Translate

Friday, November 6, 2020

ইন্টারনেট /ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে ব্যক্তিগত তথ্য আরেকজনকে দেখানো ঠিক কিনা?

ইন্টারনেট/ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে  ব্যক্তিগত  তথ্য আপনার সামনে আসলে সেটাকে এভয়েড করে রাখতে হয়। কারন ইন্টারনেটে কারো ব্যক্তিগত তথ্য দেখাকে চুরি বা চোরের চরিত্র হিসাবে বর্ননা করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রাইভেট ব্যাংক যারা হ্যাক করেছে বা করে প্রতিনিয়ত (যদি) - সরকার তাদেরকে প্রজ্ঞাপন, আদেশ বা নির্দেশ দিয়ে বলে নেই যে : তোমাদেরকে বাংলাদেশ ব্যাংক বা প্রাইভেট ব্যাংক বা আন্তর্জাতিক হ্যাক করার অনুমতি দেয়া হলো । খুবই স্পর্শকাতর বিষয় হবার কারনে এই ধরনের হ্যাকারদের সব্বোচ্চ শাস্তি ফাসি হতে পারে   বর্তমান বাংলাদেশ ও বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া কাউকে বসবাস করার অনুমতি দেয় না (জানা মোতাবেক: বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনে এদেরকে আইডেন্টফাই করা হয়েছে। সারা দেশেও তাদেরকে আইডেন্টিফাই প্রক্রিয়া চলতাছে।) যারা বাংলাদেশের বাহিরে থেকে আইসা বসবাস করে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট দেশের কাজগপত্র এবং বাংলাদেশে বসবাসের বৈধ অনুমতি পত্র দেখাতে হয় এবং তারপরে বসবাস করার অনুমতি দেয়া হয়। আর যারা আশে পাশের দেশ থেকে আইসা বসবাস করতাছে তাদের বৈধতা পরীক্ষা করে দেখাতে হয়। মনে করেন : সন্ত্রাসী তকমা আছে এরকম একটি দেশের লোকজন বাংলাদেশে আইসা বাংলাদেশের প্রশাসনকে ঘুষ দেবার বিনিময়ে বাংলাদেশে বসবাস করে যাইতাছে কিছু টাকা পয়সা পাবার লোভে বাংলাদেশের প্রশাসন বা এর একশ্রেনীর লোক (ধারনা করা হয় তাদের বাপ দাদারা দেশবিরোধী দালাল/রাজাকার ছিলো অথবা তারা তাদের বাপ দাদাদের ভুল মনে করে) ও তাদেরকে চুপিসারে সাহায্য করে যাইতাছে (আপনি যদি নিজেও পরীক্ষা করে দেখেন তাহলে দেখবেন আপনার আশে পাশে অনেকেই আছে যারা প্রাপ্তবয়স্ক এবং যাদের বৈধ জাতীয় পরিপয়পত্র নাই)।। আর তারা এই দেশের ভেতরে বসে হয়তো গনহারে খারাপ কাজ করে যাইতাছে - আপনি সেটা দেখে চুপ থাকতে পারবেন না - আপনাকে তার প্রতিবাদ করতে হবে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার ঘোষনা দিছে- আশে পাশের দেশ থেকে যারা বাংলাদেশে এসেছে তাদের প্রত্যেকের বৈধতা যাচাই করা হবে। কিন্তু ইন্টারনেটে আপনি কাজ করতে করতে হঠাৎ করে ক্লায়েন্ট বা বায়ারের কোন গোপন তথ্য  আপনার সামনে চলে আসলো তাহলে আপনি কি করবেন? সততার পরিচয় হইতাছে আপনি সাথে সাথে সেটা ক্লায়েন্ট বা বায়ারকে জানাবেন এবং এটাও জানাবেন যে: আপনি কোন তথ্য দেখেণ নাই বা সেভ করেন নাই। আর আমাদের দেশে থেকে যােরা ব্যাংক/ইন্টারনেট/সোশাল মিডিয়া হ্যাক করতাছে বা হ্যাকিং করে যাইতাছে তাদেরকে আমরা চোর বলতে পারি কারন যারা হ্যাকার তারা তাদের চোহারা দেখায় না- তারা প্রকাশ্য দিবালোকে সংবাদ সম্মেলন করে বলতে বলেন যে : তারা হ্যাকার। দেখবেন বাংলাদেশ সরকার তাদেরকে কোথায় পাঠায়? হ্যাকিং এর কোন বৈধতা নাই ইন্টারনেটে এবং সরকারে। হ্যাকার রা মূলত মানুষের সব তথ্য খূজে বেড়ায় এবং দেখে বেড়ায়। যদি ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন দেখে ফেলে বা দেখে বেড়ায় তখণ তারা সেটা হ্যাক করার চেষ্টা করে। যদি তারা কখনো কারো ক্রেডিট কার্ড নম্বর দেখে ফেলায় তাহলে সেটা তারা নম্বর খুজার সফটওয়্যারে দিয়ে-যদি মেলাতে পারে তাহলে টাইম খুজবে যে কতোদিন পর্যন্ত মেয়াদ আছে- সেটাও পেয়ে গেলে বলবে যে আপনার ভেরিফিকেশন কোড টা দেন, আর ভেরিফিকেশন কোড টা আমরা সহজেই বলে দেই- পিন নাম্বারটাদেই না সাধারনত। ভেরিফিকেশন কোড তো : ০০০-৯৯৯ পর্যন্ত , সেই হিসাবে ১০০০ বার চেষ্টা করলে যে কেউ যে কারো নম্বর খুজে বের করে ফেলাইতে পারে। আমার যদি মাষ্টারকার্ড থাকে আর যদি প্রথম ৪টা সিরিয়ালে (ধরেন: আমার সিরিয়াল ৫২১৬। ৫২ সিরিয়ালের সকল কার্ড নাম্বার খুজে বের করে তাদের যতো নাম্বার আছে সেগুলো হ্যাকার রা যদি তাদের জন্য প্রযোজ্য সফটওয়্যার গুলো দিয়ে চেষ্টা করে থাকে তাহলে তো যে কোন ক্রেডিট কার্ড ১৬ ডিজিটের নাম্বার বের করা একেবারেই সহজ) থেকে আমি যদি সব নম্বর সম্বলিত কোন লিষ্ট খুজে পাই তাহলে কি তার ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করতে খুব বেশী কষ্ট হবে। 



সম্প্রতি আমার যে ফেসবুক একাউন্ট টা লগইন করতে পারতাছি না সেটার মধ্যে আমার ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশণ লোড করা ছিলো। এখন আর সেটা ব্যবহার করতে পারতাছি না কারন আমার ফেসবুক একাউন্ট টা লগইন হইতাছে না। থানাতে জিডি এন্ট্রি করেছি- র‌্যাব এর তথ্য প্রযুক্তি ডিভিশনের সাহায্য চেয়েছি। আর ফেসবুকেও এনআইডি কার্ডের স্ক্যান কপি জমা দিয়েছি। এখনো তার রিকভার করতে পারি নাই। চেষ্টা চলছে। আগে আমার কিছু ব্লগ পোষ্ট বা লেখাতে আমি উল্লেখ করেছিলাম যে: আমি ২০০২ থেকে ফেসবুক ডট কম ব্যবহার করতাছি। ব্যাপারটা ২০০৪ থেকে হবে। আমার যে একাউন্টের লগইন আমি হারিয়ে ফেলেছি সেটা আমি ২০০৬ থেকে ব্যবহার করি। মানুষের ঘরে উকি মারা আর মানুষের তথ্য দেখা একই ধরনের ব্যাপার। বিশ্বে বহুত ধরনের হ্যাকার আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হ্যাকার বা চোর হইতাছে যারা ইন্টারনেট ব্যাংকগুলোর তথ্য দেখে বেড়ায়। যুদ্বে পরাজিত হবার পরে দালাল/রাজাকারে রা /দেশ বিরোধীরা যেমন চুরি করে বাংলাদেশে ঢুকেছিলো (তাদের তো দরকার ছিলো পা ক হানাদার বাহিণীর সাথে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া) তেমনি হ্যাকার রা সারা বিশ্বে মানুষের তথ্য চুরি করে দেখে বেড়ায়। সবাই জানে চোরের কোন ধর্ম নাই্ আর তাই তাদেরকে আমার মতে - গুলি করে বা ক্রসফায়ার করে মাইরা ফালানো উচিত। মানুষের তথ্য বা দেশের তথ্য চুরি করার অপরাধে তাদেরকে চোরের সমাজেই রাখতে হবে । চোরের কোন ধর্ম নাই- তাই তাকে বলা যায় নাস্তিক। আর নাস্তিকদের ফাসির ব্যাপারে সারা বাংলার সবাই একমত।


বাংলাদেশে যতো পরিমান ক্রেডিট কার্ড প্রসেসর আছে- একটা পর্যায়ে তো একটা ক্রেডিট কার্ডের অনেক কিছু জানতে পারে। যার সফটওয়্যার সে না জানলেও যে বানিয়েছে সে তো জানবে সফটওয়্যারের গোপন ব্যাপারের মাধ্যমে যে কার কার ক্রেডিট কার্ড এক্সস হইতাছে। যার ওয়েবসাইট সে না জানলেও ও যে ওয়েবাসইটে ই কমার্স অপশন এড করবে বা মুলত যার প্লাগইন মূলত সেও তো স্পর্শকাতর অনেক তথ্য জানতে পারে। আমার মতে বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেনাকাটা না করাটাই ভালো। ডেবিট কার্ড বা লোকালি ভ্যালিড ব্যাংকের কার্ড দিয়ে কেনাকাটা করাটা ভালো। ২০০৪-২০০৫ সালে আমি যখন এপটেক ওয়ার্ল্ডওয়াইডে প্রোগ্রামিং করি তখন একটা এসাউনমেন্টে সেলস এবং ষ্টক রিলেটেড একটা ওয়েবসাইট বানাতে যাইয়া যখন ইকমার্সের সল্যূশন করি থাকি বুঝতে পারি যে কেভাবে ক্রেডিট কার্ড এক্সস করতে হয়। কিভাবে প্রোগ্রামিং এর সাথে ক্রেডিট কার্ড প্রসেসিং সিষ্টেম কে এড করতে হয়- কিভাবে পস মেশিনে ক্রেডিট কার্ড কে কাজে লাগাতে হয় আর কিভাবে তার িডটেইরষ ডাটাও খুজে বের করতে হয়। তবে এটিএম এ এক্সস কৃত কার্ডের পুল ডিটেইরস কখনো বুঝি নাই।  এইখানে  হ্যাকারদের যে ব্যাপারগুলো মেনশন করেছি তার সবই আমি নিজে ষ্টাডি করে জেনেছি এবং ইংরেজী মুভি দেখে দেখে জেনেছি। আমি আমার জীবনে কখনো কোথাও হ্যাক করি নাই এবং হ্যাকার রিলেটেড প্রোগ্রামারদের সাতে জড়াই নাই। অনেক সময় অনেক হাজার হাজার ইনভাইটেশন ছিলো- তারপরেও জগিত হই নাই কারন আমি জানি ব্যাপারটা অসততার একটা ব্যাপার। আমার জীবনে আমি যখনি কোন হ্যাকারদেরে দেখেছি বা জেনেছি বা উপলব্দি করেছি ততোই তাদের কাছ থেকে সবসময় দূরে থেকেছি। বাংলাদেশের বিগত দিনে হ্যাকারদের উপদ্রবে যে একটা জিনিস আমি বরতে পারি তা হইতাছে ম্যাক নাম্বার। প্রত্যেক ডিভাইসের একটা করে পারসোনাল শ্যাক নাম্বার থাকে যাকে অপারেটিং সিষ্টেমের নাম্বার ও বলা হয় অনেক সময়। হ্যাকারদের ধরার জণ্য যে জিনিস টা সবচেয়ে বেশী দরকার তা হইতাছে ম্যাক নাম্বার। সেই শ্যাক নাম্বার আইডেন্টফাই করতে পারলে যে সেলস সেন্টার এগুলো সেল করেছে সে সেলস সেন্টারগুলো তে খোজ নিলে জানা যাবে যে কে সেই ডিভাইসটা বাই করেছে তারপরে সে অনুযায়ী তাদেরকে গ্রেফতার করে আইনরে আওতায় আনা যাবে। ভ্যাপারটা অতীব সহজ যদি থাকে ম্যাক ট্রেসার ডিভাইস।

Mac Changing Software Free Download:



হ্যাকার রা মিনিমাম কিছু টেকনিক জানে ব্যাপারটা সত্য। যেমন ধরেন: হ্যাকার রা তাদের হ্যাকিং টেকনোলজী বা নলেজ খাটাতে খাটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বা যেকোন ব্যাংকের ব্যাংকিং সফটওয়্যার পর্যন্ত যাইতে পারে। এখন: ব্যাংকের পক্ষ থেকে যদি কোন অসাধু চক্র থাকে, যারা ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে দেয় বা আপনার পাসওয়ার্ড টা যদি খুবই সহজ হয় বা আপনার ইউজার নেমটা যদি তাদের জানা থাকে তাহলে এইটা একদম হ্যাকারদের জন্য ডাল ভাতের ব্যাপার হয়ে দাড়াবে। তবে আপনি দেখতে পারবেন যে কোথাকার ডলার বা টাকা কোথায় গেছে বা কোন একাউন্টে যাইয়া এড হইছে। তেমনি মেশানারি ল্যাংগুয়েজ প্রক্রিয়ায় কোথাও না কোতাও টোটার ডাটা টা থেকে যাইতাছে। কো কখণ কোথা থেকে কনো ম্যাক এড্রস থেকে কোন ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করে কোন এলাকা থেকে কোন কখন কোন খানে কতো টাকা বা ডলার চুরি করতাছে তার একটা ডিটেইলস রিপোর্ট যার কাছে পাবেন তার নাম হইতাছে সিষ্টেম। বিশ্বের সব দেশের ব্যাংকিং খাত হ্যাকারদের আশংকা মুক্ত। আর বাংলাদেশের সমস্ত খাত আছে হ্যাক বা হ্যাকিং যুক্ত- হ্যাকিং না হবার প্রথম যে কন্ডিশন শক্তিশালী ইন্টারনেট নেটওয়ার্কিং সিষ্টেম- পার হেড আইপি যা দ্বারা ডিভাইস কে  শক্তিশালী ওয়েতে প্রটেক্ট করা হয় সেটাই নাই আমাদের দেশে। ফলে যে কোন হ্যাকার যে কোন ভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট হ্যাক করে সেখানে ম্যাক এড্রস চেন্জ করে শক্তিশালী ভিপিএন দ্বারা যদি ম্যাসেজ দেয় যে আমি অমুক দেশ থেকে: তাহলে বাংলোদেমের যে সেকিউরিটি তাতে তারা বলবে যে অমুক দেশ থেকে হ্যাক করে নিয়ে গেছে । আসলে কোথায় নিয়ে গেছে সেটা আর কেউ না জানলে তো মিনিমাম অপারেটিং সিষ্টেম জানে - ইন্টারনটে থাকার কারনে উপরে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিট ও জানে বা মেশানারি ল্যাংগুয়েজ ও জানে বা এসওএস কলিং সিষ্টেম ও জানে। এজ এ ওয়ার্ড-  বাংলাদেশ সরকারের জন্য কোন কিছুই অজানা নয়- অজানা শুধু সততাটুকু- মানে কিভাবে তারা সত হবে সেই জিনিসটা তারা ভূলে গেছে। আমার ঝীবেন আমি কখনো কোন হ্যাকিং নলেজ শিখি নাই এবং কখেনো কোথাও হ্যাক করার চেষ্টা করি নাই। ঝীবেন কখনো কারো পাসওয়ার্ড জানার ও চেষ্টা করি নাই। আমার সে ভ্যাপারে সামান্য তম নলেজও নাই। 




সবচেয়ে বড় হ্যাকার হইতাছে সেই সকল চোর বাটপারের দল যারা জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ছাড়াই বাংলাদেশের আইন পুলিশকে হাত করে অবৈধ ভাবে বসবাস করে যাইতাছে। বাংলাদেশ এমন এক দেশ যেখানে টাকার জন্য মা মাটি মাতৃকার দেশ বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশীরা গাদ্দারী করতে পিছপা হয় না। এজন্য ৭১ এর যুদ্ব চলাকালে বাংলার অনেকেই হাত মিলিয়েছিলো পা ক হানাদার বাহিনীর সাথে- যাদেরকে আমরা বাংগালী রাজাকার বলে থাকি- যাদের ফাসির বিরুদ্বে রায় আছে অনেক আর কার্যকর ও হইতাছে অনেক। মুক্তিযুদ্ব ভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে অনেক দালাল রাজাকার বিগত ৪৯ বছর ধরে  ছলে বলে কৌশলে বসে আছে যাদের এই দেশে বসবাস করার কোন বৈধতা নাই আর সমানে বাংলাদেশ টাকে হ্যাক করে যাইতাছে বাংলাদেশের তথ্য বা ইনফরমেশর সব শতরু রাষ্ট্রকে ট্রান্সফার করে। জয় বাংলার পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা থাকলো বাংলাদেশ যেনো  সকল ধরনের হ্যাকার এবং সকল ধরনের হ্যাকিং মুক্ত থাকে। সামনের বছরই স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী। তার আগেই বাংলাদেশ ধুয়ে মুছে পরিস্কার হয়ে যাক।

হ্যাকার রা রাষ্ট্রীয় ভাবে অপরাধী। আর অপরাধের সাজা ফিরিয়ে দেয়া হয় না কখনো। অপরাধীকে দুনিয়া ত্যাগের আগেই তার জন্য প্রযোজ্য শাস্তি ভোগ করতে হয় যা এই দুনিয়ার নিয়ম। 


 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl