বিজয় দিবসের এই সময়ে প্রতিবছর অনেক অনেক ভীড় হয় বাহিরে। এই বছর বোধ করি অনেকেই বের হয় নাই। এইটা একটা জাতীয় উৎসবের মতো সবার কাছে। আর সামনের বছরই আসতাছে বিজয়ের ৫০ তম উৎসব। বিজয়ের ৪৯ তম উৎসব হিসাবে আজকে আমার একটা ফেসবুক পোষ্টিং আছে: আপনি চাইলে দেখে নিতে পারেন।
কোভিড করোনা পেনডেমিকে গতকালকের একটা ক্যালকুলেশন দেখলাম। গতকালকে একদিনে ইউএসএ তে পেনডেমিকে মৃত্যুর হার ৩০০০ এর কাছাকাছি। এই সকল মৃত্যু তো আমেরিকান জাতিগত নাগরিকেদের না বোধ হয় - কারন তারা তো সবাই ইন্টারনেটে একটিভ। আমার কাছে কেবলি মনে হয় যে : তারা সেই সকল আমেরিকান যারা বিভিন্ন দেশ থেকে আমেরিকাতে আইসা জোড় করে তাদের নাগরিকত্ব গ্রহন করেছে এ যাবতকালে। শুনেছি যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৭-১০ কোটি অবৈধ নাগরিকের বসবাস। এ রকম যদি হয়ে থাকে তাহলে খায়েশ মিটেছে বোধ করি ইমিগ্রেশনওয়ালাদের। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম ভ্যাকসিন গ্রহন করে গতকালকে ভ্যাকসিনেশন প্রোগ্রামের উদ্বোধন করেছে। আমার ফেসবুকে যতো আমেরিকান বন্ধু আছে সবাইকে দেখলাম সতর্ক এবং নিয়মিত আপডেট দিতাছে। তবে আমার ইন্সট্রাগ্রাম থেকে প্রায় ২০০০০ ফলোয়ার গায়েব হয়ে গেছে।
বাংলাদেশে গতকালকে মারা গেছে প্রায় ৪০ জন। এখন পর্যন্ত মোট মৃত্যু ৭১২৯ জন। শুনেছি সারা বিশ্বে পেনেডেমিক প্রথম দেখা যায় ২০১৩ সালে। সে সময় বলে যুক্তরাষ্ট্রে মারা যায় ৪০০০ জনের মতো এবং তখণ রোগটা অজানাই ছিলো। আর এখন ৭ বছরের মাথাতে তাদের টোটাল মৃত্যু ৩ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। তো এই বছরে বাংলাদেশে প্রথশ দেখা গেছে এবং সেখানে মৃুত্য দেখাইতাছে ৭১০০+। তাহলে বাংলাদেশে যদি পেনডেমিক দেখা যায় তাহলে কি অবস্থা হতে পারে একবার কেউ কি ভেবে দেখেছেন?
পেনডেমিক যে আমাদের দেশে হবে না তার কোন গ্যারান্টি নাই্ এখন তোপ চালাইতাছে ইউরোপ এবং আমেরিকাতে আর এর পরে আসবে এশিয়া এবং আফ্রিকাতে - এরকমই মনে হয় মাঝে মাঝে। তো এই পেনিডেমিকের সময়ে জাতিসংঘ বলেছে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে। আর এই বিশ্বের এমন কেউ নাই যে বলতাছে না সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বা ঘরে থাকতে। কিন্তু আমাদের দেশে দেখা যাইতাছে উল্টাটা। গরীব মানুষ না খেয়ে মরে যাবার চেয়ে খেয়ে মরা ভালো- এরকম একটা ধারনা থেকে আমাদের দেশের সকল গরীব মানুষই বাহিরে কাজ করতাছে কারন তারা দিন আনে দিন খায়। তাদের সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি। আর যারা মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্ত তারা এমন একটা ধারনা করতাছে যে: বোধ করি তারা পেনডেমিকের বিরুদ্বে জিতে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে অশ্লীল গ্রুপগুলো যৌন সম্পর্ক স্থাপনের আহবান পর্যন্ত জানাইতাছে। আমি কয়েকবারই প্রস্তাব পেয়েছি কিন্তু এরকম পরিস্থিতিতে যেখানে জাতিসংঘ কর্তৃক সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলা হইতাছে সেখানে মধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্ত দের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক দের মধ্যে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করাটা তো এক ধরনের আত্মহত্যা হয়ে গেলো। মরতে চায় মরেন তবে ভাই দেশবাসীকে নিয়ে মইরেন না। নিজে নিজে বা একা একা মইরা যান - সমস্যা নাই। রোগ বালাই এমন এক জিনিস যা কাল হাশরের দিন স্বাক্ষী দেবে।
আমি এই করোনা পিরিয়ড শুরু হবার পর থেকে নিজের জণ্য অনেক দেরীতে হলেও পাত্রী দেখতাছি এবং আমি প্রাধান্য দিতাছি সেই ধরনের মেয়েদেরকে যারা করোনা কালীন সময়ে কোন ধরনের মেলামেশাতে যাইতাছে না- যৌন সর্ম্পক তো নয়ই। আমাদের প্রত্যেকেরও উচিত: যে সকল প্রাপ্ত বয়স্ক লোকজন অবৈধ ভ্যাবিচার বা যৌনাচারে লিপ্ত আছে তাদের কে সামাজিক ভাবে বয়কট করা নয়তো এরা এককজন এক সময় পেনডেমিক বোম্ব আকারে ধরা পড়তে পারে যেখানে একজনের ভুলেই শত জনের প্রান যাবে।
আজকে দেশের বিজয় দিবস তারপরেও যে সকল মানুষেরা জায়গায় দাড়িয়ে বীর শহীদদের প্রতি সম্মান বা শ্রদ্বা জানিয়েছেণ তারাই সেরা কাজ টুকু করেছেন। কারন আপনি আপনার পরিবারের কথা ভেবে বা সন্তানের কথা ভেবে রিস্ক নেন নাই। বাহিরে যাইয়া ভীড় তৈরী করেন নাই। তারপরেও যদি করে থাকেন তাহলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেছেন আশা করি। এই প্রসংগে বলা চলে আপনি যদি জায়গা তে দাড়িয়ে থেকেও বীর শহীদদের প্রতি মনে মনে জয় বাংলা বলে সম্মান বা শ্রদ্বা জানান তাহলেও আপনার দোয়া হয়ে যাবে। আপনারই বাবা দাদা বা বংশধরে রা আপনার দেশের জণ্য জীবন দিয়ে আপনাকে স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। আপনি কি সেই স্বাধীনতার মর্যাদা রাখতাছেণ- বুকে হাত দিয়ে বলেন? আপনার আশে পাশে বা চার পাশে দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) বা রাজাকারে রা(ফাসি) বেচে আছে কিনা? আর যদি তারা বাংলাদেশের সমাজে বেচে থাকে আর আপনি যদি তার প্রতিবাদ না করেন বা জেনে শুনে যদি দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) বা রাজাকারে রা(ফাসি) বা তাদের প্রজন্মের সাথে আতাত করেন তাহলে কি মাটির নীচে শুয়ে থাকা মুক্তিযোদ্বারা কি তা দেখতাছে না? মানুষের আত্মা কি কখনো মরে? আপনি কি কাল হাশরের দিন মুক্তিযোদ্বাদের সামনে রাব্বুল আলামিনের কাছ থেকে রেহাই পাবেন- হাশরের ময়দানে মিজানের পাল্লাতে।
৪৯ তম বিজয় দিবসে আপনি একবার বুকে হাত দিয়ে ভাবেন? যদি আপনি জয় বাংলার সাথে থাকেন তাহলে বোধ করি আপনি মিজানে জিতে যেতে পারেন বলে আমরা জয় বাংলার প্রজন্ম ভেবে থাকি।
এখনো আমাদের দেশের মুক্তিযোদ্বারা ভিভিআইপি সিটিজেনশীপ পায় নাই। মুখে তো সবাই মুক্তিযোদ্বাদের পক্ষে বলে যাইতাছে কিন্তু আড়ালে তাদের বিরুদ্বে কার্যকলাপ চালানোর মানে কি? সারা দেশে বিগত ৪৯ বছরে কতো মুক্তিযোদ্বাকে কতো ভাবে অপমান লাঞ্চনা গঞ্চনা সহ্য করতে হইতাছে - তার প্রকাশ আছে পেপার পত্রিকাতে। সারা দেশের কোন মানুষ জন বা গ্ররপ বা দলের মনে কি প্রশ্ন জাগে না : যে দেশ বরেন্য মুক্তিযোদ্বারা কষ্ট করবে কেনো? যে মনাুষ জয় বাংলা বলে যুদ্বে অংশগ্রহন করেছে - যুদ্ব করেছে এবং আজো জীবিত আছে তারা কিভাবে বেচে আছে বা কেনো কষ্ট করতাছে একবার কি কেউ ভালো করে ভেবে দেখেছেন। এই ৫০ বছরের বিজয়ে প্রবেশের আগে মুক্তিযোদ্বাদের জন্য কিছু দাবী জানাই:
- দেশের সমস্ত মুক্তিযোদ্বা যারা জীবিত আর যারা মারা গেছেন যুদ্বে- তাদের বংশধরদের সবসময় প্রথম শ্রেনীর নাগরিকের মর্যাদা দিতে হবে। (রাষ্ট্রীয় ভাবে বাসস্থান সুবিধা, সব ধরনের চাকর বা ভৃত্য সুবিধা সহ)।
- দেশের সমস্ত মুক্তিযোদ্বা ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট ফ্যাসিলিটজ এবং সারা বিশ্বের যে কোন কানে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ তৈরী করা। তাদের যেখানে মনে চায় সেখানে যাবে।
- দেশের মুক্তিযোদ্বাদের আত্মরেক্ষার্থে তাদের নামে বরাদ্দকৃত অস্ত্র তাদের হাতে দিতে হবে।
- দেশের মুক্তিযোদ্বাদের সমন্বয়ে দেশের সব্বোর্চ্চ কমিশণ (ফ্রিডম ফাইটরস কমিশন) তৈরী করা যেখানে তারা যা বরবে তাই আইন বলে গন্য হবে।
- তাদরে সন্তানদের কেও চিরকাল এ ক্লাস ফ্যাসিলিটজ দান করতে হবে।
আপনি কি একবার ভেবে দেখেছেন দেশ যদি স্বাধীন না হতো তাহলে আপনার রাষ্ট্রভাষা কি হতো? আপনি কি একবার ভেবে দেখেছেন কেনো শতরু পক্ষ আজো গনহত্যার জন্য আনুষ্টানিক ভাবে সরি বলতাছে না বাংলাদেশের কাছে বা জাতিসংঘের কাছে।
আপনি কি জানেন যে বাংলাদেশের তিন দিকে পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী সেনাবাহিণী ভারতীয় সেনাবাহিণীর প্রতিরক্ষা বুহ্য আছে? আপনি কি জানেন দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) বা রাজাকারে রা(ফাসি) প্রজন্ম বাংলাদেশের পাশে ভারত কে চোখে দেখে না? আপনি কি জানেন যে: ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে যুক্তরাষ্ট্র আর্মি এবং ইসরায়েল আর্মির প্রতিরক্ষা চুক্তি আছে- পৃথিবীর অত্যাধুনিক ট্রেনিং এবং সমরাস্থ কৌশল বিনিময় করতাছে? আপনি কি জানেন ১৯৭১ এ ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশকে অস্ত্র এবং ট্রেনিং দিয়ে সাহায্য করেছে যেখানে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্বারা যেয়ে ক্যাম্প স্থাপন করেছিলো সেখানে ভারতের অকুন্ঠ ভালোবাসা ছিলো? আপনি কি জানেন ভারতীয় রা বাংলা ভাষাতে কথা বলে অনেক রাজ্যে। আপনি কি জানেন আপনি ইন্টারনেটের এই যুগে যেখানে সারা বিশ্বে খবর ছড়িয়ে দিতে এক সেকেন্ড লাগে সেখানে আজো শতরু দেরকে ভয় পান- আমি পাই না। কারন আমি জানি মাথার উপরে আছে মুক্তিযোদ্বাদের আশির্বাদ।
আপনি কি জানেন বাংলাদেশ একদল বেহায়ার (দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) বা রাজাকারে রা(ফাসি) পাল্লাতে পড়েছিলো ১৯৭১ এ- যারা কিনা ভারত কে ডিংগাইয়া বাংলাদেশ কে (পূর্ব বাংলা) কে ধর্মের দোহাই দিয়ে তাদের নিজেদের ভেবেছিলো। ব্রিটিশ শাসন ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও এই ধরনের কাহিণী নাই। যেমন: রাশিয়া ইউক্রেন কে তাদের নিজেদের দেশ বলে মনে করে কারন ইউক্রেন তাদের সীমানায় অবস্থিত। তাইওয়ান বা হংকং , সিংগাপুর কে চায়না নিজেদের দেশ মনে করে কারন এই দেশগুলো তাদের সীমানাতে অবস্থিত। যুক্তরাষ্ট্র হাওয়াই অংগরাজ্যকে নিজেদের করে নিয়েছে কারন সেটা তাদের সমুদ্রসীমানাতে অবস্থিত। ভারত জম্মু, কাশ্মীর বা লাদাখকে নিজেদের করে নিয়েছে কারন সেটা ভারতের সীমানাতে অবিস্থত। পৃথিবীতে কোথাও কখনো কোন দেশ আরেক দেশ কে ডিংগাইয়া অন্য রাজ্যকে নিজেদের দেশ বলে নাই- যুদ্ব করেছে বা যুদ্বে জিতেছে কিন্তু কখনো অন্য ভাষার দেশকে নিজেদের দেশ বলে নাই। শুধূ মাত্র দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) বা রাজাকারে রা(ফাসি) হানাাদর বাহিণী অন্য আরেক দেশের ভালোবাসাতে সিক্ত হয়ে বাংলা ভাষায় কথা বলা বাংলা রাজ্যকে আরেক দেশের স্বীকৃতি দিয়ে দেবার চেষ্টা করেছিলো। শুধূ মাত্র মানসিক ভারসাম্যহীন আর যুদ্বের সময়ে স্বীকৃতি পাওয়া জানোয়ারের পক্ষেই এই ধরনের ব্যাপার ভাবা সম্ভব ছিলো যা বাংলার মুক্তিযোদ্বারা চিরকালের জণ্য নস্যাৎ করে দিয়েছে।
পাপ কখনো তার বাপকে ছাড়ে না। এখন তাদের কপালে জুটেছে পৃথিবীর সেরা সন্ত্রাসবাদী দেশের তকমা। এখনো হাজার হাজার লোক তাদের সীমান্তবর্তী এলাকাতে সন্ত্রাসীদের আক্রমনে বা বোমা হামলার আত্রমনে প্রান হারায়। তাদরে সীমান্তে এতোদিন দাড়িয়ে ছিলো পৃথিবীর সেরা যুদ্ববাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি। সন্ত্রাসের বিরুদ্বে তাদের লড়ােইয়ে বিরতি এসেছে- থামে নাই। এখনো উজবেকিস্থানে দাড়িয়ে আছে রাশিয়ান সেনিাবাহিণীর ক্যাম্প। সুদীর্ঘ দিন অবস্থানের কারনে আফগানিস্তান, উজবেকিস্তান, তাজাকাস্থান সেনাবাহিনী ইউএসএ আর্মিকে ভালোবাসে আয়ত্ব করে নিয়েছে অনেক সুদক্ষ টেকনিক। এখণ আর মনে চাইলেও সন্ত্রাসবাদী দেশের কোন দিকে যাবার কোন উপায় নাই। পৃথিবীর এমন কোন শক্তি নাই যে: ভারতের দেয়াল ডিংগাইয়া বাংলাদেশকে আবার পুনরায় আক্রমন করবে। এখন সাগরে দাড়িয়ে থাকে শক্তিশালী দানবের মতো এক কিলোমিটার লম্বা আমেরিকার যুদ্ব রনতরী। যারা একবার আমেরিকার বুকে আঘাত হেনেছে তারা সারজীবন ই আমেরিকার শতরু। আর সেই হিসাবে বাংলাদেশ চিরকালই আমেরিকার সুনজরে থাকবে কারন সুযোগ পেলেই ইউএসএ সেই শতুর দেশকে পুনরায় আঘাত করতে বা সন্ত্রাসবাদী দেশকে লন্ডভন্ড করে দিতে দিব্ধাবোধ করবে না বলে আমি মনে করি।
বাংলার সেরা সূর্য সন্তানকে যারা মেরেছিলো তারা ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে প্রতি সেকেন্ডে ভয়ে ভয়ে দিন কাটাইতাছে। এতোদিন তাদের বর্ডারে দাড়িয়ে থাকা পৃথিবীর সেরা শক্তিশালী আর্মি যেনো নীরবে দাড়িয়ে ১৯৮০-২০২০ (ইরাক থেকে পা কিস্তান যুদ্ব) থেকে সম্মান ই জানিয়ে গেছে। ধন্যবাদ তাদেরকে -অবহেলিত বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্বাদেরকে সম্মান জানানোর জন্য। বাংলার জয় বাংলার প্রজন্ম পক্ষ থেকে ধীরে ধীরে খালি হওয়া আফগানিস্তান, কাতার, সৌদি আরব এবং আরো যে সকল খানে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ছিলো (আগামী মার্চের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সকল ইউএসএ আর্মি চলে যাবে) তাদের কে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা। তাদের এই সুদীর্ঘ কালের অবস্থান শুধূ সন্ত্রাসবাদী লড়াইয়ের বিরুদ্বে অবস্থান না- এ যেনো নীরবে বাংলার সবুজ জমিনে ঘুমিয়ে থাকা সময়ের বীর সেনাদের (জয় বাংলার বীর সেনাদের কথা বলছি যারা ঘুমিয়ে আছে মাটির তলে) প্রতি এক নীরব শ্রদ্বা। ৪৯ তম বিজয় দিবসের সাথে সাথে তাদেরকে বিজয়ের রজত জয়ন্তীর ও শূভেচ্ছা। হয়তো আবারো এই এলাকা (পা কিস্তান, আফগানিস্তান, উজবেকিস্তান, তাজাকাস্থান) সন্ত্রাসেবাদে কেপে উঠবে কিন্তু বাংলা এক চির রক্ষিত অবস্থানে থেকে গেলো- পৃথিবীর সেরা সুন্দর মানূষগুলো বাংলাদেশ কে জিতিয়ে রেখে গেলো।
হৃদয়ে জয় বাংলা থাক বা বসবাস করুক চির জীবন। বিজয়ের ৪৯ তম শুভেচ্ছা বাংলার সকল জয় বাংলার সোলজারদেরকে।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl