একদল হ্যাকার এক দেশের সরকারের সব সুবিধাদি ভোগ কররা পরে চিন্তা করতাছে যে: কিভাবে মানুষ হবে? মানুষ হবার কারন হলো: তারা সকলে টেষ্টটিউব। যেহেতু তাদের সৃষ্টি দুনিয়াতে তাই তারা যেনো কষ্ট না পায় তাই নিয়ে একটি মহল খবু উদগ্রীভ থাকে কিন্তু তাদের জন্য সারা দুনিয়ার মানুষ অনেক কষ্টে থাকে। যেহেতু তারা দুনিয়াতে ল্যাবরেটরিতে জন্ম তাই ধারনা করা হয় তাদরে সিকস্থ সেন্স নাই। উপস্থিত বুদ্বি না থাকার কারনে তারা যখন যেভাবে যারে মনে চায় ইন্টারনেটে ক্ষতি করে থাকে। কারন তাদের কোন আইডিয়া নাই যে: ক্ষতি করলে মানুষ কষ্ট পায়। আসলে দেখা যাইতাছে: তাদেরকে কন্ট্রোল করে পেছন থেকে একদণ দেশবিরোধী (ফাসি) প্রজন্ম যারা এই টেষ্টটিউব প্রজন্ম কে সামনে রেখে সমানে সারা বিশ্বে হ্যাক চারাইয়া যাইতাচে আর যখনি ধরা খাইতাছে বা ধরা পড়তাছে তখনি তারা ব্যবহার করতাচে এই টেষ্টটিউব প্রজন্ম কে। যারা মূল হ্যাকার তাদের বাবা মারা দেশবিরোধী (ফাসি ) ছিলো ফলে এই বিশ্বে বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে র সকল দেশেল যে কোন ক্ষতি করাই তাদের ধর্ম। শয়তান যেমন মানুষের ক্ষতি করে শান্তি পায়: তেমনি একদল দালাল (ফাসি) , রাজাকার (ফাসি), দেশবিরোধী (ফাসি) , কুত্তার বাচ্চা এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) সমানে ইন্টারনেটে মানুষের ক্ষতি করে মনে মনে এক পৈশাকিচ আনন্দ উপভোগ করে আর জিজ্ঞাসা করে : কেমন দিলাম? ইন্টারনেটে ক্ষতি করাকে তারা কেমন দিলাম বলে জিজ্ঞাসা করে । আদতে তাদেরকে বোঝানোই যাইতাছে : তাদের মধ্যে একদল টেষ্টটিউব এবং আরেকদল স্পেশিয়াল টাইপের টেষ্টটিউব। তারা যে মানুষ না : তাদের যে দুনিয়াতে কোন ইবাদত নাই এবং পরকালে তাার যে জান্নাতে যাবে না সেটা তাদেরকে বাঝানো যাইতাছে না। বাংলার অলি আউলিয়া আর দরবেশের সাথে কথা বলে বোঝা গেলো: তারা যদি ভালো থাকে আর মানুষের ক্ষতি না করে তাহরে এই দুনিয়াটাই তাদের জন্য শেষ পরকালে তাদের জন্য কিছু নাই। কিন্তু তারা যদি মানুষের ক্ষতি কের (যাতে মানুষ কষ্ট পায় বা মানুষের চোখ দিয়ে পানি পড়ে) তাহলে কাল হাশরের দিনে তারা চিরস্থায়ী জাহান্নামী এবং জাহান্নামের আজাব তাদের জন্য বরাদ্দ: জাহান্নামের সেই আজাব তাদেরকে এক সেকেন্ডের জন্য মানুষ বানাবে সেই আজাবটাকে রিসিভ করার জন্য- কারন জাহান্নামের আজাব ও খারাপ মানুষের জন্য বরাদ্দ।
বেসিকালি তাদের জায়গা হইতাছে রাস্তা। কারন রাস্তাতে সব খারাপ জিনিস পত্র থাকে। তাদের কে রাস্তাতে বসবাস করতে বলবে সারা দুনিয়ার বিল্ডিং এর মানুষ জন অনেক ভালো থাকবে। আর মূলত তাদের পেছনে আছে: শক্তিশালী দেশবিরোধী প্রজন্ম। সকল দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) হবার পরেও তাদরে কে কেন্ট্রাল করে এই দেশে আগে থেকে পরিকল্পনা করে রাখা : দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) প্রজন্ম যাদের বাবা মারা দেশ বিরোধী ছিলো আর তারা মানুষ ও ছিলো। তাই তারা তাদের পুর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক এমন ভাবে সব কিছু সেট আপ করে রেখেছে যেনো তাদের ফাসির রায় কার্যকর হবার পরে দেশটা তাদরে প্রজন্ম (ফাসি) এর কন্ট্রোলে থাকে। বাংলাদেশ কে নাস্তানাবুদ বানানোর জন্য এক চরম পরিকল্পনা।
ইন্টারনেটে দেখবেন একদল লোক এর জাতীয় পরিচয়পত্র নাই এবং তারা বাংলাদেশ কে ঘৃনা ও করে । জাতীয় পরিচয়পত্র নাই : মানে হয় তাদেরকে দেয়া হইতাছে না কোন নম্বর তাদের নামে ইস্যু করা হইতাছে না বা বাংলাদেশকে ঘৃনা করে তারা জাতীয় পরিছয়পত্র নিতে রাজী নাই এবং তাদের সকলের বয়স : মিনিমাম ২৫+। এরাই বাংলাদেশের মূল হ্যাকার গ্ররপ। এদরেকে আবার সাহায্য সহযোগতিা করতাছে বাংলাদেশের একটা শ্রেনী যাদের বাপ মারা এবং তাদের বাপ দাদা রা মনে মনে দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) ছিলো। এখনো তাদের দয়া রয়ে গেছে এই দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) প্রজন্ম (ফাসি) এর জন্য : যেমন তারা বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া বিল্ডিং বা ফ্লাটে বসবাস করতাছে, ভূয়া শিক্ষাগত যোগ্যতার কাগজপত্র দিয়ে সরকারের উচ্চপদে যাইয়া বসে আছে যারা সবসময় এই হ্যাকারদের পক্ষে সিদ্বান্ত দেয়। আরকেটা গোষ্টী আছে যাদের নানা বা দাদারা দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) ছিলো এবং তারা এদের জন্য ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানকেশন বা যে কোন ধরনের ইন্টারনেট ব্যভস্থা নিশ্চিত করে। মূলত : বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া যদি আপনি তাদের কে ইন্টারনেট সুবিধা দিয়ে থাকেন তাহলে মনে রাখতে হবে যে: আপনি বা আপনার রক্তও মীরজাফর। আগে ছিলেন মীরজাফরের প্রজন্ম আর এখণ হইছেন দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) এবং কুত্তার বাচ্চা (ফাসি) । তাই বাংলাদেশে হ্যাকার বিরোধী আইন থাকারপ রেও রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো তে বসবাস করে এক শ্রেনীর লোক সারা দেমের সকল ধরনের ইন্টারনেট হ্যাকারদেরকে একটা ফ্যাসিরিঠজ দিয়ে যাইতাছে আর তারা সমানে সারা দেমেল মানুষের ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত তথ্যের অনবরত ক্ষতি করে যাইতাছে যা একমাত্র শয়তান বা তার প্রজন্মের জন্যই সম্ভব। পৃথিবীতে একমাত্র শয়তানই সব মানুষের ক্ষতি করে থাকে সবসময়।
দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) এবং কুত্তার বাচ্চা (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্মের (ফাসি) জন্যই বানানো হয়েছে ক্রিচক্রযান। এইটা টানতে অনেক কষ্ট হয় যেখানে তারা কষ্ট করে মানুষ হিসাবে থাকতে পারে বা মানুস থাকার জন্য কষ্ট করতে পারে। তা না করে বাংলাদেশের লোকজন সাধারন মানুষকে কষ্ট দিতাছে বিগত ৫০ বছর যাবত আর দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল ((ফাসি) , রাজাকার (ফাসি) এবং কুত্তার বাচ্চা (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্মের (ফাসি) লোকজনদেরকে পারলে সব ধরনের ফ্যাসিলিটিজ দেয়া শুরু করেছে। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই: বাংলাদেশের নাগরিক না তারা ও প্রকাশ্য দিবালোকে সব ধরনের সুবিধা নিয়ে চলতাছে।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl