শাহবাগ গনজাগরনের যেমন ইন্টারনেট গনজাগরন হিসাবে বিবেচিত আর সব ধরনের মানুষ একসাথে হয়ে সমস্বরে জয় বাংলা বলে রাজাকারদের ফাসি দিয়ে দিছে- সেরকম একটি ইউটিউব চ্যানেল আপনি যদি আপনার কম্যুনিটি থেকে তৈরী করেন আর সেখানে যদি সকল মানুষেল ভিডিও আপলোড থাকে বা কন্ট্রিবিউশন থাকে এবং সেখানে যদি ১০০ জনের ১০০ ধরনের ভিডিও আপলোড করা যায় আর আপনি যদি সেটা ডিষ্ট্রিবিউশন করেন তাহলে আপনার চ্যানলের ভিডিও গুলো পপুলার হবে। তাছাড়া আলাদা আলাদা ভিডিও লিংকের মাধ্যমে আপনি চাইলে সারা দেশে সে সকল ভিডিও পপুলার করতে পারবেন। উপরের প্রথম ছবিতে দেখলে বুঝতে পারবেন যে: একদিনের ৫ টি ভিডিও তে আমার উপার্জন দেখাইতাছে তেমনি একদিনে যদি আপনি ৫ জনের ভিডিও আপলোড করে দেন তাহলে ৫ জনের যে কম্যুনিটি সে বা তারা আপনার চ্যানেলে ঢু মারবে, আপনার চ্যানেল কে সাবস্ক্রাইভ করবে এবং সেই সাথে রিলেটেড আরো অন্যান্য ভিডিও গুলো দেখবে। ফলে আপনার চ্যানেলে ভিডিও ভিউজ বাড়বে এবং আপনার উপার্জনের হারও বেড়ে যাবে। তবে হ্যা যেহেতু ইন্টারনেটে লেনাদেনার বিয়ষ আর বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তি আইন আছে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অতি অবশ্যই যা করতে হবে বিড বা ডিড সেটা আইন মোতাবেক করতে হবে। তাছাড়া ইন্টারনেটে লেনাদেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ইকমার্স পেমেন্ট বা মার্চেন্ট পেমেন্ট সার্ভিস আছে সেটা ব্যবহার করতে হবে।
তাহলে আপনি যদি সকলের জন্য উদার হোন তাহলে বর্তমান বাংলাদেশে যারা মনিটাইজেশন দেবার কথা বলে সমানে বা দেদারসে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতাইয়া নিতাছে তাদের ব্যবসা বা চিটিংবাজি বন্ধ হবে। হয়তো তারা এমন কোথাও অর্থ ইনভেস্ট করতোছে যা রাষ্ট্রের সাথে যাইতাছে না। বা রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপে ব্যবহ্রত হইতাছে। মনিটােইজেশন দেবার কথা বলে ইউটিউব ইউজার কম্যুনিটি তৈরী করে আপনি ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালির গুগল বা ইউটিউব কে ধোকা দিতে পারেন কিন্তু আপনি আপনরা কেয়ারিটির চেয়ে বেশী কখনো উপার্জন করতে পারবেন না। কারন তারা ঠিকই জানে যে আপনি ইন্টারনেটে কি কি শ্যাসেজ লেনাদেনা করতাছেণ। হয়তো উইজার পলিসির কথা বলে তারা বলে থাকতে পারে যে তারা কোন কিছু দেখে না বা দেখতাছে না। কিন্তু যেখানে সিকিউরিটি বা রিস্ক থ্রেড জেনারেট হইতাছে সেথানে তো আর তারা বলবে না যে কি করতাচে বা কি দেখতাছে? কি কি ভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব মনিটাইজেশন আনার চেষ্টা চলতাচে বা হইতাছে:
- ফেসবুকে পেজ বা গ্ররপ তৈরী করে অর্থের বিনিময়ে ৪০০০ ঘন্টা এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইভার এড করা হইতাছে যা মোটামুটি নীতিবরুদ্ব যদি ইউটিউব টের পায় তাহলে একসাথে সগুলো একাউন্ট ও ডিলেট করে দিতে পারে।
- একসাতে অপিরিচত দের নিয়ে কম্যুনিটি তৈরী করা হইতাছে এবং সেখানে ইউটিউব এর ভিডিও গুলো একজেন আরেকজনের টা দেখতাছে ফলে রিয়াল ইন্টারেষ্ট কাজ করতাছে না এবং ইউজার যথাযথ এড শো করাতে পারতাছে না বা রো ভ্যালুড এড শো করতাছে। এইখানে ভারবাল মার্কেটিং টা ওকে আছে কারন একজন আরেকজন কে দেখা হলে বলতে পারে যার যার চ্যানেলে ভিডিও গুলো দেখার কথা। কিন্তু কম্যুনিটি তৈরী করে ইনটেনশানলি এপুরভাল আনার ফরে সেই চ্যানেলগুলোর ব্যাপারে ফেসবুকে বা যে কোন সোশাল মিডিয়া র ডাটাবেজে রেকর্ড থেকে যাইতাছে।
- বাংলাদেশের ই কমার্স ওয়েবসাইট গুলোতে সরাকরি এড দিয়ে ৪০০০ ঘন্টা বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দিয়ে রাখতাছে এবং সেখানে তারা টাকা পয়সা লেনাদেনা করতাছে যা একসময় ইউটিউবের নজরে যাবে আর প্রতি মূহুর্তের কুকিজ বিবেচনা বা এনালািইসিস করে সেগুলো একসময় ধরা খাবে এবং চ্যানেল গুলো ডিজাবলড হয়ে যাইতে পারে। এক কথায় সেগুলো অরিজিনাল রুলস না।
- অনেকগুলো চ্যানেরে দেখা যাইতাছে চ্যানেলে ইউজার এক দেশে লোকেশন আরেক দেম্ েপ্রত্যেখটা কম্পিউটারের ভিডিও রেকর্ডিং লোকেশন বা ডিভাইস লোকেশন আছে। আপনি যে দেশে আছেন আপনি যদি সব ক্ষেত্রে সেই দেশের লোকশেণ ব্যবহার না করেন বা আপনার যদি কোন ধরনের বিড বা ডিডে না থাকে বা আপনার যদি মার্কেটপ্লেস থেকে কোন ইউটিউব শ্যানেজারকে হায়ারিং নোটিফিকেশন না থাকে তাহরে সেগুলোও ডিলেট বা ডিজাবলড হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। সে ক্ষেত্রে আপনি একটি অপার সম্বাবনা হারালেন।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl