ইন্টারনেটে হ্যাক এড়ানোর জন্য দুটি নিয়ম ফলো করতে হয়।
- আপনার ইমেইলে আসা অযাচিত মেইলের আননেওেন লিংকে ক্লিক করবেন না।
- আপনার সোশাল মিডিয়া মেসেন্জারে আসা কোন লিংকে ক্লিক করবেন না।
আপনি ভালো সোশাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। আপনার অনকে দক্ষতা আছে কিন্তু হঠাৎ করেই আপনার একাউন্ট টা হ্যাক হয়ে গেলো। এর কারন হইতাছে আপনি কোথাও না কোথাও হ্যাকারকে কোন স্কোপ দিছেন। যেমন: আপনি হয়তো হ্যাকারের পাঠানো কোনো ইমেইল ওপেন করেছেন বা আপনি হয়তো অপরিচিত কোন লিংকে ক্লিক করেছেন। এখন আসেন জাইনা নেই লিংক কিভাবে গঠিত হয়:
একটা লিংকের ৩ টা অংশ থাকবে অতি অবশ্যই। http protocol + Keyword+ Domain Extension.
http protocol এ আপনি অনেক ভাবে প্রকাশ করতে পারবেন। এইটা আপনি ডোমেইন কেনার সময়ে যে প্রটোকল পছন্দ করবেন সেটার উপরে ডিপেন্ডস করবে। যেমন:
http://
https://
http://www.
https://www.
এই ৪টা ফরম্যাটের যে কোন একটা যদি থাকে তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে ডোমেইন টা বেসিক নিারপদ ভিজিট করার জন্য। তারপরে আরো কিছু সাবধানতা আছে।
Keyword: বলতে ডোমেইনের মাঝখানের অংশটুকু কে বোঝানো হয়। যেমন নীচের ডোমেইন গুলোতে শুধু masudbcl নামটা খেয়াল করে দেখবেন :
http: Hyper Text Transfer Protocol একটা ডোমেইনে যদি প্রটোকল না থাকে তাহলে সেই ডোমেইনটা কখনোই আপনার জন্য সেভ হবে না। https:// সেই প্রটোকলকে মেইনটেইন করে থাকে। তাই কোন ডোমেইনে যদি আপনি এই https:// না পান তাহলে সেই ডোমেইন এর লিংকটাতে ক্লিক করা থেকে আপনি বিরত থাকবেন- মানে আপনি সরাসরি সেটাতে ক্লিক করবেন না। তাহলেই হ্যাকার রা আপনার ডিভাইস কে আর এক্সস করতে পারবে না। এই সব ক্ষেত্রে ডোমেইন টা আপনাকে সরাসরি ব্রাউজারে টাইপ করতে হবে। যেমন: ধরেন আমার ডোমেইনে https:// দেয়া আছে কিন্তু সেটা দেখাবে না কারন ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল থেকে আমি সে ডিজাইন টা চয়েজ করে রেখেছি। আমার ডোমেইনের নাম:
masudbcl.com এইটাকে আপনার ব্রাউজারে যাইয়া লিখতে হবে কারন এইখানে প্রথমে https:// দেখাবে না। কিন্তু আপনি যখন ব্রাউজারে লিখবেন তখন আপনাকে লিখতে হবে ফুল ডোমেইন: https://www.masudbcl.com/ ।
এইভাবে আপনি যখন কোন ডোমেইন কে লিখবেন তাহলে আপনি সাধারনত কোনো বিপদে পড়বেন না। আবার আপনি যদি শুধু masudbcl.com লেখার পরেও https:// ফর্যমাট শো করেন আপনার ব্রাউজারে তাহলে ও আপনি সেফ থাকবেন অনেকটা । সো কেউ যদি আপনাকে যে কোন সোশাল মিডিয়া তে কোন লিংক বা ওয়েবসাইট বা সাইট লিংক প্রদান করে থাকে তাহলে আপনি প্রথমেই ভয় পাবার কোন কারন নাই। আপনাকে লিংক দেবার পরে আপনি প্রথমে যে কাজটা করবেন তা হচ্ছে লিংকটার ব্যাপারে সোশাল মিডিয়া মেসেন্জার আপনাকে কোন ম্যাসেজ দিতাছে কিনা? সোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট গুলো তাদের ইউজার দেরকে সবসময় ই একটা এক্সট্রা সিকিউরিটি দেবে। তারা তাদের সর্বোত্তম ইন্টারনেট সিকিউরিটি সিষ্টেম এপ্লাই করবে যেনো তাদের কোন ইউজার প্রোফাইল হ্যাক না হয়। যদি হ্যাক হয় তাহলে তাদের যে নিজস্ব এডভার্টাইজিং ব্যবসা সেটা একটা লসের খাতাতে পড়ে যাবে। সেজন্য সে আপনাকে সবসময় হাই সিকিউরিটি প্রদান করবে এবং আপনাকে সতর্ক করবে যে আপনি কোন লিংক ওপেন করবেন আর কোন লিংক ওপেন করবেন না। লিংকের ৩টা অংশের শেষ অপশন হইতাছে এক্সটেনশন যা দ্বারা আপনি বুঝতে পারবেন বেসিক্যালি ওয়েবসাইট টা কি ধরনের? যারা ওয়েবসাইটের মারিখ তাার সাধারনত ওয়েবসাইটরে কি ওয়ার্ড এবং ডোমেইন পছন্দ করার ব্যাপারে চুজি হয়। আগে দেখে নেই ডে কি কি ধরনের এক্সটেনশন হয় বা হয়ে থাকে:
- .com- commercial
- .edu- education
- .org- organization
- .net- network
- .gov- Government
এছাড়াও আরো অনেক ধরনের ডোমেইন এক্সটেনশন আছে। এইখানে - commercial মানে ব্যবসা, education মানে ব্যবসা, organization মানে প্রতিষ্টান, network মানে নেটওয়ার্কিং জাতীয় ব্যবসা, Government মানে সরকার।
এইখানে যতোগুলো ডোমেইন এক্সটেনশন আছে প্রায় ৪৫০ ধরনের - সবগুলোই আপনি আনপরা ব্রাউজারে টাইপ করেত পারবেন। কারন এইগুলো প্রকাত কোম্পানীর ডোমেইন এক্সটেনশনথ তবে আপনি সতর্ক থাকার জন্য সবসশয় এমন একটা ব্রাউজার ব্যভহার করবেন যেটাতে আপনি রেগুলার আপনার নিজস্ব পারসোনাল ওয়েভসাইট গুলো ওপেন করেন না। ধরেন আপনার মোবাইলে ২ টা ব্রাউজার আছে। ১টা গগুল ক্রোম ২) আরেকটা অপেরা মিনি। একণ আপনি আপনার নিজের কাজের জন্য সবসময় গুগল ক্রোম ব্যবহার করেন। তাহলে আপনি আউটসাইডের যতো ওয়েভসাইট দেখবেন সেগুলোর জন্য অপেরা মিনি ব্যবহার করবেন। যখন আপনি একটা ওয়েবসাইট কে পরিপূর্ন ভাবে বিশ্বাস করবেন তখন ই সেটাকে আপনি আপনার পারসোনাল ব্রাউজারে জায়গা দিবেন।
সোশাল মিডিয়া মেসেন্জারে যখনি আপনি কোন নতুন ওয়েবসাইট পাবেন তখন ই আপনি সেটাকে সরাসরি ক্লিক করবেন না। এটা ওয়েবসাইটের ভেতরে যদি হ্যাকারদের সেটআপ করা কোন প্রোগা্রাম থাকে তাহলেিআপনি সেই ওয়েবসাইট সরাসরি ক্লিক করার সাথে সাথে ব্রআুজার হিষ্টোরি বা কুকজি সেটআপে আপানকে আক্রমন করতে পারে। আপনি যখন ইন্টারনেটে ব্রাইজ করেন তখন আপনার ওয়েবসাইট অনকে ধরনের কুকিজ তৈরী করে থাকে যাকে ইন্টারনেটে হ্যাকারদের খাবার বলা হয়। আপনি কখন কোন টাইমে কি ওয়েভসাইট ভিজিট করলেন, কি ডিভাইস বা কি কি ব্রাউজার বা এ ধরনের আরো কিছু ইনফরমেশন থাকে সেগুলো সরাসরি আপনার ব্রাউজারে জমে থাকা কুকিজ থেকে কালেক্ট করে নিতে পারে যেগুলো এনালাইসিস করে হ্যাকাররা আপনার একাউন্ট কে হ্যাক করার চেষ্টা করতে পারে। তবে এইখানে সবচেয়ে বড় বিষয় হ্যাকাররা তখনই হ্যাক করতে পারবেন না যখণ আপনি মনে রাখবেন - দেয়ালেরও কান আছে। আর বর্তমান দিনে আপনি যদি সকল ধরনের সিকিউরিটি সিষ্টেম কে ফলো করেন তাহলে আপনার একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হলেও আপনার মোবাইল নাম্বার বা ডিভাইস ভেরিফিকেশন কোড ছাড়া কেউ আপনার কোন ধরনের সোশাল মিডিয়া একাউন্ট হ্যাক করতে পারবে না। পাসওয়ার্ড তেরী করার সময়ে আপনি কয়েকটা নিয়ম মনে রাখবেন : আপনার পাসওয়ার্ড টা যেনো ১৬ ক্যারেক্টারের ভেতরে হয় বা ণীচে হইলে যেনো তা ৮ এ হয়। কারন বিট বাইটের হিসাবে অনুযায়ী অকটেন, ডেসমিাল বা হেক্সা ডেসিমাল পদ্বতিতে হ্যাকার রা কখনো বাইনারি কোডিং সিষ্টেম কে হ্যাক করতে পারে না। তাহলে আপনি আপনরা পাসওয়ার্ডকে বানাবেন: ৮ অথবা ১৬ বা ৩২ বা ৬৪ ডিজিটের কোড হিসাবে। ৩২ বা ৬৪ কেউ ব্যবহার করতে পারবে না- কারন এইটা অনেক সময় মনে রাখার ব্যাপার। পারবে ৮ বা ১৬ কে। তাহলে আপনি আপনার পাসওয়ার্ড কে ৮ অথবা ১৬ ডিজিটের মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন। আর এই ৮ অথবা ১৬ ডিজিটের অবশ্যই আপনি ৪ টা নিয়ম মেইন টেইন করবেন: যেমন ধরেন:
- Capital A- Z
- Small a-z
- Number -0-9
- Special character (!@#$%^&*())
০+১ = ১ বিট
শূন্য এবং ১ মিলে ১ বিট হয় (মানুষের শরীরে হার্ট বিট থাকে বা পালস বিট থাকে) । ৮ বিট এ ১ বাইট। এই ০ এবং ১ এর মাধ্যমে কম্পিউটার বাইনারি ল্যাংগুয়েজ কে তৈরী হয়। তারপরে মেশিন ল্যাংগুয়েজ, অপারেটিং ল্যাংগুয়েজ এবং সিষ্টেম বা সফটওয়্যার ল্যাংগুয়েজ। তো এই বিশ্বে হ্যাকাররা শুধু এক ধাপ ভাংতে পারে। সেটা হলো আপনার ইন্টারনেটে ইনসিকিউরিটি। যদি আপনি পাইরেটেড সফটওয়্যার বা সিষ্টেম ব্যবহার করেন তাহলে তো হ্যাকাররা আপনাকে ধরবেই। আরো অনেক চরিত্র আছে হ্যাকারদের। তবে বিশ্বে হ্যাকাররা রা কখনো মেশিন ল্যাংগুয়েজ এবং বাইনারি ল্যাংগুয়েজ কে হ্যাক করতে পারবে না। কারন কম্পিউটার তৈরী ই হয়েছে শূণ্য এবং এক এর প্রোগ্রামিং এর কোডের উপর ভিত্তি করে। তো কম্পিউটার যদি না চলে তাহলে তো আর হ্যাকারার হ্যাক করতে পারবে না- সেজন্য তাদের একটা লিমিটেশন আছে। তারা শুধূ ২ নম্বর ওয়েতে পথ চলে। আপনার কম্পিউটার বা ডিভাইসের অপারেটিং সিষ্টেম যদি ডুপ্লিকেট হয় তাহলে তারা কিছু প্রোগা্মিং এবং কোডিং করে অনেক কিছু তথ্য হাতাইয়া নিতে পারে। তো আপনি ঘর বানাইছেন কিন্তু চোরকে যাতায়াত করার সুযোগ রেখে দিলেন। ফলে দেখা গেলো চোর ঘরে ঢুকে আপনার যা আছে সব কিছু নিয়ে গেলো বা আপনি এমন কোন প্রতিষ্টানের সাথে চুক্তি করলেন সারা দেশে অপারেটিং সিষ্টেম সাপ্লাই করার জন্য দেখা গেলো সেখানে একটা ঘুপচি হয়ে গেছে যার পরে আগে থেকে প্রোগ্রামিং বা ডিভাইস সেট আপ করা আছে হ্যাকারদের যাতে তাদের হ্যাক করতে প্রতিনিয়ত সুবিধা হয়।
বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিষ্টেম আছে পৃথিবীতে। যেগুলো ইন্টারনেটে কানেকটেড হবার সাথে সাথে পাইরেসি বা পাইরেটেড বা প্রিভিয়াস সেটাপ বা নিজেরা অপারেটিং সিষ্টেম বানানোর কথা বলে হ্যাকাররা মেশিন ল্যাংগুয়েজের ভেতরে হয়তো কোন কোড সেট আপ করে রেখেছে - সেখানে দেখা যাবে যে ইন্টারনেটে কানেকটেড হবার সাথে সাথেই আপনার কম্পিউটারে হ্যাকার এসে বসে থাকবে। আমি প্রায় ১৬ টা প্লাটফর্মে ২০+ প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখেছিলাম ফলে এই্গুলো অনেক সময় সহজে বুঝতে পারি তবে সরাসরি প্রমান করার মতো ওয়ে এখন নাই যে কারা কারা বাংলাদেশে হ্যাকার বা কারা কারা বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত হ্যাকিং করে যাইতাছে তবে এইগুলো সিষ্টেমের গ্যাপ। এই সকল ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ম কানুন না মেনে সারা বিশ্বের সেরা সেরা ব্যাংক প্রতিষ্টান (নাস্তিকদের দেশ ছাড়া- যারা সৃস্টিকর্তা এবং কোন না কোন নবীজিকে মানে না তাদেরকে আমার নাস্তিক দেশ বলে থাকি) যাদের কাছ থেকে ইন্টায়ার ব্যাংক সল্যূশণ নিয়ে থাকে তাদের কাছ থেকে সিষ্টেম সল্যুশন নিলে সমাধান হবে। বাংলাদেশে কারা কারা হ্যাকার বা কারা কারা হ্যাক করে যাইতাছে। কারন আন্তর্জাতিক ভাবে আপনি যদি কোন সিস্টেম সল্যুশন নিয়ে থাকেন তাহলে যাদের কাছ থেকে সিষ্টেম কিনবেন বা কিনে নিবেন তারা বিলিওনিয়ার কোম্পানী হবার কারনে যদি কোন ব্যাংক থেকে সিষ্টেমের খোয়া যায় বা হ্যাক হয় তারা সেটার ভর্তুকি দেয়। এ যাবতকালে যতোটা জেনেছি বা শিখেছি বিশ্বের কোথাও কোন ব্যাংক পদ্বতিতে মাইক্রোসফট অপারেটিং সিষ্টেম ব্যবহার করতে দেখি নাই। সব খানেই বিশেষ করে সিনেমাগুলোতে দেখেছি সবখানেই বিট বাইট অপারেটিং সিষ্টেম বা মেশিন ল্যাংগুয়েজ প্রোগ্রাম ব্যবহার করে থোকে। অনেকখানে দেখেছি ম্যাক অপারেটিং সিষ্টেম কে ব্যবহার করে। মাইক্রোসফট অপারেটিং সিষ্টেম শুধূমাত্র প্রোগ্রামার বা কোডারদের জন্য বা যারা গ্রাফিক্স খেলে লাইক গেম খেলা বা মুভি দেখতে পছন্দ করে - তাদের জণ্য ই ডিজাইন করা বলে জেনেছি। যখন প্রোগা্মিং শিখেছি তখন জেনেছি- ব্যাংকের জন্য সারা বিশ্বে খুবই বিশ্বস্ত রেড হ্যাট লিনাক্স অপারেটিং সিষ্টেম - তাদের ব্যাংকিং সল্যুশন চমতকার বলে জেনেছি। তবে সবচেয়ে ভালো হবে আইএমএফ বা ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যে সিস্টেম বা সফটও্যার যেটা সাজেসন দেবে সেটা ব্যবহার করা তাহলে আর হ্যাকারদের হ্যাক হবার কোন রিস্ক থাকবে না।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যারা ফুলটাইম এমপ্লয়ি- বি সিএস ক্যাডার বা মন্ত্রনালয় কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত তারাই শুধু বাংলাদেশ সরকার। সরকারের যারা বিসিএস ক্যাডার বা নন ক্যাডার সার্ভিসে কর্মরত তারাই শুধূ সরকারের ভেতরে সবচেয়ে স্পর্শকাতর ইনফরমেশন গুলো জানে। সরকারি নিয়ম কানুনের টেন্ডার গুলোতে কিভাবে তথ্য বা ইনফরমেশণ কেনা বেচা চলে তা একদম নিজের চোখে দেখেছি। এইখানে বাংলাদেশের ব্যাংকের সিস্টেম সেট আপ হবার টাইমে যদি সরকারের গোপন নথি থেকে কোন তথ্য বা ইনফরমেশন চুরি হয়ে তাকে বা তথ্য পাস হয়ে থাকে তাহলে তো হ্যাকারদের জন্য একেবারে স্বর্গরাজ্য হয়ে যাবে- এই সকল কথা লিখা বা বলার কারন হইতাছে বাংলাদেশে ২০১০/২০১১/২০১২ সালে বা তৎপরবর্তী সময়ে যতো পরিমান হ্যাক হয়েছে তার টোটাল এখনো কোন হদিস হয় নাই। খালি বলা হয়েছে - যেগুলো গেছে সেগুলো ফেরত আনা হবে কিন্তু কবে নাগাদ ফেরত আসবে বা আদৌ আসবে কিনা বা তারা কি কোন দেশের সাথে লেনা পাওনা বা দেনা পাওনার হিসাব শোধ করলো কিনা তাও জানা যায় নাই ক্লিয়ারলি। ইন্টারনেট ব্যবহার করার কারনে বা ইন্টারনেট প্রফেশনাল হবার কারনে প্রায়শই এ ব্যাপারটা মাথাতে আসে যে এমাউন্ট গুলো হ্যাক হয়েছে আর এফবিআই যেটার তদন্ত করতাছে সেটার কি হাল বা অগ্রগতি বা কবে নাগাদ সেই অর্থ ফেরত পাওয়া যাবে বা যেখানে পৃথিবীর সেরা গোয়েন্দা সংস্থা হাত দিছে সেখানে তো তারা বিফল হবার কথা না? সো নিজস্ব একটা দ্বায়িত্ববোধ থেকেই ব্যাপারগুরো শেয়ার করা বা জানানোর চেষ্টা করা বা জানার চেষ্টা করা। আমি যখণ বাইনারি প্রোগ্রামিং শিখি - মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক প্রনীত শিক্ষা ব্যবস্থা গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা বোর্ড থেকে দেয়া নবম, দশম শ্রেনীতে কম্পিউটার সায়েন্স পড়ি- তখন বাংলাদেশে ২ টা প্লেসে কম্পিউটার সায়েন্স চালু ছিলো- ১) বুয়েট এবং ২) নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু তখন পুরো পড়াটা অনেক মনোযোগের সহিড় পড়তে হয়েছে- প্রয়োজনে বুয়েট এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির নোটও কালেকশন করে পড়েছি পুরো সি এস টা বোঝার জন্য । এইখানে আমি বা আমরা অনেক কিছু রিয়্যালািইজ করতে পারবো কিন্তু তথ্য প্রমান না দেখে কোন কিছু প্রমান করতে পারবো না। (পরবর্তীতে ২০০৪-২০০৫ সালে এপটেক ইন্টারন্যাশনাল থেকে আবারো অনেগুলো প্রোগা্মিং করি- সর্বশেষ সি#ডট নেট)। যেহেতু এখনো এফবিআই (আমেরিকার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা) বাংলাদেশ ব্যাংক বা নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে চুরি যাওয়া অর্থে র ব্যাপারে অনুসন্ধান করতাছে সেহেতু এ ব্যাপারে আপনার যে ধ্যান ধারনা বা আইডিয়া তাও আপনি এরকম ব্লগ লিখে শেয়ার করতে পারেন যা দ্বারা হয়তো এফবিআই (আমেরিকার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা) উপকৃত হবে। আর যদি আপনি জেনে থাকার পরেও চেপে যান তাহলে আপনি আমেরিকার (কারন ডলার আমেরকিার ব্যক্তিগত সম্পদ। আপনি যদি ডলার হ্যাক বা চুরি করে থাকেন তাহলে আপনি সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থার) চোখে অপরাধী হিসাবে বিবেচিত হবেন আর এই সব ব্যাপারে অপরাধের শেষ শাস্তি নিশ্চিত মৃত্যু বা মৃত্যুদন্ড (আমেরিকা যাকে অপরাধী মনে করে, মনে হয় না এই বিশ্বে তার অস্তিত্ব থাকে- যেমন দেখেছে ইরাক বা সিরিয়া বা আফগানিস্তান বা সো কলড পা..কিস্তান। একসময়কার সন্ত্রাসবাদী দেশ)। আমি আমার ধারনা গুলো শেয়ার করলাম। আপনারা আপনাদের ধারনা গুলো শেয়ার করেন।
চলেন দেখি নেই কি কি সিরিয়াল মেক করে একটা পাসওয়ার্ড বানাবো:
- Capital A- Z
- Small a-z
- Number -0-9
- Special character (!@#$%^&*())
৮ বিট= ১ বাইট
১০২৪ বাইট- ১ কিলোবাইট
১০২৪ কিলোবাইট= ১ মেগাবাইট
১০২৪ মেগাবাইট= ১ গিগাবাইট
১০২৪ গিগাবাইট - ১ টেরাবাইট
১০২৪ টেরাবাইট= ১ হেক্সাবাইট
১০২৪ টেরাবাইট= ১ হেক্সাবাইট
আপনি যদি এই ৪টার সমন্বয়ে ৮ থেকে ১৬ ডিজিটের পাসওয়ার্ড মেক কের তাকেন তাহলে আপনার পাসওয়ার্ড কোন হ্যাকার হ্যাক করতে পারবে না কারন হ্যাকার রা বাইনারি বিট বাইট সংখ্যা বা সিষ্টেম কে হ্যাক করতে পারে না। সেখানে তাদের হ্যাকিং সিষ্টেম কাজ করে না। তাদের যতো সকল সফটওয়্যার আছে বলে শুনেছি সেগুলো এইখানে কাজ করে না। বিশেষ করে যারা ইন্টারনেটে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে তারা এই সিষ্টেম মোতাবেক পাসওয়ার্ড বানালে কোন সোশাল মিডিয়া ই আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাকারদের কে দিতে পারবে না বা হ্যাকও করতে পারবে না।
তেমনি ব্রাউজ করার ক্ষেত্রে ও আপনাকে অনেক সতর্ক থাকতে হবে। পাইরটেড সফটওয়্যারে আপনি যতোই কানা ঘসা করেন না কেনো আপনার তথ্য বা ইনফরমেশন চুরি হবার সম্ভাবনা থাকবে। তবে হ্যা আপনি যদি শুধু একটা নিয়ম পালন করেন তাহলে আপনি পা্রয় ৯০% সেফ সেটা হইতাছে আননোওন কোনো ওয়েবসাইট লিংকে ক্লিক না করা। আপনার কাছে যদি কোন আননোওন লিংক আসে সেটা আপনি নিজের হাতে ব্রাউজারে টাইপ করে লিখে ভিজিট করবেন যেমন আমি উপরে masudbcl.com এর মাধ্যমে দেখাইছি। আর যদি আপনি সরাসরি লিংক ক্লিক করতে চান তাহলে আপনি দুটো অপশন ব্যবহার করতে পারেন। যে কোন লিংকের উপরে রাইট বাটন ক্লিক করে এই ৩ টা উপায়েও যদি আপনি ভিজিট করেন তাহলেও আপনি সেভ থাকবেন। লিংক কপি করলে সেটা ব্রাউজারে পেষ্ট করবেন এবং সেটা ওপেন হবার আগে পর্যন্ত আপনি অপেক্ষা করবেন।
1) Open Link in New Tab or New Window.
2) Copy Link Address.
ইন্টারনেটে সমানে ওয়েবসাইট দেখা বা ঘুরে বেড়ানো টা অনেক টা রাস্তাতে রাস্তাতে ঘুরে বেড়ানোর মতো। আপনি যখনি কোন ওয়েবসাইট দেখবেন- আপনার ভালো লাগবে ভিজিট করবেন তখন আপনি সেই ওয়েবসাইটার জন্য একজন ভিজিটর হবার চেষ্টা করবেন। আর একজন ভিজিটর হতে গেলে আনপাকে সেই ওয়েবসাইটে মিনিমাম ১০০ সেকেন্ডস ভিজিট করতে হবে। আর তারপরে যদি আপনি ১৫ মিনিট সেই অবস্থানে থাকেন তাহলে আপনি সেই ওয়েবসাইটের জন্য আপনি একজন সেশস হয়ে গেলেন। পৃথিবীতে সবচেয়ে দামী ভিজিটর হলো সেশন ভিজিটর।
To be continue.
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl