হঠাৎ করে আমার ফেসবুকে প্রোফাইল ২৪ ঘন্টার জণ্য লকড দেখাইতাছে। আমি কোন লিংক প্রকাশ করি নাই। কিন্তু তারা বলতাছে আমি বলে যে কোন একটা লিংj প্রকাশ করেছি। ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম না। আমি বহুদিন যাবত ফেসবুক ব্যবহার করি। ধরতে গেলে প্রথম দিন থেকে। প্রথম একাউন্ট masudbcl হ্যাক হয়েছিলো ২০০৬ সালে ।এইটা দ্বিতীয় একাউন্ট: masudbcl01।
যে লিংকটা দেখাইতাছে সেটা আমি আমার প্রোফাইল থেকে পোষ্ট করি নাই। আমার লাষ্ট পোষ্টিং গুলো ছিলো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাপোর্ট রিলেটেড। আরেকটা ডুপ্লিকেট একাউন্ট আছে সেটা আবার ওপেন হইতাছে। কয়েক লক্ষ বা কয়েক কোটি ফেসবুক পোষ্টিং লাইক, ফেসবুকের হাজার হাজার গ্রপের সাথে কানেক্টেভিটি , হাজার হাজার পেজ লাইক এবং ৩০ টার ও বেশী পেজ- ক্লায়েন্ট পেজ এবং আরো অনেক অনেক কিছু আছে এইটার সাথে। অনেক আগেই পাসপোর্ট এবং জাতীয় পরিচয়পত্র দ্বারা ভেরিফায়েড। ২৪ ঘন্টা পরে ফেরত দিবে বা পোষ্টিং লক করেছে ২৪ ঘন্টা কিন্তু একাউন্টে ঢুকতে দিতাছে না- ব্যাপারটা অস্বাভাবিক অনেকটা।
ফেসবুক ওপেন হয়েছে প্রায় ২১-২২ বছর। তাদের আলফা টেষ্টিং শেষে এখন বেটা টেষ্টিং ফেজে আছে। বেটা টেষ্টিং কে অনেকেই লাঞ্চ বলে। সেই হিসাবে ২০ বছর অপারেশন শেষ করে ফেসবুক মাত্রই লাঞ্চে এসেছে। এখনো তাদের মেসেন্জারে ভারসন দেখায় বেটা টেষ্টিং। একাউন্টে আমার হাজার হাজার ক্লায়েন্টর ম্যাসেজ, গুড রিভিউ এবং আরো অনেক লেনাদেনার ডিটেইলস আছে ।
ফেসবুকে আমার ডেভেলপার একাউন্টও আছে। আমার পেজও ওপেন দেখাইতাছে। আমি নিজে কোন ফেইক লিংক প্রকাশ করি নাই। আমার অন্য একটা ব্রাউজারে ভিপিএন আছে -কিন্তু গুগল ক্রোমে তো কোন ভিপিএন নাই। তাহলে কিভাবে আমার পোষ্টিং সেকসান থেকে সেটা প্রকাশ হলো বুঝলাম না। যাই হোক একাউন্ট টা ঠিকঠাক ওপেন হলেই শুকরিয়া। এই ধরনের পরিস্থিতি আগে কখনো ফেস করি নাই।
আপডেট: ৪.১৪ বিকাল: ১১-০১-২০২০
অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করলাম সকালে ঘুম থেকে উঠে। প্রথমে বাংলাদেশ পুলিশের সার্বক্ষকি কাস্টমার কেয়ারে কল দিলাম: ৯৯৯। বললো যে: লোকাল থানাতে জিডি এন্ট্রি করেন। আমি বললাম ওকে। পরে বাংলাদেশ র্যাবের প্লে ষ্টোর এ্যাপ ডাউনলোড করলাম। পারসোনল ইনফরমেশন মিসিং সেকসানে সব কিচু এন্ট্রি করলাম- কিছু ছবি আপলোড দিলাম। দেখলাম - এ্যাপ ঠিকমতো কাজ করতাছে না। এ্যাপ টাকে আনইনষ্টল করলাম। তারপরে কল দিলাম বাংলাদেশ ল্যাবের ডিজিটাল আইসিটি সেকসানের সাহায্য পাবার জন্য। র্যাব ১৪ রিকমেনড্ করলো থানাতে জিটি এন্ট্রি করে জিডির কপি নিয়ে আসেন। গেলাম ময়মনসিংহ লোকাল থানাতে। জিডি কাজ শেষ করে র্যাব ১৪ অফিস ময়মনসিংহ টাউন হলের মোড়ে আসলাম। আবারো তারা আবেদন করতে বললো র্যাব ১৪ অধিনায়ক বরাবর। তারা জিডির কপি এবং র্যাব ১৪ অফিসে লেখা অভিযোগপত্র টুকু রিসিভ করে রাখলেন আর আমাকেও একটা কপি দিয়ে দিলেন। বলে দিলেন:
যদি র্যাব ১৪ ফাইল রিসিভ করতে রাজী হয় তাহলে আমাকে কল দিয়ে জানানো হবে। আমি ব্যাপারটাকে হ্যাক এবং লগইন হচ্ছে না - হিসাবে উল্লেখ করেছি। কারন: যদি হ্যাক হয়ে থাকে আর আমার একাউন্ট ব্যবহার করে ধর্ম বিরোধী বা রাস্ট্র বিরোধী কেউ কিছু লিখে থাকে তাহলে আন্তর্জাতিক আইনে যেনো আমি কোন সমস্যায় না পড়ি সেজন্য আমি এডভান্স সতর্কতা নিয়ে রাখলাম। এখন যদি আমার ফেসবুক প্রোফাইলে কেউ কোন বাজে মন্তব্য করে বা কেউ বাজে ছবি পোষ্ট করে তাহলে আমি কোন আইনগত ঝামেলাতে পড়বো না। আর সেটাই কামনা। আমি
ফ্রিল্যান্সার। কাজের প্রয়োজেন আমাকে বার বারই একাউন্ট ওপেন করতে হবে। আমার সারা বিশ্বে যারা বন্ধু তারা আমাকে প্রয়োজনে ঠিকই খুজে নিবে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার: ১৫৬ ১০১ ১১৪৩৯- ময়মনসিংহ সদর থেকে ওপেন করা এই একাউন্টে আমার ওডেস্ক/ইল্যান্স/ফ্রিল্যান্সারডটকম/ফিভার থেকে আনা রেমিটেন্স রেকর্ড আছে। একজন ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে েযেখানে আমার রেমিটেন্স রেকর্ড আছে সেখানে আমার কাজের প্রয়োজেন আমি অনেক কিছুই করতে পারি কারন আমি একজন ফ্রি ল্যান্সার প্রফেশনাল:
আমি যে কোন ইউজার নেম যখন খুশী ব্যবহার করতে পারবো এবং যখন খুশী পরিবর্ত ন করতে পারবো।
আমি আমার ক্লায়েন্ট বা বায়ারদের সাথে পারসোনালি কাজের আদান প্রদান করতে পারবো।
আমি আমার কাজের প্রয়োজনে ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকান দের সাথে কাজের সুবিধার্থেেআমার নাম বা ইউজার নেম পরিবর্তন করে নিতে পারবো।
আমি আমার কাজের ক্ষেত্রে বাধা প্রদানকারী যে কাউকে যে কোন ভাবে ধোকা বা হ্যারাজ ও করতে পারবো।
আমি আশা করি আমার এই মতামত গুলোর সাতে সারা বাংলাদেশের ফ্রি ল্যান্সার রা একমত হবেন কারন ঠান্ডা মাথাতে ক্লায়েন্টের কাজ কমপ্লিট করে তারপরে সেই কাজ ক্লায়েন্ট /বায়ারকে বুঝিয়ে দিয়ে তার কাছ থেকে রিভিউ বা পজিটিভ রিকমেনড্শন নিতে হবে। যে ফ্রি ল্যান্সার রেমিটেন্স আনতে পেরেছে তার কাজের পরিধি কতোটা বড় আর সে বাংরাদেশ সরকারের কাছ থেকে কতোটুকু সুবিধা আদায় করে নিতে পারবে তা সহজেই যেকোন বুদ্বিমান এবং শিক্ষিত লোক স্বীকার করে নিতে পারবে। ২০০৬ সারে আমার আরো একটি ফেসবুক একাউন্টও হ্যাক হয়েছিলো যার নাম: masudbcl. ২০১১ সালে আবারো হ্যাক হয়েছিলো আমার ওডেস্ক, ইল্যান্স এবং পিবার একাউন্ট। হ্যাক হয়েছিলো
masudbcl.blogspot.com & masudbcl@gmail.com । ৭ বছর অপেক্ষা করে এই একটা জিনিসই ফেরত পাইলাম:
masudbcl.blogspot.com । বাকীগুলো আমেরিকান সরকারের ইন্টারনেট ডাটাবেজে নিশ্চয়ই আছে। যদি কোনদিন সুযোগ হয় তাহলে নিশ্চয়ই আইন বা পুলিশের সহায়তা নিয়ে দেখতে পারবো।
একাউন্ট দেখাইতাছে ওকে কিন্তু আমার সাইড থেকে লগইন হইতাছে না। দেখি কি হয়?
এই বিশ্বে কখনো কোনো সন্ত্রাস, ত্রাস বা টেরিারিজম রিলেটেড কোন পোষ্ট আমি কখনো ভিজিট করি নাই আমার ফেসবুক একাউন্ট থেকে এবং বা কোন পোষ্টিং এ লাইক ও করি নাই। ব্যক্তিগতভাবে আমি সন্ত্রাস, ত্রাস বা টেরোরিজম কে ঘৃনা করে থাকি। এসকল ভ্যাপারে সোশাল মিডিয়া তে আমার কোন আগ্রহ কাজ করে নাই কখনো। আমি কখনো সেই ধরনের কোন পোষ্ট ভিজিট করি নাই। বাংলাদেশের ভেতরেও আমার এই ধরনের কোন পোষ্ট এর প্রতি কখনো কোন আগ্রহ কাজ করে নাই। যদি কখনো ১/২ টা লাইক পড়ে তাকে এই ধরনের কোন নিউজে সেটা আগ্রহবশত না- এক্সিডেন্টালি।
আপডেট: ১১-০২-২০২০
যতো ধরনের রিকভার ওয়ে আছে সবগুলোই পরীক্ষা করলাম। কিছু মেলওয়্যার রিমুভার সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার জন্য একটা পর্যায়ে ফেসবুক রিকমেন্ড করতাছে। সেটা আমার কাছে অথেনটিক মনে হলো না। কিভাবে কিভাবে রিকভার করার চেষ্টা করতাছি তার পরবর্তীতে িএকটি ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে ডিটেইলস জানাবো। বাংলাদেশ র্যাব এর ডিজিটাল তথ্য পৃযুক্তি আইনের সহায়তা চেয়েছি। আর ফেসবুক কেও টুইটার এ জানিয়েছি। কাজের প্রয়োজনের নতুন আরেকটি একাউন্ট ও ওপেন করে নিয়েছি যেনো আমার ক্লায়েন্ট বা বায়াররা আমাকে খুজে পায় ফেসবুকে। একবারে কুজে না পেলে তো বিপদ।
masudbcl01 একাউন্ট রিকভার হলে পরে বর্তমান টাকে ডিজাবল করে নিতে পারবো। প্রয়োজনে ব্যবহার করার জন্য নতুন একাউন্ট। ফ্রি ল্যান্সার/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার/মার্কেটপ্লেসের লোকজন দের জন্য আইন কানুন কিছুটা ভিন্ন- ধরতে গেলে ছাড় আছে অনেক। কারন কাজের ক্ষেত্রে ফ্রি ল্যান্সারদের সব সময় ই একাউন্ট বা আইডি দরকার হয়।
আমার পুরাতন আইডির সাথে সংশ্লিষ্ট পেজ এবং গ্ররুগুলোতে আমার নামে কোন থারাপ কথা বা কোন খারাপ ছবি বা বদনাম করলে সেখানও তথ্য প্রযুক্তি আইন কার্যকর হবে আর সে সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সকল কাগজ পত্রই আমার কাছে আছে। আগের একাউন্টের তথ্য এখনো আপডেট হইতাছে। শেষ নোটিফিকেশন এসেছে ১.৩৮ি পি এম এ। পাসওয়ার্ড রিকভারি হয়েছে কিন্তু লগইন করা যাইতাছে না।
আপডেট : ১১০৩২০২০
এখনো নতুন কোনো আপডেট আসে নাই তবে প্রোগ্রামিং সেন্সে টুকটাক পরিবর্তন দেখতে পারতাছি একাউন্ট লগইন রিলেটেড ইস্যুতে। সেজন্য আমি নতুন আইডি তৈরী করে কাজ শুরু করেছি। ফ্রি ল্যান্সার বাংলাদেশ গ্রুরপের মডারেশন ও ফেরত পাইলাম কিছুক্ষন আগে । এইখানে আমার ফেসবুক পেজ এবং গুরপের লিংক এবং ছবিও দেয়া হলো। নিম্নোক্ত পেজ এবং ফেসবুক গুরপের সাথে কোন ধরেনর ডিসকাসন বা লেনাদেনা না করার জন্য অনুরোধ করা হলো। যদি কোন সরকারি লোক ও এই লেখা পড়ে থাকেন তাহলে নিজ দ্বায়িত্বে আপনার সরকারি ডিপার্টমেন্ট জানিয়ে দিবেন যে - মাসুদবিসিএর নামিট পরিচিত এবং তার পুরাতন ফেসবুক একাউন্ট অনেক জনপ্রিয় ছিলো। সেই কারন কেউ যেনো কোথাও বিভ্যান্স না হয়। শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ সম্পর্কিত অনেক পোষ্ট শেয়ার ছিলো আমার পুরাতন আইডিতে।
Want Punishment Liberation War Criminal of Bangladesh (বাংলাদেশী রাজাকারের ফাসি চাই) - এই নামে একটি ফেসবুক গ্ররুপের সাথে জড়িত ছিলো আমার পূর্ববর্তী ফেসবুক আইডি (masudbcl01)। আমি সেখানে প্রথমে এডমিন এবং পরে সদস্য ছিলাম- যে রকম গ্ররপগুলোকে শাহবাগ গনজাগরন তৈরীর অবদান বলে মনে করা হয়- এটি সেরকম একটি গ্রুপ (আমি ১৯৯০ এর গনজাগরনের পর থেকে তৈরী হওয়া ৭১ এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সদস্য ছিলাম। আমার বয়স ১০ বছর হলেও আমি তখণ নিজে স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় সদস্যপত্র কাগজে সই করেছি এবং কিশোর কমিটির সদস্য ছিলাম যা আমাকে পরবর্তীতে অনুপ্রানিত করেছে বাংলাদেশে সহ সারা বিশ্বের রাজাকারের বিরুদ্বে আন্দোলন করতে এবং সহযোগী হতে )। তাছাড়া এই সকল তথ্য প্রমান ফেসবুকের কাছে আছে- তাদের ডাটাবেজে। প্রয়োজনে কালেকশন ও করা যাবে। আমার পুরতান আইডি, পেজ এবং গ্ররপ থেকে সকলেই সাবধান যদি হ্যাকার রা হ্যাক করে থাকে তাহলে তারা সমস্যা করতে পারে। একজন ফ্রি ল্যান্সারের জন্য এইটাই নিয়ম: যদি কোন ইন্টারনেট প্রাপার্টি হ্যাক হয় বা হারিয়ে যায় তাহলে সাথে সাথে নিজস্ব জনপ্রিয় একটা মাধ্যমে তার ডিটেইলস জানিয়ে দেয়া। সারা বিশ্বে আমার যারা ফ্যান বা ফলোয়ার বা বন্ধু তারা আমার এই ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে ডিটেইলসে জেনে নেবে। একসময় দেখেছি ফেসবুকে এই আন্দেলনের নাম ছিলো পরবর্তীতে : Want Punishment Liberation War Criminal of World. ফেসবুক গ্ররপে সারা বিশ্বের সদষ্য রা আমাকে বহুবার জানিয়েছে: আমার শুধু বাংলাদেশী রাজাকারের ফাসি চাই না- আমরা বিশ্বের সকল দেশের সকল রাজাকার/দেশদ্রোহী/ দেশবিরোধীদের ফাসি চাই। আমার ফেসবুক আইডিটা আমার কাছে আমার জয় বাংলা আইডি ছিলো। বর্তমানে এই গুরপের সমস্ত একিটিভিটজ ডিলেট করে দেয়া হলেও গুরপের লিংকটা এখনো টিকে ছিলো কয়েকদিন আগে পর্যন্তও। এখণ আর চোখে পড়তাছে না।এই সংক্রান্ত নতুন অন্য আরেকটি পেজ এখনো একটিভ দেখাইতাছে। পূর্ববর্তী ফেসবুক আইডর সাথে কানেক্টেড একটি পেজ।
ফেসবুক আইডি কেনাবেচা করা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। শুধুমাত্র যারা ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার তারা তাদের কাজের প্রয়োজেন ফেসবুকের এপিআই সুবিধা নিয়ে নতুন আইডি তৈরী করে সেগুলো ব্যবহার করতে পারবে আমার জানা মোতাবেক এবং সেগুলো রিয়েল পিওপল দ্বারা ব্যভহৃত হতে পারবে। আর ফেসবুক বা ইউএসএ ফেডারেল যে কারো ফেসবুকের ব্যাপারে যে কোন সিদ্বান্ত নিতে পারবে।
প্রতিটা গ্রুপে বা পেজে এখন আমি নিজে উদ্যোগী হয়ে জানিয়ে দিতাছি যে আমার কাছে আমার পুরাতন আইডিটির এক্সস নাই।
আপডেট: ১১.১১.২০২০
৭ দিন পরে থেকে আমার প্রোফাইলে লগইন করা যাইতাছে কিন্তু কোন কিছুতে লাইক দেয়া যাইতাছে না বা ম্যাসেজও সেন্ড করা যাইতাছে না, পোষ্টও করা যাইতাছে না। জানি না এই রেষ্ট্রিকশন কতোদিন থাকবে।
আপডেট: ১১ ১১ ২০২০ ৯.১০ পিএম
প্রোফাইল থেকে লাইক দেয়া যাইতাছে। কিন্তু ম্যাসেজে সেন্ড, পোষ্টিং বা কমেন্ট এখনো আপডেট হয় নাই। যেহেতু ফেসবুকে সুইচ একাউন্ট অপশন আছে তাই ভেবেছি দুইটাই ব্যবহার করবো।
আপডেট: ১১১২২০২০
ফেসবুক একাউন্টে গত রাতে দেয়া আপডেট। ম্যাসেজ ও সেন্ড হইতাছে। সো সাকসেসফুল। লোকাল থানায় কর্মরত এ্সআই কে কল দিলাম ২ বার। রেসপন্ড করে নাই। মোবাইলে ম্যাসেজ করে জিডি এন্ট্রি নাম্বার এবং তারিখ দিলাম। পরে উনি আবার কল দিলেন এবং বললাম যে: আমার একাউন্ট ভেরিফিকেশনের জণ্য ফেসবুকে স্মার্ট আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি জমা দিয়েছিলাম। গতকাল রাতে থেকে একাউন্ট একটিভ দেখাইতাছে। যতোটুকু বুঝলাম এই ধরনের কেসে ব্যাপারটা সর্ব্বোচ্চ ১ বছর লাগতে পারে। র্যাবের তথ্য প্রযুক্তি আইন কেও জানিয়েছিলাম র্যাব ১৪ অফিসে। ধন্যবাদ বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তি ল কে। বিশেষ ক্ষেত্রে উপকারী।
I am back. After one week.
Read my today blog post: masudbcl. com
#masudbcl
Posted by Masudul Hasan on Wednesday, 11 November 2020
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl