Translate

Thursday, January 28, 2021

ইউটিউবের ৩টি জিনিস : যা বাহিরে থেকে জানা যায় না।

ইউটিউবের রেগুলার যদি আপনি ভিউয়ার হোন তাহলে ৩টি জিনিস আপনি বাহিরে থেকে কখনো ই জানতে পারবেন না: 

  • চ্যানেলটা কে কে সাবস্ক্রাইভ করতাছে বা করেছে। 
  • চ্যানেলে এর ভিডিওতে কে কে লাইক করেছে বা করতাছে। 
  • চ্যানেলের কোন ভিডিও যদি আপনি অন্য কোথাও শেয়ার করেন। 

একসময় ইউটিউব এইগুলো নোটিফিকেশন আকারে জানালেও এখন আর জানায় না। ফলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন না যে: কোন চ্যানেলে কতো ফলোয়ার। আপনি যদি আমার একটা ভিডিও দেখেন তাহলে খুব সহজেই বুঝতে  পারবেন লাইক, ফলোয়ার বা ভিউজ কেনা কতো সহজ। ফলে সহজেই কারো ১ মিলিয়ন ফলোয়ার আছে বা ১০ মিলিয়ন ভিউজ আছে তা শুনে লাফ দিয়ে উঠার মতো কিছু নাই। আপনাকে দেখতে হবে যে: ১ মিলিয়ন ফলোয়ার রিলেটেড এবং রিলেভেন্ট কিনা? 




আপনাকে প্রথমে দেখতে হবে ভিউয়ার গুলো রিলেটেড এবং রিলেভেন্ট কিনা? যেমন আপনি ভিডিও বানিয়েছেন নাটক সিনেমা রিলেটেড কিন্তু আপনার ভিডিও তে কমেন্টস পড়তাছে উল্টা পাল্টা। এর মানে হইতাছে কমেন্টসগুলো ভিডিও রিলেটেড না - ফলে সহজেই অনুমান করা যায় যে: ভিডিও তে যারা কমেন্টস করতাছে তারা ভিডিওটা বা নাটক বা সিনেমাটা পুরোপুরি দেখে নাই। আর যদি দেখে বা দেখতো তাহলে যেই রিলেটেড ভিডিও সেই রিলেটেড কমেন্টস করতো। 






আর আপনি যদি সচেতন ইউটিউব ইউজার হতেন তাহলে অতি অবশ্যই অপ্রাসংগিক কমেন্টসগুলো আপনি ডিলেট করে দিতেন। যদি তাও না করতেন তাহলে বোঝা গেলো যে: ভিডিও গুলো হয়তো আপনি একজন এডিটর হিসাবে আপলোড করতে পারেন অনলি কিন্তু একজন এডমিন হিসাবে ভিডিও এর ণীচে আসা কমেন্টস গুলো ডিলেট করতে পারেন না। আপনাকে সেই পরিমান অথোরিটি দেয়া হয় নাই- বা আপনি দেশবিরোধী (ফাসি) কারো সাথে কাজ করতোছেন যারা আপনাকে চ্যানেলের লগইন ডিটেইলস দিতাছে না  হয়তো বা। ইউটিউব চ্যানেলে প্রাইভেট ভিডিও বানিয়ে সেগুলো ইমেইল দিয়ে ইনভাইট করে শুধূ প্রাইভেট আকারেও দেখানো যায়। 







আর অপ্রাসংগিক কমেন্টস যদি আপনি কন্ট্রোল না করেন তাহলে হয়তো দেখা যাবে যে: আপনি সেই ব্যাপারটা অসংগতি পূর্ন করার জন্য চেষ্টারত আছেন। আপনি চাইতাছেন বিগ বাজেটের কোন  ইন্টারনেট ইন্ডাস্ট্রি কে নষ্ট করে ফেলতে। বাংলাদেশের বুদ্বিজীবি হত্যার মতো ইন্টারনেটের সমস্ত সেক্টরে আপনি এমন একটা শ্রেনীর লোক পাবেন যাদের প্রধান কাজই হইতাছে প্লাটফরম টাকে নষ্ট করে দেয়া যেনো বাংলাদেশের ব্রিলিয়ান্ট মেধাগুলো আন্তর্জাতিক পরিসরে না যাইতে পারে- তারা এমন এমন সংগঠন এর নাম নিবে যার ব্রাঞ্চ বা শাখা খুজলে আপনি শতরু রাষ্ট্রগুলেঅতেও পাবেন। আর তারা খুব সুকৌশলে সেই তথ্য গুলো জেনে আপনার শতরু দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কে জানাতে দ্বিধাবোধ করবে না। কারন তারা জানে বাংগালী অতীব মেধাবী। নয়তো মেধার সহিত ৭১ এর  যুদ্ব জয় করতে পারতো না। আর সেই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) প্রচন্ড আকারে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের সেক্টর গুলোতে তাদের অশূভ থাবা বিস্তার করে যাইতাছে যার থেকে প্রতিকার পাবার একমাত্র মেথড হলো: জয় বাংলার সহিত পথ চলা। আপনি যদি মনে মনেও জয় বাংলা বলেন তাহলেও দেখবেন এই অশুভ প্রজন্ম আপনার কাছ থেকে কিছুটা দূরে থাকবে। 






আপনি হয়তো না জেনেই ইন্টারনেটে এমন একটা গ্ররপের সাথে জড়িতে হয়ে গেছেন যারা আপনার ১২ টা বাজানোর জন্য রেডী হয়ে বসে আছে। তেমনি আপনি ভিউয়ার নাম্বার বা সংখ্যা দেখে পপুলারিটি বিবেচনা করতে পারবেন না কারন উপরের ভিডিও তে আমি স্পষ্টত বলে দিয়েছি বা দেখিয়ে দিয়েছি কিভাবে ভিডিও ভিউজ বাড়ানো যায়। ভিউজ গুলো বাংলাদেশী কিনা তা আপনি গুগলের ইউটিউব ষ্টুডিও এ্যাপ ব্যবহার করে জানতে পারবেন। নীচে আমি ৫ টি ইমেজ এড করে দিতাছি: আপনি ইমজেগুলোর রাইট বাটনে ক্লিক করে সেভ করে তারপরে দেখবেন: আমার চ্যানেলে র ভিউয়ার কোন কোন দেশ থেকে আসতাছে তা দেখা যাইতাছে : কিন্তু কে কে (কোন ইউজার আইডি) দেখতাচে তা দেখা যাইতাছে না। কে কে আমার ভিডিও দেখতাছে তা শুধু ইউটিউব জানে। তাই হঠাৎ করে যদি দেখেন একটি ভিডিওতে ১ কোটি ভিউয়ার আছে তাহলে আপনাকে প্রথমে জানতে হবে যে: ভিউয়ার গুলো কোথা থেকে এসছে আর ভিডিও তে যারা কমেন্টস করেছে সেগুলো কি রিলেটেড কিনা? যদি সেগুলো রিলেটেড না হয় তাহলে বুঝতে হবে যে: ভিউজ গুলো কিনে এনে এড করা হয়েছে। এইটা যারা ইন্টারনেটে লোকালি টাকা পয়সা চায় বা চেয়ে বেড়ায় বা কোর্স  সেল করে বা কোন কারনে প্রভাব বিস্তার করতে চায় তাদের একটি টেকনিক? বলবে যে: ভাই দেখেছেন আমার কতো ভিউজ। যেহেতু লাইক ভিউজ কিনতে পাওয়া যায় তাহলে  ভিডিওতে লাইক বা ফলোয়ার বা ভিউজ দেখে আপনি সহজে ঠাহর করবেন না যে: সেটা পপুলার। আর যদি আপনি ভেবে থাকেন তাহলে আপনি বোকার রাজ্যে বসবাস করতাছেন : বলতে হবে। 

পরিশেষে ৫টি ইমেজের সাতে ৫টি কথা বলতে হবে: 
১) একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে আপনি এমন কোন চ্যানেলে র জন্য কাজ করতে পারেন না যার লতইন ডিটেইলস কাজ সংশ্লিষ্ট কারো কাছে নাই। যদি দেশের শতরু টাইপের কারো সাথে কাজ করেন তাহলে আপনি আইনগত ঝামেলাতে পড়তে পারেন।



২) যে কোন ইউটিউব চ্যানেলে কাজ করতে গেলে বা কাজ আপলোড দিলে তার সাথে আইন সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো খুব ভালো করে জেনে নিতে হবে। 




৩) সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সেই কাজের জন্য ভেরিফায়েড কিনা তা জেনে নিতে হবে। 




৪) প্রতিটা কাজের জন্য আপনি ডকুমেন্টস ওকে করতাছেন কিনা বা পেপার সাইন করতাছেন কিনা বা ডিড করতাচেন কিনা? 




৫) কপিরাইট আইনে সিক্ত এমন চ্যানেল বা কন্টেন্টের জন্য কাজ করতাছেন কিনা?যদি করে থাকেন তাহলে খেয়াল রাখতে হবে সেটা যেনো কপিরাইট আইন মুক্ত হয়।  




Wednesday, January 27, 2021

ইউটিউব মনিটাইজেশন নিয়ে কিছু কথা।






ইউ্টিউব মনিটাইজেশণ একটি লাইফ টাইম উপার্জনের মাধ্যমে হতে পারে। এমনকি কয়েকজন মিলেও তৈরী করা যাইতে পারে। একজনের নামে সব ডিটেইলস বা রেজিষ্ট্রেশন থাকবে কিন্তু লাইফটাইম উপার্জন করতে পারবে। ১৮ বছর বয়সের নীচের ও ছেলে মেয়েরা ইউটিউব চ্যানেল খুলে উপার্জন করতে পারবে। পেমেন্টর জন্য তারা তাদের বাবা বা মায়ের ডিটেইলস ব্যবহার করতে পারবে। 




আপনি যদি ভিডিও বানানোতে এক্সপার্ট হোন তাহলে আপনি নিশ্চন্তে একটি ভিডিও বানিয়ে ফেলতে পারেন। কারন আপনি মনিটাইজেশন যারা করে তাদের কোন না কোন চ্যানলে আপনি আপলোড করে দিতে পারবেন কারন মনিটাইজেশনের ক্ষেত্রে দেখা যায় : কোন ভিডিওএর জন্য প্রতিদিন কতো ডলার উপার্জন হইতাছে। যেমন একটি উদাহরন দিয়ে বুঝিয়ে দেই: ধরেন ১০ জন অভিনয় শিল্পী একসাথে আছেন বা থাকেন বা সম মনমানসিকতা সম্পন্ন। তারা ১০ জনেই ভিডিও বানাতে পারেন বা ডাইরেকশন করে অভ্যস্ত বা করতে পারবেন। সবার কাছেই দামী মোবাইল আছে যা দিয়ে কিছু মোবাইলের সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব উন্নত মানের নাটক বা শর্ট ফিলম বানাতে পারেন। তারপরে সেটা আপনি আপনার পরিচিত মহলে যে কারো মনিটাইজেশন আছে এরকম চ্যানেলে আপলোড করে দিলেন। তাতে করে সেই ভিডিও টি প্রতিদিন কতো ডলার উপার্জন করলো তা জেনে সেখান থেকে পেমেন্ট নেয়া যাইতে পারে। যেমন: আমার ইউটিউব চ্যানেল নাম : masudbcl। যে কোন কারনে চ্যানেলটা বা নামটার একটা পপুলাররিটি আছে। এখণ আপনি যদি আমার চ্যানেলে একটি ফ্রি ল্যান্সার/আউটসোর্সিং রিলেটেড নাটক বানিয়ে আপলোড দেন তাহলে কিন্তু আপনার নাটকটি প্রতিদিন কতো ডলার উপার্জন করতাছে তা জেনে আপনি চ্যানেলে মালিকের কাছ থেকে পেমেন্ট নিতে পারেন। আপানর নিজস্ব একটা পপুলারিটি থাকার কারনে ভিডিও টি সারার জীভন ই রেভিনিউ উপার্জন করবে আর আপনি না থঅকলেও চ্যানেলে মালিকানা যার কাছে থাকবে তার কাছ থেকে আপনার বংশধরে রা পেমেন্ট নিতে পারবে। আমি আমার চ্যানেলটা উদাহরন হিসাবে দেখালাম বা বললাম। 




  

Customize Your Channel Branding & Layout: Add a Profile Picture, Banner,...

Thanks for watching!!!

Saturday, January 23, 2021

Sellfastads classified post .Join Free. Post your ad or products. Select...

এডসেন্স এখন থেকে আর ইউটিউবের মেট্রিক্স দেখাবে না।

 এডসেন্স এখন থেকে আর ইউটিউবের মেট্রিক্স দেখাবে না। ইউটিউবের মেট্রিক্স দেখতে হলে আপনাকে এখন তেকে ব্যবহার করতে হবে ইউটিউব এনালাইটিকস। বিস্তারিত আসতাছে। 






আমি  এই ব্যাপারটা মনে মনে আশা করতেছিলাম। ভালো লেগেছে এই ইউজার পলিসি। বিস্তারিত দেখেন এই খানে। গুগল সাপোর্টে। 




যেভাবে এখণ থেকে সবসময় দেখতে হবে সেটা র একটা উদাহারন নীচে দেয়া হলো। বিগত ১৩ মাস যাবত আমি ইউটিউব এনালাইটিকস সেকসান টা ব্যবহার করতেছিলাম। এখন ব্যাপার টা আমার ভালো লাগলো। এইটা একটা কাষ্টম রিপোর্ট : জানুয়ারী ৬ থেকে আজকে পর্যন্ত।





Example of Adsense Metrics




আমার নতুন ইউটিউবরে ভিডিও এর জন্য চোখ রাখুন আমার ইউটিউব চ্যানেলে। 






(চলবে)


বাংলা টিউটোরিয়াল

Wednesday, January 20, 2021

My youtube channel impressions are 500K nearly.





Keep your mouse or cursor to the image or picture. Press right button. Download the images by save option. Now check the images and see my channel youtube videos impressions are 456K and my channel views are 100k. I have been started the channel 4 years ago. My channel username is: masudbcl. You can visit my channel also to check the videos and thumbnails. 




Yes. The thumbnail is the factor. This is the first reason where I had lost the impressions and click through rate.  But the matter is : if I make good graphics thumbnail that will cost some more MBs(Mega Byte). In our country 90% people uses mobile internet and paid internet. They are not able to use broadband and unlimited internet connection. Our country is failure to build up that society or system within the last 20 years of work or framework. Internet came to this country at 2000.



For that reason I made the text based thumbnail every time so the peoples of rural area can understand the thumbnails and works and can goes for the full video watch and I am success on there. An expert said my RPM is very much well.  I am a new youtuber. 








Now see the last 365 days statistics. Impressions: 358477 and views are 63795. I have been doing youtube SEO (Perhaps I am learning) for the last one year. The previous 3 years I was not alert every time about my youtube channel. Now a days I am some happy with my channel. Getting some views and thinking about to get improve day by day. Now my youtube channel masudbcl have monetization and I am thinking to do youtube video upload regular. Hope it will work with me fine. 









Total Views are only 5.3K. Regular I get 500-600 views now. I shall increase it day by day. If you like my statistics than feel free to visit my youtube channel masudbcl










See top right side custom range. I am happy with this views/revenue. I am trying to make popular of my channel.















 

Monday, January 18, 2021

Compliments about my youtube channel. Search me on youtube: masudbcl.

সদ্য পাওয়া ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশনের উপর ভিত্তি করে একটি ফোরামে ডিসকাসন করে ২টি কমপ্লিমেন্টস পাইলাম। আমার এখনো কোন পারসোনাল ক্যামেরা নাই। বলতে পারেন কখনো শখই উঠে নাই যে একটি ক্যামেরা কিনবো আর সেখানে ভিডিও মেক করবো। একসময় নাটক বা খন্ড নাটক বা ট্রাভেল কাহিণী বানানোর জন্য বা রেকর্ড করার জন্য ভিডিও ক্যামেরা কেনার কথা ভেবেছিলাম পর্যন্ত। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর কেনা হয় নাই। তাছাড়া আমি যখন মুভি ক্যামরো কেনার চেষ্টা করেছি তখন একেকটি ক্যামেরার দাম ছিল প্রায় লাখ দুয়েক টাকা। আর এখন সেটা চলে এসেছে সাধ ও সাধ্যের ভেতরে। তবে চায়না মালের কোন ক্যামেরা আমি কিনবো না কখনোই। সে কথাই আলোচনা করতেছিলাম একটি ফোরামে: তখন ২/১ জন উত্তর দিলো যে: আপাতত আর ক্যামেরা কেনার দরকার নাই। তুমি তোমার এডসেন্সের উপার্জন দিয়ে ক্যামেরা কিনো। তো আমি বললাম যে: আমার তো ভিডিও সব স্ক্রিন রেকর্ডার দিয়ে করা। তো বললো যে কোন সমস্যা নাই: যেভাবে আছে করে যাও। পরে ক্যামেরা কিনতে পারবে। তো এইটা একটি কমপ্লিমেন্টস হয়ে গেলো আমার জন্য। 





কোন কমপ্লিমেন্টস পাবো সেই লক্ষ্যে তো আর চ্যানেল তৈরী করি নাই তবে চ্যানেল বানানোর পরে কমপ্লিমেন্টস পাইলে অবশ্যই ভালো লাগবে। তো আমিও সেই রকম ই ফিল করলাম। তাছাড়া যার কাছ থেকে কমপ্লিমেন্টস পাইলাম তিনি একজন ইউরোপিয়ান ভদ্রলোক। আমার চ্যানেলে ভিজিট করে প্রায় অনেকেই বলেছে কি কি ডেভেলপ করা লাগবে। যখন বলেছি যে আমার পারসোনাল ক্যামেরা নাই তখন আর কিছু বলতাছে না: চুপ করে গেছে। এখন আপনি বলতে পারেন যে: আমি আমার চ্যানেলে ধারনা কোথা থেকে পাইলাম? তার ডিটেইলস বলতাছি নীচে। 





আমি যখন এসইও রিলেটেড কাজ করি বায়ার বা ক্লায়েন্ট দের জন্য তখন আমাকে যে কোন কাজের জন্য ইন্টারনেটে সার্চ দিতে হয়।  ইন্টারনেটে সার্চ দেবার জন্য প্রথম মাধ্যম হলো গুগল সার্চ  ইন্জিন। গুগল সার্চ ইন্জিনে সার্চ দেবার পরে যে রেজাল্ট টা বের হয় সেটাকে গুগল সার্চ ইন্জিনের রেজাল্ট পেজের রেজাল্ট লিষ্ট  বলা হয়। তো সেখানে কিছু ইউটিউব ভিডিও ও দেয়া থাকতো। ইউটিউব ভিডিও গুলো অডিও এবং ফেস দেখানো ছাড়া হতো। সেখানে শুধূ মিউজিক দেয়া থাকতো এবং নেক্সট এবং  ইয়েস মেথডে যে কাজটা সার্চ দেয়া হতো সেই কাজটা দেয়া থাকতো বা এখনো দেয়া আছে। এই চ্যানেলগুলোকে সাবস্ক্রাইভ করে রাখতাম আর মনের মধ্যে এমন একটা আশা কাজ করতো যে : একসময় আমারও এরকম একটা চ্যানেল হবে যেখানে শুধূ কাজ দেয়া থাকবে আর সেগুলো গুগল সার্চ করে কাজগুলো পাবে এবং সেগুলো তারা ভিজিট করবে এবং একসময় আমারো ভিডিগুলো র‌্যাংকে আসবে আর আমি মনিটাইজেশন পাবো। এখন আমি মনিটাইজেশন পেয়ে গেছি কিন্তু এখনো গুগলের র‌্যাংকে আসতে পারি নাই। তবে ইচ্ছা এবং  চেষ্টা চলছে ।





আমি ভেবেছিলাম: শুরুতে আমার আরপিএম বুঝি খারাপ হইতাছে। কিন্তু ৪৬০০ ভিউতে ৫.৩৫ ডলারকে একজন প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজার স্কাইপে তে পারসোনাল ডিসকাসনে গ্রেট আরপিএম বলাতে বুকের মধ্যে সাহসের সঞ্চার হলো। বুঝতে পারলাম: আমি ঠিক পথেই আছি। হয়তো ভিউজ বাড়াতে পারলে সামনে দিনে দিনে আয় বা উপার্জন বাড়বে। নীচের ছবিতে দেখুন :  আমি মনিটাইজেশন এপরুভাল পাবার পর থেকে (জানুয়ারী 06 থেকে আজকে পর্যন্ত ১৭ ই জানুয়ারী) ১১/১২ দিনে আমার টোটাল ভিউজ এসেছে: ৪৬৬৫। আর আওয়ার এড হয়েছে: ৪৯৬.২ আওয়ারস। আর রেভিনিউ এড হইছে: ডলার ৫.৩৫। 





masudbcl  লিখে আপনি যদি ইউটিউবে সার্চ দেন তাহলে আপনি আমার ইউটিউব ভিডিও গুলো দেখতে পারবেন। তারপরে সেই ভিডিওগুলো যেগুলোর নীচে বাংলা টিউটোরিয়াল লিখা আছে সেগুলেঅ যাদ আপনি ফেসবুক বা ইমুতে শেয়ার করেন তাহলে আপনার কাছে থাকা কম বেশী যারা ইউটিউবের মাধ্যমে কাজ শিখে ডলার উপার্জন করতে চাইতাছে বা করতাছে তাদের জন্য বিশাল উপকার হবে কারন আমি কোন পেইড মেথড এর  ভিডিও বানাই না। আমি যে ভিডিও গুলো বানাই সেগুলো ফ্রি মেথডের। সো যে কেউ আমার ভিডিওগুলো পুরোপুরি দেখে তাহলে সে অনেক অনেক  কাজ শিখতে পারবে, মার্কেটপ্লেস রিলেটেড ভালো আইডিয়া পাবে এবং সেই মোতাবেক কাজ করে ডলারও উপার্জন করতে পারবে। আশা করি আমার ইউটিউব ভিডিওগুলো আপনি শেয়ার করতে ভুলবেন না। নীচের ছবিতে ক্লিক করে আমার চ্যানেলে ঢুকুন এবং যে ভিডিও টি ভালো লাগে আপনার কাছে সেটাই শেয়ার করুন। 









Friday, January 15, 2021

ইউটিউব মনিটাইজেশনের প্রথম ৭ দিন। ৩.৮৩ ডলার। ২২৬৯ ভিউজ।

 






একটু আগে একজনের ভিডিও দেখতেছিলাম যিনি বলতেছিলেন: ১০,০০০ ভিউজ এর জন্য উনারা ১ ডলার করে পাইতাছেন ইউটিউব মনিটাইজেশন এর জন্য। কিন্তু আমি আমার চ্যানেলে প্রথম ৮ দিনে পািইলাম ৩.৯৯ ডলার। প্রথম ৭ দিনে পেয়েছি ৩.৮৩ ডলার। আমি এখনো পুরোপুরি কাউকে জানাই নাই যে: আমার ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন আছে। ৩.৮৩ ডলারের জন্য লেগেছে ২২৬৯ ভিউজ। সেই হিসাবে ধরা যায় : ২৩৫০ ভিউজ এ আমি পেয়েছি ৪ ডলার এবং আমি একটু খশী। শুকরিয়া। দোয়ার করবেন যেনো: আমি আমার ইউটিউব চ্যানেলর মাধ্যমে সকল আশা পূরন করতে পারি। আমি ১ বছল ইউটিউব এরিএসইও শিখেছি। তারপরে একটি ১.৩০ ঘন্টার ভিডিও থেকে আওয়ারস পেয়েছি এবং আবেদন করার ১৮ ঘন্টার মধ্যে মনিটাইজেশন এপরুভাল ও পেয়েছি। 









প্রথম যে ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম তাহলো: ভিউজ জেনারেট করাটা মেইন ব্যাপার না। প্রধান বিষয় হইতাছে: একজন ভিউয়ার কে কিছু দেবার চেষ্টা করা। একজন ভিউয়ার যখন কারো চ্যানেলে ঢুকে তখণ সে দেখে: যে সেখান থেকে সে কিছু শিখতে পারতাছে কিনা? আর যদি সে বিনোদন চ্যানেলে ঢুকে তাহলে সে কেয়ার করবে যে: সে বিনোদন পাইতাছে  কিনা? তবে আমাদের দেশের ভিডিও যারা মেক করে বা বানায় তাদের সবাইকে দেখলাম হেভি হাই রেজ্যুলশন ভিডিও বানাতে। এতো হাই রেজ্যুলশন ভিডিও বানালে তো তার আয়তন হবার কথা অনেক বেশী। কোন ভিডিও এর গিগাবাইট যদি বেশী হয় তাহলে সেই ভিডিওটি পুরোটা কোন ভিউয়ার দেখবে না কারন আমাদের দেশ অনুন্নয়নশীল দেশ আর এখনকার প্রায় ৬ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার ণীচে বসবাস করে। দারিদ্রসীমার ণীচে বসবাস করলেও অনেকের কাছেই টাচ ফোন বা মোবাইল আছে। স্বভাবতই সে আসে ইন্টারনেটে- নাটক সিনেমা বা ভিডিও দেখার জন্য। এইখানে যদি সে হাই রেজ্যুলশনের ক্ষপ্পড়ে পড়ে তাহলে তো তার এমবি শেষ হয়ে যাবে মূহুর্তেই। সে ক্ষেত্রে সে আপনার চ্যানেলে বড়জোড় ১ মিনিট থাকতে পারে আর সে টেনে টেনে নাটক বা সিনেমা বা আপনার ভিডিও দেখবে। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ভিডিও রেজ্যুলশন কমাতে পারেন তাহলে ধারনা করা যায় যে: ভিডিও ভিউজ বাড়বে। আপনাকে এমন ভাবে ভিডিও বানাতে হবে যেনো ১ গিগাবাইট ডাটা ব্যবহার করে একটি গরীব ঘরের মানুষ সারারাত বা সারাদিন বা ১০/১২ ঘন্টা আপনার ভিডিও দেখতে পারে। আর আপনি যদি এমন ভাবে ভিডিও বানান যে ভিডিও রেজু্লশন অনেক বেশী থাকে তখন আপনার ভিডিও তে ভিউজ আসবে আনলিমিটেড কিন্তু আনপরা ভিউয়ার বেশীক্ষন থাকবে না- ফলে আপনার ভিডিও এড ও শো হবে না আর আপনি তেমিন কোন রেভেনিউ বানাতে পারবেন না। 








চকচক করলেই সোনা হয় না- এই মেথড টা অবলম্বন করতে হবে। ইউটিউব ভিডিও এর ক্ষেত্রে একজন ভিউয়ার যদি ৩০ সেকেন্ডস আপনার ভিডিও দেখে তাহলেই সে আপনার ভিডিও ভিউয়ার হিসাবে কাউন্ট হবে। আপনার ভিডিও তে যদি ১ লক্ষ ভিউয়ার থাকে আর আপনার ভিডিও লেন্থ যদি থাকে ১ ঘন্টা তাহলে আপনার প্রায় ১লক্ষ ঘন্টা এড হবার কথা। আর যদি তা না পান তাহলে বুঝতে হবে যে: আপনার ভিউয়ার গুলো মিনিমাম ৩০ সেকেন্ডেস থাকতাছে আপনার ভিডিওতে। আর ৩০ সেকেন্ডস থাকলেই ভিডিও ভিউজ কাউন্ট হয়। 






আমার আর্টিকেল থেকে যদি আপনি কোন লেখা বা ছবি চুরি করেন তাহলে ঠিকই গুগলে ধরা খাবে কারন ব্লগারদের সব লেখা কপিরাইট আইনে  সিক্ত। আমার লেখা যদি ভালো তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর আরো যদি জানতে চান বা শিখতে চান তাহলে দয়া করে আমার ইউটিউব চ্যানেলে সাথে থাকবেন। আমার ভিডিওগুলো দেখতে আপনার তেমন কোন এমবি খরচ হবে না। আপনাদের পেষবুকের প্রোফাইলে যদি গ্রামে গঞ্জের ছেলে বা মেয়েরা থাকে যারা কাজ শিখতে চাইতাচে বা যারা ইন্টারনেট থেকে ডলার উপার্জন করতে চাইতাছে তাদের কাউকে আমার চ্যানেলে কোন টাকা বা ডলার দিয়ে কাজ শিখতে হবে না। শুধূ নিয়মিত আমার ভিডিওগুলেঅ যদি দেখে বা চোখ রাখে আর যদি সবগুলো বাংলা টিউটোরিয়াল দেখে তাহলে একদম ই সহজ হবে তার জন্য ইন্টারনেটে থেকে ডলার উপার্জন। যে ব্যাপারগুলোতে আপনার সাপোর্ট দিবেন তাহলো তার কাজ করার জন্য একটি ভালো ডিভাইস আর ইন্টারনেট কানেকশন। তাহলে আপনার পরিচিত বা অপিরচিত গ্রামের সহজ সরল মানুষের জন্য আপনি একটা উপকার করে দিলেন। আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে যে ভিডিওটা আপনার ভালো লাগে সেটাই আপনি আপনার ফেসবুকে শেয়ার করে দিবেন। তাহরে আপনার বন্ধুলিস্টে থাকা অনেকেই কিছু না কিছু কাজ শিখতে পারবে। 



Search me on Youtube: masudbcl


  




24gome Link Building. Create all of your social media & websites togethe...


Tuesday, January 12, 2021

Apply for Monetization Approval. কিভাবে ইউটিউব মনিটাইজেশণ এর জন্য আবেদন ...

একদম স্পেসিফিক্যালি জানেন কোন ভিডিও থেকে কতো উপার্জন করতাছেন ইউটিউবে?





আপনি একদম স্পেসিফিক্যালি জানতে পারবেন ইউটিউব এর কোন ভিডিও আপনার মনিটাইজেশন একাউন্টে কতো ডলার উপার্জন করতাছে: ফলে আপনি আপনার মনিটাইজ হয়ে যাওয়া চ্যানেলে সারা বিশ্বের যে কোন মানুষের যার চ্যাণেল মনিটাইজেশন হয় নাই্ তার ভিডিও আপলোড করে তার কতো ডলার উপার্জন হয়েছে তা জেনে তার শেষে মাস শেসে উপার্জন ও ভাগ ভাটোয়ারা করতে পারবেন। যেহেতু আমার চ্যানেল এসইও চ্যানেল তাই আমি বাংলাদেশের যে কারো কাছ থেকে এসইও ভিডিও নিয়ে আপলোড করে মাস শেষে দেখাতে পারবো যে তার ভিডিও এর জন্য আমার চ্যানেলে কতো ডলার উপার্জন হলো। সেই ভাবে যারা নাট্যকার বা ফ্যাশন মডেল তারা সবাই মিলে একজনের চ্যানেলেই ভিডিও  আপলোড করতে পারে বা ফ্যাশন জগতের ভিডিও গুলো ও একটি চ্যানেলেই আপলোড করতে পারে আর লভ্যাংশ ভাগ বাটোয়ারারও করতে পারে। ফ্রি ল্যান্সার রা ও সেম। এতে করে সকলের ই মেধার ব্যবহার হলো।  



শাহবাগ গনজাগরনের যেমন ইন্টারনেট গনজাগরন হিসাবে বিবেচিত আর সব ধরনের মানুষ একসাথে হয়ে সমস্বরে জয় বাংলা বলে রাজাকারদের ফাসি দিয়ে দিছে- সেরকম একটি ইউটিউব চ্যানেল আপনি যদি আপনার কম্যুনিটি থেকে তৈরী করেন আর সেখানে যদি সকল মানুষেল ভিডিও আপলোড থাকে বা  কন্ট্রিবিউশন থাকে এবং সেখানে যদি ১০০ জনের ১০০ ধরনের ভিডিও আপলোড করা যায় আর আপনি যদি সেটা ডিষ্ট্রিবিউশন করেন তাহলে আপনার চ্যানলের ভিডিও গুলো পপুলার হবে। তাছাড়া আলাদা আলাদা ভিডিও লিংকের মাধ্যমে আপনি চাইলে সারা দেশে সে সকল ভিডিও পপুলার করতে পারবেন। উপরের প্রথম ছবিতে দেখলে বুঝতে পারবেন যে: একদিনের টি ভিডিও তে আমার উপার্জন দেখাইতাছে তেমনি একদিনে যদি আপনি জনের ভিডিও আপলোড করে দেন তাহলে জনের যে কম্যুনিটি সে বা তারা আপনার চ্যানেলে ঢু মারবে, আপনার চ্যানেল কে সাবস্ক্রাইভ করবে এবং সেই সাথে রিলেটেড আরো অন্যান্য ভিডিও গুলো দেখবে। ফলে আপনার চ্যানেলে ভিডিও ভিউজ বাড়বে এবং আপনার উপার্জনের হারও বেড়ে যাবে। তবে হ্যা যেহেতু ইন্টারনেটে লেনাদেনার বিয়ষ আর বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তি আইন আছে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অতি অবশ্যই যা করতে হবে বিড বা ডিড সেটা আইন মোতাবেক করতে হবে। তাছাড়া ইন্টারনেটে লেনাদেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ইকমার্স  পেমেন্ট বা মার্চেন্ট পেমেন্ট সার্ভিস আছে সেটা ব্যবহার করতে হবে। 



তাহলে আপনি যদি সকলের জন্য উদার হোন তাহলে বর্তমান বাংলাদেশে যারা মনিটাইজেশন দেবার কথা বলে সমানে বা দেদারসে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতাইয়া নিতাছে তাদের ব্যবসা বা চিটিংবাজি বন্ধ হবে। হয়তো তারা এমন কোথাও অর্থ ইনভেস্ট করতোছে যা রাষ্ট্রের সাথে যাইতাছে না। বা রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপে ব্যবহ্রত হইতাছে। মনিটােইজেশন দেবার  কথা বলে ইউটিউব ইউজার কম্যুনিটি তৈরী করে আপনি  ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালির গুগল বা ইউটিউব কে ধোকা দিতে পারেন কিন্তু আপনি আপনরা কেয়ারিটির চেয়ে বেশী কখনো উপার্জন করতে পারবেন না। কারন তারা ঠিকই জানে যে আপনি ইন্টারনেটে কি কি শ্যাসেজ লেনাদেনা করতাছেণ। হয়তো উইজার পলিসির কথা বলে তারা বলে থাকতে পারে যে তারা কোন কিছু দেখে না বা দেখতাছে না। কিন্তু যেখানে সিকিউরিটি বা রিস্ক থ্রেড জেনারেট হইতাছে সেথানে তো আর তারা বলবে না যে কি করতাচে বা কি দেখতাছে? কি কি ভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব মনিটাইজেশন আনার চেষ্টা চলতাচে বা হইতাছে: 


  • ফেসবুকে পেজ বা গ্ররপ তৈরী করে অর্থের বিনিময়ে ৪০০০ ঘন্টা এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইভার এড করা হইতাছে যা মোটামুটি নীতিবরুদ্ব যদি ইউটিউব টের পায় তাহলে একসাথে সগুলো একাউন্ট ও ডিলেট করে দিতে পারে। 
  • একসাতে অপিরিচত দের নিয়ে কম্যুনিটি তৈরী করা হইতাছে এবং সেখানে ইউটিউব এর ভিডিও গুলো একজেন আরেকজনের টা দেখতাছে ফলে রিয়াল ইন্টারেষ্ট কাজ করতাছে না এবং ইউজার যথাযথ এড শো করাতে পারতাছে না বা রো ভ্যালুড এড শো করতাছে। এইখানে ভারবাল মার্কেটিং টা ওকে আছে কারন একজন আরেকজন কে দেখা হলে বলতে পারে যার যার চ্যানেলে ভিডিও গুলো দেখার কথা। কিন্তু কম্যুনিটি তৈরী করে ইনটেনশানলি এপুরভাল আনার ফরে সেই চ্যানেলগুলোর ব্যাপারে ফেসবুকে বা যে কোন সোশাল মিডিয়া র ডাটাবেজে রেকর্ড  থেকে যাইতাছে। 
  • বাংলাদেশের ই কমার্স ওয়েবসাইট গুলোতে সরাকরি এড দিয়ে ৪০০০ ঘন্টা বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দিয়ে রাখতাছে এবং সেখানে তারা টাকা পয়সা লেনাদেনা করতাছে যা একসময় ইউটিউবের নজরে যাবে আর প্রতি মূহুর্তের কুকিজ বিবেচনা বা এনালািইসিস করে সেগুলো একসময় ধরা খাবে এবং চ্যানেল গুলো ডিজাবলড হয়ে যাইতে পারে। এক কথায় সেগুলো অরিজিনাল রুলস না। 
  • অনেকগুলো চ্যানেরে দেখা যাইতাছে চ্যানেলে ইউজার এক দেশে লোকেশন আরেক দেম্ েপ্রত্যেখটা কম্পিউটারের ভিডিও রেকর্ডিং লোকেশন বা ডিভাইস লোকেশন আছে। আপনি যে দেশে আছেন আপনি যদি সব ক্ষেত্রে সেই দেশের লোকশেণ ব্যবহার না করেন বা আপনার যদি কোন ধরনের বিড বা ডিডে না থাকে বা আপনার যদি মার্কেটপ্লেস থেকে কোন ইউটিউব শ্যানেজারকে হায়ারিং নোটিফিকেশন না থাকে তাহরে সেগুলোও ডিলেট বা ডিজাবলড হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। সে ক্ষেত্রে আপনি একটি অপার সম্বাবনা হারালেন। 









আমাদের দেশে চ্যানেল বা ইউটিউব মনিটাইজেশন নিয়ে যে ধরনের কাজ কারবার হইতাছে তাতে করে যে কোন সময় আমাদের দেশে ইউটিউব মনিটাইজার দিয়ে নিয়ে বড় সড় ধ্বস নামতে পারে। কারন ভিু্জ জেনারেট এবং মনিটাইজেশন এড করার ক্ষেত্রে আপনি শুধূ মাত্র এপিআই সার্ভিস বভ্যহার করতে পারবেন। এছাড়া আপনি সোমাল মিডিয়া প্রমোশন ছাড়া যে কোন ইনটেনশনার সার্ভিস ব্যবহার করবেন সেখানে আপনি ঝামেলাতে পড়ে যাইতে পারনে। আর সেই হিসাবে এট এ টাইমে কিছু সুবিধাভোগী লোকজন ও কামাইয়া নিতােছে যা পরে একসময় আফসোসরে কারন হয়ে দাড়াবে। আর এই সকল কারনে এড এর ভ্যালুও অনেক কমে যাইতাছে। (Advertiser based).  এইভাবে সিলভার প্লেট কা গোল্ডেন প্লেট সহ নানা ধরনের প্লেট ও জলে আসতাছে। কিন্তু ইন্টারনেটে ভালো কাজ করার দরুন আন্তর্জাতিক বিশ্বে যে ভ্যালু টা ছিলো যেটা সকলের ইউটিউব চ্যানলে এড ভ্যালূ হিসাবে আসার কথা ছিলো সেটা এমনতর ভাবে কমে যাইতাছে যা বলার মতো না। এইটা ইউটিউব ইউজার পলিসি না। ইউটিউবরে ইউজার পলিসি হইতাছে: আপনি আপনার ভিডিওগুলো আপলোড করার পরে আপনার ভিডিও কোয়ালিটি অনুযায়ী আপনার কাছে ফলোয়ার বা ভিউজ আসবে আর সেখান থেকে আপনি বেনিফিটেড হবেন।  এইখানে সারা দেশে পরিকল্পনা করে ইউটিউব কে ঠকানো চলতাছে আর ইউটিউব ও গনহারেেএড ভ্যালূ কমাইয়া দিয়ে চ্যানেরে উপার্জন কমাইয়া দিতাছে। 



শাহবাগন গনজাগরন ২০১৩ থেকে একটি জিনিস শিখেছিলাম: কোন কিছুতে সব সময় ক্যাটাগরাইজেশণ না করা। ইন্টারনেটে গনজাগরন বিরোধীরা এমন এমন ধরনের কার্যাবলী রচনা করে যেখানে সব সময় ই একটা ক্যাটাগরাইজেশণ চলে। ইন্টারনেট সবার জণ্য প্রযোজ্য। যার কাছে মোবিাইল  আছে যার ডাটা বা এমবি কেনার তো সামর্থ্য আছে সেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। তেমনি ইউটিউবেও এক ধরনরে ক্যাটাগরাইজেশন শুরু হয়ে গেছে। এই ক্যাটাগরাইজেশন কে আবার জয় বাংলা বিরোধী প্রজন্ম তাদরে বন্ধ্যাত্ব কাটানোর জন্য সমাজ হিসাবে ব্যবহার করে যেমন ফস করে বলে উঠবে: ইউটিউবের সমাজ। যা শুনবে তাতেই সমাজ শব্দটা লাগাইয়া দেয়া দেশবিরোধী দের ধর্ম। ইউটিউবের কোন সমাজ হয় না। ইউটিউবের সোসাইটি হয়। ইন্টারনেট বুঝতে না পারলে ইন্টারনেট ব্যবহার করা ছেড়ে দিন- শুধূ  শুধূ ঘোট বা ঝামেলা লাগানোর  চেষ্টা করবেন না। আমি ফুল টাইম ফ্রি ল্যান্সার- আমিও সীমিত আকারে ইন্টারনেট ব্যবহার হরি লাইক ১২ ঘন্টা। 



সমাজ শব্দটা ইন্টারনেটে অচল। আপনি বা আপনারা ইন্টারনেটে তথাকথিত সমাজ প্রতিষ্টা করার চেষ্টা করতাছেন সেটা বাংলাদেশে র সকলেই জানে কিন্তু সেটা কখনোই প্রতিষ্টিত হবে না- বরঞ্চ ইন্টারনেটে বাংলাদেশের অবস্থান বা পজিশন দিনে দিনে কমে যাবে। ইন্টারনেটে সমাজ চলে না- ইন্টারনেটে সোসাইটি চলে।  ইউটিউব বা ফেসবুক বা টুইটার বা ইনষ্ট্রাগ্রামের কোন সমাজ বালোদেশে চালু নাই আর চালু  হবেও না কখনো - সোসাইটি বা কম্যুনিটি আছে - সেগুলোই চলবে সারা জীবন ভর। কম্যুনিটি তৈরী করে সিলভার প্লেট উপার্জনকারীদের প্রতি অনুরোধ আপনি ইউটিউব মনিটাইজেশন করেই অর্থ উপার্জন করেন- দয়া করে ইউটিউবরে নাম ভাংগিয়ে লোকাল টাকা বা বিডিটর জন্য হাত পাইতেন না। দেখবেন একসময় বাংগালী আপনরা হাত কেটে ফালাইয়া দিবে।