়াও কাজ করতে পারবেন সে ক্ষেত্রে মার্কেটপ্লেস আপনার কাছে ঠকে গেলো- এক কথায় আপনার উপকার করতে আইসা ধরা খাইয়া গেলো। সাধারনত মার্কেটপ্লেস গুলোকে ১০%-২০% দিতে হয় প্রতি ১ ডলারে। আপনি নিজে যদি দেবার মেন্টালিটি না তৈরী করেন তাহলে আপনাকে ফরেনার বায়ার বা ক্লায়েন্টরা কিভাবে দেবে? এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়াবহ কাজ হলো : মানুষের কাছ থেকে বা মানুষের পকেট থেকে ডলার আদায় করা। আর মার্কেটপ্লেসে বসে থেকে নিজের কাজের সুনাম বা রিভিউ বা রিকমেনডশন দিয়ে যে কোন দেশের ক্লায়েন্ট বা বায়ারের পকেট থেকে ডলার বের করে আনা - এইটাকে আপনি যা তা আলাপ বলে মনে করতে পারেন না। আমাদের দেশে সেই সকল ছেলে বা মেয়েরা খুবই সৌভাগ্যবান - যাদের বাবা এবং মা বা পরিবারের সদস্য রা তাদের ছেলে মেয়েদেরকে ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে প্রতিষ্টিত করার জন্য খুবই সুন্দর করে ওয়ার্কষ্টেশন বানাইয়া দিছে যারা মনোযোগ দিয়ে কাজ করতাছে- নিজের, বাবা এবং মার এবং সারা দেশের নাম উজ্জ্বল করতাছে এবং একই সাথে রেমিটেন্স নিয়ে আসতাছে। আর তারা প্রকৃতই দুর্ভাগ্যবান যারা কাজ জানার পরেও পরিবার বা দেশ থেকে সুযোগ বের করে কাজ করতে পারতাছে না। জ্ঞান এমন এক জিনিস যা আপনাকে দাবড়াবে সব সময়। আর অজ্ঞতা/নিরক্ষরতা/মূর্খতা এমন এক জিনিস যা আপনাকে বিরক্ত করবে সব সময়। তো আমাদের দেশে যারা ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগত সম্পর্কে অজ্ঞ তারা আরো বেীশ পরিমান পড়াশোনা করে জিনিসগুলো জানবেন এবং আপনার চোখে যদি কোন কিছু ধরা পড়ে তাহলে আপনি আইন পুলিশের সাহায্য নিবেন। কারন আপনি তো আর জানেন না যে- কে কখন কোন দেশ থেকে আপনাকে কখন হায়ার করতাছে? কেউ যদি বলে সে বাংলাদেশের বায়ার বা ক্লায়েন্ট এবং ক্লায়েন্ট বা বায়ার বাংলাদেশেই পাওয়া যায় তাহলে মনে রাখতে হবে যে- বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের গরীবতম দেশ। এইখানে প্রায় ৫-৬ কোটি মানুষ দৈনিক রোজগার করে চলে। এইখানে গুটিকয়েক মানুষ বায়ার হতে পারে যা একটি পাড়া বা মহল্লার চাহিদা পূরন করতে সক্ষম কিন্তু সারা দেশে/ ভারতীয় ৭টি অংগরাজ্য সহ তথাকথিত ২ কোটি ফ্রি ল্যান্সার হতে চাওয়া বাংগালী জাতির খোরাক হতে হলে ৪৫০-৫০০ কোটি ইহুদি, খ্রীষ্টানদের দ্বারস্থ হতেই হবে কারন তারাই প্রকৃত বায়ার - প্রকৃত ক্লায়েন্ট। তারাই ডলার ইউরো পাউন্ডের মালিক। আপনার কাজ দ্বারা তাদের পকেট থেকে যখন আপনি ডলার ইউরো বা পাউন্ড উপার্জন করতে পারবেন তখনি আপনি প্রকৃত উপার্জন করতে পারবেন আর তার কাছ তেকে যদি রিভিউ পান তাহলে বুঝতে হবে যে আপনি একটা রিয়েল রিভিউ পাইছেন। যারা ছলে বলে কৌশলে রিভিউ এর দাপট দেখাইতাছে বা প্রোফাইলের দাপট দেখাইতাছে তাদের মনে রাখতে হবে যে- তাদের প্রোফাইলের সততার স্বাদটুকু কতোটুকু। কারন ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা।
ব্যক্তি হিসাবে এখানে যদি কেউ ১ ডলার ও সতভাবে উপার্জন না করে এইখানে তার কোন দাম নাই। এইখানে একমাত্র দাম আছে সরকারি পৃষ্টপোষকতার। ব্যক্তি বা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের পৃষ্টপোষকতা এইখানে ২ নম্বরগিরি বাড়িয়ে তুলবে। সরকারি পৃষ্টপোষকতা বলতে সারা দেশের মানুষ এখনো ব্রডব্যান্ডের আওতায় আসে নাই। আজকে ২০ বছর বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ডের। সারা দেশে এর সুফল পৌছাতে পারলে আরো বেশী পরিমান রেমিটেন্স আনা সম্ভব হবে- সম্ভব হবে আলাদা মুদ্রানীতি গ্রহন করতে ও। Christinae (ক্রিষ্টিনি) নামের একজন মহিলা বায়ার (ওডেস্ক) যার বর্তমান বয়স হবে ৬৫-৭০+ এর মধ্যে - যে কিনা আমেরিকার ফ্লোরিডাতে বসবাস করে- উনি আমাকে ২০১০-১১ সালে বড় মাপের একটা প্রজেক্টের কাজ দিয়েছিলেন যেখান থেকে আমি বাংলাদেশ পাসপোর্ট অফিসের কাজ ছেড়ে দিয়ে উনার প্রজেক্টের মাধ্যমে ফুলটাইম ফ্রি ল্যান্সিং এ নাম লেখাই। তার আগে পার্টটাইম করেছি ২০০২-২০১১। ফুলটাইম ফ্রি ল্যান্সার হবার পরে উনিই প্রথম আমাকে পজিটিভ রিভিউ দেন। উনার কথা আমার সারা জীবন মনে থাকবে। উনার প্রজেক্ট কমপ্লিট করার পরে বলেছিলেন যে- উনি আমার জন্য একটা বোনাস বাজেট রেখেছেন যা ফ্লোরিডাতে উনার অফিসে বাস্তবে যাইয়া গ্রহন করতে হবে। এরকম আরো অসংখ্য ক্লাযেণ্টের পজিটিভ ডিটেইলস পওয়াও সম্ভব এবং সৌভাগ্য আমার হয়েছে।
Looking to make online purchases more secure? You can buy VCC (Virtual Credit Card) to enhance your digital transactions. A VCC provides a temporary card number for online payments, protecting your sensitive information. It's a smart choice for safer online shopping.
Looking to make online purchases more secure? You can buy VCC (Virtual Credit Card) to enhance your digital transactions. A VCC provides a temporary card number for online payments, protecting your sensitive information. It's a smart choice for safer online shopping.
ReplyDelete