Translate

Saturday, September 25, 2021

Do not talk by the language of "He Said" when you are not religious.

কালি বা লেখার পদ্বতি আবিস্কৃত হবার পরে বা কোন কিছু লিখে রাখার নিয়ম অনুযায়ী পৃথিবীতে যতো মহামানব বা গড বা নবী/রাসূল/পয়গম্বর এসেছেন : তাদের সবার কথাই লিখে রেখেছেন উনাদের সাহাবারা/অনুসারীরা। যখন উনারা অবর্তমান তখণ সেই সকল সাহাবারা বা তাদের অনুসারীরা সেই কথাগুলো লিখে রাখা বই থেকে তুলে ধরেছেনে যুগ থেকে যুগে মানুষের সামনে। যেহেতু বেশীর ভাগ নবী/রাসূল/পয়গম্বর পুরুষ : তাই উনাদের কথাগুলো যখন বর্ননা করা হয় ইংরেজীতে : তখন সহসাই বলা হয়: "He Said". এর মানে হলো উনি বলেছেন (জোড় অর্থে)। যখন কোন ধর্মদ্রোহীরা গ্যানজাম করতে চায় তখন তাদের কে থামানোর জন্য বা কোন হাদিস যা অবশ্যই মানতে হবে সেরুকম বর্ননা কররা সময়ে: খুব জোড় গলাতে "He Said" ব্যাপারটা বলে খ্রীষ্টান ফাদার/ইহুদি পাদ্রী বা মুসলিম আলেম ওলামা মাওলানারা: ধর্মীয় সমাবেশে। আরো সহজ করে বলতে গেলে মুসলিম ধর্মে : মহান রাসূল হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (আ:) এর কথা যখন  তার অনুসারী কেউ বর্ননা করেন আলেম ওলামা মাওলানারা তখন নবীজির নিজ মুখে উচ্চারিত নির্দেশাবলী গুলো উনারা খুব শক্তিশালী ভাবে (ইংরেজীতে "He Said" বলে) উচ্চারন করেন: যেনো সকল মানুষ সেই কথাগুলোকে ভয় করে বা মেনে চলে : তখন তারা নবীজির পুরো নাম (হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা [আ:]) বার বার সম্বোধন না করে "He Said" [তিনি বলেন বা উনি বলেছেন বা নবীজি বলেছেন] শব্দটা উচ্চারন করেন বেসিকালি ধর্মীয় মাহফিলে যেমন: ওয়াজ বা মসজিদে কোন আলোচনাতে। তেমনি খ্রীষ্টান ফাাদার রা চার্চে এবং ইহুদি পাদ্রীরা গির্জাতে তাদের নবীজির [হযরত ঈসা(আ:) বা হযরত দাউদ (আ:) বা যীশু খ্রীষ্ট]  কথাগুলো উচ্চারন করার সময় বার বার ই "He Said" "He Said" শব্দটা উচ্চারন করে -কারন বার বার পুরো নাম উচ্চারন করাতে অনেক সওয়াব থাকলেও সব ধরনের মানুষ যারা আলোচনা শুনতে আসে তারা ১০০% মনোযোগ না দেওয়াতে নবীজিদের নামের যেনো কোন অপমান না হয় সেজন্য সহজ সরল ভাষাতে  ফাাদার/পাদ্রী/আলেম ওলামা মাওলানারা "He Said" শব্দটা ব্যবহার করেন।




কিন্তু বলতে পারেন বর্তমানে দুনিয়াতে যারা শয়তানের পূজারী তারা শয়তানের কাজ কারবার করে : খারাপ কাজ করার সময়ে আমাদের সব ধর্মের নবীজি দেরকে অপমান করে শয়তান কে "He Said" "He Said" বলে  সম্বোধন করে। যেমন: পায়ুপথে সেক্স করা আমাদের সকল ধর্মে নিষেধ। সব নবীজি রা নিষেধ করে গেছেন। ধর্মে স্পষ্টত নিষেধ আছে: অমার্জনীয় কবিরা গুনাহ। মেডিকেল সায়েন্সে নিষেধ। বাংলাদেশের আইনে নিষেধ: পুরুষ নির্যাতন আইন বা  নারী নির্যাতন আইনে সর্ব্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড হবে। কিন্তু সেই শয়তানের কুপ্রজন্ম যখন সারা দেশে নিজেদেরকে এক ধরনের স্পেশিয়াল ...হোল বলে খারাপ কাজ বা পায়ুপথে সেক্স বা ধর্ষন করে তখন তারাও এই শব্দটাকে উচ্চারন করে : বার বার বলে: "He Said" "He Said"। মানে তারা বলতে চায় সারা দুনিয়ায 650 কোটি ইহুদি, খ্রীষ্টান এবং মুসলিম রা যেনো এই খারাপ কাজটা করে কিন্তু ধর্মে নিষেধ থাকার কারনে কেউই সেটা করে না। এই  কুপ্রজন্ম যখন এই খারাপ কাজটা করে তখন শয়তান নেক সূরুতে তাদের কে ধোকা দেয়: শয়তান নিজেকে ধর্মীয় সুরুতে তাদের সামনে নিজেকে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে  আর তখন তারা শয়তানের  নেক সূরুত কে ধর্মীয় নির্দেশ মনে করে যা পৃথিবীর সকল ধর্মে নিষেধ আছে এ যাবতকালে। 




মেডিকেল সায়েন্সে নিষেধ: কারন মানবদেহের ভেতরে যতো খারাপ পরজীবি আছে সব মানব দেহের  স্বাভাববিক গতি অনুযায়ী পায়ুপথে আইসা জমা হয়: আপনি যদি সেদিক দিয়ে আপনার লিংগ প্রবেশ করান (ধর্মীয় নিষেধ) তাহলে আপনি সেই সকল খারাপ প্যারাসাইট গুলো আপনার লিংগের সবচেয়ে সেনসিটিভ অংশ প্রস্রাবের রাস্তাতে রিসিভ কররেন যা মূহুর্তে সারা শরীরে ছড়িয়ে যায় এবং রক্তের সাথে দানা বেধে যায়। আপনি কিন্তু জানেন না সেই সংগিণীর পায়ুপথে কি কি প্যারাসইট আইসা জমা হয়ে আছে? মানুষের শরীরে যখন হাড্ডি বা রক্ত বা গোস্ত প্রতিমূহুর্তে পরজীববি বা প্যারাসইট উৎপন্ন করে   ময়লা হিসাবে : সবসময়ই সেটা মানুষের শরীরের নিয়মানুযায়ী পায়ুপথে আইসা জমা হয় যা কিনা খালি চোখে দেখা যায় না। তো সংগিনীকে ভালোবেসে ভাইরাস রিসিভ করার তো কোন মানে হয়  না এই "He Said" মেথডে। এইখানে He বলতে তারা শয়তানকে বোঝায় । [শয়তানের নির্দেশনায় খারাপ কাজ করার সুবিধার্থে তারা "He Said" শব্দটা উচ্চারন কররে।  ইহুদি খ্রীষ্টান এবং মুসলিম ধর্মের সবাই যার যার ধর্মীয় মনোযোগে লিপ্ত হয় বা তাদের নিজ নিজ ধর্মের নবীজির আদেশ নিষেধ গুলো মনে করে : তখন শয়তানের অনুসারীরা সুযোগ বোঝে সেই  পায়ুপথে খারাপ কাজে লিপ্ত হয়। মানে এক খতায় শয়তানের অনুসারীরা খারাপ কাজ করার সুযোগ সুবিদা আদায় করার জন্য "He Said" শব্দটা ব্যবহার করে যেখানে হি বলতে তারা হিজড়া শয়তান কে বোঝায়  শুনেছি শয়তানের লিংগ নাই যাকে বলা হয় চির অভিশাপ।]  



ছোটবেলাতে শুনেছি: জেনে শুনে বোঝে প্রাপ্তবয়স্কে (১৮+ বয়সে) পায়ুপথে সেক্স করলে সাথে সাথে সেটা নাস্তিকতা রুপ ধারন করে কারন এইটা ধর্মে উল্লেখযোগ্য কবিরা গুনাহ। আপনি কখনোই কোন মেয়ের সাথে এই ধরনের খারাপ কাজ না করলে আপনাকে এই বিশ্বে সকলেই ডাকবে মিশনরাী বা মিশনারী অনুসারী। ধর্মে যেটা নিষেধ সেটা মানার নামই ধার্মিকতা। আমরা যীশু খ্রীষ্টের জগতের লোকজন যখন ই "He Said" শব্দটা শুনি তখনই  উনার নির্দেশাবলীতে হারিয়ে যাই যেমন মুসলিম রা হারিয়ে যায় হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (আ:) এর বানীতে, হয়তো বা খ্রীষ্টান রা হারিয়ে যায় হযরত ঈসা (আ:) এর বানীতে, হযতো বা ইহুদিরা হারিয়ে যায় হযরত দাউদ (আ:) এর বানীতে বা যে যে ধর্মের অনুসারী সে সেই ধর্মের নবীজি/রাসুল/মহামনব এর বানীতে হারিয়ে যায়: আর তখনি একদল শয়তানের অনুসারী "He Said" "He Said" বলে খারাপ কাজ করা শুরু করে যেখানে ধর্ম প্রান মানুষের অনেক কষ্ট হয়। শযতানের বা শয়তানের অনুসারীদের কাজই হলো ধর্মপ্রান মানুষকে কষ্ট দেওয়া। যারা শয়তানের অনুসারী তারা নিশ্চিত জাহান্নামী : আর  বাংলাদেশে নিশ্চিত জাহান্নামীরা ধর্মপ্রান মুসুল্লীকে কষ্ট দেবার মাধ্যমে এক ধরনের  শান্তি খুজে পায়। তাই "He Said" শব্দটা শূনলেই সকলেই সতর্ক থাকবেন কারন খারাপ পরিবেশে নবীজির নির্দেশগুলো ভাবা বা পালন (যদি ভাবেন বা পালন করেন তাহলে আপনি আপনার নিজের ধর্ম রক্ষা করলেন) করার সাথে সাথে  সেই খারাপ দলেল  বিুরদ্বে প্রতিবাদ করাটা বেশী জরুরী (কারন আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী আপনি যখন প্রতিবাদ করবেন তখণ সকল মানুষের উপকার হবে) তাতে আপনি অধিকতর আরাম বা ভালোবাসার সহিত আপনার ধর্মটুকু পালন করতে পারবেন। 


ফ্রিল্যান্সার/ব্লগার/ইউটিউবার: #masudbcl

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl