Check Page Rank of your Web site pages instantly: |
This page rank checking tool is powered by PRChecker.info service |
ওয়েবসাইটের পেজ র্যাংক বাড়ানো থাকলে কি উপকার হয় সেটা আগে জানা দরকার? পৃথিবীর যতো সব সার্চ ইন্জিন আছে সেগুলো আগে যেগুলেঅর পেজ র্যাংক ভালো থোকে সেই ধরনের ওয়েবসাইট গুলেঅ প্রথমে দেখায় বা সার্চ ইন্জিনের বট প্রথমে ভালো র্যাংকের ওয়েবসাইটের ডাটা গুলো প্রথমে বিবেচনা করে দেখে সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজে দেখানোর জন্য। ভালো পেজ র্যাংকের ওয়েবসাইটে অতি অবশ্যই ভালেঅ পরিমান ট্রাফিক বা ভিজিটর বা সেলস আসবে। ওয়েবসাইটের সমস্ত কিছু যদি ইউনিক থাকে তাহলে একটা ওয়েবসাইট কে র্যাংকে তোলা অনেক সহজ হয়। যেমন: ওয়েবসেইটের টেমপ্লেট ইউনিক রাখা। ডুপ্লিকেটি টেমপ্লেট ওয়েবসাইট কে র্যাংকে আনা মোটামুটি ভালো কষ্ট। একই লাইসেন্সের ওয়েবসাইট টেমপ্লেট ২ টা ডোমেইনে এবং হোষ্টিং এ ব্যবহার করলে প্রথম যেটাতে সেটআপ দেয়া হয়েছে সেটা র্যাংকে আসবে।
- সাব ডোমেইন বেজড ওয়েবসাইট র্যাংকে আসতে বহু সময় লাগে। (https://masudbcl.blogspot.com)
- ফ্রি হোষ্টিং এর সার্ভার ব্যবহার করলে সেটাকে র্যাংক এ আনতে অনেক সময় লাগে। https://www.000webhost.com/free-domain-hosting (চলবে)
- ডুপ্লিকেট কন্টেন্ট ব্যবহার করলে সেটা র্যাংকে আসবে না। (কন্টেন্ট বেলতে বোঝানো হয়: টেকস্ট, ইমজে এবং ব্যানার ইত্যাদি)।
- ডুপ্লিকেট ইমেজ ব্যবহার করলে সেটা র্যাংকে আসবে না।
- ব্ল্যাক হ্যাট এসইও ব্যবহার করলে সেই ওয়েবাইট র্যাংকে আসবে না।
- প্রথমেই কখনো পেইড সফটওয়্যার ব্যবহার না করা।
- টাইটেল বা ট্যাগলাইন প্রায়শই পরিবর্তন করা।
- টাইটেল এবং ট্যাগলাইন এ কিওয়ার্ড ব্যবহার করা।
- প্রফেশনাল রাইটার দ্বারা ওয়েবসাইটের পেজ এর কন্টেন্ট গুলো রাইট করা। পারলে নিজে লেখা। অন্য কাউকে দিয়ে লেখালে ওয়েবসাইটের প্লাগারিজম বা কপিস্কেপ পরীক্ষা করে নেয়া।
- প্রফেশনাল কাউকে দিয়ে ইউনিক গ্রাফিক্স ডিজাইন করা।
- ওয়েবসাইট কন্টেন্ট যেনো এসইও কিওয়ার্ড বেজড হয়।
- ব্যানার বা গ্রাফিক্স গুলো যেনো অলটার ইমেজ এসইও এবং ক্যাপশন করা থাকে। ক্যাপশন লেখার সময়ে কি ওয়ার্ড ব্যবহার করা।
- সঠিকভাবে হোয়াইট হ্যাট এসইও এপ্লাই করা। (অন পেজ এবং অফ পেজ অপটিমাইজেশন)।
- সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন করা। সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন না থাকলে সেটা পেজে র্যাংকে আসবে না বা পেজ র্যাংকে আসতে সময় লাগবে অনেক। সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশণ মানে হইতাছে প্রধান প্রধান সোশাল মিডিয়া গুলোতে ওয়েবসাইটের নামেেএকাউন্ট থাকা এবং নিয়মিত সেগুলো হালনাগাদ করা।
- ওয়েবসাইটের জন্য ফিড তৈরী করা কারন বিশ্বে অনেক রিডার আছে যারা ওয়েবসাইট আরএসএস এ পড়তে পছন্দ করা।
- ওয়েবসাইটেরে সাইট ম্যাপ তৈরী করে রাখা।
- ওয়েবসাইটের সকল পেজ একটিভ থাকা।
- ওয়েবসাইটের সকল মেন্যুবার কাজ করা।
- ওয়েবসাইটের কোন অসসম্পূর্ন ডাটা না থাকা।
- ওয়েবসাইটের জন্য আলাদা করে মিনিমাম ৫ টা কিওয়ার্ড এড করা এবং সেগুলোকে র্যাংকে আনার চেষ্টা করা।
- মাঝে মাঝে র্যাংকে থাকা কিওয়ার্ড কে পরিবর্তন করা।
- মেটা কিওয়ার্ডস এড করা।
- কম্পিটিটিভ কিওয়ার্ড এনালাইসিস করে বের করা।
- কম্পিটিভি ওয়েবসাইট এনালাইসিস করে বের করা।
- ওয়েবসাইটের লোডিং স্প্রিড চেক করা।
- ওয়েবসােইটের ম্যাপ বা পেজ অপটিমাইজেশন করা। (কিছু এমবেড কোড এড করে রাখা)।
- ওয়ার্ডপেসের ক্ষেত্রে প্রত্যেকটা পেজই আলাদা আলাদা করে অপটিমাইজেশন করা।
- ওয়েবসাইট কে সার্চ দিলে বিভিন্ন সার্চ ইন্জিনের প্রথম দিকে দেখা যাবে।
- ওয়েবসাইট প্রথমে থাকলে ভালো পরিমান ভিজিটর বা ট্রাফিক আসবে।
- ওয়েবসাইট এর পজিশন ভালো থাকলে আপনার ওয়েবসাইট লিডস বেশী আসবে।
- শুধূ মাত্র কোয়ালিটি ব্যাকলিংকের উপর ভিত্তি করে আপনার ওয়েভসাইট কে আপনি র্যাংকে আনতে পারবেন না- সেই সাথে ভালো নাম্বারের ট্রাফিক ও লাগবে।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl