Translate

Saturday, October 31, 2020

White Hat SEO- Off Page Optimization- Forum Registration, Profile Back link, Profile Signature.

হোয়াইট হ্যাট এসইও তে যে কয়েকটা দরকারি বিষয় বা ভাগ আছে তার মধ্যে ফোরাম রেজিস্ট্রেশন, ফোরাম পোষ্ট এবং ফোরাম পোষ্ট রিপ্লাই এইগুলো খুবই দরকারি বিষয়। সংশ্লিষ্ট ফোরাম খুজে বের করা আর সেখানে রেজিস্ট্রেশন করে নিজের ফুল ডিটেইলস কে এন্ট্রি করা আর সেখানে যে কোন বৈধ উপায়ে ওয়েবসাইট এড্রস কে এড করা -এইটাকে ফোরাম সিগনেচার বলে বা ফোরামা প্রোফাইল ব্যাক লিংক বলে বা ফোরাম লিংক সেট আপ বলে। ফোরাম সিগনেচারের মূল কারন হলো : যে কারো ফোরাম টা যদি ওপেন করা থাকে রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আর সেই ফোরামের যদি খুব ভালো র‌্যাংক থাকে লাইব পেজ  র‌্যাংক ১-১০ এর মধ্যে তাহলে সেখানে ফোরাম রেজিষ্ট্রেশন করে সব ডাটা বা তথ্য (যেমন: ছবি, ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড , প্রথমে নাম, শেষ নাম, ওয়েবসাইট এড্রস, কি ওয়ার্ড , মেসেন্জার ইনফরমেশন) বা এই ধরনের আরো যতো  ইনফরমেশণ আছে তা একসাথে লিষ্টিং করাকেই ফোরামা প্রোফাইল সিগনেচার বা ফোরাম প্রোফাইল রেজিষ্ট্রেশন বলে। অনেক সময় অনেক ফোরাম ওয়েবসাইটে অনেক ডাটা দেবার উপায় থাকে। নিজেকে রিপ্রেজেন্ট করার একটা স্কোপ থাকে বা নিজের পরিচালিত ব্যবসা বা এফিলিয়েট লিংক কে সামনে আগাইয়া নিয়ে যাবার একটা উপায় থাকে। সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজে যদি ফোরামের ভালো প্রমোশন থাকে তাহলে সেখানে ব্যাকলিংক করার কারনে আপনার ওযেবসাইট বা পারসোনাল প্রোফাইরেল অনেক ভালো বেনিফিট পাবেন। এই সকল কাজ স্পেসিফিক কি ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে বের করা যায় সফটওয়্যারের মাধ্যমে এবং সফটওয়্যার অনেক সময় নিজে নিজেই ডাটা পিল আপ করে এবং প্রোফাইল ফিলআপ করে তখন সেটাকে অটোবট প্রোগ্রাম বলে। অনেকেই বলে থাকবে যে: হোয়াইট হ্যাট এইও সফটওয়্যারের অনকে পেইড বা ফ্রি টুরষ আছে সেগুলো দিয়ে এগুলো করা যায় সহজে। কিন্তু ব্যাপারটা হলো সেগুলো যে সফটওয়্যার সেটা ইন্টারনেট জানে। আর ইন্টারনেটে ম্যানুয়ালি বা এপিআই ছাড়া বট, ফটোবট বা সফটওয়্যারের মাধ্যমে কিছু করলে সেটা ইন্টারনেট জানবে কারন সারা বিশ্বে ইন্টারনেট ডিস্ট্রিবিউশন এবং তাদের একটা আলাদা টেকনিক আছে যেটা ব্যবহার করে সারা বিশ্বের ব্যাংক প্রতিষ্টানগুলো টিকে আচে বা দেদারসে ব্যবসা করে যািইতাছ্ েতাই হোয়াইট হ্যাট এসইও করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রথমে সততার টেকনিক বা তার আশ্রয় নিতে হবে। এইখানে অসত হলে আপনি খুব বেশী দিন টিকে থাকতে পারে না। আপনাকে এই ট্রাক ছেড়ে অন্য ট্রাকে চলে যাইতে হবে। একটা ফোরাম ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে গেলে কি কি ডাটা ফিলআপ করতে হয় তা নিজে দেখানো হলো:



ষ্ট্যাটাস ম্যাসেজ: ষ্ট্যাটাস ম্যাসেজ সবসময় ১৬০ ক্যারেক্টারের মধ্যে দিতে হয় অরিজিনাল এসইও করতে গেলে। এই ষ্ট্যাটাস সেই সামাজিক ষ্ট্রাটাস না। এইটা ইন্টারনেট প্রোফাইলের ষ্ট্যাটাস। ইন্টারনেটে যতো ধরনের সোশাল মিডিয়া বা ওয়েবসাইট বা সামাজিক প্রোফাইল আছে সেখানে আপনি সহজেই একটা মুড বা ইনফরমেশন দিতে পারবেন। সেই মূহুর্তে আপনার কাছে যেটা সবচেয়ে দরকারি: সেই কথাাট আপনি শেয়ার করতে পারেন। যেমন: চিত্রে দেখেন আমি আমার ওয়েবসাইট এড্রস কে ষ্ট্যাটাস হিসাবে শেয়ার করেছি - মানে আমি আমার ওয়েবসাইট এড্রস কে দিয়েছি। তেমনি আপনি কোথায় আছেন বা কিভাবে আছেন বা কি করতাছেন সেই সংক্রান্ত যেকোন ষ্ট্যাটাস টাইপ করতে পারেন।  আমাদের দেশে আমরা একটা কথা প্রায়শই বলে থোকি যে: কুত্তার কোন স্ট্রাটাস নাই। ধরেন একটা কুত্তা ১০ তালা বিল্ডিং এ যাইয়া বসে আছে- আবার তার মনে চাইলো সে রাস্তাতে আইসা দাড়াইয়া থাকে। এইখানে কুত্তার কিন্তু কোন ষ্ট্যাটাস কাজ করে নাই কারন সে হয়তো ভেবেছিলো ১০ তালাতে গেলে সে খাবার পেতে পারে। যাইয়া খাবার পায় নাই- নীচে নাইমা চলে এসেছে এবং সেখানে সে তার খাবার পাইছে। মহান সৃষ্টিকর্তার নির্দেশে যে কুকরের জন্ম হয়েছে একটি প্রানী হিসাবে-  চার পা লেজ বিশিষ্ট সে কিন্তু রাস্তাতেও ঘুরে আবার মাঝে মাঝে ফাক পাইলে কিন্তু বিল্ডিং এ ঢুকে পড়ে। যখন কোন কুকর বিল্ডিং এ ঢুকে তখন সে খাবার খাবে এতে কেউ আপত্তি করবে না কিন্তু যদি সে কোনখানে ময়লাতে মুখ গুজে নোংরা করে সেটা একটা আপত্তির কারন হয়ে দাড়াবে। বিল্ডিং এর যে কেয়ারটেকার সে চিন্তিত হবে, বিল্ডিং এর যে দারোয়ান সেও চিন্তিত হবে। এইখানে কুকরের কনো ষ্ট্যাটাস নাই- তার পেট ভরলেই হলো। আর মানুষরুপী কুত্তা বা জানোয়ার (যাকে মেয়েরা গালি গালাজ দেয় কুত্তা হিসাবে - তার তো সিক্সথ সেন্সই নাই- ষ্ট্যাটাসের আর কি বুঝবে)। সাধারনত বড়লোকেরা যে ষ্ট্যাটাসের কথা মিন করে থাকে- ইন্টারনেটে সেই ষ্ট্রাটাস কে বোঝানো হয় না। ইন্টারনেটে ষ্ট্যাটাস বলতে বোঝানো হয়- মেসেজ বক্সে লেখা বা সেই মূহুর্তে একজনের অবস্থানের কথা, একটি ওয়েবসাইট এড্রসের কথা ভাষায় লিখে বর্ননা করা। যেমন: ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেয়া। আবার অনেকে আছে মেসেজ বলতে শারিরীক ভাবে শরীর কে দলিথ মথিত করাকে বুজে। দুইটা মেসেজের পার্থক্য আছে: ১) সংক্ষিপ্ত বার্তা ২) সেলুনে শরীরকে দলিত মথিত করা। 

ফেসবুকেরও উল্টো মিনিং করে থাকে অনেকে। মানুষের মনের মধ্যে ইন্টারনেট টার্মগুলোকে বিরুপাকারে উপস্থাপন করে একটি মানুষকে বা একাধিক মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য কিছু কিছু লোক পরিকল্পিতভাবে ইন্টারনেটে অনেক টার্মের খারাপ মিনিং করে থাকে। যেমন ধরেন: বাংলাদেশে একদল লোক খারাপ এবং তারা পরিকল্পনা করলো যে তারা বাংলাদেশে ইন্টারনেট প্রজন্ম কে নষ্ট করবে। সেজন্য তারা পরিকল্পনা করলো তারা এইটার উল্টো পাল্টা মিনিং করবে। আমাদের দেশের ছেলে বা মেয়েদের যা অবস্থা - গুগলে সার্চ করতে পারে না কিন্তু ফেসবুক, হোয়াটসএ্যাপ, বিভার, টিকটক ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারে। আর যখন কোন কিছু জানার দরকার হয় তখন গুগল ডট কমে না লিখে বা না সার্চ করে মানুষকে বা তথাকথিত সেই গ্ররপ টাকে জিজ্ঞাসা করে ফলে সহজে তারা  বিভ্রান্ত হয়। যেমন: বাংলাদেশে ফেসবুকের প্রচলন এর ব্যাপারে একটা কাহিনী চালু আছে সেটা বলি: এক রাজাকার (ফাসি) কে বলা হলো: ফেসবুক বলতে কি বোঝছ? তো সে বলতাছে যে: মেয়েদের ফেস কে বুক করা বোঝানো হয়। ফেস বুক করে তুই কি করছ- তখন সে বলতাছে থ্রি এক্স বা পর্নো ওয়েবসাইটে যেভাবে মেয়েদর মুখ ব্যবহৃত হয়-  সেটাকেই সে ফেস বুক বলে।  তো তখণ তাকে বোঝানো হলো- যে তোর ফেসবুক একাউন্ট নাই কেনো? বলতাছে সে রাজাকার ছিলো- প্লাষ্টিক সার্জারী করে তার বয়স কমিয়েছে ১০ বছর- তারপরে সে ঢাকা এবং সারা বাংলার মেয়েদের কে ধোকা দেয়। তখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়: মেয়েরা কেনো আসে তোর কাছে- তো বলতাছে যে- টাকার জন্য। এই পর্যন্ত তোর কতোগুলো মেয়ের সাথে শারিরীক সম্পর্ক হইছে- তো বলতাছে যে অনেক। তারপরে আবার জিজ্ঞাসা করা হলো যে: তোর কাছে কি প্রমান আছে? তখণ সে বলতাছে যাদের কে সে ব্যবহার করেছে তারা স্বাক্ষ্য দেবে। তারপরে তারে বলা হইলো যে: তোর সন্তান কয়টা। বলতাচে একটাও না।  কারন: তো বলতাছে তারা টেষ্টটিউব। তাদের বাচ্চা হয় না। তাহলে তোদের সাথে বাংগালী মেয়েরা মেলামেশা করে কেনো- তো উত্তরে বলতাছে টাকার জন্য। তো টাকার জন্য বাংগালী মেয়েরা হোটেলে গেলে আইন বা পুলিশ বাধা দেয়- তোদেরকে দেয় না। বলতাছে যে না- সব তারা টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে। তো একজন রাজাকারের (ফাসি) কাছে যদি  ফেসবুকের এই মানে হয়- তাহলে তার কাছে একটি শিক্ষিত প্রজন্ম কি শিখতে পারবে? সবার শেষে তাকে জিজ্ঞাসা করলাম: রাজাকারের তো ফাসির আইন আছে। তোর ফাসি কবে? বলতাছে- যুদ্বের সময় তাদের বয়স ১৮ ছিলো না - কিছুটা কম ছিলো। তো আমি তারে উত্তরে বললাম- সব ধরনের রাজাকারের ফাসির আইন আছে বাংলাদেশে- যে স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় বাংলাদেশে ৭১ এ যুদ্ব চলাকালীন সময়ে বাংগালীর বিরুদ্বে ছিলো- হত্যা, ধর্ষ ন, খুন , লুটপাটের সাথে জড়িত ছিলো তাকে ই ফাসির কাষ্টে দাড়াতে হবে। তো সে বলতাছে তাকে আদালত মারতে পারবে না। তো  তাকে উত্তরে জানাইয়া দেয়া হলো- যে প্রজন্ম তোকে মারবে? তারপরে জিজ্ঞাসা করলাম- তোর জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার বল- সে বলতাছে বাংলাদেশে তার জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। তো তার কাছে যদি কোন তরুন প্রজন্ম জিজ্ঞাসা করে: ফেসিবুক মানে কি- তাহলে সেই দেশের তরুন প্রজন্মের কি হাল হতে পারে বলে আপনি মনে করেন? পুরো ব্যাপারটা রুপকার্থে ব্যবহার করা। তো বাংলাদেশেও একটা প্রজন্ম আছে যাদের কাছে ইন্টারনেটে প্রত্যেকটা টার্মের একটা উল্টো মিনিং আছে । সেই উল্টো টার্মের লোকজনের কাছ থেকে আমাদের ইন্টারনেটের প্রজন্ম কে বাচানো উচিত। 

ফোরাম : সাধারন জীবনের মতো ফোরাম আছে ইন্টারনেটেও। যেমন ইন্টারনেটে ফোরাম বলতে যা বোঝানো হয় আর বাস্তবজীবনে ফোরাম বলতে একই বোঝানো হয় অনেকটা। একটা ফোরামে যে কোন বিষয়ে একটা সিদ্বান্ত গৃহীত হয়। বাংলাদেশের েইন্টারনেটে এখনো ফ্রি ল্যান্সার দের কোন ফোরাম গঠিত হয় নাই বা হইলেও এখনো তেমন পপুলারিটি পায় নাই বা রাষ্ট্রীয় ভাবে তাদেরকে স্পন্সর করা হয় নাই। কিন্তু বাংলাদেশের আদালত সংক্রান্ত ব্যাপারে একটা ফোরাম আছে যাদেরকে বলা হয়- বাংলাদেশ আইনজীবি ফোরাম। সেখানে অনেক সময় দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ন ব্যাপারে সিদ্বান্ত নেয়া হয়। সে হিসাবে রাষ্ট্র বা আইন অনেক সময় পরিচালনা হয়।  তেমনি ইন্টারনেটেও অনেক ধরনের বা অনেক ক্যাটাগরির ফোরাম আছে যেখানে যথাযথ নিয়ম পালন করে ফোরাম প্রোফাইল তৈরী করে কোন ধরনের স্পামিং না করে সেখানে আপনি যথাযথ এসইও পালন করে পোস্টিং দিলেন এবং ডু ফলো বা নো ফলো হাইপার লিংক উপরে ভিত্তি করে - তাহলে সেটা সেই ফোরামের ওয়েবসাইটের যতো লোক আছে বা রেজিস্ট্রিকৃত যতো লোক আছে প্রত্যেকেই দেখতে পারবেন বা জানতে পারবে বা পোষ্টিং রিপ্লাই দিয়ে মতামত তৈরী করতে পারবেন। এই ব্যাপারটাকে একটা হোয়াইট হ্যাট এসইও ফ্যাক্টর হিসাবে ধরা হয়। কারন যথাযথ নিয়ম পালন করার জন্য সেখানে অনেক পরিমান ব্যাকলিংক থাকে- যেটা সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজে দেখায় এবং আপনার ওয়েবসাইট ব্যাক লিংক করা থাকলে  আপনার ওয়েবসাইটের - PA, TA and DA ইনক্রিজ করতে সাহায্য করে। নীচে কয়েকটা ছবি দেয়া হলো : কার ফোরাম রিলেটেড। একটা ফোরাম দেখতে কেমন হয় বা ফোরামে কি কি ধরনের সেকসান থাকতে পারে তার আইডিয়া পাইতে পারেন। ফোরাম সাধারনত পিএইচপি বিবি ওয়েবসাইট দ্বারা বানানো হয়। এছাড়ও ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য আপনি প।লাগইন পাবেন যা ইনষ্টল করে আপনি ফোরাম বানাতে পারবেন সহজেই। 








ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগইন দ্বারা তৈরী করা ফোরামের উদাহারন । আমার তৈরী করা ফোরাম এর উদাহারন নীচে দেখানো হলো। এই ওয়েবসাইট এবং ফোরাম টা আমার নিজের হাতে তৈরী করা এবং একা। কারো সাহায্য নেই নাই। Carmody Truck Lines and Carmody Truck Lines Forum.




ইন্টারনেটে যে কয়কখটা শব্দ রিয়েল লাইফ থেকে পপুলার হয়েছে তার মধ্যে ফোরাম একটি। ফোরাম শব্দটা রিয়েল লাইফেও পপুলার। যেমন: বাংলাদেশে আছে সাংবাদিহ ফোরাম, আইনজীবি ফোরাম বা আরো অন্যান্য অনেক পেশাজীবিীদের ফোরাম। তবে সচরাচর ফোরামে আয়োজন করে মতামত ব্যক্ত করতে হয়ে এবং সেজন্য অনকে খরচ ও সামাল দিতে হয়। যদি কোন ফোরামে ১০০ জন সদস্য হয় তাহলে ১০০ জন সদস্য মিলে একসাথে হয়ে একটি সিম্পোজিয়াম বা আয়োজন করার মাধ্যমে ১০০ জনের কাছ থেকে মতামত নিয়ে  যে কোন একটা বিষয়ে সিদ্বান্তে উপনীত হয়। কিন্তু ইন্টারনেটে একটা ফোরামে যে কোন একটা বিষয়ের উপরে অসংখ্য মতামত রাখা যায়। আর মতামত রাখার জণ্য কোন খরচও  করতে হয় না।ইন্টারনেট দুনিয়াতে প্রায় ৯০% ফোরাম আছে যেগুলো ফ্রি। রেজিষ্ট্রেশন ফ্রি এবং প্রোফাইল কিয়েশন ও ফ্রি। ফোরামে ফ্রি রেজিষ্ট্রশন করে ফ্রি প্রোফাইল তৈরী করে আপনি কি কি বেনিফিট পাইতে পারেন তার কিছু উদাহরন নিম্নে দেয়া হলো: 

  • আপনি যদি এমন একটা ইমেজ তৈরী করেন যেখানে কোন একটা লোতো সেট আপ করা তাহলে আপনার লোগোটা পুপলার হবে। অনেকের চোখে লেগে থাকবে এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে আপনাকে নক করবে। 
  • সবসময় যদি একটা ইউজার নেম ব্যবহার করেন ইন্টারনেটের সবখানে তাহলে আপনাকে কাজ দিতে আসা ইন্টারনেটের বায়ার বা ক্লায়েন্টরা কোন দ্বিধা দ্বন্ধে ভুগবে না।  যেমন: আমার ইউজারনেম: masudbcl
  • সবসময় যদি একই এবং সঠিক ইনফরমেশন ব্যবহার করেন তাহলে আপনার প্রোফাইল অনেকবার ভিজিট হবে। 
  • আপনার ক্যারিয়ারের উপরে ভিত্তি করে আপনাকে অতি অবশ্যই কিছূ কি ওয়ার্ড এরান্জ করে সেগুলো আপনার প্রোফাইলে ব্যবহার করতে হবে যাতে যে কেউ সেই কয়েকটা কিওয়ার্ড টা লিখে সার্চ দিলে আপনার প্রোফাইল লিংকটাও শো করে। আপনি প্রোফাইল ব্যাকলিংক করে আপনার নিজস্ব কিওয়ার্ড গুলোকে র‌্যাংক ও করতে পারবেন। 
  • ৫টা ট্যাগলাইন এবং কয়েকটা ডেসক্রিপশন সবসময় রেডী রাখলে সেই ট্যাগলাইন এবং ডেসক্রিপশনের উপর ভিত্তি করে যদি আপনাকে কেউ সার্চ দেয় তাহলে সেখানেও আপনাকে খুজে পাবে। 
  • কোন ফোরামের যদি পেজ ল্যাংক ভালো হয় তাহলে সেখানে যদি আপনি একটা প্রোফাইল ব্যাকলিংক তৈরী করেন তাহলে আপনার ডোমেইন টা ল্যাংক করাতে সুবিধা হবে। আপনি যতো দামী পেজ র‌্যাংক ফোরামের সাথে আপনার  প্রোফাইল ব্যাকলিংক তৈরী করবেন আপনার ওয়েবপেজ বা যে কোন ওয়েবসাইট দিয়ে- তাহলে আপনরা ওয়েবপেজের র‌্যাংক বাড়বে। সেই সাথে ব্যবহ্রত কি ওয়ার্ড গুলোর র‌্যাংক ও বাড়বে। 
  • আপনার প্রোফাইল ব্যাকলিংকের কারনে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক, ভিজিটর, সেশন এবং লিডস বাড়বে। 
  • সার্চ ইন্জিনে আপনার ওয়েবসাইটের পজিশন বাড়বে। 
  • আপনার ব্যবহৃত কি ওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে আপনার ওয়েভসাইট টা  আস্পেতে আস্তে টপে দেখাবে।
  • কিওয়ার্ড অরথ বা কিওয়ার্ড ভ্যালু, কিওয়ার্ডের লোকাল বা গ্লোবাল ভ্যালূ আস্তে আস্তে বাড়বে। 
  • ওয়েবসাইটের PA বাড়ার সাথে সাথে TA and DA ও বাড়বে যাতে আপনার ওয়েভসাইটের ডোমেইন ভ্যালূ বাড়বে। 
  • ভালো ডোমেইন বা ভালো ওয়েবসাইট র‌্যাংক হলে আপনি অনেক দামে সেল করতে পারবেন। 
  • এবাউট ইউ বা সিগনেচার অংশে ম্যাক্সিমাম টাইমে ১৫০ শব্দ ব্যভহার করবেন এবং একটি কিওয়ার্ড কে হাইপার লিংক করে দিবেন যাতে সার্চেইন্জিনে সেই ডেসক্রিপশন টা শো করে সাথে আপনার ওয়েবসাইট লিংক এবং কি ওয়ার্ড সও। 
(ঘটনা: রুপকার্থে) এক অশিক্ষিত নিরক্ষর লোকের সাথে একবার কথা হইতেছিলো । যার কথা উপরে বলতেছিলাম সেরকম এক রাজাকার (ফাসি) এর সাথে। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম প্রোফাইল বলতে কি বোঝছ? সে উত্তরে বলতাচে হিপ বুঝে। আমি তো থ। কারন জিজ্ঞাসা করাতে বলতাছে- স্বাধীনতা যুদ্ব চলাকালীন সে রাজাকার ছিলো সবচেয়ে কম বয়সী গ্ররপের- তার বয়স ছিলো ৮-১২  বছর। তখণ যে হানাদার বাহিণী বাংলার মা বোনকে অনেক পরিমানে ধর্ষন করতো - তাদেরকে মানে বাংগালী রাজাকারেরা বাংলার মা বোনদেরকে ধর্ষন করতে পারতো না। দালালের কাজ ছিলো দিনে সারা দেশের সুন্দরী মেয়েদের কালেকশন করে (শুনেছি তারা আগেই ঠিক করে রেখেছিলো কোন কোন গ্রাম থেকে কোন কোন মেয়েকে ধরে পা ক হানাদার বাহিনীকে দিবে। সেভাবে পা ক হানাদার বাহিণী জন্তু জানোয়ারের মতোন বাংলার মা বোনের ইজ্জত লুণ্টন করে ফেলাইয়া রাখতো বা মেরে ফেলাইতো।) পা ক হানাদার বাহিণীর হাতে তুলে দেয়া আর রাত ভর রাজাকারি করে বেড়ানো। স্বাধীনতা য়ুদ্বে দালালদেরও ফাসির রায় আছে আইন মোতাবেক  এবং জনগনের মঞ্চ থেকে। একসময় যুদ্বে পদার্পন করে বাংলার মুক্তিযোদ্বারা- ট্রেনিং শেষে। সেখানে মুক্তিযোদ্বাদেরকে বিগ প্রোফাইল হোল্ডার বলা হতো কারন হাতে ছিলো অত্যাধুনিক মেশিনগান। ভারতীয় রা ট্রেনিং শেষে মুক্তিযোদ্বাদেরকে বিগ প্রোফাইল বলে সম্বোধন করতো জয় বাংলার খাতিরে। তখন বাংলার মা বোনদেরকে নতুন করে  ধরে  এনে  ধর্ষনের স্বীকার কমে যাওয়া শুরু করে। সেই সময় পা ক হানাদার বাহিনীকে বাংলার বিরুদিতাকারী দালাল/রাজাকার/আলবদর/আলশামস/দেশবিরোধী রা জিজ্ঞাসা করে- বিগ প্রোফাইল কি? তখন পাক হানাদার বাহিণী তাদের সাথে গে সেক্স করে বলে যে- যার হিফ অনেক বড় তাকে বলা হয় বিগ প্রোফাইল ।আর যে সেই বিগ প্রোফাইলের সাথে গে সেক্স করেছে তাকে বলা হবে বিগ প্রোফাইল হোল্ডার। এর মাঝে সেই সকল দালাল রাজাকার রা বাংলা র মা বোন কে ধর্ষন করতে যাইয়া তাদের সাড়া না পেয়ে প্রথম থেকে- পায়ুপথে সেক্স করতেও দ্বিধা বোধ করে নাই। তাই সেই ধরনের রাজাকারেরা যারা আজো জীবিত- তারা বিগ প্রোফাইল বলতে এই পায়পথে সেক্স বুঝে থাকে। আর আজো এই দেশে - এই ধরনের মিথ্যা মানুষকে শিখাইয়া যাইতাছে। পুরো ঘটনাটা রপকার্থে ব্যবহার করা কারন আমি তো আর সেই সময় জীবিত ছিলাম না। ২/১ খানে শুনে উপমা হিসাবে তৈরী করেছি। তবে সেই ধরনের কালচার এর নিউজ এখন ফেসবুকের এডাল্ট গ্রুপ গুলোতে দেখা যাইতাছে। প্রাপ্ত বয়স্কে এবং পরিনত বয়সে জেনে শূনে ছেলে রা মেয়েদের কে পায়ুপথে সেক্স করার প্রস্তাব দিতাছে আর অনেক মেয়েরা সাড়াও দিতাছে আর মেয়েরাও ইনভাইটেশন দিতাছে। অনেক খানে আবার লেসবিয়ান সেক্সের মেয়েরাও তাদের প্রোফাইল সাজাইতাছে, ফেসবুকে এডাল্ট গ্রৃপে র আমন্ত্রন করতাছে। যা বাংলাদেশে কখনো কেউ কল্পনাও করে নাই। এই ধরনের সেক্স বিশ্বের কোন ধর্মে নাই। এইটাকে নাস্তিকদের কাজ কারবার বলা হয়। কারন তারা কোন ধর্মই পালন করতাছে না। ২/১ জনকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম- বলতাছে সেক্সের ক্ষেত্রে বলে কোন ধর্ম  নাই। আমি বুঝলাম ৭১ এর দেশবিরোধী চক্রের জারজ সন্তান এরা। তাই মুক্তিযুদ্ব ভিত্তিক মুক্তিযোদ্বাদের বাংলাদেশে, মুসলিম বাংলাদেশে মুসলমানি করেও এবং নামকা ওয়াস্তে তথাকথিত ধর্ম পালন করে তারা আড়ালে আবডালে এই জঘন্য অপরাধে মেতে উঠেছেন-তাছাড়া বাংলা চটি ফেসবুক গ্রুরপগুলোতে ভয়াবহ অবস্থা সেখানে একই পরিবারের সদস্যদের মধ্যকার সেক্সুয়াল কাহিণী নিয়ে তারা এক অপরকে বলাবলি করতাছে- কি ভয়ংকর অবস্থা একেকজনের ফেসবুক প্রোফাইলের। 










৩৬০ অলি আউলিয়া ভিত্তিক বাংলাদেশে, মুসলিম ধর্মের বাংলাদেশে এইগুলো তে কল্পনাও করা যায় না। কোন ধর্মেই তো এগুলো জায়েজ না- খ্রিষ্টান, ইহুদি, ক্যাথলিক খ্রীষ্টান বা জুইশ - কোন ধর্মেই বাইসেক্সুয়ালিটি কে জায়েজ বলা হয় নাই- সব ধর্মেই নিষেধ আছে।   প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প (#4moreyears) যখন ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয় তখণ তিনি আমেরিকাকে বাইসেক্সুয়াল ম্যারেজ  যেনো না হয় সেরকম করার ঘোষনা দিয়েছিলেন। আরো একবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমেরিকা র ক্ষমতায় আসা দরকার যাতে তিনি উনার এই ধার্মিক কাজটুকু সম্পূর্ন করে যাইতে পারেন। 

ইন্টারনেটে বিগ প্রোফাইল বলতে বোঝানো হয় যার নামে ইন্টারনেটে অসংখ্য হোয়াইট হ্যাট এসইও লিংক আসে সার্চ ইন্জিনে সার্চ করার পরে। ফোরাম প্রোফাইল ব্যাকলিংক সেরকম একটি ভ্যাপার। আপনি যতো মেক করবেন ইন্টারনেটের হোয়াইট হ্যাট এসইও তে আপনি ততোই আগাবেন। 


 



No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl