নারী কোন ভোগ্য পন্য না। পথের আকাবাকার সাথে নারীর দেহের আকাবাকা দেখে যাদের মনে বা শরীরে সেক্স গজে উঠে তাদেরকে নপুংসক বলে অভিহিতি করা যায়। কারন রাস্তাতে যারা সেক্সেরে বিষয়ে মত্ত হয়ে উঠে বা কন্টাক্টে যাইতে চায় তাদেরকে সারা বিশ্বে রাস্তার কুত্তার সমাজ ই বলতে হবে কারন শুধূ মাত্র কুকরই প্রকাশ্য দিবালোকে সেক্স করে সকলের সামনে আর সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে কোন বোধ শক্তি দেয় নাই। বিড়ালও অনেক সময় বা পাখিও অনেক সময় প্রকাশ্য দিবারোকে সেক্স করে উঠে কারন তাদের কোন বোধ শক্তি নাই।
আরো একটি বোধশক্তিহীন একটি গ্ররপ ১৯৭১ বাংলার পথে প্রান্তরে বাংলার মা বোনকে ধর্ষন করেছিলো। রাস্তা থেকে ভারত গামী হাজার হাজার মেয়েলোককে পা ক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি)র খাবারে পরিনত করেছে। দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি). আল শামস (ফাসি) সেই খানে রসদ জুগিয়েছে। পাড়ায় পাড়ায় যেয়ে খবর নিয়েছে যে: কোন এলাকায় সবচেয়ে সুন্দরী আছে : সেগুলোকে ধরে ধরে রাস্তার পাক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি) খাবারে পরিনত করতে চেয়েছে। রব বলেছে: ভালোবাসা ছাড়া সন্তান জন্ম হয় না। আর কোন মানুষের পক্ষে এই ধরনের নারকীয় হত্যাকান্ড সংঘটিত করা সম্ভব না । শুধূ মাত্র ডেভিল জেনারেশনের পক্ষে্ ই সম্ভব। বলতে পারেন: তাহলে পাক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি) দ্বারা সংঘটিত মেয়েরা প্রেগন্যান্ট হলো কি করে (ডেভিলের তো লিংগ নাই: সে তো প্রধান হিজড়া এই বিশ্বে) ? তারা তো আর মানুষ না : অমানুষ। আমি একটা সম্বাভ্য কারন খুজে বের করেছি। তারা যে কাজ টি করেছে : তা হইতাছে বাংলার মেয়েদেরকে য়ৌনতার সহিত উত্তপ্ত করে সেখানে ল্যাবরেটরি থেকে তৈরী করে আনা বীজ ঢেলে দিয়েছে ফলে যেখানে টেষ্টটিউব সন্তানের বা এক ধরনের টেষ্টটিউব সন্তানের জন্ম হয়েছে বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। কারন রব বলেছেণ: প্রকৃত ভালোবাসা ছাড়া আপনি সন্তান পাবেন না। আর যদি হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে বেচে থাকার জন্য বাংলার রমনীরা কিছুক্ষনের জন্য হলেও পাক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি) কে মনে হয় ভা লো বে সে ছি লো যার ফলে সেখানে সন্তানের জন্ম হয়েছে। আর সেই সন্তান গুলো সত্যিই ভা লো বা সা র মাধ্যমে জন্ম হয়ে থাকে তাহলে তাদের জারজ প্রজন্ম ই আজকে রাস্তাতে নারীকে অবহেলা করে যাইতাছে।
একটি নারী রাস্তাতে অপেক্ষমান। কোন কারনে সে কোথাও দাড়িয়ে আছে। সেইখানে সেই নারীর অনুমতি না নিয়ে আপনি তার গায়ে হাত দিলেন এবং তাকে কুপ্রস্তাব দিলেন (কারন আপনি জাতে কুত্তা) আর নারী ভয়ে বা টাকা পয়সার লোভে আপনার সাথে সেক্স করতে রাজী হলো। ঢাকাতে যেটা আগে খুব দেখা যাইতো: রাস্তাতে স্মার্ট শিক্ষিত যৌন কর্মী দাড়িয়ে থাকতো: আর তথাকথিত চোর বাটপার টাইপের বড়লোক গাড়ি থামাতো আর সে সীটে উঠে বসতো আর বেড রুমে যাইয়া মজা করতো। এইখানে যে ব্যাপারটা লক্ষীয় তা হলো রোড কন্টাক্ট। মুক্তিযুদ্ব ভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে দালাল (ফাসি) রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্মের (ফাসি) এর বেচে থাকার মূল জায়গা হলো রোড বা রাস্তা। তারা রাস্তাতে থাকবে এইটা এই দেশের বীর মুক্তিযোদ্বাদের সিদ্বান্ত। এইখানে আপনি যদি রাস্তার প্রতি আকর্ষন ফিল করেন বা আপনার যদি রাস্তা থেকে মেয়েকে ধরে বেডরুমে নিয়ে যাইয়া সেক্স করতে ইচ্চা করে তাহলে আপনরা বুঝতে হবে যে: আপনার পরিবারে বা বংশে কেউ একজন দালাল (ফাসি) বা রাজাকার (ফাসি) বা দেশদ্রোহী বা তাদের প্রজন্ম (ফাসি) আছে যে আপনাকে ফোরস করতাছে রাস্তার সমাজে আপনাকে অংশগ্রহন করার জন্য। আদতে বাংলাদেশ সরকারের আইনে আপনি যদি রাস্তাতে দন্ডায়মান কোন নারীকে কুপ্রস্তাব দেন তাহলে সেটা ইভটিজিং মামলা হবে। আর আপনি যদি তাকে ধর্ষন ও করেন তাহলে সেটা ফাসির রায় আসবে। এখণ কার দিনের মেয়েদেরকে আপনি হয়েতো চিনেন না বা জানেন না। সে হয়তো আপনরা সাথে সেক্স করে তার যৌনরস এবং আপনার যৌনরস একসাথে করে কোন একটি হোমিও প্যাথি শিশিতে করে থানাতে নিয়ে যাবে ডিএনএ পরীক্ষা করে আপনার বিরুদ্বে মামলা করার জন্য বা বাংলাদেশের যে কোন ফ্রিজ যেটা -30000 ডিগ্রী সেন্ট্রিগ্রেড তাপমাত্রা য় রেখে দেবে যা ভবিষ্যতে আপনার বিরুদ্বে ধর্ষনের মামলা করতে সাহায্য করবে।
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে আপনি বলতে পারেন তাহলে কি ভাইয়া আমরা সেক্স করতে পারবো না? পারবেন : তবে সেটা প্রাপ্তবয়ষ্ক এবং পারস্পরিক সম্মতি স্বাপেক্ষে। নারীর মৌখিক সম্মতি লাগবে। হিন্দুরা সরাসরি বলে থাকে : নারীর মন স্বয়ং দেবতাও বুঝেন না। সো নারীকে আপনি সরাসরি এই সেক্স করার প্রস্তাব দিতে পারবেন না। একটি মেয়ের সাথে সেই মাত্রায় বন্ধুত্ব হবার পরে আপনি সেই প্রস্তাব রাখতে পারনে। নারী মুখ দিয়ে শব্দ করে উচ্চারন করবে যে: সে আপনাকে পছন্দ করে আর আপনার সাথে শারিরিক সম্পর্কে যাইতে চান। তখন আপনি সফল আর নয়তো আপনি ভয়াবহ বিপদের মুখে পড়তে পারেন। আপনাকে ধর্ম ধরতে পারে , আপনাকে কাল হাশরের দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বা ্প্রকৃতিও আপনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে আর আইন পুলিশ তো রয়েছেই। এইখানে দুইটা কন্ডিশণ:
১) নারীকে প্রাপ্তবয়ষ্ক হতে হবে।
২) নারী মৌখিক ভাবে সম্মতি জানাবে বা আপনাকে প্রস্তাব জানাবে।
এইভাবেই আমি নারীকে প্রকৃত ভাবে সম্মান জানাই এবং জানাতে চাই। মুক্তিযোদ্দারা ভালোবেসে সম্পর্ক তৈরী করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছে। যারে মনে চায় তারে ধইরা ধর্ষন করে নাই। পোশাক দেখে হট বা সেস্ক উঠে নাই। আমরা জয় বাংলা বলতে পারি : আমরা তারই প্রজন্ম।আর সেভাবেই আমি নিজেকে বড় করতে চাই। আমি নারীর সাথে মেলামেশার ক্ষেত্রে নারীর মৌখিক সম্মতিকে প্রশ্রয় দেই সবসময়। দ্বিতীয়ত দেখবো নারী ১৮+ কিনা। তারপরে তার সাথে মেলামেশার কথা বিবেচনা করবো। কারন এই দেশের আইন নারীর পক্ষে কথা বলে প্রচুর। জয় বাংলা প্রজন্ম হবার কারনে দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং তার প্রজন্মের (ফাসি) নজরে থাকি সবসময়: তারা চায় আমার মতো ব্লগার বা ফ্রি ল্যান্সার কে জেলে রাখতে এবং কোন কারন ছাড়াই। সরকারি ভাবে পরিচিত থাকার কারনে বা ভালো মানুষ হবার কারনে তারা তা পারতাছে না তাই তারা সবসময় খেয়াল করে কোন নারীকে কু প্রস্তাব দেই কিনা: যাতে তারা ইভটিজিং এর মামলা করতে পারে বা কোন নারীকে অসম্মতি পূর্বক সম্পর্ক করি কিনা: যাতে তারা ধর্ষনের মামলা করতে পারে। ১৯৯০ সালের গনজাগরন থেকে তাদের বিরুদ্বে খুব বেশী তৎপর থাকার কারনে তাদের ুমভমেন্ট দেখলেই বুঝতে পারি যে কি করা লাগবে।
থানা শাহবাগে অুনষ্টিত গনজাগরনরে (২০১৩) পরে রাজধানী ঢাকা সহ সারা দেশে ০৩ ধরনের মেয়ে প্রজন্ম খেয়াল করলাম:
- (১) তারা দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) কে ভালোবাসে তাই তাদের সন্তানদের কে প্রকাশ্য দিবালোকে মুক্তিযোদ্বাদের সামনে মন ভরে আনন্দ করতাছে কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত অভিশাপ থাকার কারনে তাদের সন্তান জন্ম হইতাছে না। কোন নিউজে আসে নাই কখনো।
- (২) তারা জয় বাংলার প্রজন্ম কে ভালোবাসে এবং নিজের জীবনের রিস্ক নিয়ে সারা দেশে জয় বাংলা ছেলে দেরকে এ টুজেড মাপ দিয়ে রাখতাছেবা দেখে রাখতাছে যেনো কোথাও তোন বিপদ না হয়।
- এরা সাধারন। ভালোবেসে একজন আরকজনকে মন দেয়া নেয়া বা শারিরীক ভাবে মিলিত হইতাছে।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl