Translate

Wednesday, October 7, 2020

বাংলাদেশে ফ্রি ল্যান্সার দের এডাল্ট ডেটিং বা এফিলিয়েট মার্কেটিং সেকসানের উপার্জন ক্যাশ করার সিষ্টেম।

যারাই সারা দিনরাত খেটে উপার্জন করে যাইতাছে ইন্টারনটে বা ডলার উপার্জনের চেষ্টা করে যাইতাছে তারাই দেখা যাইতাছে যে- যে কোন ভাবে ডলার কে ক্যাশ কারাটাই প্রধান বা মূখ্য বিষয় মেনে করতাছে। কারন সবারই তো পেটে ভাতে চলতে হয়। সবারই ইচ্ছা থাকে দুবেলা দুমুঠো খাবারের ব্যবস্থা করতে। আমাদের দেশ তো অভাগা এক বাংলাদেশ। এইখানে তো মুক্তিযোদ্বাদেরই সম্মান রক্ষা হয় না- যারা কিনা দুহাতে গুলি নিয়ে নির্দ্বিধায় জয় বাংলা বলে ১৯৭১ এ যুদ্ব করেছে- দেশ স্বাধীন করেছে মৃুত্যর পরোয়া না করে তাদেরকেও তো উপার্জন করে খাইতে হয়। অথচ দেশ স্বাধীন করার আগে তারা তো কখনো ভাবে নাই যে- দেশ স্বাধীন করে তারা বেচে থাকতে পারবে কি না? হয়তো ভেছিলো কোন আহারের বা রোজগারের চিন্তা না করে সারা দেশে তারা হেসে খেলে দিন কাটাবে। দুর্নীতি, চিটারি, বাটপারি বা দুই নাম্বারি নামক কোন ব্যাপার হয়তো বাংলাদেশে থাকবে না। একদম ১০০% সততার এক দেশ হবে বাংলাদেশ। সেখানে প্রত্যেকু মুক্তিযোদ্বাকেও বিগত ৪৯ বছর ধরে তাকা খাওয়ার চিন্তা করে বা রোজগার কের িদন কাটাতে হইতাছে বা কষ্টে দিনাতিপাত করতে হইতাছে। যারা  কিনা দেশেল ১ নাম্বার নাগরিত তাদেরকেই নাকি খেটে খাইতে হইতাছে যারা কিনা নিজেরাই সরকার তাদেরকে একটি আলাদা মন্ত্রনালয় তৈরী করে আলাদা করে রাখা হয়েছে।  তো আমাদের দেশে নৈতিকতা বা মোরালিটি তখনকাজ করবে যারা যুদ্ব করে বুকে ঠেস দিয়ে অস্ত্র হাতে সারা দেশের স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছে - তাদেরকে আপনি যখন ভিভিআইপি মর্যাদা দিয়ে রাখবেন। আমার অন্যান্য ব্লগ পোষ্ট গুলোতে এ ব্যাপারে অনেক কিছু লেখা আছে আমার মতবাদ বা ধারনা র ব্যাপারে। আপনি চাইলে পড়ে নিতে পারেন বা শেয়ার করতে পারেন। বাংলায় কথা বলার জন্য বাংলাদেশের তৈরী হয়েছে। পরিপূর্ন  ভাবে বাংলাদেশ কে বিশ্বাস না করে মনের মধ্যে অন্য আরেক দেশের প্রতি ভালোবাসা টিকাইয়া রেখে আপনি একধেরনের দেশদ্রাহীতার ও পরিচয় দিতাছেণ যখন আপনার কাচে মুক্তিযোদ্বারা অবহেলিত হয়ে যাইতাছে। আমার কাছে সামর্থ্য থাকলে আমি মুক্তিযোদ্বাদেরকে বাংলাদেশের ১ নম্বর নাগরিক বা টপ লেভেলের ভিভিআইপি বানাইয়া রাখতাম। জীবিত মুক্তিযোদ্বাদেরকে নিয়ে বানাতাম ফ্রিডম ফাইটারস কমিশন- দেশেল সর্ব্বোচ্চ কমিশন- তারা সুপ্রীম কোর্টের বা রাষ্ট্রপতির উপরেও যা বলবে তাই হবে আইন। সুপ্রিম কোর্টের জুডিশিয়াল বেঞ্চের চেয়েও জীবতি মুক্তিযোদ্বাদের পাওয়ার হতো বেশী। একটা ব্যাপার কি জানেন- জীবিত মুক্তিযোদ্বারা সব ধেরনরে মানুষের সাথে ই মেলামেশা করেত পারে। যেখানে খুশী সেখানে ঘুমাতে পারে। যে মানুষ সারা দেশে যুদ্ব কেরেছ বুকে শুয়ে সে মানুষ কি সারা দেশে চিৎ হয়ে ঘুমাতে পারে না যেকানে হাওয়া দিতাছে বংগোপসাগর আর ভালোবাসা দিতাছে ভরা পূর্নিমা বা ঘোর অমাবস্যা। 



যেটা বলতেছিলাম- মুক্তিযুদ্বভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করতাছি আজকে ২০ বছর। এখনো ইন্টারনেটে আমাদের নিজস্ব ব্যাংক চালু হয় নাই। যেমন ধরেন: বিডিপে বা  এইধরনের নাম নিয়ে পেপালের মোত কোন ব্যাংক একাউন্ট। যা  দিয়ে আমরা সারা বিশ্ব থেকে পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবো যেমন: পেপাল বা পাইওনিয়ার। সব ইন্টারনেট ব্যাংক থেকে সবাই কিন্তু সবসময় রেমিটেন্স জেনারেট করে না। আমার পাইওনিয়ার/ ওয়েবমানি/পারফেক্ট মানি/নেটেলার/ জিপে/স্ক্রিল পেপালে যদি িএই মূহুর্তে ডলার থাকে আর আমি যদি সেটা বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে উইথড্র না করে যদি অন্য আরেকজনের কাছে সেন্ড মানি হিসাবে দিয়ে দেই তাহলে কিন্তু সেটা বাংলাদেশ ব্যাংকের জন্য রেমিটেন্স হলো না। এইখানে আমি যে দেশের ইন্টারনটে ব্যাংকিং সিষ্টেম ব্যবহার করেছি সে দেশের জন্য রেভিনিউ জেনারেট হলো। ভেবে দেখেন আপনি বাংলাদেশে বসে থেকেেইউরোপিয়ান বা আমেরিকান যেকোন দেশের জণ্য রেভিনিউ জেনারেট করে ফেলােইলেন যেটার সাতে আপনাকে যৎ সামান্য ভ্যাট, ট্যাক্স ‍ও দিতে হয় অনেক সময়। ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে একবার ভেবে দেখেণ যে- আপনি বাংলাদেশে বসে থেকে বাংলাদেশের ইন্টারনেট আই পি ব্যবহার করে ইন্টারনেটে বিদ্যমান হাজার হাজার ব্যাংক সুবিধার মধ্যে মেইনলি এই কয়েকটা তে পাইওনিয়ারওয়েবমানি/পারফেক্ট মানি/নেটেলার/ জিপে/স্ক্রিল আপনি একাউন্ট ওপেন করলেন। যদি আপনি পারসোনার সেকসানেও একাউন্ট ওপেন করে থাকেন তারপরেও আপনাকে একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য অনেক বিস্তর অনেক পেপারস অনেক কিছু জমা দিতে হবে। আপনার একাউন্ট ভেরিফাই হবার পরে আপনি যতোবার মেন চায় ততোবার মানি সেন্ড করতে পারবেন। ধরেন: আপনি পারফেক্ট মানি ব্যবহার করতাছেন। পারফেক্ট মানি তে আপনি বাংলাদেশ ব্যবহার করে একাউন্ট ওপেন করলেন এবং একাউন্ট ভেরফিাইও করলেন। এআউন্ট ভেরিফাই করার পরে আপনি সমানেই একজনের কাছ থেকে আরকেজনের কাছে সেন্ড মানি করতাছেন। যতোবার সেন্ড মানি করতাছেন ততেোবারই আপনি একটা করে ট্রানজকেশণ নাম্বার পাইতাছেণ। ট্রানজেকশন নাম্বার সাধারনত ১৬/৩২/৬৪ ডিজিটের কোড আকারে হয় যেখানে অনকে ধরনের ব্যাপার স্যাপার আছে। এখন যেহেতু আপনি বাংলাদেশ ব্যবহার করে সব ধরনের ট্রানজেকশন করে থাকেন বা করেছেন তাহলে আপনি বাংলাদেশ েকে পারছেক্ট মানি সিষ্টেমরে ডাটাবেজে হাইলাইট করে থাকলেন। পারফেক্ট মানি হয়তো আপনার সারা বছরের বাংলাদেশের মানুষের লেনাদেনার উপরে ভিত্তি করে একটা পুজি লাভ করে গেলো যা আপনি বূজতে পারলেন না। তো আপনি ভেবে দেখেন যে : একজন বাংলাদেশী ইন্টারনেটে ইউজার হয়ে আপনি নিজ দেমেল কোন পেমেন্ট সিষ্টেম তৈরী করতে পাররেণ না কিন্তু হংকং ভিক্তিক (পারফেক্ট মানি কন্টাক্টে দেয়া হংকং) ওয়েবসাইট কে লাভবান করে দিলেন আর সেটা দিয়ে তারা নাচতে শুরু করলো। তো এরকম এডাল্ট ডেটিং বা ইন্টারনেট সিষ্টেমে ডলার উপার্জন করার কোটি কোটি সিষ্টেম আছে কিন্ত সেটাকে বাংলা ক্যাশে রপান্তর করার জন্য গুটিকয়েক সিষ্টেম আছে।আপনি ইন্টারনেটে অবস্থিত যে কোন ব্যাংকে একাউন্ট তৈরী করে  পারস্পরিক লেনাদেনা করতে পারবেন যার কোন হদিস বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তি সিষ্টেম পাবে না কিন্তু আপনি ঠিকই আরকেজনের প্রয়োজন থাকা স্বাপেক্ষে যে কোন দেমের মুদ্রাতে সেটা রুপান্তর করতে পারবেন। 




যেমন: সাম্প্রতিককালে বিটকেয়ন লেনাদেনা করা হইতাছে সারা দেশে একজন আরেকজনের কাছে। যার কাছে বিটকয়েণ আচে তার কাছ থেকে আরকেজন কিনে নিতাছে এবং তারপরে সেটা ইনভেস্ট করতাছে বিটকয়েন মাইনিং ইন্ডাষ্ট্রিজ এ। আপনি বিটকেয়ন মাইনিং করে হঠাৎ করে বড়লোক হয়ে গেলেন আর আপনার সাতে যারা ছিলো তারা আপনাকে দুই নাম্বার বলে দিলো। ব্যাপারটা আপনাকে কষ্ট দিতে পারে অনেক কিন্তু আপনি কোন দুই নাম্বারি করলেন না কারন আপনার দেশে বিটকেয়ন রিলেটেড সকল ওয়েভসােইট ওপেন হইতাছে এবং সকলেই ব্যবহার করতাছে। আপনি না জেনে সেটাকে দুই নাম্বার বলতাছেন। তেমনি বিটকয়েন ও এখন এডাল্ট ডেটিং সেকাসনের ইন্টারনেট পেমেন্টে সেকসানে ব্যবহৃত হইতাছে অনায়াসে। এইখানে এডাল্ট ডেটিং ওয়েবসাইটের একটা উদাহরন দেখানো হলো। 


(টু বি কন্টিনিউ)

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl