masudbcl is my popular username on internet. I am an affiliate of the world largest seo marketplace : seoclerks. I am a blogger, vlogger, youtuber and pigeon lover. Search Youtube: masudbcl. For my birds or pigeon channel, please search on Youtube: masudbcl pigeon loft or @whitepigeons.
Translate
Sunday, May 30, 2021
Saturday, May 29, 2021
Friday, May 28, 2021
Bangla #shorts | white Hat seo | off page optimization | @masudbcl
Thursday, May 27, 2021
Facebook group exchange #youtube views are giving bloof each other facebook member.
In Bangladesh #facebook social media platform: I discovered a very much nice or bad idea where they are watching each other videos intentionally. They are not doing keyword SEO or they are not doing description SEO. They are not following youtube guide lines perfectly. They are creating #youtube related groups on Facebook and may other social media. After creating groups they are watching each other videos. The most dangerous things are: some groups are using #VPN and watching each other youtube video ads which can cause trouble with the youtube channel and which can demonetize also peoples from youtube. Large number of #vpn on for any app where the VPN connection is not necessary can make a dangerous hacker attack also any time on any geographical location. Because #youtube is an open video streaming platform where this is open for every country within the world.
Wednesday, May 26, 2021
Reedit | Social Media Bookmark | Link Building | White Hat SEO | Do Foll...
Tuesday, May 25, 2021
Saturday, May 22, 2021
wpvivid wordpress backup plugin | how to backup wordpress website | bang...
Friday, May 21, 2021
ইউটিউবের নতুন আপডেট। এড ডিটেইলস।
ইউটিউবের একটি নতুন আপডেট আসতাছে যেখানে দেখলাম : যাদের এড #মনিটাইজেশণ প্রোগ্রাম নাই তাদের ইউটিউব চ্যানেলেও এড দেখাবে এডভারটাইজার রা কিন্তু মনিটাইজেশণ এপরুভাল না হবার কারনে মে বি তারা কোন পেমেন্ট পাবে না। তো এই ব্যাপারে যারা ইউটিউব এ এড সেট আপ করে তারা দেখলাম: একটা ভিডিওতে তে ১০/১২ টা এড দিয়ে রাখে: এড ব্রেক সেট আপ করার মাধ্যমে। এই ভাবে এতো পরিমান যদি এড ব্রেকআপ কেউ সেট আপ করে তাহলে তো পরবর্তীতে সেই চ্যানেলের ভিডিও আর কেউ দেখবে না। কারন কিছু কিছু লোক আছে যারা ইউটিউব ভিডিও এর মধ্যে নতুন নতুন এড দেখতে পছন্দ করে। কিন্তু কিছু কিছু লোক আছে যারা ভিডিও এর মধ্যে কোন ধরনরে এড দেখতে পছন্দ করে না একেবারে- তাদের জন্যই ইউটিউব অটোমেটিক এড সেট আপ। ৫ ধরনের এড ই আপনি ব্যবহার করবেন কিন্তু আপনি নিজে কোন এড ব্রেক আপ সেট আপ করবেন না্ তাতে ইউটিউব তার ভিউয়ার দের মেজাজ মরজি (ইউজার ইউজ্যাবিলিটি) বুঝে এবং তার ব্রাউজিং এনালাইজ করে এবং তার ইউটিউব হিষ্টোরি এর উপরে ডিপেন্ডস করে এমন ধরনের এড দেখাবে যা ভিউয়ার ভিডিও এর মধ্যে দেখতে পছন্দ করবে আর ভিডিওটি টিও পুরোপুরি দেখে থাকবে এবং আপনারও কম বেশী রেভিনিউ আসবে। তাদের জন্যই অনেকে এড ব্রেক সেট আপ পারসোনালি ব্যবহার করে না। সেটা ইউটিউবরে উপরে ছেড়ে দেয়। আমি ও একজন ইউটিউব মনিটাইজার হিসাবে সেই ভাবেই এড সেট আপ করি বা ব্যবহার করি।
Wednesday, May 19, 2021
জয় বাংলা বিরোধী একটি গ্ররপের কাহিনী।
[এটি একটি গল্পাকারে লেখা। অনেক অংশই নিজস্ব রিসার্চ বা অুনসন্ধান থেকে লেখা। আপনার খটকা লাগলে নিজে থেকে তথ্য অনুসন্ধঅন করে নিবেন। পুরো ঘটনার সাথে যেখানে মিলবে না সেখানে বাস্তবের সাথে মেলানোর চেষ্টা করবেন না]
Do not judge the post contents at below 18 age.
ঢাকা শহরের একটি স্বনামধন্য এলাকা। হঠাৎ করে কয়েক লক্ষ ছেলে পেলে একসাথে হয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম থেকে: যার নাম #শাহবাগ #গনজাগরন ২০১৩। সেখানে কয়েক লক্ষ ছেলে এবং মেয়েরা সারা দেশে একটি সঠিক জনমত গঠনে স্বক্ষম হয় এবং তার বদৌলতে তারা #দেশবিরোধী(ফাসি), #দালাল(ফাসি) , #রাজাকার(ফাসি) এর রায় আনতে স্বক্ষম হয় এবং ফাসিও দিয়ে ফেলায়। সোশাল মিডিয়া থেকে একটি #গনজাগরনের মাধ্যমে একটি অসম্ভব কে সম্ভব করে ফেলানো সম্ভব হয়; তা দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং কার্যকর।
দেখেছি, বুঝেছি, শুনেছি এবং ধারনা করতাছি:
দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এই রায় কার্যকর করার পরে একটি গ্ররপ যারা তাদের #প্রজন্ম(ফাসি) তারা ভীষন কষ্ট পায়। তারা ঢাকা শহরের এর একটি এলাকা তে একটি বস্তিতে বসে থেকে ভয়াবহ প্রতিজ্ঞা করে যে: তারা এর প্রতিশোধ নেবে। প্রতিশোধের নেশাতে তাদের মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। তারা একটি তালিকা তৈরী করে এবং সেই তালিকা মোতাবেক তারা অনেকের নাম লিপিবদ্ব করে যে তাদের কে মেরে ফেলাবে এবং সেই সংক্রান্ত ঘোষনা ও থ্রেড ও তারা দিয়ে দেয়। সেগুলো সামাজিক যোগাযোগর মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সারা দেশে তাদের ব্যাপারে এলার্ট জারি করা হয় এবং সকলেই সতর্ক ও হয়ে যায়। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়। শুনেছি সেই সময়ে অনেক অপরিচিত লোকজন বাংলাদেশে ঢুকেছে বিভিন্ন পথে এবং অবৈধ ভাবে।
প্রথমেই জানা যায় এবং ধারনা করা যায় (কারন তারা বাংলাদেশে বসবাস করে কিন্তু জয় বাংলা বলতে পারে না) : তারা #টেষ্টটিউব চাইল্ড। মানে পুরোপুরি মানুষ না। তো বুদ্বি হলো যে : তারা যেহেতু #টেষ্টটিউব সেহেতু একটু সতর্ক হয়ে চললেই হবে। যারা #জয়বাংলার সন্তান তারা একটু সতর্কতা গ্রহন করলো। তারপরে প্রশ্ন উঠলো যে: তারা যেহেতু টেষ্টটিউব চাইল্ড : তারা কি বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র পাবে বা তারা কি বাংলাদেশে বসবাস করতে পারবে। তো জানা গেলো বা ধারনা করা গেলো : ছবিসহ ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রনয়ন এই বিভাগ টি তখন সরকারের প্রজেক্ট ছিলো- এখণ এটি সরকারের অধিদপ্তর। তাই তারা শীক্তশালী একটি আইন তৈরী করতে পারে নাই্ আর সেই সুযোগে টেষ্টটিউব দের ফিংগারপ্রিন্ট এড না হলেও বা তারা তাদের ঘৃনাবোধ থেকে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজে থেকে এড না হওয়ার পরেও : তারা বাংলাদেশে থেকে যাওয়া সুযোগ পায়।
(শোনা কথা: কোন প্রমান নাই নীচের প্যারাটার ব্যাপারে )
বাংলাদেশে থেকে যাওয়ার সুযোগ পাইলেও অনেক মহল থেকে তাদের জাতীয়তা চাওয়া হলো। তো তারা তাদের বাপ দাদোদের দেশ দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) দের দেশ থেকে সম্ভবত মিথ্যা একটি গোয়েন্দা সংস্থার পরিচয়পত্র শো করলো। বাংলাদেশ এর প্রশাসন (?) তাই দেখে তাদেরকে থেকে যাবার পারমিশন দিলো মনে হয় (কারন জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া একটি প্রজন্ম কিভাবে বসবাস করে বাংলাদেশে) তারন তাদের মনে ভয় ছিলো যে: শাহবাগ গনাজগরন ২০১৩ এর সামাজিক যোগাযোগের আন্দোলন বাংলাদেশের ক্ষমতা পট পরিবর্তন করে ফেলাতে পারে। এই ব্যাপারটা তরুন প্রজ্ন্ম কে ভাবিয়ে তুললো। কারন শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ থেকে যে সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো হয় তা সারা দেশের অনেককে খুশী করে তুলে কিন্তু দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) দের মাথা খারাপ হয়ে যায় কারন তাদের বা তাদের দোসর দের চুরি চামারি বা দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যাবে। পরে আন্তর্জাতিক ভাবে খবর নিয়ে জানা যায় যে: সেই গোয়েন্দা সংস্থার পরিচয়পত্র যা টেষ্টটিউবরা (if available) সাবমিট করেছিলো তা ভুয়া। আর এই দিকে জাতীয় পরিচয়পত্র অধিদপ্তর (২০১৮) ও তৈরী হয়ে যায়: তৈরী হয়ে যায় নিজস্ব আইন। এখণ প্রশ্ন হলো: সেই সকল ভুয়া টেষ্টটিউব ধারী (If available) লোকজন কি এখনো ঢাকা সহ সারা দেশের বাংলাদেশে আছে বা বসবাস করতাছে। তারা ঠিক কোন মেথডে বাংলাদেশে আছে বা রয়ে গেছে তা যদি জাতীয় পরিচয়পত্র আইন কার্যকর করা হতো তাহলে হয়তো বাংলাদেশ থেকে পেনডেমিক সংক্রমন কমানো যাবে। কারন তারা যদি অন্যদেশ থেকে বাংলাদেশে এসে থাকে (illegal access) তাহলে তাদের দ্বারা এই রোগটা সংক্রমতি হবার সম্ভাবনা আছে ১০০%।
উপলব্দি:
সময় এসেছে জাতীয় পরিচয়পত্র আইন কার্যকর করার । করোনা কালীন এই সময়ে আইন করা দরকার এবং কার্যকর করা দরকার যেনো বাংলাদেশে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া : বৈধ জাতীয় পরিচপত্র (include voter number must) ছাড়া কেউ বসবাস করতে পারবে না। আর যদি সেরকম কেউ বসবাস করে থাকে আর তারা যদি চাইনীজ (Because the virus has been transmitted from china: everybody is saying that) টাইপের হয় তাহলে তো আর রেহাই নাই বোধহয় : কারন এইটা তাদের জন্য একটা এম্বিশনও হতে পারে যে তারা একটি নিজস্ব রেডিয়ান্ট নিয়ে বাংলাদেশে অবাধে বিচরন করতাছে (এই পেনডেমিকের সময়েও থেমে নেই সারা দেশ জুড়ে যৌন কর্ম) আর সমানে এই রোগটাকে বিস্তার করে যাইতাছে। যেহেতু সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলার পরেও এখন মানুষ জন অবাধে মেলামেশা করতাছে সেহেতু এই ব্যাপারটা সারা দেশের সবখানে সঠিক মাত্রাতে আঘাত হানতে পারে। ঢাকা শহরে অধিক জনসংখ্যার শহর হবার কারনে যে কোন মূহুর্তে যদি আঘাত হানে : তাহলে প্রায় লক্ষ থেকে কোটি লোক প্রান হারাতে পারে। তাই পরিস্থিতি সামাল দেবার জন্য: ১৮+ যে কেউ যেনো রাজধানী ঢাকা শহরে এবং পুরো বাংলাদেশে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া বসবাস না করতে পারে সেটা পুংখানুপুংখ ভাবে যাচাই করা উচিত।
সবচেয়ে বড় বিষয় এরা খালি মুখে জয় বাংলা বলতে পারে না। মানে ঠোটে মুখে এবং তাদের পৃথিবীর কোন দেশের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। ধারনা করা যায়: তারা দেখতে অনেকটা বৌদ্বদের মতো। যাকে বলা যায়: হয়তো বৈৗদ্ব জারজ। তার মাঝে এখণ এসছে ইন্ডিয়ান রেডিয়ান্ট। এই দুইটা মিলে যদি একসাথে হয় তাহলে কি অবস্থা হইতে পারে? জয় বাংলা বিরোধী দের চক্রান্তও হতে পারে। ১৯৭১ এ তো তারা সব বাংগালী কে মেরে ফেলাতে চেয়েছিলো- এখনো তো তাদের সেই স্বাদ থাকতে পারে। তাই এখন থেকে নিজ দ্বায়িত্বে তাদের কে এই দেশ থেকে হটিয়ে দেয়া উচিত বা শিকড় উপড়ে ফেলানো উচিত।
তাদের কিছু বৈশিষ্ট :
- তারা দেখতে কিছুটা বৌদ্ব দের মতো। মানে চাইনিজ আর কি?
- তারা বাংলা বলতে পারলেও বা বুঝতে পারলেও তারা বাংলা লিখতে পারে না বা পড়তে পারে না।
- তাদের কোন দেশের জাতীয়তা নাই।
- তারা একটি কুপথ প্রদর্শন করে।
- তারা খালি মুখে জয় বাংলা বলতে পারে না।
লেখাটি আমার নিজস্ব গবেষনা রিসার্চ , ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী লেখা: ২টি ব্যাপারে সচেতনতা তৈরী করার জন্য।
- পেনডেমিকের সময়ে আপনি জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া কারো সাথে মেলামেশা না করা।
- দেশে বৈধ নাগরিকের বসবাস নিশ্চত করা। জাতীয় পরিচয়পত্র আইন কার্যকর করা।
Tuesday, May 18, 2021
#shorts about wordpress website free backup plugin tutorials regular @ma...
Monday, May 17, 2021
BackupWordpress Plugin Tutorial | Free wordpress website backup plugin t...
Sunday, May 16, 2021
#shorts wordpress website backup related free plugin tutorial tips @masu...
Saturday, May 15, 2021
BackWPup Wordpress Backup Plugin Tutorial | #backwpup | #wordpress | #pl...
Friday, May 14, 2021
#shorts about wordpress backup free plugin.
Thursday, May 13, 2021
updraftplus | #wordpress backup #plugin | #updraftplus wordpress backup ...
#updraftplus wordpress #backup #plugin .
One of the most popular #wordpress backup #plugin .
Wednesday, May 12, 2021
#seoclerks & 7 affiliate #marketplaces location details proof | english ...
Sunday, May 9, 2021
#shorts about bad link remove from search engines or from search engine ...
Saturday, May 8, 2021
seoclerk | affiliate | bangla tutorial | tips & tricks |
#seoclerkaffiliate
#seoclerkbanglatutorial
#affiliateearningbanglatutorial
#affiliatebanglatutorial
#Eearnbyaffiliate
Thursday, May 6, 2021
Wednesday, May 5, 2021
Tuesday, May 4, 2021
Social media share | youtube video share tips | english tutorial |
Monday, May 3, 2021
Saturday, May 1, 2021
ফ্রি ল্যান্সার বা আউটেসোর্সিং জগতে র কিছূ নিয়ম বা বাধাদরা।
#ফ্রিল্যান্সিং এবং #আউটসোর্সিং জগতে আপনি যদে মনে করেন কোন গড ফাদার আছে তাহলে আপনি ভূল করতে পারেন। এইখানে কোন গড ফাদার নাই। এইখানে আপনি যদি মনে করেন কোন সমাজ আছে যা পালন করলে বা মানলে আপনি লাভবান হবেন তাহলেও আপনি ভূল করবেন। ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং জগতের মার্কেটপ্লেস ওয়েবাসইট গুলো সম্পূর্নই 99% বেশীর ভাগ বিদেশী মালিকানাধীন। এইখানে বাংলাদেশের কোন আধিপত্য নাই। এইখানে প্রচুর পরিমানে বাংলাদেশী কাজ করে থাকতে পারে কিন্তু তার মানে এই না যে : বাংলাদেশ কোন ধরনের লভ্যাংশের মালিক। একটি #ফ্রিল্যান্সার #মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট তার ক্লায়েন্ট এবং সেলার ম্যানজে করার জন্য নিজে #এসইও করে। ইন্টারন্যাশনাল প্রমোশন করে সব সময়। সেখানে ওয়েবসাইটের যারা মালিক তারা সবসময় ই ওয়েবসাইটের প্রমোশণ নিয়ে কাজ করে। #মার্কেটপ্লেস ওয়েবাসইটের মালিক এর কাজ হলো: বায়ার কে ডেকে নিয়ে আসা আর তার কাছ থেকে কাজ নিয়ে সেটা সেলারদেরকে বুঝিয়ে দেয়া। সব কিছুই অটোমিটক: #MLP : #Machine #Learning #Program দ্বারা সেট আপ করা। শুধূ ক্রিটিকাল সমস্যা গুলো এডমিন রা নিজেরা সমাধান করে।
সো্ কেউ যদি বলে যে : এইখানে একটি সমাজ আছে সেখানে অনেক লাভবান হওয়া যাবে: সেটা বিশ্বাস করা যাবে না। কারন আপনার কাছে মূলত মনে হতে পারে যে: আপনি লাভবান হইতাছেণ কিন্তু বাস্ববত আপনি সেখান থেকে লাভবান হতে পারবেন না কারন এইটা বাংলাদেশের নিজস্ব মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট না। যেমন ধরেন: আপনি ৫০,০০০ টাকা দিয়ে কিছু না জেনে না বুঝে যে কোন এক খান থেকে কোর্স করলেন। যাকে ৫০,০০০ টাকা দিলেন তার কিছুই আপনি যাচাই কররেণ না : সে
১) সরকার নির্ধারিত আইটি প্রতিষ্টান কিনা?
২) তার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর আছে কিনা?
৩) সে দেশের প্রচলিত আইনে আপনার কাছ থেকে টাকা নিতে পারে কিনা?
৪) তার প্রতিষ্টানের লাইসেন্স আছে কিনা?
৫) সে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে পরিপক্ক কিনা?
সে আপনাকে সম্ভাবনার অপার দুয়ার হিসাবে একটা #মার্কেটপ্লেস দেখাইয়া দিলো যেখানে সে আর কোন কাজ পাইতাছে না এবং আপনিও। মার্কেটপ্লেসে কাজ পাবার লায়াবিলিটিজ যদি কেউ না নেয় তাহলে কি লাভ হবে - এতো এতো টাকা দিয়ে কোর্স করে যদি আপনি নিয়মতি কাজ না পান। আর কোর্সের সার্টিফিকেট যদি সরকার নির্ধারিত না হয় তাহলে কি আপনার ব্যক্তিগত জীবনে কোন কাজ হবে। হাজার হাজার ছেলে বা মেয়ে অভিযোগের ঢালি নিয়ে ঘুরতাছে সারা দেশে : যে তারা অনেক অনেক অনেক টাকা বা পয়সা দিয়ে কাজ শিখেছে কিন্তু এখন আর কাজ পাইতাছে না। তার মানে বোঝা যাইতাছে যে: ষংঘবদ্ব একটি চক্র ঘুরাফেরা বা চলাফেরা করতাছে যাদের কাজ হইতাছে বিপুল অংকের টাকা পয়সা হাতিয়ে নেওয়া। একসময় হয়তো তারা দেশ থেকে চায়নিজ বা শতরু দেশে চলেও যাবে লুকোছাপা করে। তখণ হয়তো বাংলাদেশ সরকার পড়বে বেকায়দা সিচুয়েশেন। কারন সারা দেশের অনেক মানুষ এখনি অভিযোগ করতাছে বা বদ দোয়া দিতাছে: তারা যেনো কবরে শান্তি না পায় বা জান্নাত যেনো না যায়। সেদিন এক মেয়েকে দেখরাম এই রকম অভিযোগ করতাছে।
ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং জগতের ওয়েবসাইট গুলোতে মূল নাম গোপন রেখে যে কোন খ্রীষ্টান ইহুদি নামে র একাউন্ট ওপেন করে বায়ার সেজে কাজ দেয়া যায় বা কাজ যদি দেয় তাহলে কিন্তু আপনি তেমন ধরতে পারবেন না। কারন ওয়েবসাইটের মালিকের দরকার ডলার। সারা বিশ্বের শ্রমিক ভাইরা যদি যার যার কর্মের দেশে অবস্থান করে সেই সেই দেশের আইপি এবং মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে একটি খ্রীষ্টান/ইহুদি নাম ওপেন করে আর সেরকম একটি প্রোফাইল বানায় আর সে যদি ক্রমাগত বাংলাদেশে থেকে সেলারদের কাছ থেকে সারভিস কিনতে থাকে (পরিকল্পনা মোতাবেক। আরো হয়তো অনেক ধরনের উপায় আছে যেমন: যারা বিদেশের পারমান্টে নাগরিক তাদের ডিটেইলস কারেকশন করে আপনি াবয়ার প্রোফাইল মেক করে আপনার পারসোনল ভারচুয়াল ক্রেডিট কার্ড বা রেগুলার ক্রেডিট কারড এক্সস করতাছেন যেখানে বিল হইতাছে সেই লোকের নামে আর সুবিদা নিতাছেন আপনি ইচ্ছা করে। এইগুলেঅ কিন্তু সম্ভাবনা: উড়িয়ে দেয়া যায় না কারন এখন কার িদনে ম্যাক্সিমাম বায়ারের ছবিই খুজে পাওয়া যায় না] আপনি কিন্তু বুঝতে পারবেন না যে: কে কে আপনার কাছ থেকে সারভিস কিনতাছে? কারন যে শ্রমিক অষ্ট্রেলিয়া থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করতাছে সে রেজিস্ট্রেশন করা মাত্রই কিন্তু তাকে অষ্ট্রেলিয়ান আইপি থেকে অষ্ট্রেলিয়ার ফ্লাগ থেকে ভেরিফায়েড দেখাবে। যে সকল ওয়েবসাইটের সাথে বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংকের সরাসরি লেনাদেনা আছে সেই সকল ক্ষেত্রে কিন্তু যে কেউ ঝামেলায় পড়ে যাইতে পারে। কারন কোন ক্রমে যদি কোন ফ্রি ল্যান্সিং এক্টিভিটিজ সরকারের কুনজরে পড়ে বা সরকার যদি সন্দেহ করে থাকে তাহলে সরকার প্রথমে দেখবে যে: বাংলাদেশের সরকারের কোন লস আছে কিনা? ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং জগতের অনেক ওয়েবসাইট গুলোতে (যাদের সাথে বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংকের সরাসরি উইথঢ্র আছে : যাদের নাই তাদের কথা ভিন্ন) অনেক সময় বায়ার প্রোফাইল ভিডিও ভেরিফিকেশন হয় না। আবার যদি কোন ওয়েবসাইট হ্যাকারদের কন্ট্রোলে থাকে তাহলে হয়তো সেই ওয়েবসাইট গুলোতে ভালো মানুষেরা ঢুকলে তাদের ভিডিও ভেরিফিকেশন হইতে পারে আবার যদি তাদের মতো মানুষ ঢুকে থাকে তাহলে সেখানে ভিডিও ভেরিফিকেশন হবে না বা চাইবে না। তারা সব সময় নিজেদেরকে আলাদা ভাববে। তারা মনে করবে নিজে নিজে যে: তারা ইন্টারনেটে একটি সোসাইটি প্রতিষ্টা করার চেষ্টাতে আছে।
ইন্টারনেট তো মানুষের জন্য প্রযোজ্য। ইন্টারনেট কিন্তু সবাইকে এলাও করে না । সামর্থ্য থাকা সত্বেও ইন্টারনেটে কিন্তু সবাই অনেক সময় বিচরন করতে পারে না। আর যারা একসাথে দলবদ্ব ভাবে বসবাস করতাছে আর বলতাছে : তারা ইন্টারনেটে একটি নতুন সোসাইটি গঠন করবে তাদেরকে প্রথম প্রশ্ন: আপনাদের সবার কি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র আছে? যারা অমানুষ তাদের কিন্তু বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। সো অমানুষকে নিয়ে আপনি যদি ইন্টারনেটে সোসাইটি মেক করতে চান : তাতে কিন্তু হিতে বিপরীত হতে পারে। দেখা যাবে ইন্টারনেট বাংলাদেশ থেকে সীমিত (আশংকা) করে দিতে পারে (কার ফেসবুকে ব্যাপক পরিমান মেয়ে ইদানিং ন্যুড সেক্সের ও অফার দেয়) বা সীমিতও (আশংকা) হয়ে যাইতে পারে। যেমন: আফ্রিকার অনেক এলাকা থেকে ইন্টারনেট অফ করে দেওয়া আছে। যারা বড় আকারের বেলুন দিয়ে ইন্টারনেট দিতো আফ্রিকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে তারা ও তাদের পরিকল্পনা ঘুটাইয়া দিতাছে। কারন ইন্টারনেটে আপনাকে মাষ্ট বি ভালো কাজ করতে হবে: কোন খারাপ ধরনের কাজ করলে হয়তো আমেরিকান সরকার বলবে এই দেশে ইন্টারনেট কে লিমিটেড করে দাও। সীমিত ভাবে সরকারকে বা সরকারি প্রতিষ্টানকে দিয়ে রাখবে বা কিছু ভালো মানুষ ছাড়া আর কেউই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে না। ইন্টারনেট কিন্তু বাংলাদেশ সরকার- আমেরিকান সরকারের কাছ থেকে কিনে আনে : নিজে নিজে ডাউনলোড করে না বা নিজে নিজে উৎপন্ন করে না।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবহার করা বাংলাদেশে আমার কাছে দেশদ্রোহিতার সামিল (Minimum: আপনাকে ভোটার রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরন করা থাকতে হবে বা অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর আছে সেরকম)। আর সকলেই জানে দেশদ্রোহিতার সব্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। ফরেনার হলে আপনাকে অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট ধারী হতে হবে। তা্ই বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা ফরেনার হলে ফরেনার পাসপোর্ট দ্বারা আপনাকে সত ও সততার সহিত ফ্রি ল্যান্সার বা ফ্রি ল্যান্সিং করতে হবে। যে কোন একটি বিষয়ে স্কিলড হতে হবে। তারপরে অনেষ্টলি প্রোফাইল তৈরী করে সেটা দিয়ে কাজের জন্য আবেদন করে যাইতে হবে। একসময় হায়ার হয়ে যাবেন। কাজের টেকনিক বুজে ফেলাইবেন। তখণ নিয়মিত কাজ পাবেন। এখণ আপনি যদি বলেণ: এইখানে সমাজ আছে বা ইন্টারনেট থেকে ডলার উপার্জন করতে গেলে খারাপ কাজ করতে হবে: খারাপ পরিবেশে যাইতে হবে বা খারাপের সাথে থাকতে হবে: তাহলে বুঝতে হবে এইখানে ঘাপলা আছে এবং বড় সড় ঘাপলা আছে। মনে করেন/ধরেন উদাহরন স্বরুপ: একটি ওয়েবসাইট যার সাথে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় রিজার্ভের সংযোগ আছে : সরাসরি ওয়েবসাইট থেকে ব্যাংকে উইথড্র দিতাছে কিন্তু সেটা এক ধরনরে হ্যাকিং মানি বা ডুপ্লিকেট মানি যেখানে বাংলাদেশ সরকারের ক্রমাগত লস হইতাছে তাহলে কিন্তু সেখানে যারা কাজ করতাছে সবাই দেশদ্রোহিতার বা রাষ্ট্র দ্রোহিতার সামিল যার ম্যাক্সিমাম শাস্তি মৃত্যুদন্ড। আপনি যদি হ্যাকার হয়ে থাকেন বা রাষ্ট্রের সেনসিটিভ ইস্যুর কারন হয়ে দাড়ান যা বাংলাদেশ বিরোধী কাজ জড়িত থাকেন তখন কিন্তু বাংলাদেশ সরকার আপনার বিুরদ্বে চলে যাবে এবং আপনাকে আপনার দলসহ দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিতে দ্বিধাবোধ করবে না- সাথে যারা জড়িত/সহায়তাকারী থাকবে তারা ও হয়তো ফ্রি যাবজ্জীবন জেল পেয়ে যাবে। বাংলাদেশে আইন সবচেয়ে শক্তিশালী।
সেজন্য আমি নতুনদের কে এমনতর মার্কেটপ্লেস কাজ করতে বলি : যার সাথে বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংকের সরাসরি কোন যোগাযোগ বা ্ উইথড্র সিষ্টেম নাই। কারন যে গুলোর আছে সেগুলো অনেক সময় অনেক খানে সন্দেহের উদ্রেক করে। আমি একজন তথ্য প্রযুক্তি বিদ হিসাবে (ইনফরমেশণ সিষ্টেম ম্যানেজমেন্ট ডিপ্লোমা: ২০০৫ অনলাইন এক্সাম ক্যালিফোরনিয়া) অনেক সময় সন্দেহ প্রকাশ করি বিভিন্ন সময়: আমি প্রায় ২০ বছর ধরে ইন্টারনটে ব্যবহার করি। আমার এই খানে মাঝে মাঝে কিছুটা খটকা লাগে। যখন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট প্রথমে বের হয় তখনি বলা হয় অবশ্যই তৃতীয় পক্ষ পেমেন্ট সিষ্টেম ব্যবহার করতে। যেমন: পেপাল, এলার্টপে, পাইওনিয়াল বা স্ক্রিল, ওয়েবমানি বা পারফেক্ট মানি। যখন প্রথম বের হয় তখন এই ধরনের আইন ই চোখে লাগে। আমি ব্যবহার করি পেপাল এবং পাইওনিয়ার। ২০০৯-২০১-২০১১ সালে ব্যবহার করেছি ওডেস্ক থেকে বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংক। তারপরে আবেদন করে পাইওনিয়ার কার্ড না পাইতে পাইতে ব্যবহার করেছি পেপাল এবং এখণ করতাছি পাইওনিয়ার (অধিক সুবিধাদি নিয়ে)।
পরিশিষে আপনাকে অনুরোধ করবো আপনি আমার ইউটিউব চ্যানেল ঘুরে দেখতে পারেন যেটা দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন যে: কোন ধরনরে মার্কেটপ্লেসে কাজ করা ঠিক হবে।
search me on youtube : #masudbcl