কোন হিজড়া (নাউযুবিল্লাহ) কে যদি আপনি জিজ্ঞাসা করেন: তোর কাছে কি পয়েন্ট আছে? তাহলে সেটার উত্তরে সে যা দেখাতে তার ভাষাতে প্রকাশ করার মতো না। কারন সে পয়েন্ট বলতে সেটাই বোঝে। কোন পোলাখোর (নাউযুবিল্লাহ) কে যদি আপনি বলেন যে; তোর কাছে পয়েন্ট আছে তাহলেও সে একই জিনিস দেখাবে যা বলার মতো না। বাংলাদেশের সমাজে অনকে ধরনের খারাপ লোক আছে: কেউ কেউ আছে (নাউযুবিল্লাহ) টাইপের কাজ কারবার দিয়ে বেড়াবে: মানে তারা যখন যারে মনে চায় তার যারে ভালো লাগে তাকে দেখাবে বা দিয়ে বেড়াবে : কারন যুগের সাথে সাথে অনেক কিছু পরিবর্তন হবার সাথে সাথে সেক্সুয়াল অংগ ভংগির ও ধরন পাল্টে গেছে। বাংলাদেশে যারা হিজড়া (নাউযুবিল্লাহ) সেকরম মন মানসিকতার লোকজন কে যুক্ত রাষ্ট্রে বলা হয় : ট্রান্সজেন্ডার (নাউযুবিল্লাহ) । সেখানে অনেকেই নিজেদের লিংগ ও পরিবর্তন করে ফেলায়।
তো যাই হোক: এই সব ধরনের লোকজনদেরকে একসাথে হিজড়া (নাউযুবিল্লাহ) সমাজ বলা হয়। যে সকল মেয়েরা পায়ুপথে সেক্স করে অভ্যস্ত তাদেরকে ও এই েক্যাটাগরিতে ফেলানো হয় কারন ধর্মভিত্তিক মুসলিম বাংলাদেশে হিজড়া , পোলাখোর এবং মেয়েরা যারা নিজেদেরেক এক ধরনরে এ...হোল বরে পরিচয় দেয় এদের সবাইকে হিজড়া ক্যাটাগরিতে ফেলানো হয়: গনজাগরন চলাকালীন সময়ে যখন মিনিষ্ট্রি অফ জয় বাংলা গঠন করার প্রক্রিয়া চলতেছিলো তখন আমার মজা করে এদের নাম রাখি: মিনিষ্ট্রি অফ হিজড়া। আদতে এই ধরনরে সকল প্রকার লোক আমরা বাস্তব জগতে এবং ইন্টারনেট জগতে এভয়েড করে থাকি। আম িমনে করি এরা গোপনে টেষ্টটিউব প্রজন্ম কারন শুধুমাত্র টেষ্টটিউব বেবি তৈরী করার সময়ে ক্যারেকটারিসটিকস ঠিক করে দেয়া যায়। আমি ষ্ট্রেইট প্রজন্মের মানুষ। আমার জীবনে নিজ জ্ঞানে স্বইচ্ছায় শুধূমাত্র মেয়ে ছাড়া অন্য কারো সাথে আমি সেক্সুয়ালি ইন্টারনেষ্টেড না। আমার বয়ষ ৪২ এবং বিশেষ করে বিগত ৩০ বছর ধরে আমি ষ্ট্রেইট। একজন মানুষেল সেক্সুয়াল ক্যারেকটারিসটিকসই নির্ধারন করা হয় ১৩ বছর বয়স থেকে।
তো যে ঘটনাটা বলার জন্য কল দেয়া: আমার ইন্টারনেট থেকে জানা : ঠিক সঠিক কোন প্রমান নাই একদল নাস্তিক প্রজন্মের লোক কায়রো গনজাগরন ২০১১ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের ভেতর থেকে ঢাকা শহরে বসে থেকে (তাদরে বাপ দাদাদরা দেশবিরোধী (ফাসি) প্রজন্ম) মুসলিম গনজাগরন হবার কারন েতাদরে দেশের জন্য যা কিনা বাংলাদেশের শতরু রাষ্ট্র এর জন্য যে কোন একটি সুবিধা চায় যা কিনা মিশর দিতে অস্বীকৃতি জানায়: আদতে তারা ছিলো এই হিজড়া প্রজন্মের জন গোষ্ঠী। সুবিধাটি না পাবার কারনে তারা সরাসরি মুসিলম/খ্রীষ্টান ধর্মের বিরুদ্বে লেখালেখি করে যাতে সারা বিম্বের অনেক মুসলিম/খ্রীষ্টান জনগোষ্ঠী মনে কষ্ট পায়। শুধূ লিখেই তারা ক্ষান্ত হয় নাই সেটা কায়রো গনজাগরন চলাকালীন সময়ে প্রকাশও করে দেয়। আর প্রকাশ করে িদয়েও ক্ষান্ত হয় নি: সেটা আবার তারা ব্লগ থেকে ফেসবুকে শেয়ার করে সেখানে লাইক প্রমোশন ও করে। আর সেজন্য তারা এই লাইক ফর লাইক ওয়েবসাইট টি ব্যবহার করে বসে।
তো আমি সেই গ্ররপটাকে খুজতেছিলাম যদি ধরতে পারি কিনা? তো অবশেষে মনে হয় পেয়ে গেলাম এবং দেখলাম যে: তারা ও হিজড়া প্রকৃতির ( নাউযুবিল্লাহ)। সেই সময়ে যখন তারা ইন্টারনেটে নাস্তিকতা করে তখন একজন মুসলিম হিসাবে কষ্ট পাই অনেক এবং চিন্তা করতেছিলাম যে: কিভাবে এদেরকে শায়েস্তা করা যায়? একটা পদ্বতি খুজে বের করার জন্য। যে পোষ্ঠিং টা নিয়ে সারা বিশ্বে লাইকফরলাইক সোসাইটির ভেতরে সমালোচনার ঝড় উঠে সেই পোষ্ঠিং টা আমার ও চোখে পড়ে। তবে আমি লাইক দেই নাই কারন আমি জানি লাইক দিলে কোথাও না কোথাও জীবনে ঝামেলা হবে। তবে সেটা বাংলা ভাষাতে দেখাইতেছিলো ফরে আমি একটু ভয় পাইলাম। Like4like.org ওয়েবসাইট থেকে আপনি চাইলে আপনার ফেসবুকের পোষ্টিং সহ অনেক কিছুর সিগনাল এড করতে পারবেন। ফেসবুক পেজ লাইক বা ফেসবুক পোষ্টিং লািইক: এই রকম অনেক কিছু্ ।
বাংলাদেশের কিছু আলেম ওলামা মাওলানার সাথে কথা বললাম: বললো যে: এইটার অভিশাপ পড়বে। কারন ইন্টারনটে কে হযরত ঈসা (আ:) এর শক্তি মনে করা হয় শয়থানের প্রজন্মের বিরুদ্বে। সেই সময়কার একটি ফোরামে আলোচনাও হয় এই ভ্যাপারে সারা বিশ্ব থেকে: সিদ্বান্ত হয় যে: আমি যতোদিন বাংলাদেশে থাকবো বা আছি ততোদিন আমি এইটার প্রতিবাদ করবো। ওদেরকে ইন্টারনেট থেকে সরিয়ে আমরা যার যার ধর্মের প্রতি অনুরাগ জানাবো যে: নাস্তিকগুরোকে আমরা খতম করতে পেরেছি বা গেট আউট করতে পেরেছি। নাস্তিক বলতে মূলত বোঝানো হয়: যারা কোন নভী বা কোন ধর্ম বা কোন গডই বিশ্বাস করে না।
তো সেই ধরনের অসুস্থ একটি গ্ররপ দেখলাম ইন্টারনেটে Free Facebook Likes এর ওয়েভ বেজড নারভার কে হ্যাক করে এবং বাংলাদেশে আধিপত্য কিস্তারের চেষ্টা করে। কারন তারা যে নাস্তিক কথা বার্তা লিখেছে এবং সেটা Free Facebook Likes ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রচার করেছে সেজন্য সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে সেইখানে আটকে ফেলেচে। একবারপ ড়েছিলাম আপনি যদি প্রকাশ্য দিবালোকে নাস্তিকতা করেন তাহলে আপনি সেখানে আটকে যাবেন চিরকালের জন্য কারন দুনিয়াটা সৃষ্টিকর্তার । সো তার বিুরদ্বে বলার কোন সুযোগ বা স্কোপ নাই। তো যারা এই কাজ করেছিলো তারা জাতে অনেকটা হিজড়া প্রকৃতিল। তারা একণ ইন্টারনেটে তাদের প য়েন্ট দেখায় যা খুবই ঘৃনার বা লজ্জার। আসুন আমরা সকলে মিলে সেই প্রজন্ম কে এভয়েড করি।
Like4like.org ওয়েবসাইট কোন নাস্তিক দের ওয়েভসাইট না। এইটা খ্যীষ্টান ছেলে পেলেদের ওয়েভসাইট। এইখানে এপিআই এর সন্নিবেশ আছে। তাছাড়া এই ওয়েভসাইট ব্যবহার করে সারা দেশের অনেক অনেক ছেলে বা মেয়ে রা কাজ করে খাইতাছে। সেই সকল ব্যাপার নিয়ে আরেকদিন কথা বলবো। তারা সকলেই কাজ করতে পারবে কারন ওয়েভসাইট বা উপার্জনের কোন সমস্যা এই খানে নাই। তারা Like4like শব্দটার এবং এই ওয়েবসাইট থেকে উপার্জিত ক্রেডিট point একটা ব্যাড মিনিং করে : সেই ব্যাড মিনিং থেকে সকলেই সাবধান।
আমিও মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে সাহায্য সহযোগিতা চাই যেনো আমি এই গুরপটাকে ইন্টারনেট থেকে চিরতরে বহিস্কৃত করতে পারি। যারা সারা দেশে লাইক ফর লাইকের কাজ করে তাদের কোন সমস্যা নাই: শুধুমাত্র রাজধানী ঢাকা শহরের একটি গ্ররপই এইখানে নাস্তিক ধরনের কাজ কারবার করে: অনেক সময় তারা তাদের নিজেদের তৈরী বট প্রোগ্রাম চালায় যা সারা দেশের ইন্টারনেটের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
There have two videos on top about like4like.org from my youtube channel. If you see you will understand fully about their working system.
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl