Translate

Saturday, August 28, 2021

২৩০০০ ভিউজ = ৮৯ডলার। Search Youtube: masudbcl । Youtube Payment Proof.

 







ইউটিউবের দ্বিতীয় পেমেন্টর দ্বারে কাছে চলে এসেছি।  ২৩০০০ ভিউজ= ৮৯ ডলার। এইখানে ৩০০০ ভিউজ আমার কেনা। তাহলে হিসাবে দাড়ায়: ২০০০০ ভিউজ= ৮৯ ডলার। আর ইউটিউব কেটে নিবে : ৭৩ ডলার ৪৫% হিসাবে। তাহলে আমার টোটাল উপার্জন দাড়ালো: ৮৯+৭৩= ১৬২ ডলার । 

এডসেন্সের নিয়মানুযায়ী ১০০ ডলার হলে সেটা ব্যাংকে আইসা এড হবে। তাদের পেমেন্ট সাইকেল ৩ থেকে ৮ তারিখ। আর পেমেন্ট : ২১ থেকে ২৬ তারিখ। এই ০৩ তারিখের মধ্যে যদি আমার একাউন্টে ১০০ ডলার এড না হয় তাহলে আমাকে অক্টোবর েমাসের ০৩ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। 

আগের পেমেন্ট পেয়েছি ৩০০০০ ভিউজ ৮৭ ডলার+ এডসেন্স ২১ ডলার= ১০৮ ডলার।


গত মাসের উপার্জন ছিলো: ১২০০০ ভিু্উজ= ৪৮ ডলার। 

আশ্চর্যের বিষয় হলো: আমার সাবস্ক্রাইবার অনলি ২০০০। তারপরেও আমার উপরে অনলাইন হ্যাকার বাহিণীর অমানষিক নির্যাতন চলে বিগত ৮-১০ বছর যাবত: কায়রো রেভ্যুলশন এর পর থেকে। আমার ইউটিউব চ্যানেলটি ভিজিট করে সাবস্ক্রাইভ করে হ্যাকারদের একটি সমুচিত জবাব দেবার জন্য আমার পরিচিত সকরেল কাছে অনুরোধ করা হলো। প্রতিদিন তারা আমার চ্যানেল থেকে ফিক্সড ২টা টাইমে সকাল ৫টা থেকে ৭টা এবং প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে ৭টার সময়ে থ্রেড দিয়ে সাবস্ক্রাইবার হ্যাক করে। আমি একটি API SME Website থেকে সাবস্ক্রাইব এড করি যেটা ইউটিউব এলাও করে কিন্তু বাংলাদেশী হ্যাকার রা এলাও করে না্ তারা যে কোন  একটি পদ্বতিতে গুগলের স্পেশিয়াল নেটওয়ার্ক
ব্যবহার করে মে বি আমি সহ সারা দেশের সকল ছেলে বা মেয়েদের ইউটিউব চ্যানেল থেকে সাবস্ক্রাইভ কাট করে তাদের নিজস্ব চ্যানেল গুলোতে এড করার চেষ্টা করে: সাবস্ক্রাইভ করার জন্য ইমেইল মার্কেটিং ও করতে পারে। আপনি হয়তো বলবেন এইটা কিভাবে সম্ভব। এই প্রবলেম টা ইউটিউব বিডি লোগো তৈরী হবার পর থেকে হইতাছে। Youtube.com.bd*/  এই রকম একটি ডোমেইন থেকে হ্যাক করা হয় বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে সন্দেহ পোষন করি যার পুরোপুরি এক্সস বাংলাদেশ সরকারের কাছে থাকার কথা  থাকলেও হয়তো হ্যাকারদের দৌরাত্ম থাকার কারনে নাই। 




আপনি যদি আমার ইউটিউব কম্যুনিটি ট্যাব টা পুরোপুরি ওভার লুক করে থাকেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন বিগত চার বছর ধরে তারা প্রায় ২০০০০-৪০০০০ সাবস্ক্রাইবভ এড হবার পরে হ্যাক করেছে। এই কাজটা কররা জন্য তারা অকে উন্নত এবং দামী দামী ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করে আর মানুষকে ফাদে ফেলানোর চেষ্টা করে। অনেকটা সংঘবদ্ব চক্রের মতো। প্রথমে আপনি এপিআই এসএমই ওয়েভসাইটে ক্য্যাম্পেইন সেট করবেন। ক্যাম্পেইন সারা বিশ্বের যে কোন দেশের জন্য সেট করা যায়। তারা সেই সকল দেশের ভিপিএন ব্যভহার করে তাদের কাছে থাকা অসংখ্য জিমেইল এবং অসংখ্য ইউটিউব একাউন্ট দ্বারা লগইন করবে। তারপরে সেই সকল দেশের ভিপিএন থেকে চ্যানেল ভিজিট করে সাবস্কাইভ করবে এবং তাররে তারা আবার একটি নির্দিষ্ট সময়ে আনস্বস্ক্রাইভ করবে । এতে যার চ্যানেল সে বিমর্ষ বা মর্মাহত হবে কারন ইউটিউব এর সাবস্ক্রাইভ ডিলেট রেটিও মাত্র ১০০:১। প্রতি ১০০ জন সাব করলে ১ জণ এর একাউন্ট ডিলেট গবে। সেখানে এই চক্রান্তকারী গ্ররপ মূহুর্তে  ১০০-১৫০ জনকে পরিকল্পনা মাফিক ডিলেঠ করে ফেলায় এবং ফাদে ফেরে তাার টাকা চেয়ে বসে এবং বলে যে: টাকা দিলে অসংখ্য সাবস দিবে এই প্রসেসে যারা পুরোপুরি ইলিগ্যাল: চ্যানেলর ভয়াবহ ক্ষতি হয়: এইভঅবে তারা অসংখ্য মানষের ক্ষতি করে যাইতাচে: যাদের চ্যানেল ফ্রিজ হইাচে এবং যারা ১ লক্ষ ভিউজ এ ও ১ ডলার তুলতে পারতাচে না ইউটিউব মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম থেকে।


সব সাবস্ক্রাইভার যে এইভাবে এড হয় তা নয়। কিন্তু সারা বিশ্বে এই হ্যাকার টিম টা একটিভ । এই ওয়েভসাইট টা টেক্সাসের একটি বিশ্ববিধ্যালয়ের ছেলে বা মেয়েদের ওয়েবসাইট। আপনি এইপআই প্যানেল থেকে কোটি কোটি সাবস কিনতে পারবেন কিন্তু তারা কখনোই আপনার ভিডিও দেখবে না। আমার ২০০০+ সাব এর মধ্যে কোন ভিডিও থেকে কতো সাব এসেছে তার লিস্টিং আছে ইউটিউব ষ্টুডিও এনালাইটকিস প্রোগ্রামে। আবার আপনি যদি প্যানেল থেকে সাব কিনেন লক্ষ লক্ষ তাহলেও সেটা দেখাবে না ইউটিউব ষ্টুডিও এনালাইটিকস সেকসানে। ইউটিউবের নিয়মানুযায়ী আপনি ১ লক্ষ পর্যন্ত সাবস কিনতে পারবেন। চিনেন না জানেন না আপনার নে চাইলো আর আপনি যে কোন প্যানেল থেকে ১কোটি সাব কিনে ফেলাইলেন আর আপনরা চ্যানেল ফ্রিজ হয়ে গেলো এবং আপনি মাস শেষে ডলার পাইলেন না: তাতে তো কোন লাভ হলো নাই। নীচে দেকানো যে ছবি যেগুলোকে বলা হয় এপিআই এসএমই। এইখানে অনেকেই বট ব্যবহার করলেও কিছু কিছু সেকসানে বট ব্যভহার করা যায় না: ইউটিউব সাব তেমনি একটি সেকসান। এইখানে এক্সচেনজ এর টাইমে একজন ব্যভহারকারীএকটি চ্যানেলে ঢুকার জন্য এইপআই সাব বাটনে ক্লিক করবে: তারপরে ৫ সেকেন্ডস সময় নিয়ে চ্যানলেটি ওপেন হবে: সে আরো বেশী সময় নিয়ে চ্যানেলটার সাব বাটনে আবারো ক্লিক করবে যেটাকে রিকনফারম মেথড বলে। তারপরে আবার পেজটা ক্লোজ করবে ম্যানুয়ালি কারন ৫-১৫ সেকেন্ডর বেতরে ক্লোজ না করলে সেটার ক্রেডিট পন্টে এড হেব না এবং এইভাবে আসা ভিউজ গুলো ইউটিউবের ষ্টুডিও এনালাইটকিস প্রোগ্রামে দেখাবে।  যে চক্রান্ত কারী গ্ররপটার কথা বললাম: আমি ধারনা করি তারা ঢাকা শহরের উত্তরা এবং মিরপুর এলাকা থেকে। 




রাষ্ট্রের জন্য রিস্ক: একসাথে প্রচুর পরিমান ছেলে বা মেয়ে মোবাইলের টাওয়ার বা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করে যখন ভিপিএন গুলো চালু করে তখন সেগুলো যে কোন খানে একটি অতিরিক্ত তড়িৎ আবহ তৈরী করে যার মাধ্যমে সারা বিশ্বের হ্যাকার দের আখড়া বলে পরগনিত হয় ঢাকা শহরে। কারন ছাড়া যদি কেউ অতিরিক্ত মাত্রাতে ভিপিএন ব্যবহার করে এক্সস লেভেলে: তাহলে সেখানে অতিরিক্ত মাত্রার তড়িৎ আবহ তৈরী করার মাধ্যমে মোবাইলের টাওয়ার কে ক্যাচ করতে পারবে বিশ্বের যে কোন দেশের (কারন ভিপিএন সফটওয়্যার গুলো বিশ্বের বিভিন্ন নামী দামী দেশের) হ্যাকার রা : কারন প্রত্যেকটা মোবাইল টাওয়ারের নীচে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনটে কানকেশন সেট আপ আছে যাতে করে হ্যাকার রা ব্রডব্যান্ড কানেকশনে ঢুকতে পারে। সেখানে রাষ্ট্রীয় বড় সড় ক্ষতির আশংকা করা যয় সহজে। যা আমি মনে করি বাংলাদেমের প্রাইভেট ব্যাংক গুলোর জন্য বড়সড় রিস্ক। বাংলাদেশ সরকার পরনো রিলেটেড ওয়েভসাইট কে এখণ ওপেন হতে দেয় না : বন্ধ করে রাখা আছে রাষ্ট্রীয় সারভারে।সেক্ষেত্রে আপনি যদি ভিপিএন বভ্যহার করেন পরনো দেখার জন্য সেটা রাষ্ট্রের জন্য রিস্ক হবে না। কিন্তু চালূ থাকা ওয়েবসাইটে যদি কেউ ভিপিএন ব্যভহার করে তাতে রাষ্ট্রীয় ডাটাবেজ বা যে কোন সারভারে যে কোন ধরনের হ্যাক হতে পারে অতি সহজে কারন ভিপিএন সফটয়্যার গুলো মেক করেছে বিভিন্ন দেশের হ্যাকার রা। আর সেগুলো ব্যভহারে বাংলাদেমে নিষেধাজ্ঞা এবং কঠোর প্রতিহিত ভূমিকা থাকা উচিত।  


 

 


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl