[এটি একটি গল্পাকারে লেখা। অনেক অংশই নিজস্ব রিসার্চ বা অুনসন্ধান থেকে লেখা। আপনার খটকা লাগলে নিজে থেকে তথ্য অনুসন্ধঅন করে নিবেন। পুরো ঘটনার সাথে যেখানে মিলবে না সেখানে বাস্তবের সাথে মেলানোর চেষ্টা করবেন না]
Do not judge the post contents at below 18 age.
ঢাকা শহরের একটি স্বনামধন্য এলাকা। হঠাৎ করে কয়েক লক্ষ ছেলে পেলে একসাথে হয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম থেকে: যার নাম #শাহবাগ #গনজাগরন ২০১৩। সেখানে কয়েক লক্ষ ছেলে এবং মেয়েরা সারা দেশে একটি সঠিক জনমত গঠনে স্বক্ষম হয় এবং তার বদৌলতে তারা #দেশবিরোধী(ফাসি), #দালাল(ফাসি) , #রাজাকার(ফাসি) এর রায় আনতে স্বক্ষম হয় এবং ফাসিও দিয়ে ফেলায়। সোশাল মিডিয়া থেকে একটি #গনজাগরনের মাধ্যমে একটি অসম্ভব কে সম্ভব করে ফেলানো সম্ভব হয়; তা দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং কার্যকর।
দেখেছি, বুঝেছি, শুনেছি এবং ধারনা করতাছি:
দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এই রায় কার্যকর করার পরে একটি গ্ররপ যারা তাদের #প্রজন্ম(ফাসি) তারা ভীষন কষ্ট পায়। তারা ঢাকা শহরের এর একটি এলাকা তে একটি বস্তিতে বসে থেকে ভয়াবহ প্রতিজ্ঞা করে যে: তারা এর প্রতিশোধ নেবে। প্রতিশোধের নেশাতে তাদের মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। তারা একটি তালিকা তৈরী করে এবং সেই তালিকা মোতাবেক তারা অনেকের নাম লিপিবদ্ব করে যে তাদের কে মেরে ফেলাবে এবং সেই সংক্রান্ত ঘোষনা ও থ্রেড ও তারা দিয়ে দেয়। সেগুলো সামাজিক যোগাযোগর মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সারা দেশে তাদের ব্যাপারে এলার্ট জারি করা হয় এবং সকলেই সতর্ক ও হয়ে যায়। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়। শুনেছি সেই সময়ে অনেক অপরিচিত লোকজন বাংলাদেশে ঢুকেছে বিভিন্ন পথে এবং অবৈধ ভাবে।
প্রথমেই জানা যায় এবং ধারনা করা যায় (কারন তারা বাংলাদেশে বসবাস করে কিন্তু জয় বাংলা বলতে পারে না) : তারা #টেষ্টটিউব চাইল্ড। মানে পুরোপুরি মানুষ না। তো বুদ্বি হলো যে : তারা যেহেতু #টেষ্টটিউব সেহেতু একটু সতর্ক হয়ে চললেই হবে। যারা #জয়বাংলার সন্তান তারা একটু সতর্কতা গ্রহন করলো। তারপরে প্রশ্ন উঠলো যে: তারা যেহেতু টেষ্টটিউব চাইল্ড : তারা কি বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র পাবে বা তারা কি বাংলাদেশে বসবাস করতে পারবে। তো জানা গেলো বা ধারনা করা গেলো : ছবিসহ ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রনয়ন এই বিভাগ টি তখন সরকারের প্রজেক্ট ছিলো- এখণ এটি সরকারের অধিদপ্তর। তাই তারা শীক্তশালী একটি আইন তৈরী করতে পারে নাই্ আর সেই সুযোগে টেষ্টটিউব দের ফিংগারপ্রিন্ট এড না হলেও বা তারা তাদের ঘৃনাবোধ থেকে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজে থেকে এড না হওয়ার পরেও : তারা বাংলাদেশে থেকে যাওয়া সুযোগ পায়।
(শোনা কথা: কোন প্রমান নাই নীচের প্যারাটার ব্যাপারে )
বাংলাদেশে থেকে যাওয়ার সুযোগ পাইলেও অনেক মহল থেকে তাদের জাতীয়তা চাওয়া হলো। তো তারা তাদের বাপ দাদোদের দেশ দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) দের দেশ থেকে সম্ভবত মিথ্যা একটি গোয়েন্দা সংস্থার পরিচয়পত্র শো করলো। বাংলাদেশ এর প্রশাসন (?) তাই দেখে তাদেরকে থেকে যাবার পারমিশন দিলো মনে হয় (কারন জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া একটি প্রজন্ম কিভাবে বসবাস করে বাংলাদেশে) তারন তাদের মনে ভয় ছিলো যে: শাহবাগ গনাজগরন ২০১৩ এর সামাজিক যোগাযোগের আন্দোলন বাংলাদেশের ক্ষমতা পট পরিবর্তন করে ফেলাতে পারে। এই ব্যাপারটা তরুন প্রজ্ন্ম কে ভাবিয়ে তুললো। কারন শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ থেকে যে সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো হয় তা সারা দেশের অনেককে খুশী করে তুলে কিন্তু দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) দের মাথা খারাপ হয়ে যায় কারন তাদের বা তাদের দোসর দের চুরি চামারি বা দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যাবে। পরে আন্তর্জাতিক ভাবে খবর নিয়ে জানা যায় যে: সেই গোয়েন্দা সংস্থার পরিচয়পত্র যা টেষ্টটিউবরা (if available) সাবমিট করেছিলো তা ভুয়া। আর এই দিকে জাতীয় পরিচয়পত্র অধিদপ্তর (২০১৮) ও তৈরী হয়ে যায়: তৈরী হয়ে যায় নিজস্ব আইন। এখণ প্রশ্ন হলো: সেই সকল ভুয়া টেষ্টটিউব ধারী (If available) লোকজন কি এখনো ঢাকা সহ সারা দেশের বাংলাদেশে আছে বা বসবাস করতাছে। তারা ঠিক কোন মেথডে বাংলাদেশে আছে বা রয়ে গেছে তা যদি জাতীয় পরিচয়পত্র আইন কার্যকর করা হতো তাহলে হয়তো বাংলাদেশ থেকে পেনডেমিক সংক্রমন কমানো যাবে। কারন তারা যদি অন্যদেশ থেকে বাংলাদেশে এসে থাকে (illegal access) তাহলে তাদের দ্বারা এই রোগটা সংক্রমতি হবার সম্ভাবনা আছে ১০০%।
উপলব্দি:
সময় এসেছে জাতীয় পরিচয়পত্র আইন কার্যকর করার । করোনা কালীন এই সময়ে আইন করা দরকার এবং কার্যকর করা দরকার যেনো বাংলাদেশে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া : বৈধ জাতীয় পরিচপত্র (include voter number must) ছাড়া কেউ বসবাস করতে পারবে না। আর যদি সেরকম কেউ বসবাস করে থাকে আর তারা যদি চাইনীজ (Because the virus has been transmitted from china: everybody is saying that) টাইপের হয় তাহলে তো আর রেহাই নাই বোধহয় : কারন এইটা তাদের জন্য একটা এম্বিশনও হতে পারে যে তারা একটি নিজস্ব রেডিয়ান্ট নিয়ে বাংলাদেশে অবাধে বিচরন করতাছে (এই পেনডেমিকের সময়েও থেমে নেই সারা দেশ জুড়ে যৌন কর্ম) আর সমানে এই রোগটাকে বিস্তার করে যাইতাছে। যেহেতু সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলার পরেও এখন মানুষ জন অবাধে মেলামেশা করতাছে সেহেতু এই ব্যাপারটা সারা দেশের সবখানে সঠিক মাত্রাতে আঘাত হানতে পারে। ঢাকা শহরে অধিক জনসংখ্যার শহর হবার কারনে যে কোন মূহুর্তে যদি আঘাত হানে : তাহলে প্রায় লক্ষ থেকে কোটি লোক প্রান হারাতে পারে। তাই পরিস্থিতি সামাল দেবার জন্য: ১৮+ যে কেউ যেনো রাজধানী ঢাকা শহরে এবং পুরো বাংলাদেশে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া বসবাস না করতে পারে সেটা পুংখানুপুংখ ভাবে যাচাই করা উচিত।
সবচেয়ে বড় বিষয় এরা খালি মুখে জয় বাংলা বলতে পারে না। মানে ঠোটে মুখে এবং তাদের পৃথিবীর কোন দেশের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। ধারনা করা যায়: তারা দেখতে অনেকটা বৌদ্বদের মতো। যাকে বলা যায়: হয়তো বৈৗদ্ব জারজ। তার মাঝে এখণ এসছে ইন্ডিয়ান রেডিয়ান্ট। এই দুইটা মিলে যদি একসাথে হয় তাহলে কি অবস্থা হইতে পারে? জয় বাংলা বিরোধী দের চক্রান্তও হতে পারে। ১৯৭১ এ তো তারা সব বাংগালী কে মেরে ফেলাতে চেয়েছিলো- এখনো তো তাদের সেই স্বাদ থাকতে পারে। তাই এখন থেকে নিজ দ্বায়িত্বে তাদের কে এই দেশ থেকে হটিয়ে দেয়া উচিত বা শিকড় উপড়ে ফেলানো উচিত।
তাদের কিছু বৈশিষ্ট :
- তারা দেখতে কিছুটা বৌদ্ব দের মতো। মানে চাইনিজ আর কি?
- তারা বাংলা বলতে পারলেও বা বুঝতে পারলেও তারা বাংলা লিখতে পারে না বা পড়তে পারে না।
- তাদের কোন দেশের জাতীয়তা নাই।
- তারা একটি কুপথ প্রদর্শন করে।
- তারা খালি মুখে জয় বাংলা বলতে পারে না।
লেখাটি আমার নিজস্ব গবেষনা রিসার্চ , ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী লেখা: ২টি ব্যাপারে সচেতনতা তৈরী করার জন্য।
- পেনডেমিকের সময়ে আপনি জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া কারো সাথে মেলামেশা না করা।
- দেশে বৈধ নাগরিকের বসবাস নিশ্চত করা। জাতীয় পরিচয়পত্র আইন কার্যকর করা।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl