masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
White Hat SEO - Off Page Optimization - Social Media Marketing. (Verbal & Print or Digital Media)
কিছু কিছূ মানুষ আছে যারা প্রথম থেকেই সোশাল মিডিয়া হিট। যেমন : ফ্যাশন মডেল, যে কোন পপুলার ব্যক্তি হোক সে রাজণীতিবিদ বা এ্যাম্বাসাডর, নায়ক নায়িকা, অভিনেতা বা অভিনেত্রী বা এই ধরনের পপুলার অনেকেই বা জনসমাদৃত লোকজন সারা দেশে বা সারা বিশ্বের। সোশাল মিডিয়াতে তাদের পপুলারিটি চোখে পড়ার মতোন। প্রত্যেক পপুলার মডেল কে ব্যান্ড এ্যাম্বাসেডর বানানো যায় যে কোন পন্য বা প্রোডাক্ট এর কোম্পানী থেকে। কারন একজন মডেল বা ফ্যাশন মডেল (মডেল বলতে কিন্তু শুধু ডিএনএ মডেলকে বোঝানো হয় না- মডেল বলতে যে কোন ক্যাটাগরির আইকন পারসন কে বোঝানো হয়) কে দিয়ে কোন ব্রান্ড প্রমোশন করানো যায় তাহলে তার কারনে অনেক লোক মূহুর্তেই সেই ব্রান্ড টার নাম জেনে যায়। ফলে প্রোডাক্ট যারা প্রমোশন করে তাদের অনেক সুবিধা হয়। একটা উদাহারন দিয়ে বুঝিয়ে দেই- “ আমি আগে স্মোকার ছিলাম। গোল্ড লীফ আমার ফেভারিট ব্রান্ড ছিলো। এখন ৪ বছর যাবত আমি স্মোক করি না। ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/মার্কেটপ্লেস জগতে কাজ করতে যাইয়া বাসাতে পরিবারের সাথে অল্প সল্প ভুল বোঝাবুঝির কারনে আমাকে সিগারেরেট অভ্যাস পুরোপুরি ছেড়ে দিতে হয়। মূলত যেই মাসুদ নামের লোকের সিগারেট ছেড়ে দেবার কথা- সে ছাড়ে নাই, ভয়েস মিসটেকের কারনে আমাকে স্মোকিং ছেড়ে দিতে হয়। এখন আর নতুন করে সিগারেট স্মোক করার কোন ইচ্ছা তেমন নাই। তবে ভ্যাপ নেবার ইচ্ছা আছে।
একদিন ২০১৪ সালে বসে ছিলাম ঢাকা শহরেরে একটা লোকেশনে ।একটা লোক ডারবি সিগারেটের ব্যান্ড প্রমোশন করতাছিলো। আমাকে দেখে আমার কাছে আইসা বলতাছে- ভাই আশে পাশের লোকজন বলতাছে আপনি অনেক পপুলার। তখন আমি স্মোকার ছিলাম। আপনি যদি আমাদের ব্রান্ড টা ব্যবহার করেন তাহলে তাদের ব্রান্ড টা পপুলার হবে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক সিগারেটের কোম্পানী। তো আমি উত্তর দিলাম: ভাই আমি তো গোল্ড লীফ স্মোকার। ডারবি নিয়ে তো আমার পোষাবে না? তো উনি আমাকে বলতাছে- ভাইয়া একবার যদি টেষ্ট করে দেখতেন। আমি উনার নিরীহ মুখটা দেখে একটু কষ্ট পাইলাম। তাছাড়া উনি বলতাছে আমার খরচ ও অনেক সেভ হবে। এক প্যাকেট গোল্ড লীফের দাম প্রায় ১৫০ টাকা আর এক প্যাকেট ডারবি সিগারেটের দাম তখন ৩৫ টাকা। তো আমি উনার কথা ভেবে পন করলাম- যেহেতু সেই ডারবি মার্কেটার আমাকে পপুলার বলেছে তো আমি তার এই ব্যান্ড টা পপুলার করার চেষ্টা করবো। তো আমি প্রায় ৭ বছর পরে কয়েকদিন আগে এক দোকানে দেখলাম: ডারবি/হলিউড এবং এই ধরনের আরো কিছু লোকাল ব্রান্ডের সিগারেটের দাম হয়েছে ৫ টাকা করে পার পিছ। তো বুঝলাম যে- শুধূ পপুলারিটি হয় নাই- ব্যবসাও হয়েছে। পুনরায় যদি লাইফে কখনো স্মোক করতে হয় তাহলে ভ্যাপোরইজার কোম্পানীর ভ্যাপ গ্রহন করার ইচ্ছা আছে যেটা ইউরোপ বা আমেরিকাতে ডাক্তার রা রিকমেন্ড করে থাকে।
Truly a masterpiece! 👌🏻👏🏻 #thisthingrips R2 RIG Edition only from @thisthingrips Grab the hottest vapes only at...
এইখানে সেই ডারবি রিপ্রেজেন্টেটিভ যে কাজ টা করেছে উনি আমাকে দিয়ে তার ব্রান্ডের প্রমোশন করেছে কিন্তু আমি ইন্টারনেট প্রফেশনাল হবার কারনে (ইন্টারনেট প্রফেশনাল রা সারারাত কাজ করে থাকে প্রত্যেকেই এবং প্রত্যেকেই স্মোকার ) খেয়াল করে দেখলাম যে- আমাকে যারা ফলো করে তারাও সিগারেট টা চেক কেরে দেখেছে। অনেকেই অনেক খানে আমাকে সেটা অফারও করেছে। এইটাকে বলা হয়: ভারবাল মার্কেটিং- ভারবাল না। সোশাল মিডিয়া প্লাটফর্মে মুখে মুখে যে শব্দটা সারা খানে ছড়িয়ে দেয়া হয় সেটাকে বলা হয় ভারবাল মার্কেটিং (Verbal Marketing)। ধরেন: নতুন গান বের হয়েছে বাবু খাইছো। এখন এইটা আপনি আপনরা পরিচিত জন সকলকে বললেন। অনেকেই শুনলো এবং আপনি যাদের আইকন- তারা বলবে কি ব্যাপার ভাই এই গানটার কথা বললো- আচ্ছা চল তো দেখি- তারপরে সে ইন্টারেনেট ওপেন করে বা কানেক্টেড করে সেই গানটা খূজে যখন দেখবে বা ভিজিট করবে সেটাকে ভারবাল মার্কেটিং রেজাল্ট বলা যাইতে পারে । আর যে ভিজিটর টা সেই ইউটিউব চ্যানেল টা ভিজিট করলো সেটাকে ডাইরেক্ট ইউটিউব ভিজিটর বলে। সাধারনত ভারবাল মার্কেটিং এর কারনে ডাইরেক্ট ভিজিটর এর গ্রোথ হয় আর এই ধরনের ভিজিটর রা সোশাল মিডিয়া বা সার্চ ইন্জিন এর প্রধান টার্গেট থাকে কারন এই ধরনের ভিজিটর দেরে বিহেভিয়ার হয় খুব চমতকার। তাকে দিয়ে অনেক ধরনের সোশাল প্রমোশন বা ব্রান্ড প্রমোশন কাজ করানো যায়। প্রত্যেকটা ভিজিটর বা ট্রাফিক একেকজন ব্রান্ড মার্কেটার বা ব্রান্ড প্রমোটার। প্রত্যেকটা ভিজিটর বা ট্রাফিক যখন আপনার এনালাইসি হবে এবং আপনার আগ্রহের কেন্দবিন্দুতে আসবে তখন আপনি সেখানে সফল হবেন।
বিশ্ব সেরা ফ্যাশন মডেল ক্যানডিস সোয়ানেপল (Candice Swanepoel)। যার পোস্টে করোনা শুরু হবার আগে অনেক লাইক পড়তো- এখনো তার প্রত্যেকটা পোষ্টিং এ প্রায় ১৫০০০০+ লাইক এবং অসংখ্য কমেন্টস থাকে। আপনি যদি তাকে ফলো করেন তাহলে দেখবেন সেকেন্ডর গতিতে কিভাবে তার ছবিতে লাইক এড হয়। কোন ধরনের পেইড প্রমোশন (Paid Promotion) নাই। অনলি রিয়েল পপুলার। তবে তার সৌন্দর্য বা স্মার্টনেস, তার ভক্ত বা ফলোয়ার এবং আরো অণ্যান্য সকল ফ্যাশন ম্যাগাজিন সহ নানাবিধ রেফারেন্স এবং তার কোন খারাপ কাজের রেকর্ড না থাকা তাকে অনেক সময় অনেক জনপ্রিয় করে তুলে। এই লাইক বা কমেন্টস গুলো তাকে একজন সাকসেসফুল ফ্যাশন মডেল হতে অনেক সাহায্য করেছে। পৃথিবীর সেরা ফ্যাশন মডেলের নাম উচ্চারিত হলে তার নামও উচ্চারিত হবে। সাউথ আফ্রিকার স্বর্নকেশী এই মডেল ইতোমধ্যে আফ্রিকার মাদার টু মাদার ছ্যারিটি ফাউন্ডেশনের ব্যান্ড এ্যাম্বাসেডর। আছে তার সাথে তার নিজস্ব ফ্যাশণ ব্রান্ড টিওসি। আর ফ্যাশেনর প্রথম থেকেই কাজ করেছেস ভিক্টোরিয়া সিক্রেটস এর জন্য।
উপরের সবগুলো ইনষ্ট্রাগ্রাম ইমেজ দেখলে আপনি বূঝতে পারবেন যে - কোনোটাতেই কোন ধরনের পেইড প্রমোশান নেওয়া হয় নাই। সব গুলোই রিয়েল পপুলারিটি থেকে লাইক বা কমেন্টস বা অর্ডার গেইন হয় বা হইতাছে যার সবগুলোই সোশাল মিডিয়া সিগনাল (একটিভ) হিসাবে বিবেচিত। এই পৃথিবীর সেরা ফ্যাশন ফার্ম হিসাবে বিবেচত হয় ভিক্টোরিয়া সিক্রেটস (Victoria Secrets) এবং সেখানে কর্মরত মডেলদেরকে বলা হয়- ভিক্টোরিয়া সিক্রেটস এনজলস (Victoria Secrets Angels)। সোশাল মিডিয়া ভারবাল মার্কেটিং এর একটা আদর্শ উদাহরন বলা যায় উপরের ছবিগুলোকে এবং তাদের প্রমোশনকে। তারা যে সারা দুনিয়াজুড়ে ফ্যাশন জগতে পরিচিত তারা লাইক কিনতে চাইলে সোশাল মিডিয়া প্যাণের মিনিটে ১ মিলিয়ন লাইক এড করে দিতো (এপিআই)। কিন্তু তারা সে পদ্বতির আশ্রয় না নিয়ে রিয়েল লাইক বা সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করে ভারবাল মার্কেটিং অর প্রিন্ট মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে যেখানে তাদের পন্য বা প্রোডাক্টস (মেয়েদের ব্রা বা প্যান্টি এবং প্রসাধনী বা পারফিউম) এর সেলস থাকে ভালো। এইটা সোশাল মিডিয়া থেকে প্রোডাক্ট প্রমোশনের একটা আদর্শ উদাহরন। আপমি প্রায় ১০ বছরের উপরে ভিএস এনজলদেরকে ফলো করি।
এইখানে আরো একটা বিষয় খেয়াল করার মতোন যে: তাদের (Victoria Secrets) ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের জন্য আলাদা ডোমেইন আছে। (/.bd) । ইদানীং কালে সোশাল মিডিয়া তে দেখা যায় যে- বাংলাদেশী মেয়েরা ভিক্টোরিয়া সিক্রেটস এর ওয়েবসাইট থেকে প্রচুর পরিমানে প্রোডাক্টস বা পন্য কিনে থাকে। এখণ কথা হইতাছে তাদের যে শারিরীক গঠন আরা আমাদের দেশের মেয়েদের যে শারিরীক গঠন সেটা কি এক? আর যদি এক বা ধারে কাছেও হয়ে থাকে তাহলেও বোধ করি তারা তাদের যে প্রোডাক্ট গুলো শিপমেন্ট করবে সেখানে দেখা যাবে যে - তাদের হয় সাইজে বড় হইতাছে বা ছোট হইতাছে কারন শারিরীক গঠনের একটা বিষয় আছে- শুধু মাপে এক হলেই হয় না । হয়তো সকল ধরনের সমস্যার সমাধান হলে তারা কয়েক বছর পরে ঢাকা বা ইন্ডিয়ার (মুম্বাই - হলিউড এর পরে ইউরোপ বা আমেরিকার মুভি ইনডাষ্ট্রিগুলোর পরে পৃথিবীর সেরা মুভি ইন্ডাষ্ট্রি মুম্বাই) কোন শহরে তারা শো রুম ও খুলতে পারে কারন ঢাকা এক সময়ের একটি মেগাসিটি (এখন অবশ্য বিশ্বের এক নম্বর নোংরা নগরী- কয়েকদিন আগে আন্তর্জাতিক এক গবেষণা থেকে প্রকাশিতব্য) আর ইন্ডিয়ার অনেক অনেক শহরই মেগাসিটি ।
মুভি, ফ্যাশন বা ইন্টারনেট প্রোডাক্ট ডিষ্ট্রিবিউশন - ব্যবসার দিক থেকে ঢাকার আগে ইন্ডিয়াকে বিবেচনা করা হয় -যেমন : বিশ্ববিখ্যাত এমাজন তাদের প্রোডাক্ট শিপমেন্ট সেন্টার করেছে ইন্ডিয়াতে। একটা ব্লন্ডি মেয়ের শারিরীক গঠন যে রকম - তার জন্য তৈরী করা প্রেডাক্ট বা মান টা সেরকমই। সেগুলো বাংলােদেশী মেয়েরা ব্যবহার করলে হিতে বিপরীতও হতে পারে। কারন কাপড় শরীরের সাথে লেগে থাকা একটা জিনিস যেখানে সুতার কোয়ালিটি বা লিক্যুইড ওয়াশ একটা বিশাল বিষয়। তার উপরে বেঢপ সাইজ বা ছোট বড়। আপনি যদি সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করে আপনার ইকমার্স ওয়েবসাইটের Extension করতে পারেন সেটা আপনার জন্য অনেক ভালো বা সুফল বয়ে আনতে পারে। আপনার ব্যবসায়িক হিসাব নিকাশের জন্য অনেক সময় বিশ্বমানের কোম্পানী গুলো আলাদা আলাদা ডোমেইন এক্সটেনশন তৈরী করে নেয়।
ভারবাল মার্কেটিং এর পরেই আছে প্রিন্ট মিডিয়া মার্কেটিং। অনেক সময় অনেক ব্যাপারে হ্যাশট্যাগের চেয়েও বেশী রেজাল্ট পাওয়া যায় প্রিন্ট মিডিয়াতে প্রকাশের পরে। মনে করেন : আপনার হাতে একটা টাচ ফোন আছে। সেখানে আপনি ইউটিউব দেখতে পছন্দ করেন তা ফেসবুক নিয়ে পোষ্ট দেখেন বা ইনষ্ট্রাগ্রামেও আপনার একাউন্ট থাকতে পারে। এখন আপনি দৈনিক পত্রিকা পড়তেও পছন্দ করেন। সেখানে আপনি ইন্টারনেটের কিছু ওয়েবসাইট এড্রস বা ফেসবুকের প্রোফাইল লিংক পাইলেন বা ইউটিউবের লিংক পাইলেন সেটাকে আপনি ইন্টারনেটে ভিজিট করে দেখলেন সেটাকে আমরা তখন প্রিন্ট মিডিয়া মার্কেটিং বলি ইন্টারনেটের জন্য। কারন সেখান থেকে ডাইরেক্ট ভিজিটরের আগমন হয়। আর সেই ভিজিটর কে এসইও ভাষাতে র ভিজিটর বলে থাকি আমরা। একজন ভিজিটর যখন অনলাইনে বিচরন করে তখন তার অনেক অনেক তথ্য সংগ্রহ করা হয় ব্রাউজারে বা মোবাইল অপারেটিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। যদি আইফোন হয় তাহলে ম্যাক এর মাধ্যমে, আবার যদি এনড্রয়েড হয় তাহলে গুগল এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিষ্টেমের মাধ্যমে। যে যে ইনফরমেশণ গুলো বেসিকালি সংগ্রহ করা হয়: লোকেশন, ডিভাইস নেম, ডিভাইস ডিটেইলস, ডিভাইস অপারেটিং সিষ্টেম, ডিভাইস ভারসন, কোন দেশ থেকে, ইন্টারনেট কোয়ালিটি কি (ব্রডব্যান্ড অর মোবাইল ইন্টারনেট), আইপি আছে কি নাই এবং কুকিজ এক্সপ্ট করা থাকলে আরো কিছু ব্রাউজিং ম্যাটার। এই সবগুলো ইনফরমেশন সংগ্রহ করা সোশাল মিডিয়ার দ্বায়িত্বের মধ্যে পড়ে। তার উপরে ভিত্তি করে পরবর্তী এডভার্টাইডিং পলিসি নির্ধ্বারিত হয়।
যেমণ ধরেন একটা ওয়াল্ড ওয়াইড প্রমোশনে ঢাকা এবং বাংলাদেশ থেকে প্রায় ২ কোটি মানুষ কোন একটা সোশাল মিডিয়া পোষ্টিং ভিজিট করলো। অপারেটিং সিষ্টেমের সাথে এন্ড্রয়েড বা ম্যাক এর পূর্ববর্তী চুক্তি থাকা সাপেক্ষে যে পোষ্টিং টা প্রমোট করলো তার (সোশাল মিডিয়ার) ডাটাবেজ থেকে ডিভাইস নেমগুলো কালেক্ট করা হলো। ২ কোটি মানুষ যে পোষ্টিংটা দেখেছে- দেখা গেলো তাদের মধ্যে ১ কোটি মানুষই স্যামসাং মোবাইল ব্যবহার করতাছে। তাহলে যারা বিজ্ঞাপন দাতা তারা একটা আইডিয়া পাইলো যে - ১ কোটি মানুষ স্যামসাং মোবাইল ব্যবহার করতাছে। সেই ১ কোটি মানুষের মোবাইল নাম্বার কালেকশন করে সেখানে স্যামসাং একটা এসএমএস ক্যাম্পেইন করলো তাদের পরবর্তী প্রোডাক্ট সহ বা ইন্টারনেট মার্কেটিং করলো (সরাসরি মোবাইল ডিভাইসের মাধ্যমে - আপনি ইন্টারনেটে কানেক্টেড হবার কারনে আপনি স্যামসাং, অপারেটিং সিষ্টেম এবং আরো অনেক কিছুর সাথে বা ব্যাপারে চুক্তিবদ্ব) এবং প্রায় ২০ লাখ সেল পাইলো প্রোডাক্ট লাঞ্চ হবার পরে- এইটা একটা বিশাল মার্কেটিং হলো তাদের জন্য। এইভাবে সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে রিটেইল পেইড প্রমোশন করা যায় অনেক ভাবে। এপিআই এর মাধ্যমে সোশাল মিডিয়ার অনেক কিছু কন্ট্রোল করা যায় কিন্তু কে কোন ডিভাইস বা অপারেটিং সিষ্টেম ব্যবহার করতাছে তা কন্ট্রোল করা যায় না। যদি আপনি ভিপিএন ব্যবহার করেন সেটা ভিন্ন কথা - বিনা কারনে আপনি যদি সবসময় ভিপিএন ব্যবহার করে থাকেন আর যদি সোশাল মিডিয়া সেটা টের পায় তাহলে আপনাকে তারা আনসিকিওরড ইউজার বলবে আর আপনি আনসিকিওরড হবার কারনে আপনার পাসওয়ার্ড বা ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশর চুরি হয়ে যাইতে পারে। সাম্প্রতিককালে একখানে লেখা দেখলাম যে- আপনি যদি ভালো বা দামী এনড্রয়েড/আইফোন টাচ ফোন ব্যবহার করে থাকেন আর সেখানে ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন দেয়া থাকে তাহলে সেখানে অন্য কোন ল্যাংগুয়েজ এ্যাপ সফটওয়্যার ব্যবহার না করতে বলতাছে। এতে করে আপনার ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন চুরি হয়ে যাইতে পারে। অনেকেই দেখলাম সোশাল মিডিয়া তে ইংরেজী বাদে অন্যান্য দেশের ভাষা ব্যবহার এর এ্যাপ ইনষ্টল করে থাকেন- সেখানেই সোশাল মিডিয়া প্রোফাইলের রিস্ক জেনারেট হয়ে থাকে। কারন সেই এ্যাপগুলো তে অনেক সময় রিস্ক থাকতে পারে। সেগুলো মোবাইলের সাথে অটোমেটিক দেয়া থাকে না। বাহিরে থেকে ইনষ্টল করা থাকে। তবে আপনি যদি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার না করে থাকেন মোবাইল থেকে তাহলে বোধ করি কোন সমস্যা নাই। মোবাইলে যে সকল এ্যাপ দেয়া তাকে সেগুলো বাদে আপনি যখন গুগল প্লে স্টোর থেকে ভেরিফায়েড অন্য এ্যাপও ডাউনলোড করে থাকেন তাহলেও কিছু না কিছু রিস্ক থেকে যায় কারন যে কোন সময় এ্যাপ কন্ট্রোলকারী মেইন সার্ভার ও হ্যাক হয়ে থাকতে পারে। আর সেখানে আপনার ডিভাইস টা রিস্কে পড়ে যাইতে পারে। এ ব্যাপারে পরে আরেকদিন বিষদ আলোচনা করবো। আমি কাউকে বাংলা লেখা তে নিষেধ করতাছি না কারন আমি নিজেই বাংলা লিখে থাকি প্রতিনিয়ত। তবে আমি আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে বলি।
প্রিন্ট মিডিয়া বলতে বাংলাদেশে পেপার এবং সকল ধরনের স্যাটেলাইট টিভি এবং প্রাসংগিক ভাবে সকল ধরনের রেডিও স্টেশনকেও বোঝানো হয়। এইখানে যদি কোন সোশাল মিডিয়া প্রোফাইলকে পাবলিশ করা হয় তাহলে সেখানে অনেক সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট হবে। কারন পত্রিকা পড়ে বাংলাদেশের অনেক অনেক লোক পূর্ববর্তী অভ্যাস থাকার কারনে- যদিও পত্রিকাতে এক দিনের পড়ে গল্প / কাহিণী প্রকাশ করা হয়। আর সারা সোশাল মিডিয়াতে হেভিটুয়াটেড অলরেডী বা টিভি বা স্যাটেলাইট ডিশ এন্টেনা দেখে থাকেন তারা যখন সেখান কার বিজ্ঞাপন গুলো দেখে বা নাটক সিনেমা দেখে সোশাল িমিডিয়া তে কোন কিছু সার্চ করে খুজে বের করে থাকেন তাদেরকে সোশাল মিডিয়া বা সার্চ ইন্জিন এ ক্লাস সার্চার হিসাবে মার্ক করে থাকে কারন এরা হইতাছে সোশাল মিডিয়াতে সবচেয়ে ভালো ভিজিটর যারা ডাইরেক্ট সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করে থাকে। আর তারা যেনো সোশাল মিডিয়া ছেড়ে না যায় সেজন্য তাদের কে ভালো ভাবে মূল্যায়ণ করা হয়। সার্চ ইন্জন এবং সোশাল মিডিয়া যেটাই আপনি বলেননা কেনো- যারা সার্চ করে কোন কিছু খজে বের করে এবং সেখানে ষ্টে করে সেটাকে এসইও সবচেয়ে ভালো ভিজিটর বলে থাকি কারন এইখানে রিয়েল সোশাল মিডিয়া ইন্টার্যাকশন সংঘটিত হয়।
প্রিন্ট মিডিয়া বা ডিজিটাল মিডিয়াতে যারা ফোকাস পায় তাদেরকে প্রিন্ট মিডিয়া বা ডিজিটাল মিডিয়া নামে আলাদা ভাবে ক্যাটগরাইজ করা হয়। সোশাল মিডিয়া পপুলার বলতে যাদেরকে বোঝানো হয় তারা শুধু সোশাল মিডিয়া থেকেই পপুলার হয়- যেমন: ইউটিউবার শামীম হাসান সরকার- বাংলাদেশে প্রথম বাংলা ভাষায় কথা বলে থাকে ইউটিউবে, যেমন: উত্তর বংগের হিরো আলম - সোশাল মিডিয়া থেকে পপুলার। সারা বিশ্বে সাড়া জাগানো পপুলারিটি পেয়েছে সোশাল মিডিয়া থেকে শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩। প্রিন্ট মিডিয়া বা ডিজিটাল মিডিয়া ক্ষেপে উঠার আগেই সারা বিশ্বে একাত্মতা ঘোষণাকারী প্রত্যেকেই শাহবাগ গনজাগরনের হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ মানুষের একসাথে সমস্বরে জয় বাংলা বলার ছবি যার যার প্শেরোফা্য়ইল থেকে শেয়ার করার কারনে যে পপুলারিট অর্জন করেছে তাকে বলা হয় রিয়েল সোশাল মিডিয়া পপুলারিটি। শাহবাগ গনজাগরন কে মাস পিওপল রেভ্যুলশন (Social Media Revolution- Mass people Revolution ) নামে ডাকা হয়। সোশাল মিডিয়া থেকে সংঘটিত এর চেয়ে আগের গনজাগরন এর নাম কায়রো গনজাগরন এবং এর পরের পপুলার গনজাগরনের নাম: কাতালুনিয়া গনজাগরন (স্পেন)। কায়রো গনজাগরনের মূল ভাবনাগুলো স্বার্থক- গনজাগরন সাপোর্টেড সরকার সিসিলি সরকার এখনো ক্ষমতায় - আজকে প্রায় ৯ বছর । শাহবাগ গনজাগরনের প্রধান দাবী- রাজাকারের ফাসি কার্যকর করা হয়েছে। দ্বিতীয় দাবী ছিলো শাহবাগ বা গনজাগরনের সরকার- সেজন্য দরকার ছিলো কিছু নতুন রাজনৈতিক দল- যা বর্তমানে তৈরী কৃত এবং এখন দরকার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ছবিসহ ভোটার তালিকার উপরে ভিত্তি করে একটি পরিস্কার, সুষ্ট, সাধারন , নির্ভেজাল নির্বাচন যেখানে এ দেশের মানুষ চিরজীবন বলবে একবারের জন্য বাংলাদেশ সত হয়েছে- একদিনের জন্য বাংলাদেশ সততার সাথে নির্বাচন করেছে যেখানে গন মানুষের প্রত্যেকের অংশগ্রহণে একটি পরিস্কার সুষ্ট ১০০% নিখুত নির্বাচন অনুষ্টিত হয়েছে এবং যেখানে জাতিসংঘ কর্তৃক প্রনীত বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের অধিদপ্তর - জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগ এর কার্যক্রমে বিশ্বের সবখানে বৈধতা পাবে। আর তার পরের গনজাগরন কাতালুনিয়া গনজাগরন- সোশাল মিডিয়া থেকে সংগটিত- প্রায় সাকসেসফুল। সারা বিশ্বে তারা জানান দিতে পেরেছে যে কাতালুনিয়ার মানুষের ভাষা কাতালালুনিয়ানিজ এবং তাদের রাজধানী বার্সেলোনা। কিন্তু শক্তিশালী রিয়াল মাদ্রিদের (স্পেনের বর্তমান রাজধানী) পলিসির কাছে হার মানতে হয় কাতালালুনিয়ার স্বাধীনতাকামী জনগনের বা রাজনীতিবিদ। সব গনজাগরন থেকে কিছু না কিছু পাওয়ার থাকে। তবে কখনোই ভুলবো না প্রোগ্রামারদের /ব্লগারদের রেভ্যুলশন যা সংঘটিত হয় ক্যালিফোর্নিয়াতে ২০০৬ সালে (ব্লগার প্রোগ্রাম তৈরী হয় ১৯৯৮ সালে আর সারা পৃথিবীতে আলোড়ন তুলে ২০০৬ সালে)- সেখানে ইন্টারনেটে লাইভ ওয়েভ ক্যামেরার মাধ্যমে জয়েন করা হয়। আর এখন তো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে টোটাল প্রচারনাই হয়ে থাকে ইন্টারনেট এবং ডাইরেক্ট লি (ভারবাল, ডিজিটাল এবং প্রিন্ট) এর মাধ্যমে আর ২০১৬ সালে লাল সাদার দল আমেরিকান রিপাবলিকান পলিটিক্যাল পার্টি প্রতিদিনই গনজাগরন তৈরী করে দেখাইছে। এইবার ও কম যায় নাই।
(চলবে)
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl