লিখতে ভালোবাসে না বা আপনমনে ২/১ লাইন লিখে না- এরকম মানুষ পৃথিবীতে কখনো খুজে পাওয়া যাবে না। যারাই নিয়মিত টেবিল ওয়ার্ক করে বা টেবিল এবং পড়াশোনাকে ভালোবেসে স্কুল, কলেজ, অনার্স বা মাষ্টার্স পাশ করেছেন প্রত্যেকেই ২/৩ টা কবিতা বা গল্প বা কিছু একটা লিখেছেন। ভালোবেসে প্রেমিক বা প্রেমিকার জণ্য ২/৩ লাইন পংক্তি যে নিজে থেকে কখনো রচনা করে নাই সে কোন মানুষের পর্যায়ে পড়বে না। ভালোবাসা একটি সৃষ্টিশীল ব্যাপার। প্রকৃত ভালোবাসায় ঈশ্বর থাকেন। সেই হিসাবে ঈশ্বরের ভালোবাসার অংশ হিসাবেও ২/৩ লাইন সবাই ই লিখতে পারে। আর ইন্টারনেট জগতে এই লেখালেখির বিষয়টাকেই আর্টিকেল রাইটিং বলে। আর যারা নিয়মিত লিখে থাকে তাদেরকে আর্টিকেল রাইটার বলে। একজন আর্টিকেল রাইটারের প্রধান ক্ষমতা যে কোন বিষয় নিয়ে লেখািলেখি করতে পারা। এর জন্য তাদের কে বিস্তর খাটা খাটনি করতে হয়। যেমন: ইন্টারনেটে রিসার্চ করা, গবেষনা করা বা যে কোন বিষয়ের উপরে এক্সপার্ট হতে চাইলে সেই স্পেসিফিক বিষয় নিয়ে লেখালেখি করা ইত্যাদি ব্যাপার খুব কমন। আজকে থেকে ১০ বছর আগে যে কোন এডাল্ট মেয়ে মানুষের প্রথম পছন্দ ছিলো আর্টিকেল লেখা- ইন্টারনেটে প্রফেসন চয়েজ করতে বললে। আর যারা ইংলিশ মিডিয়াম থেকে পড়াশোনা কমপ্লিট করেছে তাদের জন্য তো হেভেন হয়ে গেলো। কারন বিভিন্ন কারনে আর্টিকেল রাইটিং এর দরকার পড়ে ইন্টারনেটে এসইও করার ক্ষেত্রে হলেও:
- আর্টিকেল ডােইরেক্টরি তে আর্টিকেল সাবমিট করার জন্য। যতোগুলো ডাইরেক্টরি আছে প্রত্যেকটা তে নতুন করে আর্টিকেল রাইট করা এবং সাবমিট করা।
- ওয়েবসাইটের পেজের জন্য ওয়েবসাইটের বর্ননা লেখা বা ডেসক্রিপশন লেখা ।
- যে কোন পন্যের উপরে কয়েক লাইন বা কয়েকটা প্যারা লেখা।
- মেটা ডেসক্রিপশন লেখা।
- এসইও কিওয়ার্ড বেজড আর্টিকেল লেখা। ৩০০/৫০০/১০০০ শব্দের উপরে লেখা।
- প্রেস রিলিজ সাবমিশন করার জন্য লেখা।
- রচনা লেখা।
- সেমিনারে বক্তা র লেখা লিখা।
- সিম্পোজিয়াম এর লেখা।
- যে কোন ভাষন লিখা বা রাজনৈতক ভাষন লিখা।
- গবেষনা ধর্মী লিখা।
- জাতিসংঘ আ আন্তর্জাতিক অংগনে পাঠানোর জণ্য লিখা ইত্যাদি।
- কি ওয়ার্ড রিসার্চার হতে হবে।
- কি ওয়ার্ড এনালাইজার হতে হবে।
- কি ওয়ার্ড র্যাংক কিভাবে করতে হয় তা জানতে হবে।
- কিওয়ার্ড অরথ বা ভ্যালূ কি তা জানতে হবে।
- কি ওয়ার্ড অপটিমাইজেশন কি তা জানতে হবে।
- কিওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয় তা জানতে হবে।
- কিওয়ার্ড লিষ্ট বের করা জানতে হবে।
- যে কোন ওয়েবসাইটের জন্য বা লেখার জন্য কোন কিওয়ার্ড টা ব্যবহার করতে হবে তা জানতে হবে।
- ক্লায়েন্টের দেয়া যে কোন কিওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে লেখা লিখতে হবে।
- এসইও ম্যাটার: ১৫০/ ৩০০ / ৫০০ / ১০০০ শব্দের উপরে ভিত্তি করে লেখা লিখতে হবে।
- অফলাইন বা অনলাইন দুইটা মাধ্যমেই লিখতে হবে ।
- বাংলা বা ইংরেঝী দুই মাধ্যমেই লিখা জানতে হবে।
- প্লাগারিজম কি তা জানতে হবে।
- কপিস্কেপ পাশ কি তা জানতে হবে।
- ডুপ্লিকেট আর্টিকেল লেখা বাদ দিতে হবে।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl