Translate

Friday, October 9, 2020

Youtube Channel: masudbcl চ্যানেলের ১ বছরের ইউটিউব এসইও অভিজ্ঞতা।

ইউটিউব চ্যানেলে আমি লাষ্ট ১২ মাস নিয়তি কাজ করার চেষ্টা করতাছি। চ্যানেল ওপেন করেছিলাম ২০১৭ সালে কিন্তু কাজ করা হয় নাই ২০১৮ এবং ২০১৯ এ। ইউটিউব ওপেন হবার সময় যে ষ্ট্যাটস গুলো দেখেছিলাম সেগুলো মাথাতে  রেখেছিলাম বা মনে রাখার চেষ্টা করেচিলাম। ইউটিউব হোয়াইট হ্যাট এসইও প্রোগ্রামার দের জন্য খুব বড় সড় ট্রাফিক সোর্স। আপনার যদি এডাল্ট গ্রোগ্রামও  থাকে সেটাকেও আপনি ইউটিউবের মাধ্যমে প্রমোট করতে পারেন (তবে পর্নো না কারন পর্নো ইউটিউব এলাও করে না। আগে করতো কিনা তাও জানি না?)। তবে বিগত ১ বছর ইউটিউবের এইও করতে যাইয়া সবচেয়ে বড় সুখবর টা পাইলাম আজকে। আমার পার ইমপ্রেশন বেজড ওয়ান মিনিট ভিউজ এসেছে। আমি তেমন কোন কাজ করি নাই চ্যানেলের  জন্য। কোন পেইড সফটওয়্যারও  ব্যবহার করি নাই।  আমার কোন ফেস শো ও নাই্। ইভেন কাউকে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার বা সাবস্ক্রাইব ও করতে বলি নাই। তারপরেও আমার এক বছরের কাজে এখন অনেক কিছু গড়(এভারেজ) হয়ে গেছে। বিশ্বের সব দেশ থেকে কতো ভিউজ এসেছে সেটাও দেখলাম। এক কথায় নিজে নিজে চেষ্টা করে এবং টেকনিক এপ্লাই করে অনেক কিছু শিখলাম এবংজানলাম। আশা করি চ্যানেলটা আরো সামনে আগাইয়া নিতে পারবো। আমার ইচ্ছা আছে যখনি সময় পাবো তখনি কোন না কোন টেকনিক শেয়ার করবো। আমার চ্যানেলটাকে বলা হয় টেক্সট বেজড চ্যানেল আর আমি ক্রাইটেরিয়া রেখেছি এফিলিয়েট মার্কেটিং যেনো যে কেউ আমার ব্যাপারে ডিটেইলস জানতে পারে আমার চ্যানেলে। গতানুগতিক চ্যানেল করে হয়তো আমি টিকে থাকতে পারতাম না কারন সবাই যেভাবে করে সেভাবে করলে কয়েকদিন পরে আগ্রহ হারাইয়া যাইতো নিশ্চিত (আমি আত্মপ্রশংসা করতাছি না কিন্তু আত্মতৃপ্তিটা শেয়ার করতাছি)। তাই আমি চিন্তা করেছি আমি নিজে  ইউটিউব চ্যানেলে ভিউজ বাড়াবো ইউটিউব এসই ও করে আর একইসাথে আমার ওয়েবসাইট গুলোর জন্যও হোয়াইট হ্যাট এসই ও করবো এবং মোটামুটি ভালোই ট্রাফিক বা ভিজিটর এবং ইউটিউবের জন্য ভিউজ আনবো। 




আমার সে পরিকল্পনা স্বার্থক - এটলিষ্ট আমার এনালাইস বা ষ্টাডি টা স্বার্থক হয়েছে। সকলেই জানে ভিউজ কিনেও ভিউজ দেখানো যায়, কিন্তু শুধু ভিউজ নাম্বারটা লোক দেখানোর মতো যদি আপনার চ্যানেলের সাথে কোন ভিজিটরের এনগজমেন্ট না থাকে। এনগেজমেন্ট  বলতে বোঝানো হইতাছে যে আপনার চ্যানেলে যে নিয়মতি আসে বা ভিজিট করে এবং সময় পাস করে আপনার ভিডিওগুলো দেখে। একটা চ্যানেল তৈরী করে সেখানে যদি প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ভিউজ ও দেয়া যায় আর কেউ যদি সেখানে এনগেজ না থাকে সেখানে আপনি  ইউটিউবিং এর প্রতিনিয়ত মজাটা পাবেন না।  আপনি যদি চ্যানেল করে সেখানে কারো কাছে টাকা চান বা এট্রাকসন রাখেন বা আপনি যদি ভিউয়ারদেরকে বায়াষ্ট বা ডাইভার্ট করেন তাহলে দেখবেন আপনার চ্যানেলে দুর্নাম শুরু হয়ে যাবে। আবার আপনি যদি খুবেই হাই রেজ্যুলেশন দিয়ে ভিডিও মেক করেন তাহলে আপনার চ্যানেলের ভিউজ আর মিনিট আসবে না বা এনগেজমেন্ট থাকবে না কারন ভিীডও দেখতে অনেক মেগাবাইট খরচ হয় কিন্তু আপনি যদি ইউটিউব রেফারড ক্যামেরা বা ষ্টুডিও এডিটর ব্যবহার করেন তাহলে আমার এক্সপেরিমন্টে দেখলাম ভিউজ ভালো হয় কারন এম বি টা খরচ কম হয়। আর তাছাড়া ভিউজ সকল কিনতে ও পাওয়া যায়। সোশাল মিডিয়া প্যানেল থেকে আপনি প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ভিউজ এড করতে পারবেন। যে কাউকে চমকে দিতে পারবেন যে না বুঝবে এবং তার সাথে বা তাদের সাথে ধান্ধাবাজি ও করতে পারবেন। আপনি যদি কাউকে বলে থাকেন আপনার চ্যানেলে ১ বিলিয়ন ভিউজ আছে তাহলে যে কেউ চমকে যাইতে পারে কারন তারা জানে না কিভাবে ভিউজ জেনারেট করতে হয় বা কিভাবে ভিউজ কেনা যায়। ভিউজ আপনি যে কোন সোশাল মিডিয়া সিগনাল সেলারের কাছ থেকে কিনতে পারবেন, ভিউজ আপনি যে কোন এপিআই সার্ভিস সেলারের কাছ থেকে কিনতে পারবেন লাইফ টাইম গ্যারান্টেড বেজড, ভিউজ আপনি যে কোন সোশাল মিডিয়া থেকে জেনারেট করতে পারবেন, ভিউজ আপনি লোকালি মার্কেটিং করে বা হোয়াইট হ্যাট এসইও করেও আনতে পারবেন। মূলত ভিউজ এর সংখ্যা বা নাম্বারের উপর যারা ভিত্তি করে তারা হইতাছে এক ধরনের বোকা। কারন আপনি যখনি এ ধরনের পরিস্থিতির সম্মুক্ষীন হবেন তখনি আপনাকে রিয়েল টাইম ষ্ট্রাটিট্রিকস এনালাইসিস এর সাহায্য নিতে হবে। নিজে আপনাকে ইউটিউব চ্যানেলের উপরে রাইট সাইডে থাকা ইউটিউব ষ্টুডিও এর সাহায্যে দেখে নিতে পারবেন। আপনি যদি চ্যানেল ষ্ট্রাটিসটিকস এনালাইসিস না করেন তাহলে আপনি বুঝতেই পারবেন না যে ভিউজ গুলো কোন দেশের বা কোথা থেকে আসতাছে। 




গুগল এডওয়ার্ডস প্রোগ্রাম ব্যবহার করেও আপনি কোটি কোটি ভিউজ জেনারেট করতে পারবেন পার ডে তে। যেভাবেই ইউটিউব ভিউজ আসুক   তা আপনাকে ইউটিউব ষ্টুডিও এনালাইস করে বুঝতে হবে যে- আপনে কোথায় কোথায় এসইও করেছেন বা আপনি কোন কোন ওয়েবসাইটে আপনার ভিডিও পাবলিশ করেছেন, আপনি কোন কোন দেশ থেকে ভিউজ পাইতাছেণ, কারা কারা বা কি ধরনের বয়সের লোকজন আপনার ভিজিটর সেটা যদি আপনি ক্লিয়ারলি জানতে পারেন বা বুঝতে পারেন তাহলে আপনি সহজেই ইউটিউব ষ্টুডিও চ্যানেল এনালাইটিক্যাল এক্সপার্ট হতে পারবেণ। আর যদি সেটা আপনি না বুঝেন তাহরে আপনাকে ধরা খাওয়ানো একেবারেই সহজ। আপনি বুঝতেই পারবেন না যারা চিটার বা বাটপার সে আপনাকে হতচকিত করে আপনার পকেট থেকে পয়সা মেরে চলে যাবে- আর আপনি বইসা বইসা চিন্তা করবেন যে- হায় হায় কি ভুল করলাম? যে যে উপায়ে বৈধ ভাবে ইউটিউব ভিউজ জেনারেট করা যায়: 

২) সোশাল মিডিয়া প্যানেল
৫) লোকাল মার্কেটিং
৬) সর্বোপরি হোয়াইট হ্যাট এসইও 
৭) ভারবাল মার্কেটিং (মুখে মুখে)। 

আপনি যেভাবেই মার্কেটিং করেন না কেনো আপনি কোন দেশ থেকে কোন ভিডিওটা কতো মিনিট ভিজিট করেছেণ এবং আপনি কি ধরনের ভিজিটর তা ইউটিউব ষ্টুডিও পোগ্রাম থেকে অনায়াসে জানা যাবে বা খুজে বের করা যাবে। 







(চলবে)



No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl