Translate

Thursday, April 29, 2021

বর্তমানে পেনডেমিকের একটি কারন হতে পারে বাইসেক্সুয়ালিটি।

আইনে #এরেষ্ট বলতে যা বোঝানো হয় : #বাইসেকসুয়াল রা এরেষ্ট বলতে তা বোঝায় না। এই পৃথিবীতে #স্ট্রেইট মানুষজনদের যতো ধরনের টারম আছে বাইসেক্সুয়াল রা তার প্রত্যেকটির আলাদা মিনিং করে থাকে। পৃথিবীতে যতো নবী-রাসূল-পয়গম্বর এসেছেন সবাই যার যার সংসারে স্ট্রেইট ছিলেন। নবী-রাসূল-পয়গম্বর দের মধ্যে কেউ ই কখনো তার স্ত্রী ছাড়া অন্য কারো সাথে মিলিত হন নাই। যতোদূর জানা যায় বা বোঝা যায়: যথাবিহীত সম্মানপূর্বক তা অতি অবশ্যই মিশনারী ষ্টা্ইল হবে। হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (আ:) চলে যাবার পর দুনিয়াতে এখনো অনেক #ধার্মিক মানুষ আছে। আমি অনেক অনেক আমেরিকান/ইউরোপিয়ান সৈন্যদের কথা শুনেছি যারা তার সারা জীবনে মাত্র একটি মেয়ের সাথেই মিলিত হয়েছে। স্কুলে যাকে ভালোবেসেছে: কলেজে তাকে প্রপোজ করেছে: সৈন্য হিসাবে জয়েন করে তাকে বিয়ে করেছে এবং ৫/৬টা সন্তান জন্ম দিয়ে সুখেই আছে। তো তারা কিন্তু পৃথিবীর সব #নবীজিরসুন্নত ঠিকই পালন করে যাইতাছে। আর আমাদের দেশে টুপি দাড়ি সুন্নত পড়েও মাদ্রাসাতে বলাৎকার বা ইদানিং নারী নির্যাতন তো ক্রমেই বেড়ে যাইতাছে। আর #সমাজেরদোহাই দিয়ে কি কি হয় তা না হয় একপ্রকার বাদই রাখলাম।




কোথায় যেনো পড়েছিলাম: আপনি যদি কোন ধর্মই পালন না করেন তাহলে আপনার এমন ডিজিজ হবে যার কোন নিরাময় নাই। যেমন: আগে আছে #এইচআইভিপজিটিভ। (এখন পর্যন্ত মারা গেছে প্রায় ৪ কোটি।) আর নতুন করে শুরু হয়েছে #পেনডেমিক বা করোনা ভাইরাস। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি: প্রাপ্ত বয়স্কে (বয়স ১৮ হবার পরে) যারা বাই সেক্সুয়াল তারাই এই ডিজিজের মূল কারন। এইখানে বাই সেক্সুয়াল বলতে ছেলে এবং মেয়ের প্রাপ্তবয়স্কে পায়ুপথে সম্পর্ক কে বোঝানো হয় যা পৃথিবীতে কখনো কোন ধার্মিক লোক করে থাকে নাই।



একবার #মেডিকেল সায়েন্সে পড়েছিলাম: সারা দিন বা সারা সপ্তাহ বা সারা মাস বা সারা বছর জুড়ে মানুষের শরীরের যতো প্রকার প্যারাসাইটের জন্ম হয় তার সবই মানুষের #পায়ুপথে আইসা জন্ম হয়। যতো প্রকারের দূষিত খাবার আছে - গ্রহন করার পরে তা প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী রক্ত পরিশোধিত উপায়ে মানুষের পায়ুপথে জমা হয় এবং থেকে থেকে নতুন ধরনের #প্যারাসাইট তৈরী করে । যারা রোগ বালাই তৈরী করে তারা এই নিয়ামক গুলোকে যদি বয়স ১৮ হবার পরে পায় তাহলে সেগুলো মারাত্মক মারাত্মক সব ডিজিজের জন্ম দিবে যা কখনো নিরাময় হবে না। বাংলাদেশে র সরকার ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও একপ্রকার জোড় দিয়ে বলে: অবাধ যৌন সম্পর্কে অতি অবশ্যই কনডম পরিধান করা ও ব্যবহার করা।





আপনি যদি পানিও খান আর শুধূ লিকুইড ও খান আর লিকুইডের ভেতের যতো ধরনের উপকরন আছে তা হজম হয়ে পরিশোধিত আকারে আপনার পায়ুপথে আইসা জমা হবে। এইটা শরীরের স্বাভাবিক নিয়ম। কারন সে মলদ্বার দিয়ে বের হয়ে যাবার চেষ্টা করবে। এইখানে আরো অনেক ফ্যাক্টর আছে। প্রতি মূহুর্তে শরীরে অনেক সেল পচে যায়। সেগুলোও আইসা জমা হয়। আরো নানা ধরনের লিকুইড আছে যা মানুষের পায়ুপথে আইসা জমা হয়। তো আরো একখানে ছোটবেলাতে পড়েছি: এইখানে এতো প্রকার প্যারাসাইট আইসা জন্ম হয় যার গতি প্রকৃতি সারা বিশ্বের গবেষক রা আজো বের করতে পারে নাই। তো বর্তমানে সারা বিশ্বে যে ধরনের উদ্ভট সেকসুয়াল পদ্বতি (এসহোল বলে বা পায়ুপথে সেক্স বলে) শুরু হয়েছে যা কিনা ধরমে নিষেধ: পায়ুপথে সেক্স করা: প্রাপ্তবয়স্কে সেই পায়ুপথে সেক্স করেই মূলত এই ধরনের পেনডেমিক ভাইরাসের মূল কারন হতে পারে। কারন পেনডেমকি ভাইরাসের গতি প্রকৃতি প্রতি মুহুর্তে পরিবর্তন হইতাছে। তাই গবেষকরা যদি পায়ুপথে যতো প্যারাসইট জন্ম গ্রহন করে বা জমা হয় সেগুলোকে রিসার্চ করে এন্টি প্যারাসাইট তৈরী করতে পারে তাহলেই এই রোগ এর নিরাময় বের করা সম্ভব বলে মনে করি।





অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলে বা মেয়েদের এই ধরনের সম্পর্ক তে তেমন সিরিয়াস ডিজিজ হবার সম্ভাবনা থাকে না বলে শূনেছি যদি সে ১৪০ মাস বা ১৪ বছর বিরত থাকে যাকে আমরা আগে বলতাম : ধরা্ খাইছো: তাহলে ১৪ বছর যাবজ্জীবন খাটো। এই যাবজ্জীবন বলতে ১৪ বছর প্রাপ্তবয়স্কে প্রাপ্তবয়ষ্ক কোন ছেলে বা মেয়ের সাথে পায়ুপথে সেক্স না করাকে বোঝায় বা জেলখানাতে রাখা বোঝা হয় : কারন জেলখানাতে যদি এই ধরনরে বাই সেক্সুয়াল রা থাকে তাহলে তারা ১৪ বছর কোন মেয়ের সাথে পায়ুপথে সেক্স করতে পারবে না আর কোন খারাপ সম্পর্ক ডিজিজ ও তৈরী হবে না।



যে কাজ পৃথিবীতে কোন নবী রাসুল রা করে নাই সে কাজ যদি মানুষ করে থাকে তাহলে তো এতো বড় গ্যানজাম (বর্তমানে পেনডেমিকের কথা বলছি) লাগতেই পারে। মানুষ হিসাবে আপনি কিছু ভুল করে থাকতেই পারেন কিন্তুু সেটা অবাধে মেলামেশা পর্যন্ত যাইতে পারে কিন্তু সায়েন্স মোতাবেক না : এরকম হবে না। কারন সায়েন্স বা ধর্ম মেনেই আপনাকে জীবন বা পথ চলতে হবে।



যৌন জগতে পৃথিবীর সব নবী রাসূল পয়গম্বর রা ও একেকজন মিশনারী ছিলেন। নবী রাসূল পয়গম্বর রা শুধূমাত্র সৃষ্টিকর্তার নির্দেশে প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে মেনশন করা নারীকেই গ্রহন করেছেণ আর শুধূ মিশনারী ষ্টাইলটিই গ্রহন করেছেন।



মানুষ ভুল করবেই : সে শয়তানের প্ররোচনায় বহু নারীর/পুরুষের সাথে মেলামেশা করবে সেই জন্যই কনডম বা প্রটেকশণ এই দুনিয়াতে। আর সবচেয়ে বড় কথা আপনি যদি মিশনারী ষ্টাইলটি গ্রহন না করেন তাহলে আপনার সন্তান হবে না এইটা নিশ্চিত থাকেন। চুপি চুপি চুরি করে টেষ্টটিউব চাইল্ড গ্রহন করাকে মা কিংবা বাবা বলে না। স্বয় সৃষ্টিকর্তার ভালোবাসায় পৃথিবীতে স্বামী তার স্ত্রী কে ভালোবেসে যে সন্তান গ্রহন করে বা পায় তাকে লাভ চাইল্ড বলে। এই দুনিয়াতে যার সন্তান লাভ চাইল্ড সে সবচেয়ে বড় ক্ষমতাবান।


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl