[এইটা একটা কল্পকাহিনী। কেউ নিজেকে মেলানোর চেষ্টা করবেন না]
এক মাথা নষ্ট রাজাকার (ফাসি) যার বয়স বর্তমানে প্রায় ৯৭ বছর সে প্রায়শই ক্ষনে ক্ষনে ভূলে যায় যে তার বয়স ৯৭ বছর। সে টেষ্টটিউবে জন্ম। ১৯৪০ সালের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্বের আগে সে ঘুরতে ঘুরতে জাপান থেকে বাংলাদেশে চলে আসে। সে অশিক্ষিত এবং নিরক্ষর। দেখতেও জাপানিজ দের মতো। জাপানের হিরোশিমা যখন আক্রান্ত হয় তখন সে চায়না তে চলে আসে। তারপরে চায়না তেকে চায়না পা কিস্তান বর্ডার দিয়ে পা কিস্তান। তারপরে ইন্ডিয়া এবং ভারত হয়ে বাংলাদেশে। বাংলাদেশের দক্ষিনে আর দেশ নাই বিধায় সে বাংলাদেশেই থেকে যাবার পরিকল্পনা করে। সে যেহেতু জারজ তাই তার নিজস্ব কোন সেন্স অফ হিউমার ছিলো না। সে চিন্তা করলো কিভাবে বাংলাদেশে সেটেলড হওয়া যায়। সেই হিসাবে সে গুলিস্তান থেকে শুরু করে তৎকালীন ইংলিশ রোড, জনসন রোড থেকে নারায়নগঞ্জের টানাবাজারের পতিতালয়ে যাতায়াত শুরু করলো। তখনকার দিনে অনেক পতিতার সাথে তার খাতির হয়ে গেলো। সে একটি রিক্সা চালাতো। সে সেই রিক্সাতে করে তখনকার দিনের পতিাগুলোকে ঢাকা শহরের ভেতরে আনা নেওয়া করতো। এইভাবে তার সাথে কয়েকজনের খুব ভালো খাতির হয়ে যায়।
তো তখন আমেরিকার সাথে ভিয়েতনামের তুমুল যুদ্ব চলতাছে। সকলেই জানি আমরা ১৯৫৫-১৯৭৫ পর্যন্ত আমেরিকা এবং ভিয়েতনাম যুদ্ব করেছে। তারপরে ৫০ বছরের চুক্তিতে যুদ্ব বিরতি। ধারনা করা হইতছে আর ৫ বছরের মধ্যে আবারো তাদের মধ্যে যুদ্ব শুরু হতে পারে। চায়না বা ইরান ইস্যুতে আমেরিকা যে কোন সময় আক্রমন বা আগ্রাসী আক্রমন চালাতে পারে বলেও অনেকের ধারনা করা। বংগোপসাগর সহ ভারত সাগর বা আরব সাগরে ইউএসএ রনতরীদের উপস্থিতিও প্রায়শই খেয়াল করা যায়।
১৯৫৫ সালের দিকে সেই জাপানিজ দালাল/রাজাকার (ফাসি) একটা বড় সড় প্রস্তাব পায়। ভিয়েতনাম যুদ্বে নাস্তানাবুদ হওয়া এবং সেই সময়ে আরে কিছু যুদ্ব শুরু হওয়া বা চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ থেকে মাগী সাপ্লায়ের দ্বায়িত্ব পায়। সেই হিসাবে যে তার সাথে পরিচিত যে সকল পতিতা ছিলো ঢাকা শহরে সেই সকল পতিতাতদেরকে বড় সড় টাকার লোভ দেখায়। ফলে তারা রাজী হয়ে যায়। সে পা কিস্তানী চর এবং আরো কিছু দেশের দালালের মাধ্যমে কোনঠাসা হয়ে যাওয়া ভিয়েতনামের সৈন্যদেরকে মাগী সাপ্লাই শুরু করে এবং এর বিনিমেয় সে ভালো টাকা ইনকাম করে নেয়। বলতে গেলে বাংলাদেশে এবং ঢাকা শহরে তাকে এক নামে সবাই দালাল নামে চিনে। আর সংক্ষেপে তাকে বলো হতো জাপানিজ দালাল নামে। সে এরকম করে ঘুরত ঘুরতে মিরপুরে এক টুকরো জায়তা পায় বেচে থাকার জন্য তখনকার দিনে তো আর এতোকিছু ভেরিফিকেশন হতো না। সহজ সরল বাংগালীরা না বুঝে শুধূ মাত্র টাকা পয়সার লোভে জমি বিক্রি করে দেয় আর সুবিধাভোগী সেই দালাল তার নামে বা বেনামে জমি কেনা শুরু করে। শুনেছি তার সেই জমি কেনার সূত্র ধরেই বলে বাংলাদেশে র জমি জমাতে দালাল শব্দটা ব্যবহৃত হয় যাকে সেই দালাল (ফাসি) নিজের প্রতি সম্মান মনে করে। মাগীদের দালালের ২টা কন্ডিশন থাকবে:
১) তার কাছে বান্ধা মাগী থাকবে। (Listed & know Prostitutes)
২) প্রত্যেকবার সে আর্থিক ভাবে বেনিফিটেড হবে।
বাংলাদেশের জমি জমার দলিলে দালাল শব্দটা এসছে এক ভিন্ন আংগিকে। ব্রিটিশ লর্ডরা যখন অবিভক্ত বাংলা ছেড়ে চলে যায় তখন একবার ব্রিটিশ এক মহিলার মালিকানাধীন চা বাগানে আইসা হাজির হয় ব্রিটিশ লর্ড বাহিনী। তারা ব্রিটিশ মহিলাকে বলে তাদের সাথে ব্রিটেনে ফেরত যাইতে হবে। ব্রিটিশ মহিলাকে সব শুনে বলে যে ঠিক আছে সে তার মালিকানাধীন সব জমি তার চা বাগানের শ্রমিকদের লিখে দিয়ে যাইতে চায়। তা শুনে ব্রিটিশ লর্ড সবাইকে ডাকতে বললো। ব্রিটিশ মহিলাকে সবাইকে ডাক দিলো এবং সবাই এক সারি ধরে বসে গেলো। লর্ড তাদের সবাইকে দেখলো এবং এ্ও দেখলো যে চা বাগানের শ্রমিকেরা ব্রিটিশ মহিলাকে যা বলে তাই শুনতাছে। যদি উঠতে বলে তাহলে দাড়ায় যদি বসতে বলে তাহলে বসে। তখন ব্রিটিশ মহিলা সব পেপার বের করে ব্রিটিশ লর্ড কে জিজ্ঞাসা করে যে: কোন আইন মোতাবেক তাদেরকে জমি লিখে দিবো। তো ব্রিটিশ লর্ডদের ক্ষমতা ছিলো আইন তৈরী করার। তাই বলতাছে: যে তুমি এই আইনটার নাম দাও : ডল অল (Doll All)। তো ব্রিটিশ মহিলা পেপার রেডী করে সেই চা বাগানের শ্রমিকদের দান করলো আর বললো যে: তোমাদেরকে যদি কেউ জিজ্ঞাসা করে যে কোন আইন মোতাবেক তুমি জমির মালিক হয়েছো তখন তোমরা বলবা যে আইনের নাম : ডল অল (Doll All)।
(শোনা কথা: বিশ্বাস করার আগে ভেরিফাই করে নিবেন)
কিন্তু একজন বাংগালী পরবর্তী কালে এতো পরিমান নিরক্ষর ছিলো যে: সে একসাথে লিখে ফেলায় ডলঅল (DollAll) এবং আরেকজন উচ্চারন করে দালাল। এই কারনে অবিভক্ত বাংলার সেই সময় থেকে এই আইনের নাম ছিলো ডল অল (Doll All) আর ৭১ এর মুক্তিযুদ্বের পর থেকে ব্রিটিশ মহিলাকে সহ তখনকার দিনের ব্রিটিশ রা যেই জায়গাগুলোর মালিক ছিলো সেগুলোকে মার্ক করা হয় ডল অল (Doll All) নামে কিন্তু একজন বাংগালীর ভুলে সেইগুলোর নাম এখন দালাল আইন। বেসিক্যালি দালাল আইনের ক্ষমতা দেখায় সেই জাপানিজ রাজাকার (ফাসি)। সে মনে করে যে: সে ছিলো বাংলার সবচেয়ে বড় দালাল(ফাসি)। তাহলে দালাল আইন মে বি তার নামেই তৈরী করা। এজন্য বর্তমান বাংলাদেশে যে সকল ভুমি আইন চালূ আছে তার মধ্যে দালাল ডল অল (Doll All) আইনের জমিগুলোই একসময় ব্রিটিশ ভারতীয় মালিকানাধনি জমি। আরো আছে বাংলাদেশ আইন বা ভুমি আইন।
৭১ এ এই লোক দেশবিরোধী ছিলো। টাকা এবং মাগীর নেশাতে তার মাথা খারাপ হয়ে যায় এবং বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে মানুষকে সে হত্যা এবং জবাই করে এবং দেশ স্বাধীন হবার পরে সে কুৎসিত একটা উপায় বেছে নেয়ে বেচে থাকার জন্য। তারপর থেকে সে ফন্দি ফিকির করতাছে যে : সে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হবে। তার মাথাতে ডিসটার্ব। সে বার বার বলতাছে দেশবিরোধী মহিলারা তাকে কথা দিছে তাকে রাষ্ট্রপতি বানাবে। তো সকলেই বলতাছে: সেই মহিলাগুলো কই। তো বলতাছে আছে। কোথায় আছে। তোর সাথে যোগাযোগ আছে। বলতাচে যোগাযোগ নাই। বেশী টাকার লোভে ৭১ এর আগে সেই মহিলাগুলো ঢাকা শহরের বিভিন্ন মহিলা হোষ্টেলে যাইয়া মহিলাদেরকে টাকা দেবার লোভ করে ভিয়েতনামের যুদ্বে ভিয়েতানামের সৈন্যদের জন্য সাপ্লাই করে। তারা নিজেরাই দালার সেজে ব্যবসা শুরু করে ফলে তার সাথে আর যোগাযোগ নাই। বর্তমানের ইডেন, ঢাকা কলেজ বা লালমাটিয়া কলেজ বা তেজগাও কলেজ - এরকম খান থেকে তারা মেয়েদেরকে ভিয়েতনাম যুদ্বে সৈন্যদের ফূর্তি করার জণ্য টাকার বিনিমেয়ে বিক্রি করে দিতো। তখন থেকে আর তার সাথে যোগাযোগ নাই। তো বলতাছে তুই আর চেষ্টা করস নাই রাষ্ট্রপতি হতে। সে বলতাছে চেষ্টা করেছিলো কিন্তু বাংলাদেশ গোয়েন্দা সংস্থা বলেছে যে: তার নামে কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট নাই। আসলে কি আছে? বলতাছে যে নাই। দেশ স্বাধীন হবার আগে সে ছিলো রিক্সচালক আর দেশ স্বাধীন হবার পরেসে দালাল/রাজাকার নামে পরিচিত। তো তোকে বাংগালী কেনো জবাই করলো না এখনো। বলতাছে ৯০ এর গসজাগরনের আগে সে পলাতক ছিলো। কিন্তু ৯০ এর গনজাগরনের সামরিক শাসনের পতণের ফলে তার রাষ্ট্রপতি হবার সুযোগ ছিলো। কিন্তু জয় বাংলার লোকজন একজন বিচারপতিকে নিয়োগ দেয়। তারপর থেকৈ আজকে ৩০ বছর। এখন তো তোর বয়স ৯৭ বছর। তুই নিজেকে রাষ্ট্রপতি ভাবিস কি করে? বাংলাদেশে কি শিক্ষিত লোকের অভাব পড়েছে। তো বলতাছে তার মাথার ঠিক নাই। পাবনা মানসিক হাতপাতালে ছিলো। তার সবসময়ই ৯০ এর কথা মনে পড়ে।
সবশেষে বোঝা গেলো সে একজন টেষ্টিটিউব। সে প্রায় ১ লাখ বাংলার মা বোনকে ধর্ষন করেছে এখন পর্যন্ত এবং তার কোন সন্তান হয় নাই। টেষ্ট টিউব দের সন্তান ধারন ক্ষমতা হয় না অনেক সময়। তো তাকে জিজ্ঞাসা করা হয় তোর তো মৃত্যুর বয়স হয়েছে। তুই তো যে কোন সময় মারা যাবি? তোর কবর দেয়া হবে কোথায়? তো সে একটা গ্রামের নাম বলতাছে যে সেখানে সে কবর নিতে চায়। কারন জিজ্ঞাসা করলে বলে যে: সেই তিতাস এবং মেঘনার পাড়ে সে সবচেয়ে বেশী মানুষকে হত্যা করেছে। আমরা কেমন নিমকহারামের দেশে বসবাস করি যে: আজকে স্বাধীনতার ৪৯ বছর পরেও তারা জীবিত আছে। যাদের জীবিত থাকার কোন মানে বা কারন নাই। বরঞ্চ ২০১৩ সালে শাহবাগের গনজাগরন থেকে শুনেছি - তাদেরকে ডাকা হয়েছে ভাইরাস নামে। আর এইচ আই ভিও একটা ভাইরাস আবার বর্ত মানে পেনিডেমিক ও একটা ভাইরাস। আমার কাছে তো মনে হয়: টেষ্টটিউব রাজাকারদের সাথে বাংলার মেয়েমানুষের শারিরীক সম্পর্ক থাকার কারনেও বিশ্বে এই রোগের উৎপত্তি হতে পারে। বিশ্বের সকল দেশে র দেশবিরোধী দের তাৎক্ষনিক ভাবে মেরে ফেলা হয় বা প্রকাশ্য দিবালোকে গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় বা ওপেন ক্রসফায়ারের মাধ্যমে মেরে ফেলা হয়। বাংগালী কি এখনো স্বাধীনতার ৫০ বছরে পা দিয়েও দালাল/রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে পারবে না? কি এক দেশ।
ইন্টারনেটের ক্যলানে ২০০০ সাল থেকে বাংলার ছেলে বা মেয়েরা নানাবিধ কারনে ঘর থেকে বের হওয়া কমিয়ে দিয়েছে। তার আগে পর্যন্ত বাংলার রোড ঘাট পথ প্রান্তর সবসময় ভরা থাকতো। তাকে যুদ্বের পরে জাপানে কল করা হয়েছিলো। সে সেখানে কয়েক বছর থেকে ফিরে এসে বলে যে: সে পেণসিলভেনিয়াতে ছিলো। আবার সে নিজেকে বিশ্বব্যিধালয়ের ফলস শিক্ষক ও বলে থাকে মাঝে মাঝে যাকে বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা প্রকাশ্য দিবালোকে ঠাটাইয়া থাপ্পড় মারে। তার নামে বিশ্ববিধ্যালয় মন্জুরি কমিশনে কোন নিয়োগ পত্র নাই। তার নামে কোন বিশ্ববিধ্যালয়ের নিয়োগ পত্রও নাই। ভেবেছিলো বাংলার মানুষকে ধোকা দিয়ে সে পার পেয়ে যাবে। কিন্তু শাহবাগ গনজাগরন ভিত্তিক বাংলাদেশ অতিশয় চালাক। তারা ঠিকই খুজে খুজে বের কের ফেলেছে যে এই লোকের কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা নাই। এবং সে বাংলা পড়তেও পারে না আবার লিখতেও পারে না। তো এই লোকের এখনো প্রায়শই মাথা খারাপ হয়ে যায় আর প্রায়শই বলে উঠে যে প্রেসিডেন্ট হবে সে প্রেসিডেন্ট হবে। অথচ প্রেসিডেন্ট হবার জন্য অবশ্যই ২ টা উপায়ের একটা উপায়ে থাকতে হবে:
১) আপনাকে অতি অবশ্যই নির্বাচিত জন প্রতিনিধি হতে হবে। মানে এম পি হয়ে সংসদে আসতে হবে। তারপরে সংসদের মিনিমাম ১৫১ আসনের সদস্যদের অনুমতি নিয়ে তারপরে গনপ্রজাত্নত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রেসিডেন্ট হতে হবে।
২) অথবা বাংলাদেশে কোন প্রকার ক্রাইসিস হলে এবং রাজনৈতিক সরকার ফল ডাউন হলে সমস্ত ধরনের সরকারি আইনজীবিরা মিলে যাকে প্রেসিডেন্ট বানাবে সেই অন্তবর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হতে পারবে। পুনরায় ভোট গ্রহনের পরে রাজণেতিক সরকার এসে সেই পদে নতুন লোক দিতে পারবে। যখন বাংলাদেশ সরকার নিয়োগ দিবে তখন সেই নিয়োগপ্রাপ্ত লোকের বয়স ম্যাক্সিমাম ৬৫ হতে হবে এবং সরকারি রানিং চাকুরীজীবি হতে হবে (বর্তমানে সরাকরি আইনজীবিদের চাকুরীর বয়স ৭০ বছর) কারন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয় ৫ বছর মেয়াদে।
তো সেই দালালের (ফাসি) মেইন চিন্তাই ছিলো যে রাস্তার লোকজনকে বা আন্দোলনে কে ইস্যু করে সে বাংলোদেশের প্রেসিডেন্ট হয়ে যাবে। কিন্তু সঠিকভাবে আইন না জানার কারনে জনসম্মুক্ষে প্রকাশ্য দিবালোকে সকলের সামনে বেয়াদবী করে বসে। সাম্প্রতিককালে সংঘটিত ২০১৩ শাহবাগ গনজাগরন কেও সে পুজি করে বসে অনেকসময় কারন সে ছিলো রিক্সাচালক। অমানুষিক পরিশ্রম করতো সে আর রাস্তার সব মানুষকে আপন ভাবতো। সেই জণ্য থানা শাহবাগের গনজাগরনের মানুষজনকেও সে আপন মনে করে জয় বাংলা বলা ছাড়াই। যখন গনজাগরন জয় বাংলা বলে উঠেছে তখন সে পালাইছে। মুক্তিযোদ্দাদের দেইখাই সব রাজাকার মরে যাবার কথা ছিলো কিন্তু ৭১ এ প্রত্যেকটা মানুষকে জবাই করার কারনে মনে হয় তারা জনপ্রতি ৫ মিনিট করে হায়াত পাইছে আর সেই হায়াত তারা এখন ভোগ করতাছে - কারন নয়তো সেই ধরনের দালাল/রাজাকার যারা ফাসির যোগ্য তারা এখনো বেচে থাকে কি করে? মুক্তিযুদ্বে নিহত হওয়া জয় বাংলার প্রজন্ম তাদের বিচারের দাবী রেখেছিলো আমাদের হাতে আর আমরা সেখানে নামকাওয়াস্তে স্বার্থক্(রাজাকারদের ফাসি কার্যকরের মাধ্যমে) ।
পুরোপুরি স্বার্থক হবে যদি স্বাধীনতা দিবস ২০২১ এ- ৫০ বছরের আগে সারা দেশ সম্পূর্ন রুপে দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম মুক্ত হয়। আর নয়তো বাংগালী অরক্ষিত রয়ে গেলো। সেই আগেকার মতো- পূর্ব বাংলার মতো। তখণ যেমন ভারত বাচিয়েছিলো এখনো কোন বিপদ হলে ভারতই বাচাবে। পৃথিবীর প্রথম ১০ টি দেশের সামরিক বাহিণীর লিষ্টে ভারতের নাম আছে। আর তাদের সাথে আছে বর্তমানে ইসরায়েল আর্মি এবং ইউএসএ আর্মির অস্ত্র ও গোলাবারুদের সাপোর্ট। সময় এসছে পুনরায় জয় বাংলা বলে একদিনে সব দেশবিরোধী দের খতম করে দেয়া। বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় তুরন প্রজন্ম কি পারবে সে স্বপ্ন টা পেূরন করতে?
বি:দ্র: এই ধরনের তালিকাগ্রস্থ লিষ্টেড দালাল (ফাসি) এবং রাজাকারদের (ফাসি) বিরুদ্বে যুদ্ব করে আমরা সারা দেশে ফ্রিল্যান্সার/আউটসোর্সিং/মার্কেটপ্লেস ইন্ডাষ্ট্রিজ গড়ে তুলেছি্।একেকজনের এককধরনের রিয়্যাকশন হতো। আমার জণ্য যেটা হয়েছে সেটা জয় বাংলা বলা।
নোট: টেষ্টটিউব রাজাকার (ফাসি) বলেছি বলে ভাববেন না যে: সব রাজাকারই (ফাসি) টেষ্টটিউব না। সব রাজাকার (ফাসি) এবং দালাল (ফাসি) এবং দেশবিরোধী (ফাসি) মধ্যে ম্যাক্সিমামই ছিলো মানুষ রুপী জানোয়ার বা হায়েনা। অনেক টাকার লোভে এবং সুন্দরী টাইপের মহিলা মাগীদের সাথে সম্ভোেগের লোভে তারা বাংলার সাথে বিট্রে করতে রাজী হয়। সব ধরনের দেশদ্রোহীদের কে সাতে সাথেই মারা হয় যেমন: দ্বিথীয় বিশ্বযুদ্বের হিটলার কে যুদ্ব শেষ হবার আগেই মেরে ফেলা হয়েছিলো। একদম ১০০% দালাল রাজাকার দেশবিরোধী মুক্ত স্বদেশ চাই।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl