একসময় ফটোগ্রাফার কে ফটোল্যান্সার বলা হতো। কিন্তু সময়ের আবর্তনে এখন ডাকা হয় ফটোগ্রাফার নামে। শুনেছি বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্বাদেরকেও ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে অভিহিত করা হয়। ১৯৭১ সালে শুধুমাত্র যাদের ভেতরে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্বে চেতনা জাগ্রত হয়েছে তারাই দল মত নির্বিশেষে জয় বাংলা বলে অস্ত্র হাতে তুলে নেয় এবং পাক হানাদার বাহিণীর বিরুদ্বে যুদ্বে জয়ী হয় এবং বিজয় অর্জন করে। এই যে দল মত নির্বিশেষে যুদ্বে মানুষের অংশগ্রহন, মা , মাটি এবং দেশের প্রতি যে ভালোবাসা যা কেউ অবজ্ঞা করতে পারে নাই এই ব্যাপারটাকে ফ্রি ল্যান্সিং নামে ও অভিহিত করতে শুনেছি বাংলাদেশের লোকজনদেরকে যখন আমার সারা বাংলায় ফ্রি ল্যান্সার শব্দটা পপুলার করি । জয় বাংলা বলে ফ্রি ল্যান্সার বাংগালী মুক্তিযুদ্বে অংশগ্রহন করে এবং সকল বাংগালীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিজয় ছিনিয়ে আনা হয়। একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখবেন- দালাল/রাজাকারেরা কিন্তু জয় বাংলা বলতে পারে না খালি মুখে। একদম প্রকাশ্য দিবালোকে খোলা বাতাসে মন খুলে প্রান দিয়ে কখনো জয় বাংলা বলতে পারবে না- আপনি বলতে বললে সে জয় সামথিং বা জয় ফাকি এই ধরনের কিছু বলে বসবে যার কোন ভ্যালু তাৎক্ষিনিক ভাবে আপনার সামনে থাকবে না। স্বাধীনতা অর্জন করার চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন- সে রকম ভাবে আমাদের দেশের যারা জীবিত মুক্তিযোদ্বা তারা বিগত ৪৯ বছর ধরে দেশের স্বাধীনতা ধরে রেখেছেন (যদিও আমাদের দেশের পিক্যুলিয়ার রাজনৈতিক সরকার গুলো মুক্তিযোদ্বাদেরকে এখনো দেশের ১ নম্বর সিটিজেন বা ভি ভি আই পি সিটিজেন শীপের ব্যবস্থা করতে পারে নাই। সারা দেশ জুড়ে মুক্তিযোদ্বাদের আহাজারি আর কান্না অনেক সময় ই পত্র পত্রিকাতে উঠে আসে। অনেক সময়ই সারা দেশের মুক্তিযোদ্বাদের কষ্ট মনে দাগ কেটে যায়) সেই হিসাবে একজন ইন্টারনেট ফ্রি ল্যান্সার/আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার হিসাবে সব বাংগালী ফ্রি ল্যান্সার মুক্তিযোদ্বাদেরকে হৃদয়ের গভীর থেকে সম্মান জানাই। আমার জীবনে মুক্তিযোদ্বাদের প্রজন্ম এর জণ্য কোন কিছু করার যদি সামর্থ্য দেয় সৃষ্টিকর্তা- (তাদের সামাজিক অবস্থান কে উপরে তোলা, দেশের ১ নম্বার সিটিজেনশীপ প্রদানে ব্যবস্থা করা, প্রত্যেক মুক্তিযোদ্বার জন্য থাকা, খাওয়া, চলা ফেরা যাবত গাড়ি, বাড়ি, আনলিমিটেড তেল এবং চাকর বাকরের সমাহার করে) দেশের সকল জীবিত মুক্তিযোদ্বা (যে জয় বাংলা বলেছিলো ৭১ এ যুদ্ব ক্ষেত্রে ) এবং তাদের প্রজন্ম কে ভি ভি আইপি সিটিজেন শীপ দেবার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো। পারহেপস এইটা আমার লাইফ টাইম চেষ্টা থাকবে তা আমি বিশ্বের যেখানেই থাকি না কেনো।
মুক্তিযোদ্বার প্রজন্ম বলতেও তাদেরকে বলা হয়- যারা খালি মুখে বাংলাকে ভালোবেসে হদয়ের গভীর থেকে জয় বাংলা বলতে পারে। যার জয় বাংলা বলতে কোন সাহায্যের দরকার হয় না। পৃথিবীতে যে সকল দেশ যুদ্ব করে স্বাধীন হয়েছে তার মধ্যে শুধুমাত্র বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্বাদেরকে ভিভিআইপি সিটিজেনশীপ দেয়া হয় না। তাদেরকে সরকারি খরচে একটি বড় বাড়ি, একটি গাড়ী নূন্যতম, আনলিমিটেড তেল, সারা বিশ্ব ঘুরার মতো ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট , মিনিমাম ৪ জন চাকর বাকর সুবিধা সম্বলিত (একজন আয়া, একজন মালি, একজন ড্রাইভার, একজন দারোয়ার) জীবন যাপন ব্যবস্থা তৈরী করে তাকে রাষ্ট্রীয মর্যাদায় রাখা বা চেষ্টা করা। সবচেয়ে কম বয়সী মুক্তিযোদ্বা যার বয়স ছিলো ১৯৭১ এ ১৮ বছর এই মূহুর্তে উনার বয়স ৬৭ বছর (আজকে ৪৯ বছর পরে)। জানি না সৃষ্টিকর্তা সামর্থ্য দেবে কিনা আর জানিও না ঠিক কতোজন বেচে আছেন। যুদ্ব করেছেন এরকম অনেকের বয়স ই্ এখন ৮৫-৯০ +।
ইন্টারনেট জগতে ফুল টাইম ফ্রি ল্যান্সার বলতে বোঝানো হয়- যারা সবসময়ই ইন্টারনটে থেকে উপার্জন করে থাকে। এছাড়া আর কোন উপায়ে কাজ করে থাকে না। এক কথায় যারা ১০০% সফল। আপনি যদি একজনের জন্য বরাদ্দকৃত সুবিধা আরেকজেন কে প্রদান করে কাউকে ছলে বলে কৌশলে ফুলটাইম ফ্রি ল্যান্সার হতে বাধা দেন তাহলে আপনি এক ধরনের রাজাকারি করলেন। দেশ স্বাধীন হবার পরে যারা দেশের বিরুদ্বে কাজ করে বা দেশের মানুষের ক্ষতি করে তাদেরকে অনেক সময় নব্য রাজাকার বলে ডাকা হয়। আবার যারা তরুন প্রজন্মের মধ্যে থেকে সমানে ক্ষতি করে যাইতাছে তাদেরকে তরুন প্রজন্মের রাজাকার বলা হয়। একটা জিনিস মনে রাখা দরকার যে- ইন্টারনেটে ডলারের জগত টা ইনফিনিটিভ। আপনি যদি সীমিত আকারের টাকার জন্য কাউকে গড়ে তুলেন তাহলে আপনি তার এবং দেশের দুইটারই ক্ষতি করলেন। কেউ যদি টাকার কাছে হেরে যায় তাহলে তার পরের পরিনাম মৃত্যুর কাছাকাছি। আপনি যদি কাউকে ইন্টারনেটে ডলার উপার্জন করানোর পথ দেখান তাহলে ইন্টারনেট টাকা উপার্জন করাটা তার জণ্য অপশন হিসাবে থেকে যাবে। কখনো ঠেকায় বা বেঠেকায় সে টাকার জন্য হাত পাততে পারবে বা সাহায্য চাইতে পারবে। কিন্তু আপনি যদি কাউকে টাকা ল্যান্সার বানাইয়া দেন আর সে যদি কোথাও ধরা খায় তাহলে সে বসে বসে ভাববে যে কি করবে? তরুন প্রজন্ম কে ডিপ্রেশন ধরাইয়া দেয়াও এক ধরনের রাজাকারি। ডিপ্রেশনের কারনে যে কেউ মরন ঘাতি সিদ্বান্ত নিতে দ্বিধাবোধ করবে না। রাজাকারের বিরুদ্বে ফাসির আইন আছে বাংলাদেশ সরকারের। আপনি যদি তরুন প্রজন্মের মধ্যে ও রাজাকারি করে তাদের এবং দেশের ক্ষতি করে থাকেন তাহলে তো দেশ বা রাষ্ট্র আপনার বিরুদ্বে সব্বোচ্চ এ্যাকশন নিতে কুন্ঠাবোধ করার কথা না। বাংলাদেশ সরকারের সমাজ সেবা মন্ত্রনালয় আছে বা আপনি যদি সামাজিক ব্যবস্থায় বিশৃংখলা তৈরী করার চেষ্টা করেন তাহলে আপনার বিরুদ্বে সব্বোচ্চ শাস্তি চাইতে একসময় যারা ভুক্তভোগী তারা দ্বিধাবোধ করবে না। এমন ধরনের ফ্রি ল্যান্সার (টাাক ল্যান্সার) হবার দরকার নাই যেখানে বাংলার মা বোনেরা বলবে যে- ভাইয়া মেয়েদের নিজস্ব প্রোডাক্ট বা পারসোনাল প্রোডাক্ট (ব্রা, প্যান্টি, ন্যাপকিন) কেনার জণ্য যে টাকা বা পয়সা জমা করে রেখেছি তাও চিটার বাটপারের দল আইসা নিয়া গেছে, কাজ শিখাবে বলে ইণ্টারনেটে - কোটিপতি বানাবে বলে। এই ধরনের ফুল টাইম ফ্রি ল্যান্সাররা দেশ, রাষ্ট্র বা সমাজ ব্যবস্থার জন্য ভযাবহ ক্ষতিকর। এই ধরনের লোকজন কে আমার আগে বলতাম যে ভাই প্যান্টের নীচে আন্ডার ওয়্যার না পড়ে মেয়েদের ন্যাপকিন পড়ে ঘুরবেন- ২০০০ সালের আগে বা পরে এই ধরনের ক্যাটাগরির লোকদেরকে প্রকাশ্য দিবালোকে ন্যুড করে মেয়েদের ন্যাপকিন কিনে পড়াইয়া (পত্রিকাতে খুজলে পাবেন নিশ্চিত) দেয়া হতো - তারপরেও তাদের শিক্ষা হয় নাই। শালারা আজো জোচ্চড় ই আছে।
এখনকার দিনে অনেককেই দেখলাম যারা ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং - কেউ গুগল সার্চ দেয় না বা ইউটিউব ডট কমে কাজ শিখার জন্য সার্চ দেয় না। ফ্রি রিসোর্স ব্যবহার করতে চায় না। ফ্রি রিসোর্স গুলো তৈরী করে থাকে সাধারনত ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান ছেলে বা মেয়েরা। তাদের রিসোর্স বা টিউটোরিয়ালের কোয়ালিটি থাকে খুবই অসাধারন। যে সকল কন্টেন্ট দেখলেই মন ভরে যায়। বাংলাদেশে তো এমন কোন সিষ্টেম বা আইনগত পদ্বতি নাই যে আপনাকে বাংলাদেশের কেউ নিজে থেকে ডলার দিবে মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে বা ব্যক্তিগতভাবে। এই ধরনের কোন আইন গত পদ্বতি নাই যে আপনি অলওয়েজ সবসময় বাংলাদেশ থেকে ডলার উপার্জন করবেন। আপনাকে অতি অবশ্যই ইন্টারনেটে মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন দেশের মুদ্রাতে কাজ করে অর্থ বা ফরেন রেমিটেন্স উপার্জন করতে হবে। এইটা প্রকৃত সত্য কথা। আপনি পারসোনালি যে কোন ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারবেন কিন্তু সরকার স্বীকৃত উপায়ে আপনি সে মুদ্রা বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে বাংলাদেশে আনতে পারবেন। এমনতর কোন উপায় কি আছে যে বাংলাদেশের বিভিন্ন সোসাইটি আপনাকে ডলার বা বৈদিশিক মুদ্রা এনে দেবে। এইটা কি স্কুল কলেজের পরেীক্ষা যে ৮/১০ টা মানুষ আমিও তাই করলেই সাফল্য আসবে। ২০০২ সালের পরে যখন প্রথম প্রথম কাজ শিখতাম বা শিখে শিখে কাজ করতাম তখন ফরেন ক্লায়েন্টের প্রথম কথা বা শর্ত ছিলো যে- গুগল ডট কমে সার্চ করো। আগে নিজে সার্চ করে শেখার চেষ্টা করতাম বা কাজটা সলভ করার চেষ্টা করতাম। যখন কাজটার জন্য ক্লায়েন্ট আমাদের চেষ্টা দেখতো তখন সে টোটাল কাজটা ভিডিওতে রেকর্ড করে সেটা আমাকে স্কাইপে তে দিতো। আমরা সেটা দেখে তখণ মার্কেটপ্লেসের কাজ করতাম। প্রথম দিকে অনেকেই মার্কেটপ্লেস কে ফেইক মনে করতো কিন্তু ধীরে ধীরে সময় যাবার সাথে সাথে ওডেস্ক মার্কেটপ্লেসের ষ্ট্রাগল সারা বিশ্বে তাদেরকে ইষ্টাবলিশ করে দেয়। কিন্তু কিছু কূট বুদ্বি চালে ওডেস্ক কে ডাউন করার জন্য এবং ওডেস্ক ও ইল্যান্স কে একসাথে করার চেষ্টা করা হয় এবং ২০১৫ সালে ওডেস্ক বা ইল্যান্স একসাথে হয়ে আপওয়ার্কস চালু করে। আপওয়ার্কস ডট কম একটি ওয়েবসাইট বা মার্কেটপ্লেসের নাম। আপ মানে উপরে এবং ওয়ার্কস মানে কাজ - উপরে কেউ একজন বসে আছে আর আপওয়ার্কের ছেলে মেয়েরা তার কাজ করতাছে ব্যাপারটা সেরকম কিছু না। শুনেছি আপওয়ার্কের সর্ব্বোচ্চ ৩০,০০০ ছেলে বা মেয়ে একসাথে প্রোফাইল ক্রিয়েট করে কাজ করতে পারে বলে ূশনেছি। পৃথিবীতে আর কোন মার্কেটপ্লেসে এই ধরনের লিমিটেশন নাই বলে শূনেছি। তারা কোটা ভিত্তিক ওয়ার্কার নেয় বলে দেখেছি (মানে একেকটা ক্যাটাগরিতে সীমীত সংখ্যক সিট)- ভাবখানা এমন যেনো নিয়মিত বিরতিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক কাজ মাষ্ট বি এইখানে আসবে আর সকলেই মিলে সেই কাজ করে ফেলাইবে। আপওয়ার্কের লিংক লিখে গুগলে সার্চ দিলে একটি বাড়ীর ঠিকানা দেখায় যা দেখলে যে কেউ সেটাকে অফিস বলবে না। আমি নিজেও বলবো না। তার উপরে আপওয়ার্ক থেকে নাকি বিকাশ এবং রকেটে ও মানি উইথড্র করা যায়। বিকাশ এবং রকেট তো মোবাইল মানি ব্যাংকিং সেকসান। পৃথিবীর সব দেশের সব মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস কি এড করা যাবে এইখানে। অনেকে আবার নতুন করে বলে যে- আপওয়ার্ক থেকে মোবাইল রেমিটেন্স আনতাছে। মানে আপওয়ার্কের সিষ্টেম থেকে বাংলাদেশের বিকাশ এবং রকেটে যে ডলার উইথড্র করা হইতাছে সেটাকে তারা মোবাইল রেমিটেন্স বলতাছে। মোবাইল রেমিটেন্স শব্দটা প্রথম শুনলাম আপওয়ার্কের ওয়ার্কারদের বদৌলতে। এসইওক্লার্কে কাজ করে (সেলার হিসাবে) প্রায় ১.৫ মিলিয়ন ছেলে মেয়ে। ২০১৮/১৯ সালে দেখেছিলাম - 1 million peoples are selling minimum 5 million services on SEOclerk.
- যার নামে সরকারের কাছে ইনকাম ট্যাক্সের রেকর্ড আছে আবার তাদের নামেই (অনেকেরই- যাদের সন্তানেরা তাদের বাবা মায়ের আইডি কার্ড মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে ব্যবহার করেছে) আবার বাংলাদেশ সরকারের কাছে রেমিটেন্সের রেকর্ড আছে। অথচ জানা মোতাবেক: যারা রেমিটেন্স আনে তাদের কে ইনকাম ট্যাক্স দিতে হয় না। আমাকে কখনো দিতে হয় নাই।
- যারা ণূন্যতম ৮ম শ্রেনী/৯ম শ্রেনী/১০মশ্রেনী/একাদশ শ্রেনী/দ্বাদশ শ্রেনী/বিশ্ববিদ্যালয়ের ষ্টুডেন্ট পাশ বয়স ২১+ তারা তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র এবং মানসিক জোড়ে এই কাজ করে যাইতাছে এরকম আছে তাদের পেটের দায়ে, আবার যারা শিক্ষিত অনার্স মাষ্টার্স পাশ ছেলে মেয়েরা- তারাও এইখানে কাজ করে যাইতাছে। ফলে শিক্ষিত শ্রেনীভেদ টা এইখানে থাকতাছে না যা একটা সমাজ ব্যবস্থা গঠনে বড়োসড়ো ভুমিকা রাখে। যেমন : অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রােইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা মেয়েগুলো সারা বিশ্বের বিভিন্ন করপোরেশনে জব করে যাইতাছে ।
- সমানে চিটারি/ বাটপারি/দুই নম্বর গিরি করার কারনে ইউরোপিয়ান/আমেরিকান মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলোতে সরাসরি বাংলাদেশীদেরকে এভয়েড করা এবং ধীরে ধীরে অনেক কোম্পানী বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়া বা চলে যাওয়ার ঘোষনা দেয়া।
- ১০০% সততা না থাকার কারনে খ্রীষ্টান বা ই্হুদিদের এই সকল ইন্ডাষ্ট্রিজ গুলো বাংলাদেশীরা ধরে রাখতে পারবে না কারন তারা ১০০% সততার সাথে চলা ফেরা করে না। ১০০% সততার সাথে সামান্য অসতাতই বড় সড় ঝামেলা তৈরী করতে পারে যে কোন সময়ে।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl