প্রথমেই শব্দটা এনালাইসিস করি। রিয়্যাল মানে সত্য এবং ইন্টার মানে ভেতরে এবং এ্যাকশন মানে কোন কাজ। মানে আপনি যদি সত্যিই ফেসবুকের পোষ্টে, পেজে বা গ্ররপে কোন কিছু সাপোর্ট করে থাকেন সেটাকে ফেসবুক রিয়্যাল ইন্টার এ্যাকশন বলে। যেটাকে অনেকেই বলে থাকেন রিয়্যাল এনগেজমেন্ট এর মতো। আপনি যখণ ইন্টারনেটে থাকেন বা ব্যবহার করেন তখণ আপনাকে ইন্টার ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসাবে বিবেচনা করা যায়। সেখানে কারো পোষ্টের প্রতি যদি আপনার ভালোবাসা, আবেগ, লাইক, কমেন্টস কাজ করে তাহলে সেটাকে আমরা ইন্টারনেটের ভাষাতে ইন্টার এ্যাকশন বলতে পারি। আমার মনে চাইলে াএকটা পোষ্টিং এ ঢুকলাম আর হুট হাট সেখানে লাইক কমেন্ট বা রিয়্যাক্ট দিয়ে চলে আসলাম এইখঅনে কোন রিয়্যাল ইন্টার্যাকশন হয় নাই। রিয়্যাল ইন্টার্যাকশন হবে তখনই যখন সেখানে আবেগ কাজ করে বা ভারোবাসা কাজ করে। যেমন: ধরেন অভিনেতা বা অভিনেত্রীদেরকে বা পপুলার মানুষদেরকে অনেকে ভালোবাসে। তাদের একটা পোষ্টিং এর জন্য অনেকেই অনেক সময় অপেক্ষা করে । যখন তারা নতুন কোন পোষ্টিং দেয় তখন সেখানে লাইক বা কমেন্টের একটা ফ্লো বা ফ্লাড তৈরী হয়। এই যে: পপুলার দের পোষ্টিং এর জন্য অপেক্ষা করা বা তাদের পোষ্টিং এ লাইক কমেন্ট বা রিয়্যাক্ট করা বা শেয়ার করা এইগুলোকে রিয়্যাল ইন্টারএ্যাকশন বলে।
আপনি যতোবার সোশাল মিডিয়া তে কারো প্রোফাইলে প্রবেশ করবেন আর কিছুক্ষন সময় ধরতে গেলে ৫ সেকেন্ডেস সময় অপেক্ষা করবেন তখনই সোশাল মিডিয়া র প্রোফাইলের মালিক এর একটি ইমপ্রেশন রেকর্ড হবে। আপনি েহয়তো ১ কোটি ফলোয়ার নিয়ে ঘুরতাছেন কিন্তু এরকম অনেক লোক আছে যাদের প্রতিদিন পৃথিবীতে ১০০ কোটির মতোও ইমপ্রেশন তৈরী হয় বা তৈরী হতে পারে। সো শুধু ফলোয়ার, লাইক, কমেন্ট এই সকলের উপর ভিত্তি করেই যে পপুলারিটি যাচাই করা হয় তা নয়, রিয়্যাল ইন্টারএ্যাকশনের উপর ভিত্তি করেও পুপলারিটি যাচাই করা হতে পারে।
আপনি একটা ম্যাসেজ বা পোষ্টিং লিখলেন। সেখানে আপনি যথাযথ নিয়ম মেনে পোষ্টিং দিলেন। আপনার পোষ্টিং টা অনেক মানুষ দেখতে পারলো কিন্তু তারা কোন লাইক বা কমেন্টস দিলো না।এখন আপনার জন্য কোনটা জরুরী? ম্যাসেজটা সবার কাছে সেন্ড করা নাকি গুটিকয়েক লাইক ফলোয়ার নিয়ে তার দাপট দেখানো। লাইক তো অনেক ভাবেই দেওয়া যায় পেইজে। যেমন:
- সোশাল মিডিয়া এপিআই কন্ট্রোলের মাধ্যমে লাইক দেয়া যায়।
- সোশাল মিডিয়া এপিআই প্যানেলে মাধ্যমে লাইক দেয়া যায়।
- সোশাল মিডিয়া এক্সচেন্জ এর মাধ্যমে লাইক দেয়া যায়।
- অটোবট বা রোবট প্রোগ্রামের মাধ্যমে লাইক দেয়া যায়।
- হাজার হাজার ফেসবুক একাউন্ট তৈরী করে লাইক দেয়া যায়।
- আর্টিফিমিয়াল গ্ররপ তৈরী করেও লাইক দেয়া যায়।
- সোশাল মিডিয়া কম্যূনিটি তৈরী করে লাইক দেয়া যায়।
- হাজার হাজার এ্যাপ আছে আপনার লাইক বাড়িয়ে দেবে।
- ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে লাইক বাড়ানো যায়।
মনে করেন এই মূহুর্তে আপনার মনটা খারাপ। ফেসবুকে কোন একটা কিছু দেখে আপনার মনটা অনেক ভালো হয়ে গেলো। আপনি সেই পোষ্টের সাতে সারাজীবন থাকতে চাইলেন। তখন আপনি সেখানে লাইক দিলেন বা ফলো করলনে পেজটাকে বা পেজের সাথে বা প্রোফাইলের সাথে রিয়্যাল ইন্টারএ্যাকশনে গেলেন। সেখানে আপনি সেই পেজ বা প্রোফাইলের জন্য লিডস হিসাবে বিবেচিত হবেন। ফেসবুক বা যে কোন সোশাল মিডিয়া তে ইন্টার্যাকশন টাই মেইন জিনিস। আপনি যদি কারো মনোযোগের আগ্রহে না আসতে পারেন তাহলে তো আপনি সেখানে ব্যবসা করতে পারবেন না। লাইক বা ফলোয়ার বাড়ানোর জণ্য ফেসবুক আপনাকে কোন টাকা পয়সা বা ডলার দিবে না। উপরের ছবিতে ক্লিক কররে আপনি যে ওয়েসবাটে প্রবশে করবেন সেখানে আপনি সোশাল মিডিয়া এনালআজের উপরে ভিত্তি করে িএকটা রেট বা রেটিও দেখতে পারবেন। যেটাকে বলা হয় পেইড প্রমোশন বা পোইড পোষ্টিং ইস্যু। আপনার যদি মনে চায় তাহরে আপনি মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইল থাকা স্বাপেক্ষে বা আপনার যদি মার্চেন্ট পেন্টে সার্ভিস থাকে তাহলে এই রেটিং এর উপরে ভিত্তি করে পোষ্টিং দিতে পারবেন। মনে করেন: রবি ১০ মিনিটস স্কুল আপনার ফেসবুক প্রোফাইল টা লাইক করলেঅ। সে আপনার সাথে রিয়্যাল েইন্টার্যাকশনে আসতে চাইলো। সে আপনাকে অফার দিলো যে: আমি আপনাকে এতো পরিমান ডলার দিবো যদি আপনি আমার রবি ১০ মিনিটস স্কুল এ্যাপসটা আপনার প্রোফাইল থেকে পোষ্ট দেন- তাহলে এইটা হবে রিয়্যাল ইন্টার্যাকশনের ভিত্তিতে। কিন্তু এইখানে শর্ত অঅছে: দেশের ই কমার্স এবং ডিজিটাল আইসিটি আইন আপনাকে মেনে চলতে হবে। আপনার মনে চআলো আর আপনি যে কারো কাছ থেকে টাকা নিয়ে পেই্ড ক্যাম্পেইন প্রমোশন শুরু কররেন ব্যাপারটা সেরকম না।যেমন: ইদানিং আমাদের দেশের অনেকে ফেসবুক বা ইনষ্ট্রাগ্রামের ষ্টোরি তে পেইড প্রমোশন করাইতাছে এবং টাকা পয়সা বিনিময় করতাছে। এই ভ্যাপার গুলেঅ হইতাছে রিয়্যাল ইন্টার্যাকশনের ভিত্তিতে কিন্তু দেশের ইকমার্স আইন ভেংগে। কারন ই কমার্স আইন মতোাবেক আপনি ইন্টারনেটে লেনাদেনা করতে চাইলে আপনাকে অতি অবশ্যই মার্চেন্ট পেমেন্ট সার্ভিস গ্রহন করতে হবে অন্যথায় আপনি কারো কাছ থেকে কোন টাকা পয়সা নিতে পারবেন না। তাতে করে আপনি দেশের আইন ভেংগে পেলআলেন কারন আইনে আছে: ইকমার্স পেমেন্ট সলু্যশন মার্চেন্ট পেমেন্ট সার্ভিস ব্যবহার করতে।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl