Translate

Thursday, December 10, 2020

ইন্টারনেটে কিছূ ভুল ধারনা যা অনেক বিগিনারদের মাঝে কাজ করে। তৃতীয় পর্ব।

 সহজে ওয়েবসাইট ভিজিট না করা: 

কিছু কিছূ লোক বা ভিজিটর আছে যাদেরকে  দিয়ে কোনভাবেই আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করাতে পারবেন না। তাদের মনের মধ্যে বদ্ব মূল ধারনা যে তাদের একাউন্ট বা মোবাইলের অনেক কিছু চুরি হয়ে যাবে বা হ্যাক হয়ে যাবে। ফ্রি ল্যান্সিং করতে আসতাছে আর বলতাছে যে: ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারে না। কোন ভাবেই তাদেরকে ওয়েবসাইট ভিজিট করানো যাবে না। আমার কাছে অনেক নতুন নতুন ছেলে  বা মেয়ে আসে এবং বলবে যে ভাইয়া কাজ দেন, ভাইয়া এ্যাপ দেন। ভাইয়া উপার্জন করবো বা টাকা দেন বা পথ দেন। এমতাবস্থায় যখন কোন ওয়েবসাইট দেখানো হবে তখন বলবে যে ভা্য়া ওয়েভসাইট তো ভিজিট করতে পারি না বা ওয়েবসােইটে ঢুকা যাবে না। তখন বুঝতে পারলাম যে: তাদের মাথার মধ্যে পোকা ঢোকানো হয়েছে। ইন্টারনেট কে বভ্যহার করে পেছনে খেলা করতাছে এক কুচক্রী মহল। সুবিধাবাদীদের কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে যাইতাছে সমানেই। পুল পার্টির নামে বা বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট কসরতের মাধ্যমে সহজে ইন্টারনেটে অবস্থান করা মেয়েগুলোর জীবনকে ধ্বংস করে যাইতাছে। মেয়েগুলো ও ইন্টারনেট কে ব্যবহার করতাছে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করার জন্য্। অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে রিসিভ করতাছে পরিচিত এবং অপিরিচত ভাইরাস- এইচআইভি বা পেনডেমিকের মতো ভাইরাস আর অকালেই নিজের জীবন কে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতাছে। 



শোনা কথা: শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ সালে সারা দেশের রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের কম্যুনিটি(ফাসি) কে পরাজিত করার পরে জিজ্ঞাসা করা হলো যে: তোদের কে তো পরাস্ত করা হলো। এখণ যে যার জায়গায় দাড়িয়ে থেকে ফাসি বা আত্মহত্যা করে মরে যা। তো উত্তরে বলতাছে: এই দেশের সব মেয়েকে তারা আগে ভোগ করবে তারপরে তারা মরবে- এছাড়া তারা মরবে না। তো উত্তরে জানানো হয়েছিলো যে: এই দেশেল তো প্রতিনি হাজার হাজার মেয়ে ১৮ বছর বয়সে পাড়া দিতাছে। তো বলতাছে সেই জন্যই তারা কখনো মরবে না। তো একাত্তারের ধর্ষক প্রজন্ম এখনৈা বেচে আছে- তাদের ছেলে মেয়েদের মাধ্যমে ইন্টারনেটে ফাদ পেতে বাংলাদেশের মেয়েদের জণ্য ফাদ পেতে চলতাছে আর বাংলাদেশের মেয়েদের কে রোগ বালাই ফ্রি গিফট দিয়ে যাইতাছে। আর যারা বয়োজৈষ্ঠ্য তারা ভাবতাছে যে: ইন্টারনেট আইসা এই দেশের প্রজন্ম কে ধ্বংস করে দিতাছে অথচ সারা দেশে তাদের সমাজে বা সমজা ব্যবস্থায় ৭১ এর ঘাতক (ফঅসি) বা দালাল (ফাসি) বা ধর্ষক (ফাসি) বা রাজাকারে রা (ফাসি) ফাদ পেতে বসে আচে বা জীবতি আছে সেই ব্যোপারে কারো কোন হুশ নাই। তাদেরকে ফাসির রায় দেবার পরেও তারা অনেকেই এখনো বহাল তবিয়তে বেচে আছে। তাদের একমাত্র কাজ দেখলাম সারা দিন দেশের বিভিন্ন খান থেকে টাকা পয়সা কালেকশন করে ঢাকা তে অবস্থিত দালাল (ফাসি) রাজাকার (ফাসি) প্রজন্ম কে অর্থের যোগান দেয়া আর সেই প্রজন্ম সেই অর্থের বিনিময়ে বোধ করি বাংলার মেয়েদের সর্বনাশ করে যাইতাছে। তাদের মধ্যে শতকরা ৯৯% ই অমানুষযারা সারা জীবন  মেয়েদের সান্নিধ্য পাইলেও তাদের কখনো বাচ্চা হবে না। কারন বাচ্চা হবার জণ্য প্রধান যে শর্ত: তা হইতাছে মানুষ হওয়া। টাকার লোভে বাংলার মেয়েদের অধ:পতন মেনে নেয়া যায় কিন্তু টাকার লোভে দালাল (ফাসি) বা রাজাকার (ফাসি) বা তাদের প্রজন্মের (ফাসি) সাথে শারিরীক সম্পর্কটা মেনে নেবার মতো না। 



তরুন প্রজন্মের ছেলে বা মেয়েরা ইন্টারনেটের সোশাল মিডিয়া ওয়েবসািইট ফেসবুকে বসে থেকে কি কি করতাছেেএইখঅনে তার কিছু নমুনা দেখানো হলো। খুব পরিকল্পিত ভাবে গড়ে তোলা হইতাছে বাংরা বিরোধী, বাংলাদেশ বিরোধী, বাংলাদেশী কালচার বিরোধী, ধর্ম বিরোধী এবং আইন বিরোধী কালচার এবং এর পেছনে অতি অবশ্যই দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম অবস্থিত। প্রয়োজন এদের বিরুদ্বে কূব জরুরী এ্যাকশণ নেয়া অথবা বসে বসে পেনডেমিকের জন্য অপেক্ষা করা। আপনি এ্যাকশন না নিলেও বোধ করি পেনডেমিক এ্যাকশন নিবে। ফেসবুক টাকে পুরোপুরি দেহ ব্যবসার জন্য ব্যবহার করে যােইতাছে। 


ইন্টারনেটে প্রজন্ম কে কখনো থামানো যাবে না। হয়তো একসময় পেনডেমিকের মতো ব্যাপার যে কোন দেমের যে কোন প্রজন্ম কে থামাইয়া দিবে। তবে এর ও মধ্যে ২টা বিষয় যদি বাংগালী মেয়েরা মেনে চরে তাহলে অনেক ধরনের ঝামেলা থেকে বাচা যাবে। ইন্টারনেটে বা ওয়েবসাইটে বা এ্যাপে বা যেকোন ভাবেই কারো াসথে পরিচিত হবার পরে প্রথম যে কাজটা করতে হবে তা হলো: 

  • নব্য পরিচিত জনের জাতীয়তা পরীক্ষা করা।
  • তার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরও পরীক্ষা করা কারন সে যে কোন দেশের গোয়েন্দা ওহতে পারে আর তার সাথে মেলামেশার কােরনে দেশের ক্ষতি হতে পারে। 
  • অবশ্যই যৌন মিলনে কনডম ব্যবহার করতে হবে। 


এসব কথা বলার কারন: বাংলাদেশে ফেসবুক যেনো এখন একটি যৌন বুক হয়ে গেছে। দেশবিরোধী প্রজন্ম একটি বহুল প্রচলিত সোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট কে যৌনতার ঘাটি বানিয়ে ডে বা ই ডে ভাইরাস বিতর করে যাইতাছে। ফেসবুকের ক্ষমতা আছে আমেরিকার প্রশসানের সাহায্য নিয়ে বাংলাদেশে এরকমলোকদের বিরুদ্বে এ্যাকশন নেয়া আর সেটা যদি তারা কখনো করে ফেলায় তাহলে সেটা হবে দেশবিরোধী দের সাফ্যল। বাংলাদেশ কে ফ্যাচে ফালানেরা, ঝামেলায় ফেলানো, বাংলাদেশের ক্ষতি করা, সারা বিশ্বে বাংলাদেশ কে পচানো এইগুলোই তাদের কাজ। ২০১৩ সালের শাহবাগন গনজাগরনের কারনে তারা বাংলাদেশ থেকে এতো পরিমান উৎক্ষাত হয়ে গেছে যে: বেচে থাকার জন্য তারা বাংলাদেশে র ইন্টারনেটে অবস্থান করা সোসাইটিকে টার্গেট করে এগোচ্ছে। তাদের মেন্টালিটি হোর যেভাবেই হোক বাংলাদেমের প্রজন্ম কে ধ্বংস করে দেয়া আর তাদের কে সাহায্য করে যআতিাচে সরকারি ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলো। শুনেছি ফটোশপে এডিট করে অন্য দেমের নাগরিকত্ব দেখাইছে আর প্রশাসন সেটা বিশ্বাস কের িনছে। অথচ যে দেশের পরিচয় তারা দিছে সেই দেশের ভেতরে ঢুকে বা ইন্টারপোলের মাধ্যমে তা ভেরিফাই করার প্রয়োজনও বোধ করে নাই। নির্বিঘ্নে বাংলাদেশের ইন্টারনেট সুবিধা দিয়ে বসে আছে যা ব্যবহার করে তারা প্রজন্মের মাথা কাইয়া বলাইতাছে বা ভাবাইতাছে যে:  ওয়েবসাইটে ডট কম লেখা যাবে না। আনুষ্টানিক ভাবে ফেসবুক কেও জানানো দরকার যে: বাংলাদেমের ছেরে বা মেয়েরা ফেসবুক কে যৌন কন্ট্রাক্ট বুক হিসাবে ব্যবহার করতাছে । হয়তো এদেশের যারা মাথা তারা বলেছে যে: ফেসবুক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে পর্নোগ্রাফি বেড়ে যাইতাছে তা বন্ধ করে দেবার জন্য। সরকার তা না করে টোটাল দেশেরই পর্নো ওয়েবসাইট ই বন্ধ করে দিছে? মানুষজন একণ ভিপিএন ব্যবহার করে পর্নো ওয়েবসাইট দেখে আর একটি কানেকশন বা একটি রাউটার বা একটি আইএসপি বা একটি সার্ভার বা একটি ব্রডব্যান্ড ষ্টেশনের জন্য রিস্ক জেনারেট করতাছে এবং আর সারা বিশ্বের হ্যাকার যাদের চোখ বাংলাদেশের জন্য তাদের জন্য একটি বাইপাস ওয়ে তেরী করতাছে। উপকারের চেয়ে ক্ষতি হবার সম্ভাবনা বেড়ে যাইতাছে দিন দিন। 

(চলবে)


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl